![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন লেখাটি লিখতে বসলাম তার কিছুক্ষন আগে টিভির স্ক্রলে ভেসে উঠতে দেখলাম, হরতাল প্রত্যাহার করলে বিএনপি নেতাদের মুক্তি দেয়া হবে- বণমন্ত্রী হাসান মাহমুদ। বণমন্ত্রীর কথা শুনে মনে হলো হরতালের ডাকটাই মনে হয় নেকড়ের গলায় কাটার মত বিধে গেছে। এই ঘোষনার আগে বিএনপির ৫ নেতাকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে।
এদিকে ৫ নেতাকে গ্রেফতারের পূর্বে সরকারী দলের লোকদের সাথে হাসিমুখে চা পানি খেয়েছেন বিএনপির নেতারা, তার ফুটেজ অনলাইনে ছড়িয়েছে। অনেকে অনেক রকম ভাবছেন। কেউ বলছেন সরকার আর গ্রেফতারকৃত নেতাদের মধ্যে কোন সমঝোতা বা আতাত নতুবা জনগনকে উষ্কে দেয়ার পরিকল্পনা। পরিস্থিতি যাতে আরো খারাপ হয়, নতুবা বাকশাল শীর্ষক পড়াশুনার প্রাকটিক্যাল ক্লাস চলছে। অবস্থাকে আরো খারাপ রুপ দেয়ার জন্য প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে ইনু ও মওদুদ সাহেবের সাথে হাসিমুখ কথা বার্তার পরের দিন ইনুর মুখে শোনা যায় খালেদাকে গ্রেফতার করার কথা চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় তার বাড়ি অবরোধ। পানি খাবার স্পালাইয়ও বন্ধ করে দেয়ার অভিযোগ। ১০ তারিখ রাতেই ঘোষনা দেয়া হয় খালেদার সাথে যেই দেখা করবে তাকেই গ্রেফতার করা হবে। এই যখন পরিস্থিতি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক সেই রাতেই দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি চেয়ারপারসন এর সাথে। কিন্তু কোন গ্রেফতার হবার খবর আর টিভির স্ক্রলে ভেসে উঠে নি।
বিরোধী দল বলতে ১৮ দল, তার মধ্যে জামায়াত ও বিএনপি এখন ফেক্টর। জামায়াতের প্রায় সকল নেতা এই সরকারের শুরুর মেয়াদ থেকে আন্ডারগ্রাউন্ড। বিএনপির নেতারা নিষ্ক্রিয়। যখন সময় এসেছে সক্রিয় হবার তখনই গ্রেফতার আতঙ্ক। মানসিকভাবে ভীতি ভয় তৈরি করার চেষ্টা।
২৫ অক্টোবরের পর থেকে বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার বৈধ ও অবৈধ অনেক ডিবেট হয়েছে। কোন সমাধান হয় নি। হরতাল গেলো বেশ কয়েকটা। মানুষের নাভিশ্বাস উঠে গেলেও তারা উচ্চ বাচ্য করছেন না। সরকারী দল আর বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের দিকে সাংবাদিকদের নজর। কে যেন এই সময়টাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। বলা বলি হচ্ছে আমেরিকা ও ভারত প্রতিদ্বন্দীতা করছেন, যেন চর দখল। বিষয়টি এমন একটি জারোজ সন্তান প্রসব হয়েছে যার নাম বাংলাদেশ, তবে তার নামে অনেক সম্পত্তি লেখা। তাই কে দত্তক নিবেন তার জন্য তারা মনস্তাত্বিক লড়াইয়ে নেমেছেন।
টিভিতে খোমা দেখিয়ে মুক্ত বাক স্বাধীনতার চর্চা যারা করে যেমন বুদ্ধিজীবি চিন্তাশীল সচেতন নাগরিক এবং যারা কলাম লিখে সরকারের সমালোচনা করছেন তাদের উপর আঘাত আসছে। বিশিষ্ট টক শো স্পেশালিস্ট পিয়াস করীমের মত একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে হত্যার জন্য তার বাড়িতে গুলি ও ককটেল ছোড়া এবং তাতে তার বাড়ির সদস্য গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর সত্যি দু:খজনক। শুধু তাই নয় বরং লজ্জাজনকও।
এহেন পরিস্থিতির সমাধান সংবিধান পরিবতর্ন এবং একটি লেভেল প্লেয়িং নির্বাচনী ফিল্ড তৈরি করা। ছাড়টা কে দেবে এটাই হলো প্রশ্ন? একজন চায় ২০২১ পর্যন্ত ক্ষমতা আরেকজন চায় ক্ষমতা ছেড়ে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২
খোমেনী বলেছেন: তার বাড়ির দারোয়ান গুলিবিদ্ধ হয়েছে। বেশ কয়েকটা ককটেল বিষ্ফোরন ঘটানো হয়।
আর বিএনপির প্রোগামে অতিথি হয়ে যাওয়াই কি সে বিএনপির লোক। আমাকে যদি আমেরিকা অতিথি করে তাহলে কি সাম্রাজ্যবাদের দালাল। সেদিন তো রুহানীকে ওবামা কল করবেন বলে শুনলাম। একদিন খাবারও দাওয়াত দিয়েছিল। তাহলে .....
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: >> কেউ বলছেন সরকার আর গ্রেফতারকৃত নেতাদের মধ্যে কোন সমঝোতা বা জনগনকে উষ্কে দেয়া, পরিস্থিতি যাতে আরো খারাপ হয়। নতুবা বাকশাল শীর্ষক পড়াশুনার প্রাকটিক্যাল ক্লাস চলছে। অবস্থাকে আরো খারাপ রুপ দেয়ার জন্য প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে ইনু ও মওদুদ সাহেবের সাথে হাসিমুখ কথা বার্তার পরের দিন ইনুর মুখে শোনা যায় খালেদাকে গ্রেফতার করার কথা চিন্তা করা হচ্ছে। এজন্য তার বাড়ি অবরোধ। ১০ তারিখ রাতেই ঘোষনা দেয়া হয় খালেদার সাথে যেই দেখা করবে তাকেই গ্রেফতার করা হবে। এই যখন পরিস্থিতি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক রাতেই দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি চেয়ারপারসন এর সাথে। কিন্তু কোন গ্রেফতার হবার খবর আর টিভির স্ক্রলে ভেসে উঠে নি।
ভাবনার বিষয় বটে।
>>একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে হত্যার জন্য গুলি করা এবং সেই গুলিতে বাড়ির সদস্য গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর সত্যি দু:খজনক, শুধু তাই নয় বরং লজ্জাজনক।
এরপরও তাদের চামুচরা গণতন্ত্র আর নীতিকথার বাহাদুরি করতে চায়!!
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
খোমেনী বলেছেন: সংবিধান গণতন্ত্র মুলক কথা যারা বেশি বলেন তারাই এগুলোর বরখেলাপ বেশি করছেন।
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
গান পাগলা বলেছেন: এরপরও তাদের চামুচরা গণতন্ত্র আর নীতিকথার বাহাদুরি করতে চায়!!
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
ক্যাচালবাজ বলেছেন: পিয়াস করিম নিজে বলেছেন গুলির ঘটনা ঘটেনি, বাসার নীচে ফোটানো তিনটি ককটেলের একটি দারোয়ানের পায়ে লেগেছে, তাতে তার বাসার সদস্যের আহত হওয়া কই পাইলেন!
যেটা ঘটেছে সেটাই অনেক বাড়িয়ে বলার দরকার কি?
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
খোমেনী বলেছেন: মিডিয়াই এসব ছড়াচ্ছে। আমরা আম জনতা তো পত্রিকার পাতা অনলাইন পোর্টাল নির্ভর হয়ে আছি, কি করবো বলেন? এক জায়গায় পাই গুলি ও ককটেল নিক্ষেপ হয়েছে দারোয়ান আহত। এই মাত্র শুনলাম গুলি না শুধু ককটেল ফুটেছে তাও পিয়াস করিমের বাড়ির নিচে। তার বাড়িতে নয় এমন। কিন্তু এর আগেও পিয়াস করিমকে জবাই করে সকালের নাস্তা সারতে চেয়েছিল শাহবাগে বসা গণজাগরন মঞ্চ। আসলে সেটাই ছিল মিথ্যা আসলে সেখানে কতিপয় নেশাগ্রস্থ ছেলে মেয়ে কি বলতে কি বলে ফেলেছে
৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
জহির উদদীন বলেছেন: মুখে মধু বগলে ইট তার নাম আওয়ামীলীগ......।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
খোমেনী বলেছেন: অনেকে সরকারের এহেন দমন পীড়নের পিছনের খোড়া যুক্তি দেখাচ্ছেন বিএনপিও সেসময় এমন করেছিল। কিন্তু কথা হলো বর্তমান শাসকরা লিমিট ক্রস করেছে। সেইসময় হাসিনার বাড়ির পানি বন্ধু খাবার স্পালাই বন্ধ পুলিশ দিয়ে ঘিরে রাখা কারো সাথে দেখা করতে না দেয়া এমনটা করে নি।
আর যদি এমন হয় তারা করেছে তাই আমরাও করবো তাহলে আমরা জনগন কি শুধু বসে বসে আঙ্গুল চুশবো। তার থেকে দুইটাকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়ে নতুন কাউকে বসাই।
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
ক্যাচালবাজ বলেছেন: কাল রাতে চ্যানেল ২৪-এ শোনা পিয়াস করিমের মুখের কথাই বললাম, অবশ্য এর চেয়েও পত্রিকার পাতা বা অনলাইন পোর্টাল নির্ভরযোগ্য হলে আলাদা কথা !
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
খোমেনী বলেছেন: তাহলে ঠিক আছে। তার সেই কথাই শীরধার্য। এর পূর্বেও তিনি অনেক কথাই বলেছেন তার সেইসব কথার সাথে একমত হয় নি। কাল বললেন তার বাড়িতে যা হয়েছে তা এবং তার কথামত তিনি বাড়িয়ে কিছুই বলেন নি। লোকটি অনেক সজ্জন। অনেক প্রগতীশীলের কাছে তিনি উপরোক্ত একজন মন্তব্যকারীর ভাষায় জামাতের চর আরো কত কি?
মুলত সত্য কথা বলা এবং বিচক্ষন ন্যায় পরায়ন উক্তি তাকে এ ধরনের উপাধী পেতে সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে।
৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
আখিলিস বলেছেন: 'পিয়াস করিম' নামের জামাতি চামুচের বাড়িতে শব্দ হইলে খুব খারাপ লাগে; আর যখন 'মুহাম্মদ জাফর ইকবাল'কে কাফনে কাপড় পাঠিয়ে হুমকি দেয়া হয়, রাস্তাঘাটে মানুষ পুড়িয়ে কাবাব বানানো হয় তখন কিছু হয় না? জামাত একটা সন্ত্রাসী দল আর বিএনপি হইছে এখন তার বড় চামুচ ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
খোমেনী বলেছেন: জাফর ইকবাল এখানে ফেক্টর না। উনি রাজনৈতিক মতামত দেন না। রাজনৈতিক সচেতনও না। সরকারের সমালোচকও নন তিনি। আর তাকে যদি কেউ কাফনের কাপর পাঠিয়ে থাকে তার সাথে কারো বাসায় ককটেল নিক্ষেপ এক করে দেখা মনে হয় ঠিক না। কোথায় হত্যার প্রচেষ্টা চালানো আর কোথায় সামান্য সাদা কাপর পাঠিয়ে কারো দুষ্টমি।
৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
আখিলিস বলেছেন: সাবাস ! এই না হলে .... ! পিয়াস সাহেবের বাসার নীচে ককটেল ফুটলে বাকশাল হয়ে যায়, আর কাফনের কাপড় পাঠানো হলো 'সামান্য দুষ্টুমি' !
জাফর ইকবাল রাজনীতি সচেতন না
? মাইরালা, আমারে কেই মাইরালা ! :-< :-<
সাবাস ভাই, আপনাদের দিয়েই হবে । চালায় যান ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
খোমেনী বলেছেন: জাফর ইকবালকে কোনদিনও দেখলাম না কোন একটা টিভি চ্যানেলে এসে এহেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে তার কোন সমাধান বা কোন সচেতনতামুলক বয়ান করলেন। সেদিক থেকে তিনি সুবিধাবাদী বলতে হবে। তার থেকে দু:সাহসী সময়ের বৈরি ভাব থাকাসত্ত্বেও আসিফ নজরুল, পিয়াস করিমরা যা করছেন তা নি:সন্দেহে জাফর ষ্যারের থেকে অনেক প্রসংশা পাবার যোগ্যতা তারা রাখে।
১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
আখিলিস বলেছেন: একদম ঠিক বলছেন ভাই ! "আসিফ নজরুল, পিয়াস করিমরা যা করছেন তা নি:সন্দেহে অনেক প্রসংশা পাবার যোগ্যতা তারা রাখে।" তো আপনার প্রসংশার লিস্টে আর কে কে আছে একটু বলবেন কী ? মাহমুদুর রহমান? কাদের সিদ্দিকী? তো আপনার আসিফ নজরুল, পিয়াস করিমরা যে সব সমাধান বা কোন সচেতনতামুলক বয়ান করছেন, তার ফলাফল কী হচ্ছে ? সংলাপের দাওয়াত প্রত্যাখান করে ম্যাডামের হরতাল দিয়ে মানুষ হত্যা চালিয়ে যাওয়া ? বাহ বাহ !
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
খোমেনী বলেছেন: আপনি আমাকে দাওয়াত দিয়েছেন আবার আমার বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়েছেন আমাকে শাসাতে। এহেন দাওয়াত গ্রহন করি কেমনে? আবার বলছেন সংলাপ কিন্তু যাদেরকে নিয়ে বসবো তাদের জেলে পুরছেন কোন নির্দিষ্ট মামলা ছাড়া। থানার নেবার পর অভিযোগ দায়ের করছেন। পৃথিবীতে এক ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন হলো কাউকে গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়া আটক করা যাবে না।
১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
খোমেনী বলেছেন: হরতাল রাজনৈতিক অধিকার আদায়ের একটা মঞ্চ। দুধ ভাত হয়ে গেছে এখন বাংলাদেশের জনগনের কাছে। যখন সুষ্ঠুভাবে কোন দাবি আদায় করা সম্ভব হয় না তখনই বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে এহেন সিদ্ধান্ত নিতে হয়। তাছাড়া হাসিনা সরকার ক্ষমতায় বসার পর সংবিধান পরিবর্তন করার পর থেকেই নির্বাচনকালীন সময়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায় সরকারের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। এখন সরকারের ওয়াদা মাফিস ৫ বছর শেষ তাই আন্দোলন কড়া হবে এটাই স্বাভাবিক। তাছাড়া যে মানুষগুলো মারা যাচ্ছে তার বেশির ভাগ পুলিশ সরকারী দলের ক্যাডার বাহিনীর হাতে। দুই চারজন এক্সিডেন্টলি পিকেটারদের হাতে মারা যাচ্ছে। সার্বিকভাবে এই পরিস্থিতির জন্য সরকারই দায়ী।
১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
জনাব মাহাবুব বলেছেন: জহির উদদীন বলেছেন: মুখে মধু বগলে ইট তার নাম আওয়ামীলীগ......।
১৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
আখিলিস বলেছেন: আপনাকে দাওয়াত দিয়েছি, কিন্তু আপনি সেই দাওয়াত না নিয়ে একের পর এক হরতাল দিয়েই যাচ্ছেন, মানুষ মেরেই যাচ্ছেন - আর আমি বসে আছি কবে আপনি দয়া করে পদধুলি দেবেন।
চমৎকার মানবধিকারের উধাহরন দিলেন দেখছি - তো মানুষ পুড়িয়ে মারা কিংবা অসুস্থ রোগীকে এ্যাম্বুলেন্স থেকে বের করে ভাংচুর করা, কিংবা ককটেল ফাটিয়ে ছোট্ট শিশুকে অন্ধ করে দেয়া এগুলো কি? দানবধিকার ?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২০
খোমেনী বলেছেন: নরুল কবীর সাহেব সম্ভবত ডেইলি নিউ এ্যাজ এর সম্পাদক তিনি বললেন বিআরটিসি বাসগুলোতে আগুন দিচ্ছে সরকারী দলের ক্যাডারেরা তার প্রমান তার কাছে আছে।
আর মানুষ পুড়িয়ে মারার কথা যদি বলেন তাহলে নানক সাহেবের হোটেল শেরাটনের সামনে গান পাউডার ছিটিয়ে পুড়িয়ে ৮-১০টা তাজা প্রান পুড়িয়ে হত্যা করার ইতিহাসও আমরা জানি, লোকে বলা বলি করে। পিলখানা হত্যাকান্ডে নিহত আর্মি অফিসার গোলজার তদন্ত করে বের করে কে ছিল সেদিনকার মানবতা বিরোধী অপরাধের হুকুম দাতা।
আর আমার মনে হয় যে ছেলেটা সদ্য সাভারে হরতালে পিকেটারদের দেয়া আগুনে মারা যায় তার সঠিক চিকিৎসা হয়েছে কিনা তারও খোজ নেয়া দরকার। অনেক সময় দেখা যায় এগুলো ছেলে রাজনৈতিক বলি হয়। জানি সত্য মিথ্যা। তবে ইচ্ছা করে কোন পিকেটার কোন সাধারন জনগনকে পিটুনি দিচ্ছে এর কোন ফুটেজ নাই।
১৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৬
দুরন্ত-পথিক বলেছেন: এই বার আপনাকে নিয়ে যাবে শ্রী ঘরে । এটাই হল পরবর্তী পদক্ষেপ ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২২
খোমেনী বলেছেন: আমাকে ধরে কি করবে? বলবো নির্যাতন নয় দয়া করে গলায় একটা লম্বা ছুড়ি চালিয়ে মেরে ফেলুন। যদি কড়া ভাষায় সত্য সমালোচনাই আমার দোষ হয়।
১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
ক্যাচালবাজ বলেছেন: কার সাথে কথা কইলাম!!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২১
খোমেনী বলেছেন: কেন ভাই কে মনে হয়?
১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: @ক্যাচালবাজ , আখিলিস মূর্খ ছাগুদের সাথে কথা বলে লাভ নেই , এরা আগে থেকাই ব্রেন ওয়াশড ...........
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
খোমেনী বলেছেন: ভাই বর্ণবাদীর মত আচরন কেন? কার ব্রেণ ওয়াশড। আপনাদের কথাই তো তাই মনে হচ্ছে যে আপনাদের অলরেডি ওয়াশড। কথায় না পারলে ছাগু বলে গালাগালি কি কোন সভ্য সমাজের আচরন, কন দেখি।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
আশমএরশাদ বলেছেন: এর আগে অনেকের বাড়িতে ককটেল ফুটলেও পিয়াস করিমের বাড়িতে কিছু হয়নি। এতে তার মনে কোন দুঃখ ছিল কিনা কি জানি। পিয়াস করিম বিএনপির একজন একনিষ্ট সেবক সেটা তিনি বিএনপির পেশাজীবি সম্মেলনে দেখিয়েছেন।
এখন মিছিল হয় মিড়িয়াকে ডেকে নিয়ে, গাড়ি ভাঙ্গা হয় ক্যামেরা রেডি থাকলে।
বুঝা মুশকিল।