নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য কথা বলা এবং সুন্দর করে লেখা অভ্যাসের উপর নির্ভর করে
এটা আমরা স্বীকার করি আর না করি ক্রিকেটে বাংলাদেশে সম্ভবত পাকিস্তানের সাপোর্টারই সবচেয়ে বেশি। স্বাধীনতা যুদ্ধ ও তার আগেকার সময়কার ঘটনা বিচারে এটা একটা অস্বাভাবিক ঘটনা। কারণ, যুদ্ধের সময়কার আবেগ, পরিস্থিতির তীব্রতা এবং বাঙালির জানবাজি রেখে লড়াই - ইতিহাসের এই অংশটুকু ফ্লুক নয়, একেবারেই জলজ্যান্ত বাস্তব। তারপরেও আমাদের এই পাকিপ্রেম কেন?
খুব ছোটবেলায় আমিও পাকিস্তানকে সাপোর্ট করতাম, স্কুল লাইফেই সেই লুপ থাকে বেরিয়ে আসি। এজন্য নিজেকে ভাগ্যবান মনে হয়; কিন্তু বিপুল সংখ্যক মানুষ সেই লুপেই অনবরত ঘুরপাক খায়। এর মধ্যে সাধারণ তথাকথিত নিরীহ মানুষও যেমন আছে, উচ্চশিক্ষার সার্টিফিকেটধারী মানুষও আছে। "পাকিস্তান আমাদের ওপর এত অত্যাচার করার পরেও পাকিস্তানকে সমর্থন করেন কেন?" - এই প্রশ্ন শুনলে এই বিশাল সংখ্যক মানুষ সাধারণত একটু অসহিষ্ঞু হয়ে যুক্তি দেয়ার চেষ্টা করেন -
ক) খেলাকে রাজনীতির সাথে মিশাবেন না।
খ) পাকিস্তান ভালো খেলে তাই সাপোর্ট করি।
গ) তারা আমাদের মুসলমান ভাই।
আচ্ছা, এই বিষয়গুলোর ওপর একটু আলোকপাত করা যাক।
ক) খেলাকে রাজনীতির সাথে মিশাবেন নাঃ
এই কারণটার ওপরে সাধারণত সার্টিফিকেটওয়ালা উচ্চশিক্ষিতরা বেশি জোর দেন। রাজনীতি এবং আন্ত্রজাতিক সম্পর্ক থাকবে রাজনীতির যায়গায়, খেলাধুলা ইজ জাস্ট ফ' ফান। এটা একটি স্বতন্ত্র বিষয়। ফুলস্টপ। আমার কাছে বিষয়টাকে এত সরল সমীকরণ মনে হয় না। সমাজবদ্ধ জীব হিসেবে প্রত্যেকটা মানুষই রাজনৈতিক জীব। বাংলাদেশের জন্ম হওয়া এবং না হওয়া দ্বারা যেহেতু আমার ব্যক্তিজীবনও প্রভাবিত হয়, আমার বোনকে ধর্ষণ করলে তার প্রভাব যেমন আমার ভাবনা ও জীবনে এসে পড়ে, আমার ভাইকে নির্মমভাবে হত্যা করা হলে হত্যাকারীর প্রতি ঘৃণাকে যেহেতু এড়াতে পারি না, সেহেতু ব্যক্তিজীবন, খেলাধুলার ফান এবং রাজনৈতিক জীবন বিচ্ছিন্ন জিনিস নয়, পরস্পর অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। খেলার মাঠে আমরা যখন একটি দলকে সমর্থন করি, সেই দলের পিছনের দেশটির নামও তখন তাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। "খেলাকে রাজনীতির সাথে মিশাবেন না" - কথাটি তাই আমার কাছে খেলো মনে হয়, জুতসই কারণের অনুপস্থিতিতে শর্টকাটে প্রসঙ্গ এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা মনে হয়।
খ) পাকিস্তান ভালো খেলে তাই সাপোর্ট করিঃ
এই যুক্তি (?) সাধারণত স্কুল-কলেজের পোলাপান লেভেলে বেশি চলে। এটা অবশ্য একটু চানাচুর টাইপ কথা। হালকা চাপ দিলেই গুঁড়া হয়ে যায়। পাকিস্তান ঠিক কোনদিক দিয়ে ভালো খেলে তা সহজে বোধগম্য নয়। রেজাল্ট হিসেব করলে আইসিসি র্যাংকিং এ ৭ নম্বর দলটি পছন্দের লিস্টে আসার কথা না, স্কিল হিসেব করলে অস্ট্রেলিয়া-সাউথ খ আফ্রিকা-বর্তমান ইন্ডিয়া এরা আগে চলে যায়, সাহস হিসেব করলে ওয়েস্ট-ইন্ডিজ ১ নম্বরে। সবচেয়ে বড় কথা 'ভালো খেলা'টা ডায়নামিক ব্যাপার। ভালো খেলার সূচক যা-ই হোক, কোন নির্দিষ্ট টীম বছরের পর ধরে ভালো খেলে না, অবস্থান পালটায়। কিন্তু এই সমর্থক গোষ্ঠীর সমর্থন তাতে পালটায় না। বেশি চাপাচাপি করলে যথারীতি উষ্মাসহকারে "আমার যাকে ইচ্ছা তাকে সাপোর্ট করি, তোমার কি?" লেভেলে কথা চলে যায়। 'কেন?'র উত্তরের সমাধা আর হয় না।
গ) তারা আমাদের মুসলমান ভাইঃ
এই কারণটা বেশি কাজ করে তথাকথিত সরলমনা ধর্মভীরু(?) আমজনতার মধ্যে। আমজনতার কতভাগ সরলমনা আর কতভাগ প্রকৃতপক্ষে ধর্মভীরু তা ভিলেজ পলিটিক্স সম্পর্কে অবগত মানুষ ভালো করে জানে, সে বিষয়ে কথা না বাড়াই। কিন্তু যে কোন সাধারণ বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষেরই বুঝা উচিত, পাকিস্তান এবং ইসলাম সমার্থক নয়। পাকিস্তানী শাসকদের দৃষ্টিতে আধা মালাউন বাঙালিদেরকে সাচ্চা মুসলমান বানাতে তাদের মেয়েদেরকে রেপ করে ইসলামের বীজ বপন করা, নিরস্ত্র মানুষকে লাইন দিয়ে গুলি করে হত্যা করা, গ্রামের পর গ্রাম আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়া, এটা ইসলাম নয়। এই কাজ যারা করে, তারা কিভাবে 'ইসলামী' ভাই হয়? এটা বুঝতে সার্টিফিকেট লাগে না, উচ্চশিক্ষা লাগে না, যেকোনো সুস্থ মানুষই মাথাটা খাটালেই বুঝতে পারে। আমরা মাথাটা খাটাই না।
আচ্ছা, তাহলে তো কোনো যুক্তিতেই পাকিস্তানকে সমর্থন করা যায় না। এরপরেও এত বিশাল সংখ্যক মানুষ পাকি সমর্থক কেন? ব্যাপারটি নিয়ে অনেক ভেবেছি। আমি সমাজবিজ্ঞানী নই, মানুষের বিশ্বাস, মোটিভেশন নিয়ে পড়াশুনাভিত্তিক জ্ঞানও নেই। কিন্তু এর কারণ বলে যা মনে হয়, তা হলো, মানুষের পক্ষভিত্তিক অবস্থান গ্রহণের প্রবণতা। এক্ষেত্রে ব্রিটিশ শাসনামলে আমাদেরকে ধর্মভিত্তিক বায়াস করা কৌশলটার প্রভাব আমরা এখনো কাটিয়ে উঠতে পারি নি। ধর্মভিত্তিক রায়টগুলোর প্রভাব অনেক সুদূরপ্রসারী, চেতনে হোক, অবচেতনে হোক - আমাদের জিন এখনো সেই প্রভাব বয়ে বেড়ায়। সুতরাং ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তানের মধ্যে যে কোনো একপক্ষকে ভালো, অন্য পক্ষকে খারাপ - এই সরল সমীকরণে ফেলার প্রবণতা খুব শক্তভাবে বিরাজ করে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারত আমাদেরকে সাহায্য করেছে যতোটা না বাংলাদেশের জনগণের প্রয়োজনে, তারচেয়ে বেশি তাদের নিজের প্রয়োজনে। এটাই বাস্তব, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মূলভিত্তিও এটাই, এক্ষেত্রে দয়াদাক্ষিণ্য বলে কিছু নেই, সম্পর্কটা কেবলই বৈষয়িক। কিন্তু এই জিনিসটা বুঝতে আমরা প্রায় পুরোপুরিই ব্যর্থ হই। আমরা ভাবতে ভালোবাসি আলাদিনের চেরাগের দৈত্যের মত কোনো এক দেশ আমাদেরকে উন্নত করে দিয়ে যাবে। স্বাধীনতা যুদ্ধের বন্ধু ভারত যখন যুদ্ধোত্তর বাস্তবতায় আর আলাদিনের দৈত্যের মত এগিয়ে আসে না, বাংলাদেশ পরিণত হয় তাদের পণ্যের বাজারে, তখন আমাদের অনেকে এমনও মনে হয়, আহা! মালাউনদেরকে বিশ্বাস করাটাই ভুল, পাকিস্তানই ভালো ছিলো! তারা অন্তত 'এই' করতো না, 'সেই' করতো না, বাবরী মসজিদ ভাঙতো না, বাংলাদেশ ক্রিকেট টীমকে অবজ্ঞা করতো না।
সুতরাং, ইন্ডিয়া খারাপ। "অতএব, পাকিস্তান ভালো!"
এটা একটা ভুল অ্যাপ্রোচ। আমাদের দেশকে আমাদেরকেই গড়তে হবে। ভারত হোক, পাকিস্তান হোক, চীন হোক, আমেরিকা হোক, স্বার্থ না থাকলে কেউ আমাদেরকে এক পেনি দিয়েও সাহায্য করবে না। আন্তর্জাতিক সম্পর্কে ভিক্ষা; কিংবা দয়াদাক্ষিণ্যনীতি একেবারেই অচল।
এখন আসা যাক, একাত্তরে যুদ্ধের ঘৃণা আমরা এখনো বয়ে বেড়াবো কি না, বয়ে বেড়ালে আমাদের লাভ কি - সেই প্রসঙ্গ। এই বিষয়ে আপনার যুক্তি আপনার। যেমন, রাজাকারদের সাথে কাঁধ মিলিয়ে দেশ গড়ার নীতি যদি আপনার কাছে, বাস্তব সম্মত মনে হয়, তাহলে পাকিস্তানের (ইনডিভিজুয়াল পাকিস্তানী বলছি না, কনসেপ্টটা সমগ্রর) প্রতি ঘৃণা না রেখেও আপনি অনায়াসে জীবন-যাপন করতে পারেন। আমার কাছে ব্যাপারটা ভিন্ন। অভিজ্ঞতা এবং ব্যক্তিগত অনুধাবন থেকে আমি বিশ্বাস করি, দেশের জন্মের বিরোধিতা করা রাজাকার কখনোই দেশের উন্নতির জন্য কিছু করবে না, তার পুরোটাই ধান্দা, সুযোগ পেলেই দেশের পাছা মেরে লাল করে সে হো হো করে হেসে আমাকে আপনাকে দেখাবে একাত্তরে তার ভূমিকাই ঠিক ছিলো। একইভাবে আমার ভাইকে হত্যাকারী, আমার বোনকে ধর্ষণকারীর প্রতি ক্ষমাশীল হওয়াটা আমার কাছে তীব্র অপমানের মনে হয়। আপনার যদি সেই অপমানের অনুভূতি না থাকে, আমি কি করতে পারি? আপনার অনুভূতি, আপনার আত্মমর্যাদাবোধ আপনারই!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: মুরগী না ছাগল বলেই সম্ভব..
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২
চানাচুর বলেছেন: সব কিছুকে যুক্তিতর্কের কাতারে ফেলা যায়না।
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২
হাফিজ রাহমান বলেছেন: ভাই ! ৭১ প্রশ্নে পাকিস্তান ভারতকে নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে সরল করে বিশ্লেষণ করেছেন দেখে প্রীত হলাম। তবে একটু দ্বিমত পোষণ করি ? ট্যাগ লাগাবেন না তো ! ৭১ সত্য। এ ইতিহাস মুছে ফেলার সুযোগ নেই। তবে এ দ্বন্দ্ব কত কাল বেঁচে থাকবে ? লিমিটেড না আনলিমিটেড ? আমরা দেখি, চরম শত্রু প্রজন্মপরম্পরার এক পর্বে এসে চরম মিত্রে পরিণত হয়। এটা ইতিহাসের সচিত্র ধারা। ওরা অন্যায় করেছে। নগদ ফলও পেয়েছে। অনেক পাকিস্তানীদের সাথে কথা বলেছি। তারা ৭১ ব্যাপারটিতে দুঃখ প্রকাশ করছে। দেখুন, আমরা রাজনৈতিক কারণেই ওদেরকে পরিপূর্ণ ঘৃণা করতে পারছি না। ওরা আমাদের দেশে আসছে। আমরা যাচ্ছি। ওদের পণ্য আমরা কিনছি। এভাবে পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, আন্তরিক ঘৃণা থাকলেও যাপিত জীবনে সে ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারছি না। এ কারণে প্রশাসনকে পাকপ্রেমিক বলতে পারবেন না। বস্তুত ৭১ এর কারণে পুরো পাক জনতাকে দায়ী করা যায় না। গুটি কয়েকজন জালেমের ইশারাতেই ইতিহাসের নিকৃষ্টতম হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে। বস্তুত আমাদের দেশের প্রশ্নে পাক ভারত সমান। ওদের মধ্যকার যুদ্ধে কোনো পক্ষের প্রতি ঝোঁক সৃষ্টি হওয়াটা একান্তই প্রাকৃতিক। বিষয়টা বড় করে দেখার মত বিষয় নয় বলেই মনে করি।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: ইনিয়ে বিনিয়ে সেই একই কথা
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
চানাচুর বলেছেন: সবচেয়ে বিরক্ত লাগে যখন শুনি কেউ বলে মুসলিম দেশ এজন্য সাপোর্ট করি। এটা বলে সে যে কত্ত বড় রেসিস্ট ভাল মত প্রমাণ করে
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: এদের সংখ্যাও প্রচুর.
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫
কালীদাস বলেছেন: এরকম অনেক। এই শহীদরা কোন ধর্মের লোকজনের হাতে মারা গিয়েছিল সেটা এদের মাথায় কাজ করে না। আজকে যে বাংলাদেশ নামে একটা দল খেলতে পারত না সেই সেন্সটুকু পর্যন্ত এগুলোর মাথায় কাজ করে না। সবচেয়ে কষ্ট লাগে, রাগে কান গরম হয়ে যায় যখন দেখি শহীদ জুয়েল স্ট্যান্ডের সামনে ফাকিস্তানের পতাকা নিয়ে লাফালাফি করে।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: আজকে বিভিন্ন জায়গায় শহীদ জুয়েলকে নিয়ে পোস্ট দেখলাম। সেখানেও দেখি ছাগলদের কমেন্ট-’খেলার সাথে রাজনীতি মেশাবেন না’
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
লেখা চোর বলেছেন: ব্যাপারটা এতোটাও সরল নয়। এখানে দুটি দিক আছে। একটি ইন্ডিভিজুয়াল এপ্রোচ আরেকটি ন্যাশনাল এপ্রোচ। ইন্ডিভিজুয়ালি কেউ যদি পাকিস্তান ক্রিকেট কে ঘৃণা করে তাহলে প্রায় একি কারনে ইন্ডিয়াকেও ঘৃণা করতে হবে।আবার ঘৃণাই যদি করতে হয় তবে পাকিস্তানী সব পন্যকে কেন নয়? (যদিও বাস্তবিক পক্ষে এটি সহজ নয়)। আর রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে পাকিস্তানের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করাটাও কঠিন। আমি নিজেও যখন দেখি কেউ পাকিস্তানকে সাপোর্ট করছে তখন খুব বিব্রত বোধ করি। যারা আমার ভাইকে মারলো তাদেরকে বাহবা দেই কোন আক্কেলে?? একি ভাবে যারা আমার বোনের লাস কাটা তারে ঝুলিয়ে দিলো তাদেরকেইবা সাপোর্ট করি কিভাবে? এখানে ভারতের প্রসঙ্গ আনলাম কারন আপনি যদিও ভারতের কথা বলেছেন কিন্তু ভারত সাপর্টের ব্যপারটা এড়িয়ে গেছেন। আসা করি আপনি ভারতের সাপোর্টার নন।
আর খেলার সাথে রাজনীতি শুধু জড়িতই না। আন্তর্জাতিক রাজনীতি খেলাকে ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার করে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: পাকিস্তানকে ঘৃণা করা মানে ভারতকে সাপোর্ট করা না। আমি ভারতের সাপোর্টাও না।
৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪১
কালীদাস বলেছেন: হাফিজ সাব, আপনের কথার উত্তর আপনার কথার ভিত্তেই আছে। জার্মানদের সাথে পোলিশদের রিলেশন এখন কিরকম জানেন? এবং সেইটা কেমনে হৈসে জানেন? জাপান-আমেরিকা? রাশিয়া-জার্মানি? এর সবকয়টা নিজেরা নিজেদের অতীতের ভুল স্বীকার করছিল। ফাকিস্টান কর্সে? রাষ্ট্রীয়ভাবে? কুন জায়গায় কর্সে? সেইটাও বাদ দিলাম, বাংলাদেশের যতসামাণ্য অগ্রগতি ভারতের পরে কোন দেশের োগায় সবচেয়ে বেশি আগুন জ্বলে? কইঞ্চান দেহি?
ওদের মধ্যকার যুদ্ধে কোনো পক্ষের প্রতি ঝোঁক সৃষ্টি হওয়াটা একান্তই প্রাকৃতিক। বিষয়টা বড় করে দেখার মত বিষয় নয় বলেই মনে করি।
যে, মানুষ হিসাবে ঘিন্না আমিও কর্তাম চাই না পাইক্যাগরে। যখন দেহি গুগলে ৭১ এর জেনোসাইডের ছবিগুলা হেরা অস্বীকার করে, আমার মুখে আর ভাল কথা আহে না। যার স্বজন মর্সে হে বুঝে। যখন দেহি, আমার নিজের স্বাধীন দেশে ওয়র ক্রিমিনালের বিচার করতে গেলে হেরা নাক গলানির চেষ্টা করে তখন আমার জ্বলে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: এমনকি ওরা ৭১ সম্পর্কে তাদের স্কুল কলেজে কি শিক্ষা দেয় জানলে অবাক লাগে
৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪২
লেখা চোর বলেছেন: আপনার লেখাটা পছন্দ হয়েছে।
৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
লেখা চোর বলেছেন: কালিদাস ভাইয়ের ৭ নং মন্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ একমত। খালি ভারত্রে এতো আদর কইরা না ডাইকা রেন্ডিয়া ডাকলে আরো আবেগ আসতো।
১০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি নিজেও একজন পাকিস্তানী ক্রিকেটের সমর্থক ছিলাম। সাঈদ আনোয়ার সর্বোচ্চ রান করার পর তাকে নিয়ে আমার একটা কবিতাও প্রকাশিত হয়েছিল 'ক্রীড়াজগত'-এ। তবে পরবর্তীতে সৌদি আরবে চাকুরি করতে গিয়ে আবিস্কার করি বেশীর ভাগ পাকিরা এখনো বাংলাদেশীদের ভালো চোখে দেখে না। পক্ষান্তরে যে ভারতীয়দের আমরা খারাপ বলে জানি সেই ভারতীয়রাই তুলনামূলকভাবে বেশী দরদী বাংলাদেশীদের জন্য!! ব্যক্তিগত ভাবে আমিও মনে করি ১৯৭১-এর জন্য পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে সমর্থন করা যায় না। ধর্মীয় কারণে তো নয়ই! তবে যারা ভাবছে এই দ্বন্দ্ব আর কত কাল থাকবে কিংবা তখনকার দোষী পাকিদের জন্য কেন পুরো পাকি জাতিকে ঘৃণা করা হবে - তাদেরও আমি দোষারোপ করতে পারি না...
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২২
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: এদেশের বাঙ্গালীরা পাকিদের যা মনে করে পাকিরা ঠিক ততটাই এদেশের মানুষকে ঘৃণা করে। প্রবাসীরা বিষয়টা আরো ভালো জানে
১১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫১
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: খেলা জিনিষটার সাথে ঐতিহাসিকভাবেই রাজনীতি মিশে আছে। অার বর্তমান বিশ্ববাস্তবতায়তো রাজনীতি ও খেলা একটা অারেকটার পরিপুরক।
অনেকদিন পর ভাল একটা পোস্ট পেলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ ডিটেইলসে বলার জন্য।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২২
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১
বেনামি মানুষ বলেছেন: আমার বন্ধুর কর্মস্থলে(স্কুলে) আজ বিজয়দিবস উপলক্ষে সভা ছিলো। বন্ধু বাসায় এসে গল্প করছে আমার সাথে, প্রিন্সিপাল সাহেব দেশের বর্তমান দুরবস্তার কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে এসে বললেন, "আমরা কি এমন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম?এর চেয়ে তো পাকিস্তান অনেকভালো ছিলো..."
বন্ধুকে থামিয়ে জিগ্যেস করলাম উনার চেহারাসুরত কেমন।
জবাবে বন্ধু বললো উনি তালামীয না চাবিমীয কি যেনো দল করেন।
বাংলাদেশে আমাদের এই ধর্মসর্বস্ব দল, মত, লোকের কারণে ই এখনো পাকিপ্রেমি বাড়ছে। তারা ক্যান্সারাক্রান্ত কোষের মতো, নিয়ত অন্য কোষকে ধ্বংস করে চলছে। ধীরে ধীরে তা আমাদের জন্য হুমকি বয়ে আনবে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: এরা যে যাদের কাছে থেকে বড় হয়েছে তাদের মানুষিকতাও এদের মতোই। এরা শোধরানোর নয়
১৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৬
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: যারা নিজের পরনের কাপড় ঠিক রাখতে পারেনা তাদের পেছনে কাদা না গু লেগে আছে তা নিয়ে তর্ক চলতে পারেনা।
এদেশে খুব কম মানুষই আছে যারা প্রকৃতপক্ষেই স্বাধীন-স্বার্বভৌম বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে । যারা একাত্তরে দেখেছিল তাদের কেউ একাত্তরেই শহীদ হয়েছে আর যারা বেচে আছে তারা পঙ্গু বা নিস্ব হয়ে পথের ভিখারী। মুক্তিযুদ্ধের শ্লোগান এখন তাদের কাছে যারা পাছার কাপড় তুলে মুখের লজ্জা নিবারণে ব্যস্ত।
ভারতের দুদিকে থাকা মুসলিম প্রধান রাষ্ট্রকে বিভক্ত করা ভারতের জাতীয় স্বার্থ ছিল। কিন্তু পাকিস্থান আমাদের ভাই ভাবে নি কোনদিন। করেছে শোষণ-নিপীড়ণ। এ সুযোগটা ভারত কাজে লাগিয়েছে ভালভাবে। কিন্তু আমরা স্বার্বভৌম জাতি হিসেবে কতটুকু গর্ববোধ করতে পারি?
আমাদের স্বাধীনতা এখন ফেসবুকের পাতায় পাতায় ছড়িয়ে থাকে। ছাত্র নেতারা ইয়াবা সহ ধরা পড়ে। মিথ্যার ফুলঝুরি সব সময়।
খোজ নিলেই পেয়ে যাবেন। সকল সেক্টর কমান্ডার নিহত হয়েছেন কোনও না কোনও ভাবে।মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বুদ্ধিজীবি হত্যা কিসের ইঙ্গিত দেয়?
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: এক বিষয়ের মধ্যে যখন সুনিপুনভাবে অন্য বিষয় ডুকানো হয় তখন সন্দেহের উদ্রেক হয়।
১৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
অন্তরন্তর বলেছেন: পোস্ট ভাল লেগেছে। যারা ইনিয়ে বিনিয়ে ধানাই পানাই ভাবে বুঝাতে চেষ্টা করে ফাকিস্তান সম্পর্কে তাদের লাত্থির উপর রাখেন। যাদের রক্ত বা স্বজন হারিয়েছে তারা জানে কি কষ্ট বুকে নিয়ে আছে ৭১ নিয়ে। তারা পাইক্কাদের সারাজীবন ঘৃণা করবে এবং তাই আমি এদের এত ঘৃণা করি। পৃথিবীর বেশিরভাগ উন্নত দেশে পাকি একটি গালি এবং এটা শুধু জাতিগত কত খারাপ তা বুঝাতে। দেশের বাইরে থাকি তাই দেখি এই অভিশপ্ত জাতির মানুষকে। আমি ব্লগে দেখি অনেককে ইনিয়ে বিনিয়ে বুঝাতে যে ৭১ ভুলে গিয়ে বর্তমানের সাথে চলতে, এদের আমি সহজ বাংলায় জারজ বলি। আমি ৭১ এ স্বজন হারিয়েছি তাই আমি এদের জারজ বলি এবং সারাজীবন বলব। আর অনেক কিছু লিখার ছিল কিন্তু লিখলাম না। ভাল থাকুন। শুভ কামনা। আর একটা কথা এমন মনোভাব নিয়েই সারাজিবন থাকুন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা। ভালো থাকবেন।
১৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুমায়ুন আজাদের মূল্যবান কথা: “পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে তখনও।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: তার কথাটাই চিরসত্য। ধন্যবাদ দাদা
১৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: রাজাকারের বংশধর- বাংলাদেশ বনাম পাকি খেলা হলে পাখিদের সার্পোট করে! নিজ চোখে দেখা।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: এরাই মেবি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কলংক ।
১৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: যারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ইনিয়ে বিনিয়ে কথা বলে তারা আসলে মুক্তিযুদ্ধ কে অস্বীকার করে।
আমার মাথায় আসেনা কিভাবে তারা পাকিদের গোলামী করার মন মানুষিকতা পোষণ করে। তাদের সাথে আমাদের পার্থক্য কত?
এই রাজাকারেরা কি মেনে নিতে পারবে তাদের পাশের লোক এসে তাদের বাড়িতে মাতাব্বরি করুক এটা মেনে নিতে?
অবশ্য রাজাকার গোলামী করলে করতেও পারে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২০
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: গতকাল ফেসবুজকে পেজে তাদের ছবিগুলো দেখার পরও য়ে ছাগলরা এমন ছাগলামী করবে তাদের কিছু বলার থাকে না
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা খুব মন দিয়ে পড়লাম।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দারুণ বিষয় তুলে ধরেছেন।
এই বিষয়গুলো বাস্তবে ফেস করতে হয়।
দেশকে বাদ দিয়ে কেন পাকিদের সাপোর্ট করে বুঝিনা। জিজ্ঞেস করলে নানান যুক্তি দেখায়।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: এরা হয় একগুয়ে। যত যুক্তি দেখান না কেন, এরা ছাগলের মতো ম্যাঁ ম্যাঁ করতেই থাকে। ধন্যবাদ ভাই
২০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইংল্যান্ডে ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে প্রথম খেলাতেই তৎকালিন অনেকের সাধের পাকিস্তানকে ধরাসায়ী করে বিশ্বকাপে নবাগত শক্তি বাংলাদেশ।
তখনো কিছু নৈরাজ্যবাদি এদেশী পাকি সমর্থক এই বিজয় মেনে নিতে পারেনি। মেনে নেয় নি।
ভারতীয় একটি ফান পত্রীকার অনুমান ভিত্তিক খবরেরসুত্র ধরে তারা এই গৌরবময় বিজয়টিকে পাতানো বলেছিল। যদিও আইসিসি পরে তদন্ত করে ‘কথিত ম্যাচ পাতানো দাবি’ সম্পুর্ন নাকোচ করে দিয়েছিল। কেউ জেনেশুনে নিজ দেশের গৌরব সম্মান অস্বীকার করে? এই মীরজাফর দেশে এসবও দেখতে হয়েছিল।
বাংলাদেশ টেষ্টমর্যাদা পাওয়ায় দেশের একটা বড় উপকার হয়েছিল। এদেশে পাকিপ্রেমী কুলাঙ্গারদের দৌরাত্ত্ব প্রায় সম্পুর্ন বন্ধ হয়েছিল। এইসব পাকি কুলাঙ্গারদের কুৎসিত উল্লাশে খেলার সময় টিভিরুমে বসে থাকার উপায় ছিলনা।
এই নৈরাজ্যবাদি কুলাঙ্গাররা দেশের টেষ্ট স্ট্যটাস আনাতেও অসন্তুষ্ট ছিল।বলছিল - কি দরকার ছিল এত তারাতাড়ি .. .. “খেলা বুঝেনা আবার টেষ্ট ষ্টেটাস নিছে .. বিশ্বকাপে লোক হাসাইতে যাবে ..!!
অতচ এখন ক্রিকেটে বাংলাদেশ কত বড় শক্তি! কতবড় ক্রিকেট অর্থনীতি!
আমার এই লেখাটি পড়ে দেখতে পারেন -যে কঠিন সংগ্রামে এসেছিল টেষ্ট স্ট্যাটাস
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । আপনার লেখাটিও অসাধারণ।
২১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২১
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন:
গানটা কিছুদিন টপচার্টে ছিলো। এখনো আছে সম্ভবত। অসাধারণ।
দেশে হুজুরদের হুজুরগিরি বন্ধ করেন, পাকিপ্রেমীরা গায়েব হয়ে যাবে। হিন্দুরাষ্ট্র ভারতকে সমর্থন না করার ব্যপারে ফতোয়া আছে।
আর বহু বাঙালী সন্তান মনে করেন পাকিস্তান আমাদের মুসলমান ভাই, তাদের নিয় কটুকথা বলতে নাই। এ তালিকায় দেশের স্কুল কলেজ থেকে নামিদামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরাও আছেন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: দেখবেন যে এরা কোন না কো্ন ভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধকে ছোট বা তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। সেই তারাই পাকিস্তানের সমর্থন করে। ধন্যবাদ
২২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগার মতো আলোচনা করেছেন ভাই।
সম্পূর্ণ পড়ে গেলাম। মুগ্ধ হলাম আপনার বাঙালিত্বে। কোন বাঙালি পাকিস্তান সাপোর্ট করতে পারেনা, যেকোনো ব্যাপারে।
পাকিদের গালি দিলে এদেশীয় পাকি জাত ভারতের দালাল বানিয়ে গালি দিয়ে রক্তের ঋণ শোধ করে। তাদের জাত ভাই বলে কথা।
কিছুকিছু পাক-শঙ্কর পাকিদের কুত্তা বলে গালি দিলে সব যুক্তি ফেল মারার পর মানবিক দিক তুলে আনে সামনে, বলে মানবিক দিক থেকে তাদের গালি দেয়া যায় না! আমার কাছে ব্যাপারটা অনেক ভিন্নতর। আমি পাকিদের দেখলে প্রথমে কুত্তাসম্প্রদায় বলে গালি দেই। কোন শোয়র গোষ্ঠী আমার ভাই হতে পারেনা। পাকিরা তো শোয়রের চেয়েও জঘন্য আমার কাছে। শোয়রের কোন মানবিক দিক থাকেনা। পাকিস্তান কুত্তারা বেলুচিস্থান'কে এখনো নির্যাতন করেই যাচ্ছে, তাদের মা বোনদের ধর্ষণ করে যাচ্ছে। তাই, পাকিদের মানবিকতা বলতে কিছু আছে এটা পাক-শঙ্কর বিশ্বাস করে, বাঙালি কখনো না।
আপনার পোষ্টের জন্য কৃতজ্ঞ ভাই। সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: এই কীটগুলো কখনোই মানুষ হবে না। ধন্যবাদ ভাই
২৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮
হাফিজ রাহমান বলেছেন: মহোদয় ! ইনিয়ে বিনিয়ে বলা কথাগুলোর উত্তর দিলে ভালো হতো না !
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুরগী নিজের মা বাবার ইতিহাস কতটুকু মনে রাখে?