![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখনই বিরোধীদল কর্মসূচী দেয় সেখানে মানুষ খুন হয় পিকেটিং সহ পুলিশের গুলিতে নতুবা আগুনে পুড়ে। একই সময় আবার সংখ্যালঘুদের উপাশনালয় সহ তাদের বাড়ি ঘরে হামলা চালানো হয়। কে এসবের দায় নিবে আর কেই বা দোষী? আমাদের জন্ডিস মিডিয়া বিরোধী দলের উপর চাপানোর জোর চেষ্টা চালায়, সেই সাথে একই সুরে কোরাস গায় সরকার দলীয় গোষ্টি। আদতে আমরা কখনই অপরাধীদের পাকরাও হতে দেখি না। পাকরাও হয় সরকার বিরোধী মতেরা যারা সেইসব দিন একটি গণতান্ত্রিক কর্মসূচী প্রদান করেছিল। অরিজিনাল অপরাধী ধরা না পরায় তখন সরল মনে প্রশ্ন জাগে অপরাধীরা কি এতই চালাক এত অপরাধ করে তারপরও তারা আইনের চোখ ফাকি দিয়ে পালায়। এদিকে আমরা ট্যাক্সের টাকায় পুলিশ র্যাব বিজিবি সেনাবাহিনী পুশছি, কিন্তু তারা আজ বেফল বলে মনে হয়। উপরন্তু তাদের বুলেট বিদ্ধ হয় ভ্যান চালকের বুকে।
বলছিলাম অকার্যকর রাষ্ট্র। দেশের ভিতর রাজনীতি করে আরেক রাজনৈতিক দলকে বলে জঙ্গি। কসম আল্লাহ প্রচুর ব্যাট রেপুটেশন তৈরি হয় বহি:বিশ্বে। সেইসব রাজনীতিবীদকে বলা উচিত সত্যি যদি জঙ্গি থেকে থাকে তাহলে আফগানিস্তান, ইরাকের দিকে তাকান। রাজনীতি তখন পাছা দিয়ে বের হবে।
সার্বিক দিক দিয়ে বিবেচনা করলে দেশ এখন এক ঘরে হয়ে আছে। বৈদেশিক কোন ইনভেস্টমেন্ট নাই। যেগুলো প্রতিষ্ঠান বহিবিশ্বে নাম কামিয়েছে সেগুলো এখন নিভু নিভু অবস্থা। ভালো গার্মেন্টস গুলো সাপ্তাহিক ছুটির দিন আগুন ধরায় খুবই চিন্তিত আমি। শ্রীলংকায় গৃহযুদ্ধের সময় সেখানকার বৈদেশিক বিনিয়োগ চলে আসে বাংলাদেশে। বাংলাদেশে একই পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ায় এদেশের প্রায় সকল বিনিয়োগ বন্ধের পাশাপাশি ভারতে চলে গেছে বৃহত কৃয়দাংশ।
দোহাই কেউ বলবেন না আমি ভারত বিরোধী।
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: দেশ জঙ্গি হলেই তো ভাল, বন্ধু তার সেনাবাহিনী দিয়ে রক্ষা করবে । এ দেশের আর্মির উপর তো ভরসা করা যায় না ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: দেশ গোল্লায় যাক, কারো কারো শুধু ক্ষমতা চাই, কারণ ক্ষমতা মানেই মাল!