![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দাওরায়ে হাদীস(মাস্টার্স সমমান), জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়া মাদরাসা।
স্বাধীনতা দিবস কোনো গতানুগতিক দিন
নয়, জাতির শ্রেষ্ঠতম অর্জনের
পথে আপসহীন পথচলার একটি মাইলফলক
এটি। স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ
হিসেবে অভিযাত্রা শুরুর পর দীর্ঘ চার
দশকের বেশি সময় পার হয়ে গেছে। এ
সময়ে রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ অনেক দূর
এগিয়েছে। কিন্তু যে লক্ষ্য অর্জনের জন্য
মুক্তিযুদ্ধে লাখো মানুষ আত্মত্যাগ করেছে,
তার অনেক কিছু এখনো অর্জিত হয়নি।
কার্যকর স্বাধীনতার জন্য অতৃপ্ত
বাসনা আমাদেরকে প্রতিনিয়ত তাড়িত
করেছে। সার্বভৌমত্ব ও জাতীয়
নিরাপত্তা এখনো আমরা ষোলআনা নিশ্চিত
করতে পারিনি। একটি স্বাধীন
পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের সুযোগ
পুরোপুরি মেলেনি। ভূখণ্ড হিসেবে বাংলাদেশের
স্বাধীনতা অর্জন ছিল সময়ের
প্রয়োজনে অনিবার্য। সেই
অনিবার্যতা কে কাজে লাগিয়ে আমরা জাতীয়
স্বাধীনতাকে অর্থবহ ও তাৎপর্যময়
করে তুলতে পারিনি। পারিনি অর্থনৈতিক
মুক্তির একটি নিরাপদ
অবকাঠামো গড়ে তুলতে। জাতীয়
স্বার্থকে দলান্ধ রাজনৈতিক
পঙ্কিলতা থেকেও মুক্ত করতে পারিনি।
সর্বোপরি স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও
আমাদের রাজনীতিবিদেরা সফল
হতে পারেননি। হানাহানিতে জাতি এখনো বিভক্ত ৷ আইনের শাসন ভোটাধিকার ভুলুন্ঠিত ৷ বিচারবহির্ভূতভাবে যত্রতত্র হত্যা,নজিরবিহীন আতংক ভয়াবহ মানবাধিকার, ন্যায় ইনসাফ যেন নির্বাসিত ৷ সীমান্তে কথিত বন্ধুর আগ্রাসন, দেশীয় রাজনীতিতে নগ্ন হস্তক্ষেপ, সাংস্কৃতিক বিপর্যয়, স্বার্থান্ধ দালাল নাস্তিকদের আস্ফালন ৷ তাই স্বাধীনতা দিবস উদযাপন হোক একটি শোষণ বিহীন ইনসাফ পূর্ণ আগ্রাসন মুক্ত রাষ্ট্র গঠনের চেতনায় ,ধর্ম সংস্কৃতি রক্ষার প্রেরণায় ৷
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪১
যুবায়ের খান বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।