![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দাওরায়ে হাদীস(মাস্টার্স সমমান), জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়া মাদরাসা।
উত্তপ্ত রাজপথ আর সূর্যের তাবদাহে পুড়ে দরদর করে গামছি আর পথ চলছি। মাঝে মাঝে গরম থেকে বাচাঁর জন্য যাত্রী ছাউনী, গাছের ছায়া, বিভিন্ন শপিং মল কিংবা রাস্তার পাশে বিভিন্ন দোকানের সামনে কিছুক্ষন দাড়িয়ে শরীরটাকে জুড়িয়ে নিচ্ছি। ইতিমধ্যে আছরের আযান হলো। অদূরেই একটি ছোট্ট মসজিদ আছে যেখানে এসিরও ব্যবস্থা আছে। ভাবলাম সেখানেই আছরের নামাযটা আদায় করবো। কয়েক মিনিটের মধ্যে চলে আসলাম। অযু করে মসজিদে এসির মধ্যে চলে এলাম। জামাতের তখনও ১০ মিনিট বাকী।তাই চার রাকাত সুন্নাত পড়ে নিলাম। নামায শেষে ভাবতে লাগলাম এই যে সূর্যটা আমাদের থেকে কতশত দূরে হওয়া সত্তেও আমরা তার তাপ সহ্য করতে না পেরে কত ছায়ার আশ্রয় খুজি। কিন্তু কিয়ামতের কঠিন ময়দানে যখন সূর্য একহাত বা অর্ধহাত উপরে থাকবে। যেদিন আল্লাহর আরশের ছায়া ছাড়া আর কোন ছায়া থাকবেনা। সূর্যের তাপে মাথার মগজ টগবগ করতে থাকবে। সেদিন আমরা কিভাবে সহ্য করবো!! সেদিন আল্লাহর আরশের নীচে ছায়া পাবো তো!! ছায়া পাওয়ার মত কোন আমল আছে কি আমাদের!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:৩৮
যুবায়ের খান বলেছেন: সেদিন ধৈর্য্য ধরার ক্ষমতা হয়তো আল্লাহ তায়ালা দিয়ে দিবেন।