১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: সচলায়তনের মতো সিস্টেম করা উচিত। ওখনে টেক্সট কপি করা যায় না।

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এই চোরদের আটকানোর মত কোন উপায় নেই। আমার লেখা আমার লিস্টের একজন কপি করে পোস্ট করেছিল। নিজের টাইমলাইনে নিজের লেখা অন্যের নামে দেখে খুব হাসি পেয়েছিল। শুধুমাত্র হাসির ইমো দিয়ে ব্লক করে দিয়েছিলাম।

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বর্তমানের অনেক ফেসবুক সেলিব্রেটি অতীতে এমন কাজ করেছেন খুবই জঘন্য ভাবে। ব্যাপার না ভাই আপনি আপনার চর্চা চালিয়ে যান। পথের ধূলো পথেই পড়ে থাকে

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

সুমন কর বলেছেন: পুরনো প্রতিদিনকার ব্যস্ততা, মিছেমিছি ভালো থাকার ভান সবকিছুই ঘোলাটে মেকি অর্থহীন মনে হয় যখন, ঠিক তখনি পালাই। ফ্রেন্ডস, ফ্যামিলি ছেড়ে লুকিয়ে পালিয়ে বাঁচি। সামু আমার একান্তই নিজের জগৎ। প্রতিনিয়ত শিখছি আমি এখান থেকে একটু একটু করে। -- ভালো বলেছেন।

ফেবুতে আমিও মজা পাই না। তাই সামুতেই থাকি।

আর ঐ চোরদের নিয়ে কী বলব !! তারা বিবেক শূন্য। সবার লেখাই চুরি হয় এবং হচ্ছে। এটা বন্ধ হওয়া দরকার।

হাসান মাহবুব বলেছেন: সচলায়তনের মতো সিস্টেম করা উচিত। ওখনে টেক্সট কপি করা যায় না।

এটাই করতে হবে। দ্রুত।

১ম+।

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

নতুন বলেছেন: সবাই মিলে ঐ ফেসবুক পেজে কমেন্ট করে আসি যে এইটা চুরি করা লেখা।

আমার একটা মাফিনকেক রেসিপি ব্লগ থেকে হুবহু কপি পেস্ট করেছিলো... আমি ঐ পেজে কমেন্ট করে জিগাইলাম এই আপনার রেসিপি ( কারন ছবিটা আমার আমার হাতসহ কেকের ছবি)

চুর চুরি করবেই... মাইন্ড কইরেন না।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৩০

রোদেলা বলেছেন: ফেইসবুকের সস্তা জনপ্রিয়তা টানেনা আমাকে কখনই। সামুতেই পরিপূর্ন সাচ্ছন্দ বোধ করি। সামুতে আসাটা আত্মার তাগিদে। মাঝে মধ্যেই এমন হয় হুট করে নিজেকে একলা করে ফেলতে ইচ্ছে হয় খুব। অসংখ্য প্রিয়,অপ্রিয় মুখগুলোয় ভরা উচ্ছলতা সহসা অসহ্য বোধ হতে শুরু করে। পুরনো প্রতিদিনকার ব্যস্ততা, মিছেমিছি ভালো থাকার ভান সবকিছুই ঘোলাটে মেকি অর্থহীন মনে হয় যখন, ঠিক তখনি পালাই। ফ্রেন্ডস, ফ্যামিলি ছেড়ে লুকিয়ে পালিয়ে বাঁচি। সামু আমার একান্তই নিজের জগৎ। প্রতিনিয়ত শিখছি আমি এখান থেকে একটু একটু করে।
চোরের কি দোষ,এতো সুন্দর বর্ননা,আমিওতো চুরি করতে পারি

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: অন লাইনে লেখালিখি করার সবচেয়ে বড় সমস্যাই এটা যে আপনি আপনার লেখা চুরি যাওয়া থামাতে পারবেন না কখনো। মানে, হয়তো টের পাবেন অমুক তমুক পেইজ বা কখনো কখনো ব্যাক্তি বিশেষ আপনার লেখা নিজের বা নিজেদের নামে চালিয়ে দিচ্ছে - কিন্তু নিজে প্রতিবাদ করা বা কখনো কখনো কিছু সমমনা বন্ধুবান্ধব সহ প্রতিবাদ করা ছাড়া কিছুই করা যায় না।

আমি মাঝেমাঝেই সামুতে পোস্ট করা আমার বিবিধ লেখার প্রথম লাইন গুগল করি এবং অদ্ভুত অদ্ভুত সব পার্সোনাল ব্লগে আমার লেখা কপি পেস্ট করা অবস্থায় পাই। এখন অবশ্য ব্যাপারটা মজাই লাগে।

যাক, যে লেখা চুরি করে এবং সেই চুরির লেখাতে মানুষের প্রশংসা পায় - সে আর যাই হোক, লেখাটির মূল লেখকের মত মানসিক তৃপ্তি কখনো পায় না - এটা ভেবে আপাতত সান্ত্বনা খুঁজতে পারেন।

কলম চলুক সব বাঁধা বিপত্তি ডিঙিয়ে!

শুভকামনা।

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লেখা চুরির একটা ভালো দিক আছে - আপনি ভালো লেখেন সেটা প্রমাণিত হয়। আমার লেখা কেউ চুরি করলে খুব আনন্দিত হতাম তবে, চোর কোনোদিন পার পাবে না আমার কাছ থেকে, সেরকম সিকিউরিটি-কি আমার কাছে সবসময়ই থাকে। চোর আপনার লেখা চুরি করলেও আপনার মেধা, মনন আর আত্মবিশ্বাস আপনারই থেকে যাবে; আর চোরের সবকিছু ঝরে পড়ে যাবে।

শুভেচ্ছা থাকলো।

৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: পুরনো
প্রতিদিনকার ব্যস্ততা,
মিছেমিছি ভালো থাকার ভান
সবকিছুই ঘোলাটে মেকি
অর্থহীন মনে হয় যখন, ঠিক তখনি
পালাই। ফ্রেন্ডস, ফ্যামিলি
ছেড়ে লুকিয়ে পালিয়ে বাঁচি। সামু আমার
একান্তই নিজের জগৎ। প্রতিনিয়ত শিখছি আমি
এখান থেকে একটু একটু করে।----ঠিক বলেছেন

লেখা চুরি করা চোরদের জাতীয় অভ্যাসে পরিণত হয়ে আছে

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ভাই, লেখাটা পড়লাম। রেডিও মুন্না ফাউল একটা পেজ। আমার একটা স্ট্যাটাসও কপি করে পোস্ট তৈরী করেছিল।

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কুম্ভীলক (লেখাচোর) দের ব্যাপারে এক সময় বিলিয়ার রহমান নামে এ ব্লগেরই একজন ব্লগার অনেক সোচ্চার ছিলেন। তাদের কয়েকজনকে বমাল ধরে ধরে তিনি মুখোশ উন্মোচন করেছিলেন এবং স্বয়ং মূল লেখকদের পোস্টে উপস্থিত হয়ে কথাটি জানিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু নিজের খেয়ে বনের মোষ যেমন বেশিদিন তাড়ানো যায় না, তেমনি তিনিও কিছুকাল পরে উদ্যমহীন হয়ে পড়েন এবং এ কাজে ক্ষান্ত দেন।
একবার নারায়নগন্জের এক ইংরেজী শিক্ষক (কলেজ পর্যায়ের) আমার একটা ফেসবুক স্ট্যাটাস হুবহু কপি করে আমাকে কোন ক্রেডিট না দিয়ে তা নিজের টাইমলাইনে (পাবলিক অডিয়েন্সে) ঝুলিয়ে দেন। তিনি যেহেতু একজন শিক্ষক ছিলেন, তার অগণিত ছাত্র ছাত্রী তার বন্ধু তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। মুহূর্তের মধ্যে তার পোস্টে লাইক ও মন্তব্যের বন্যা বয়ে যায়। একজন শিক্ষক হিসেবে তাকে সম্মান জানিয়ে আমি তার সে পোস্টে কোন মন্তব্য করি নাই, কিন্তু তাকে মেসেঞ্জারে মেসেজ দিয়ে সতর্ক করে দেই যে তিনি যদি অবিলম্বে পোস্টটি না সরিয়ে ফেলেন অথবা মূল লেখকের নামোল্লেখ করে তাকে ক্রেডিট না দেন, তবে আমি তার পোস্টে গিয়ে তার এই চৌর্যবৃত্তির কথাটি জানিয়ে আসবো। প্রায় বার ঘণ্টা গড়িমসি করার পর অবশেষে তিনি তার পোস্টে আমার ক্রেডিট উল্লেখ করেছিলেন। হয়তো কিছুদিন পর তিনি আবাও সেটা মুছে দিয়েছিলেন কিনা, সেটা জানার ব্যাপারে আমার আর কোন আগ্রহ ছিল না।

আমারর মনে হয়, চৌর্যবৃত্তি একটা জিনেটিক রোগ।

"পথের ধূলো পথেই পড়ে থাকে" - ডার্ক ম্যান এর এ কথাটা ভালো লেগেছে। সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই এর "চোর আপনার লেখা চুরি করলেও আপনার মেধা, মনন আর আত্মবিশ্বাস আপনারই থেকে যাবে; আর চোরের সবকিছু ঝরে পড়ে যাবে" - এ কথাগুলোও। লেখকদের কিছুটা আশ্বস্ত হবার মত কথা।