নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সব সময়ই একটু অদ্ভুত ধরনের। কখন যে মন খারাপ হয় আর কখন যে মন ভাল হয় আমি নিজেই বুঝিনা। সবাইকে খুব সহজে বিশ্বাস করি, সবাইকে নিজের মত ভাবি। আর এ কারণে অনেক অনেক কষ্ট পাই।

মোঃ খায়রুল ইসলাম অাশরাফুল

আমি মোঃ খায়ুরুল ইসলাম। গ্রামেই খাকি স্বপ্ন দেখি একদিন বড় সাংবাদিক হব্ সে প্রচেষ্ঠায় অাছি। বর্তমানে একটি জনপ্রিয় আনলাইন পত্রকায় জড়িত আছি। ভালো একজন ব্লগার হওয়ার আশাআছে।

মোঃ খায়রুল ইসলাম অাশরাফুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

কালো টাকার কাছে বিসর্জন দিচ্ছে বিবেক ভুয়া সাংবাদিকদের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে মর্যাদা

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩২

সাংবাদিকতা এক সময় ছিল সমাজ বদলের একটি মহৎ হাতিয়ার। কলম ছিল প্রতিবাদের সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্র। সত্যের পক্ষে দাঁড়ানো মানেই ছিল সাংবাদিকতা- ভয়ডরহীন, অনুসন্ধানী, দায়িত্বশীল। অথচ আজকের বাস্তবতা এতটাই ভিন্ন, যেন আমরা এক ভয়াবহ ট্র্যাজেডির মঞ্চে দাঁড়িয়ে আছি। কলমের কালি মুছে গিয়ে, জায়গা করে নিয়েছে ইউটিউব ফেইসবুক সাংবাদিক নামে।
রাজনৈতিক উত্তাল মাঠে ভোটের হাওয়ায় মাথা চাড়া দিয়ে বের হয় প্রচার প্রচারনায় ডুবে থাকা সুবিধাবাদী মুখ, টাকার ঝনঝনানীতে তাদের পেছনে ভীর হৈহৈ করে তাদের পেছনে পড়ে থাকে নেতার মতই পথ ভ্রষ্ট মানুষ আর তাদের কাছে থাকে কিছু পকেট ফেইসবুক সাংবাদিক, নেতা হাটছে, কাশছে মুড়ি ভর্তা খাচ্ছে সেটাই হচ্ছে ফেইসবুকে লাইভ বা নিউজ
অপর পক্ষকে ঘায়েল করতে এই পকেট সাংবাদিক দের দিয়ে কখনো বক্তব্য কাটপিস করে আবার কখনো ছবি বিকৃতি করে জাতীয় দৈনিকের মত পাতায় ছাপা হয় ভিত্তিহীন যুক্তিহীন খবর।
মধুপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি যিনি কিশোর বয়স থেকে একটি দলের জন্য ছাত্র জীবন, যৌবন কাল, এখন জীবনের শেষ প্রান্তে দলকে জীবনের পুরোটা সময় বিলিয়ে দিয়েছেন, তাকে নিয়ে কি বিস্রি ভাষায় একটি ৩০/৪০ মিনিট বক্তব্য থেকে কাটপিছ করে কয়েক সেকেন্ডের ক্লিপ বানিয়ে তা নিয়ে কত হৈ উল্লাস করছে।
তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এলজন সাচ্চা দল কানা এতে শত্রু বা ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শ মানুষো দ্বিমত করতে পারবেনা। কোন স্বার্থে কোন কারনে দলের আদর্শের বাইরে যাননি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি নির্যাতিত তিনি শুধু একা হননি তার গোটা পরিবার নির্যাতিত শুধু বিএনপি করার অপরাধে।
আর এই ভিত্তিহীন যুক্তিহীন কথা গুজামিল করে লেখা ফলাও করে জাতীয় পত্রিকাতেও চলে যায় কোন রুপ যাচাই বাছাই ছাড়া।
এখানেই প্রশ্ন কেন সহযে প্রতিপক্ষ কে সাংবাদিক দিয়ে ঘায়েল করা যায়? এর পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক ছত্রছায়া, স্থানীয় ক্ষমতার অপব্যবহার সর্বোপরি পাঠকের নীরবতা। একজন সাংবাদিকের প্রধান শক্তি হওয়া উচিত নৈতিকতা, তথ্যের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং জনস্বার্থে কাজ করার সংকল্প। অথচ এখন সাংবাদিকতা যেন এক খোলা বাজার- যেখানে মরিচা ধরা বিবেক আর মিথ্যার চকচকে মোড়কেই মিডিয়া বলা হয়।
সংবাদপত্রকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। এই দর্পণ তৈরি করেন সাংবাদিকরা। রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সরকার এবং সব দলের পথনির্দেশনা তৈরি করে দেয় সংবাদপত্র। এর কারিগর হলো সাংবাদিক সমাজ

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মানুষ বলে সাংবাদিক পুলিশের চেয়েও খারাপ; অথচ সাংবাদিকদের হওয়ার কথা ছিল সমাজের দর্পন।

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৮

রাসেল বলেছেন: আমাদের দেশে চোর / বাটপাররা ধর্মের কথা (নীতিকথা) বলে বেশি। নব্য কিছু লোক ধর্মের বিরোধিতা করে ব্যক্তিগত স্বার্থে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.