![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামুব্লগের সাথে নিয়মিত পাঠক হিসেবে পরিচিত অনেক দিন যাবত। দেখাযাক মাঝে মাঝে কিছু লিখতে পারি কিনা.........
১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ছাত্র শিক্ষক যেন একজায়গায় মিলিত হতে পারে সে লক্ষ্যে ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাবি টি এস সি। ছাত্র শিক্ষকদের সুবিধার্থে এ টি এস সি তে রয়েছে নানা রকম ব্যবস্থা।
টি এস সিতে যা রয়েছেঃ ১ হাজার আসন বিশিষ্ট একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মিলনায়তন, ১টি সেমিনার কক্ষ, অতিথি ভবন, অভ্যন্তরীন ক্রীড়াকক্ষ, ক্যাফেটেরিয়া, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের জন্য কয়েকটি কক্ষ, মসজিদ, বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির দপ্তর, সাইবার সেন্টার, ব্যাংক, রোভার স্কাউট কক্ষ, ডিবেটিং সোসাইটি কক্ষ, চলচ্চিত্র সংসদ কক্ষ, ট্যুরিস্ট সোসাইটি কক্ষ এবং শহীদ মুনীর চৌধুরী কনফারেন্স কক্ষ।
১ হাজার আসন বিশিষ্ট শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, নতুন ছাত্র ছাত্রীদের ওরিয়েন্টেশন, বিভাগীয় ছাত্র ছাত্রীদের নবীনবরন, বিদায়ীদের বিদায়ী সংবর্ধনা ছাড়াও বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনার।
টি এস সিতে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাইবার সেন্টারটির মাধ্যমে ঢাবি’র ছাত্র শিক্ষক, কর্মকর্তা কর্মচারীরা মেটায় তাদের ইন্টারনেটের চাহিদা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংসদের (ঢাবিসাস) তত্ত্ববধানে বিভিন্ন সময় পরিচালিত হয় নানা রকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। কবিতা, গান, নাটক ইত্যাদি বিভিন্ন বিভাগের কর্মিরা প্রায় প্রতিদিনই তাদের মহড়া চালায়। আর এসবের জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা কক্ষ। বিভিন্ন কক্ষে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে নিয়োজিত ছাত্র ছাত্রীরা সারাক্ষনই মাতিয়ে রাখে টি এস সিকে। কক্ষের ভিতর ছাড়াও টি এস সির সবুজ চত্ত্বর ও বারান্দায় বসে তাদের আড্ডা। আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে চলে ক্যাফেটেরিয়ার নানা রকম মজাদার হালকা খাবার।
টি এস সি শুধুমাত্র নাচ গান আর আড্ডার স্থানই না। এখানে পরিচালিত হয় অবহেলিত ও সাধারন মানুষের জন্য নানা রকম কর্মকান্ড। টি এস সি'র নিচতলায় পরিচালিত হয় স্বেচ্ছায় রক্তদান সংস্থা বাঁধনের কার্যক্রম। এখান থেকে বিনামূল্যে যে কেউ দরকারে রক্ত সংগ্রহ করতে পারে। এছাড়াও এখান থেকে পরিচালিত হয় রোভার স্কাউটের কার্যক্রম। যার সদস্যরা একুশের প্রভাত ফেরী অনুষ্ঠানের শৃংখলায় এবং দেশের যেকোন দূর্যোগ মোকাবেলায় সর্বদাই এগিয়ে যায়।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৪২
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: আমি ৮ বছর আগে ঢাবি ছেড়েছি-কিন্তু এখনও মন পরে রয় ঢাবি ক্যাম্পাসে। এইতো আজও অনেকজন বন্ধু একত্রিত হয়েছি টিএসসি্তে! কি যে ভাল লাগা-বোঝাতে পারবোনা।
ধন্যবাদ।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:১১
আবু সালেহ বলেছেন: ভালো লাগলো.......আড্ডাইবার মন চায়.........................
২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ধন্যবাদ সালেহ ভাই।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:১৩
ধীবর বলেছেন: দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া। এত্ত কাছে থেকেও দেখা হয় নাই।ছবি দিলে আরো ভালো হতো। ধন্যবাদ ক্ষুধিত পাষান ভাই।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: আমার কী সৌভাগ্য! এই প্রথমবার আমার ব্লগে মন্তব্য করলেন আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন ব্লগার ধীবর ভাই!
পূর্বপরিকল্পনামত কয়েক বন্ধু গিয়েছিলাম ওখানে।
আমার পোস্টে মন্তব্য করায় নিজেকে গর্বিত মনে হচ্ছে। ভাল থাকবেন।
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:১৩
স্কীপার বলেছেন: টিএসসি! আমার জীবনের সেরা জায়গা।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ঢাবি'র খুব কম ছাত্র আছেন-যাদেরকে টিএসসি নষ্টালজিক করেনা।
৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৫১
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: ১ টাকায় লাল চা , ২ টাকা সিঙ্গারা , ১৫ টাকা ভাত তরকারি , , আর ফ্রি ওয়াইফাই
২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: আহ কী শুখ! ওখানে গেলেই মনে হয়-অনেক দিন পর নিজ বাড়িতে গিয়েছি!
৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪
সারথী মন বলেছেন: আমার দূর্ভাগ্য ঢাবি'তে পড়ার অনেক আশা নিয়ে এসেছিলাম ঢাকা। কিন্তু ঢাবিতে ভর্তি হতে নাপেরে জগাবাবুর পাঠশালাই হয়েছিল শেষ ঠিকানা
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ৮:০৮
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ইচ্ছে করলে এখনও ঢাবিতে পড়ার অনেক সুযোগ আছে।
৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১
লুকোচুরি বলেছেন: আমারও দূর্ভাগ্য ঢাবি'তে পড়ার অনেক আশা নিয়ে এসেছিলাম ঢাকা। কিন্তু ঢাবিতে ভর্তি হতে নাপেরে জগাবাবুর পাঠশালাই হয়েছিল শেষ ঠিকানা।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ৮:০৮
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ইচ্ছে করলে এখনও ঢাবিতে পড়ার অনেক সুযোগ আছে।
৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:০০
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: কত শত স্মৃতিময় একটা জায়গা
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ৮:০৮
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ৮:১২
শায়মা বলেছেন: এই লেখাটা সবার মন ভরিয়ে দেবে ভাইয়া।
টি এস সি সবার কাছেই অনেক অনেক প্রিয়।
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১০| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:০২
রাতুল_শাহ বলেছেন: যেদিন আমার কপালে ঢাকা যাওয়া থাকবে সেদিন ঘুরে আসব।
১৪ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:২৬
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: প্রিয় নেতার দেশের মানুষটির জন্য শুভ কামনা।
১১| ১৪ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৩৪
ডট কম ০০৯ বলেছেন: আমারও দূর্ভাগ্য ঢাবি'তে পড়ার অনেক আশা নিয়ে এসেছিলাম ঢাকা। কিন্তু ঢাবিতে ভর্তি হতে নাপেরে জগাবাবুর পাঠশালাই হয়েছিল শেষ ঠিকানা।
১২| ১৪ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৪৯
ডেভিড বলেছেন: টিএসসিটা সাধারণ ছাত্রদের জন্য এক প্রকার নিষিদ্ধই ছিল শুধুমাত্র লেপচাইয়া ফ্লোরে আর মাঠে বইসা আড্ডা মারা ছাড়া। এর বেশিরভাগ রুমই বাইরের সাংস্কৃতিক সংগঠনের জন্য বরাদ্দ থাকতো, অনেক সময় তারা অভিযোগ করতো যে ছাত্রদের আড্ডার ফলে তাদের মহড়ায় ক্ষতি হচ্ছে। একবারতো নাদের চৌধুরী গেমস রুম থেকে তাড়িয়েই বের করে দিল
তবে হ্যা একটি জায়গার কথা আপনি উল্লেখ করেননি সেটা হলো সুইমিং পুল। ঐখানে যত তরল গরলে সন্ধা কাটাতাম কেউ দেখার ছিলনা। ভাবলে কেমন লাগে যাদের জন্য টিএসএসি তারা রুমে জায়গা পায়না, দুর্গন্ধময় সুইমিং পুলে বসে নীল ধোয়ায় জীবন ওড়ায়।সবচেয়ে ট্রাজিক ঘটনা হলো শিক্ষা সমাপনীর উতসবে টিএসএসসির অডিটোরিয়াম নয় তিন তলার সেমিনার রুমটি বরাদ্দ দেয়ার আবেদন করেছিলাম, কিন্তু দেয়নি কারণ ঐখানে বাইরের কোন সংগঠনের জন্য মহড়ার জন্য ভাড়া দেয়া, হাত পায়ে ধরে ডাকসু ক্যাফে ব্যবহার করার অনুমতি পেয়েছিলাম...
আমার মনে হয় ছবিসহ লেখাটি আরো আকর্ষণীয় করা যেতো.
তবুও ধন্যবাদ পুরনোকে মনে করিয়ে দেয়ার জন্য
ধন্যবাদ, ভালো থাকুন
শুভ সকাল
১৩| ১৪ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৫৮
বন পলাশের পদাবলী বলেছেন: টিএসসি সম্পর্কে জেনে ভাল লাগল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ডাকসু ছাড়া কেমন যেন জমে না।
তবে নির্দলীয় ডাকসু দরকার।