বেগম জিয়া আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন, ঘরে বসে থাকবেন না প্লিজ।।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪২

আওয়ামী লিগকে বিএনপি বেশ বেকায়দায় ফেলে দিয়েছে। আওয়ামী লিগের সংসদ ও মন্ত্রী আমলাদের মধ্যে একটি ভয়ের স্রোত ইতিমধ্যেই কাজ করতে শুরু করে দিয়েছে। কেউ কেউ নাকি শুনেছি পরনের কাপড়ও নষ্ট করে ফেলছেন। বিএনপির হিন্দু রাজাকারটা সেদিন তারিক জিয়ার উনপঞ্চাশ তম জন্মদিনে বলেছেন ম্যাডাম নাকি তার সামনে দশ মিনিট কেদেছিলেন। তিনি কদবেন না কি মমতির মা কাদবে। তিনি জিয়া অরফেন ট্রাষ্টের টাকাগুলি ভুল করে নিজের কাছে রেখে দিয়েছিলেন। এই ভুল টাকেই বর্তমান সরকার কাজে লাগিয়ে বেগম জিয়ার জীবনটাকে র্দুবিসহ করে তুলছেন। একে তো তিনি বাস্তুহারা এতিম তার উপর স্বামীও নেই, প্রক্সি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সে অভাবটা পুরন হলেও আনকালচারড জনগন তা ভাল চোখে দেখছে না।



তিনি অর্থাৎ গয়েশ্বর রায় এর একটি প্রশ্ন তাকে কাদিয়েছিলো "এক এগারোর" হাতাসার পর তার সামনে নাকি দুটি পথই খোলা ছিল এক পুত্রপ্রেম ও দুই জনগন আপনি কার সাথে থাকবেন। বেগম জিয়া নাকি উত্তরে বলেছিলেন তিনি ছেলেদের আল্লাহর হাতে তুলে দিয়েছেন জনগনকে অসহায় অবস্থায় রেখে তিনি কোথাও যেতে পারবেন না। সেই আপোষহীন মৌলবাদি নেত্রী ঘোষনা করেছেন ২০১৫সালের জানুয়ারী মাস থেকেই শুরু হবে সরকার পতনের একদফা আন্দোলন কেউ রাজপথে না নাবলেও তিনি একাই নামবেন। লাইলাহা ইল্লাললাহ ধানের শীষে বিশমিল্লাহ বলে আসুন সবাই এই্ আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়ি।



বিশ দলিও জোট বলে কথা এরা প্রান দেবে কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্র ছেড়ে পালাবেন না। প্রতিটা আম্বাকে তারিক জিয়ার লাগানো খাম্বার সাথে বেধে তাদের র্দুনীতির আপাদমস্তক বিচার করবে বাংলাদেশের মুসলিম জনগোষ্ঠি। আর কদিন পরই স্বধীনতার হাফ সেঞ্চুরী পুর্ন হবে কিন্তু র্নিবোধ বাঙ্গালীগুলি রাজাকার আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে পরে আছে। দেশটা এভাবেই তারা ভাগ করে রেখেছে। গোন্ডগোলের বছরটাকে এভাবে দেখার কি আছে ভাই এ ভাই এ ঝগরা হলেই কেন সেটাকে মুক্তিযুদ্ধ বলতে হবে। এটা শিংহভাগ বাঙ্গালী মুসলমানের দেশে আর্তনিয়ন্ত্রের পুরো অধিকার মুসলমানদের হাতেই থাকবে। বেগম জিয়া ক্ষমতা চান না চান জনগনের ভোটের অধিকার। তিনি সোয়া দুই বার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ক্ষমতার লোভ আজ আর তার নেই। তিনি জনগনের চোখটা খুলে দিতে চান মাত্র। আহারে।

২ টি +৩/-০