![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘রাজাকার’ আমাদের সমাজে সবচেয়ে ঘৃণিত একটি শব্দে পরিনত হয়েছে। কারন হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীদের মাত্রাতিরিক্ত প্রচার সাথে অপপ্রচার। যে একসময় মানুষ হত্যা সমর্থন করে স্বাধীনতার বিরোধীতা করে সে আবার পরবর্তীতে সেই জারোজ স্বাধীনতার পক্ষে দেশের হয়ে কাজ করে। আর যারা স্বাধীনতার পক্ষ থেকে লড়াই করেছে তারা হয়ে যায় লুটতরাজ, দুর্নীতির গহীন জঙ্গলের বাঘ।
একজন রাজাকার যেভাবে সমাজে স্বীকৃতি পায় সম্মান পায়, তার নিদর্শন সর্ষিনার পীর আবু জাফর সালেহ। অভিযোগ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক বাহিনীর সাথে সখ্যতা, রাজাকার, শান্তিবাহিনীর সাথে আতাত সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ দোষে দুষ্ট তিনি। যুদ্ধের সময় যখন পূর্ব বাংলা হিন্দু সমাজে স্বামীহারা মহিলাদের যাদের স্বামীদের পাকিস্তানী হানাদারেরা হত্যা করে। এমতবস্থায় সেই সব হিন্দু মহিলাদের মুসলমানরা বিবাহ করতে পারবে এমন একটি ফতোয়া দিয়েছিল সেই সর্ষিনার পীর। সমালোচকদের ভাষায় গণিমতের মাল আরো অনেক উপমায় ভুষিত করা যেতে পারে। সেই ফতোয়ায় বাঙ্গালী হিন্দু মেয়েদের সাথে জায়েজ হওয়া বিবাহের নাম দিয়েছিলেন তিনি ‘সূতা বিবাহ’।
১৯৭১ এর পরবর্তী সর্ষিনার পীরকে প্রথমে গৃহবন্দি পরবর্তীতে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়। বঙ্গবন্ধুর সাধারন ক্ষমায় বন্দিরা মুক্তি পায় সেই সময় সর্ষিনার পীরও মুক্ত হয়। পরবর্তীতে সমাজ সেবায় নিয়োজিত হন এবং এই বিভাগেই ১৯৮০ সালে সর্বপ্রথম, জিয়াউর রহমান তখন প্রেসিডেন্ট, স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন। ১৯৮৫ সালে জেনারেল এরশাদ তখন প্রেসিডেন্ট, শিক্ষা ক্ষেত্রে সর্ষিনার পীর আবু জাফর সালেহ স্বাধীনতা পদক আরেকবার তার ঘরে তোলেন।
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০০
শফিক আলম বলেছেন: আমরা সেই জাতি যারা নিজেদের গৌরবকে কলংকিত করতে পছন্দ করি।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
খোমেনী বলেছেন: #শফিক সাহেব আমরা সেই জাতি বলতে কোন সময়টাকে কোট করলেন? আমাদের জাতির বিকাশ কবে?
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
খোমেনী বলেছেন: