![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাতে-খড়ি বলে একটা অনুষ্ঠান নাকি প্রচলিত আছে। আমার যে আনুষ্ঠানিক ভাবে সেটা হয়নি তা জানি, আর আমি কখনো কারো হাতে-খড়ি হতেও দেখিনি। তাই জিনিষটা কেমন তা দেখার খুব ইচ্ছে আছে। হাতে-খড়ি না হলেও প্রথম পেন্সিল ঘুরানোর সময় যে আমার হাতকে ঘিরে মায়ের হাত ছিল তা নিশ্চিত। যে বয়স থেকে মনে করতে পারি, সে বয়সের স্মৃতি বলে-- ক্যাটক্যাটে হলুদ কিংবা একটু কমলা কমলা ধরণের একটা পেন্সিল আমার প্রথম পেন্সিল ছিল। নাম উটপেন্সিল। ক্যামেল মার্কা ছিল বোধহয়, খেয়াল করার বয়স ছিল না। মেঝের উপরে বসে সামনে একটা চকি নিয়ে সেটার উপরে রুল-টানা খাতায় উটপেন্সিল দিয়ে স্বরে-অ স্বরে-আ লেখতাম। পাশেই বড় বোন যখন কলম দিয়ে লেখতো...কি যে হিংসা হতো! হাতের লেখা যাতে খারাপ না হয় তাই নাকি পেন্সিল দিয়েই ক্লাস থ্রি পর্যন্ত লেখতে হবে। বড় গোটা গোটা হরফে রুলটানা খাতায় পেন্সিল ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বর্ণমালার চর্চা করে দিন গণা ছাড়া তাই আর কোনো উপায় ছিল না। উপায় যে একেবারেই ছিল না... তা না। বোনের অজান্তেই মাঝে মাঝে তার কলম নিয়ে পুরান পেপারের উপর ইচ্ছে মতো সাহিত্য চর্চা করতাম। তেলাপোকারাই মনে হয় সেই সাহিত্যের একমাত্র সমঝদার ছিল। সে সময়ের কলম ছিল ইকোনো ডিএক্স। পেন্সিলে লেখার বয়সে সে কলমটা ছুঁতে পারলেও কি যে ভালো লাগতো!!
পেন্সিলও যে আমার ভালো লাগত না তা না...উটপেন্সিল বাদে সব পেন্সিলই ভালো লাগতো। আমার বন্ধু কিংবা ক্লাসের অন্য ছেলে-মেয়েদের হাতে মাঝে মাঝে উটপেন্সিল বাদে অন্যরকম পেন্সিল দেখা যেত। আমিও কিছু কিছু পেন্সিলের প্রথম দেখাতেই লোভে পড়ে যেতাম। এরকম কিছু পেন্সিলের কথা বলি। আমাদের ক্লাসেরই এক মেয়ের ছিল একটা লালচে রঙের পেন্সিল। গায়ে মাছ-টাছ আঁকা ছিল। সেই আঁকা আমাকে আকর্ষণ করেনি।যেটা করেছিল তা হল পেন্সিলের মাথায় মাছের আকৃতির ইরেজার। কারো কাছে দেখা যেত ১০টা শিষের পেন্সিল। পেন্সিলের পিছন দিয়ে একটার পর একটা ঢুকিয়ে ব্যবহার করতে হতো।শার্প করার কোনো ঝামেলা ছিল না। প্রথম দেখায় এসব পেন্সিলের লোভে পড়ে যেতাম...তবে লোভে পড়লেও উপায় ছিল না। মাঝে মাঝে অবশ্য আমাকেও কিনে দেয়া হতো কিছু সুন্দর পেন্সিল...কাঠের গায়ে বিভিন্ন ছবি আঁকা পেন্সিল, কিংবা অন্যরকম রঙের পেন্সিল। আর একবার আমি উপহার পেয়েছিলাম কাঠের গায়ে খুব সুন্দর ডিজাইনে খোদাই করা পেন্সিল। এতোই ভালো লেগেছিল যে পেন্সিলটা সাজিয়েই রেখে দিলাম। আর ব্যবহার করাই হলো না। কখন যে হারিয়ে গেলো তাও বুঝিনি। আজকের যুগের লীড পেন্সিল অবশ্য সেসময় দেখিনি। অনেক অনেক পরে লীড পেন্সিল ব্যবহারে সৌভাগ্য হয়েছিল।
পেন্সিলে লেখার বয়স একসময় শেষ হলো। কলমে লেখা ধরলাম।তখন বোনকে মাঝে মাঝে আমার নতুন কলম দেখিয়ে হিংসায় জ্বালিয়ে মারতাম। ইকোনোর সাদা কিংবা নীল রঙ্গা কলমগুলো নিয়ে মাঝে মাঝে আমাদের মধ্যে ঝগড়াও হতো। সে সময় আশে-পাশের সবার হাতেই এই কলম ঘুরতো... কিছু বন্ধুদের সংগ্রহে থাকতো অন্যরকম কিছু কলম। যেমন রেডলীফ। ওই কলমের শীষের মধ্যে তুলা ভরা থাকতো যাতে কালি গড়িয়ে না পড়ে। আরো এক ধরণের কলম ছিলো টিপ-কলম। টিপ দিলে শীষ বের হতো, টিপ দিলে বন্ধ হতো। আমিও এরকম কিছু কলম ব্যবহার করেছি। তিন চার কালির টিপ-কলমও আমাদের সময়ে ক্রেজ ছিল। আরো ছিলো কালি কলম। আদিম যুগের কলম, হয়তো আমাদেরই বাবা মা ওই কলম ছেড়ে বলপেনে লেখতে চাইতো। আর আমাদের যুগে আমরা বলপেন ছেড়ে ফাউন্টেন পেনের দিকে প্রেমনয়নে তাকাতাম। পাইলট কলম ছিল বাবার ব্যবহার করা কলমগুলোর মধ্যে আমার অন্যতম প্রিয় কলম। শুধু যদি আমার প্রিয় হত তাহলে তো হতোই...আমার বোনেরও প্রিয় ছিল। তাই বাবা বাসায় ওই কলম আনলে আমাদের মধ্যে কাড়াকাড়ি পড়ে যেত। বাবা বাসায় আসলেই আমি আর বোন বাবার পকেটের দিকে নজর দিতাম...যদি কোনো নতুন কলম দেখা যায়...কে আগে দখল করবে তা নিয়ে প্রতিযোগিতা আর কি! নজরকাড়া আরো কিছু কলম ছিল সেসময়। স্মৃতিশক্তি ভালো না দেখে মনে পড়ছে না।
কৈশোরে আসতেই কলমের অন্য ব্যবহার শিখলাম। স্কুলের কাঠের বেঞ্চে বসে যখন পেনফাইট খেলা শিখলাম, তখন কলমের শখ আরো চাগিয়ে উঠলো। সেসময় ক্লাস সিক্স সেভেনে পড়ি। কলম নিজে কেনার মতো স্বাধীনতা পেয়েছি। কিনতে যেতাম গ্রিপারওয়ালা কলম। লেখতে আরাম। ঢালু বেঞ্চের ঢাল বেয়ে গড়িয়েও পড়ে না পেন ফাইটের সময়।কলমযুদ্ধের এই হাতিয়ার নিয়ে আমাদের যতো মাথাব্যাথা। কেউ হয়তো নতুন কলম কিনেছে জাম্বো সাইজের, গ্রিপ দারুণ...ওর সাথে কলম যুদ্ধে পারা যাচ্ছে না। অন্যসব যোদ্ধাদের কি দুঃশ্চিন্তা! স্কুল জীবন পুরাটাই পার হয়ে গেলো কলম যুদ্ধের হিসাব কষে। শুধু কলমের যে আসল ব্যবহার সেটাই আয়ত্তের বাইরে রয়ে গেল।
এরপর আর কলম কিংবা পেন্সিল নিয়ে ভাববার অবসর হয়নি। এখন তো প্রযুক্তির এ যুগে হাতে লেখতেই কষ্ট লাগে। তার চাইতে টাইপ করতে বেশি আরাম। কমসে কম কেউ এটা তো বুঝবে না যে আমার হাতের লেখা তেলাপোকার নাচন-কুর্দনের সমগোত্রীয় কিছু একটা! সত্যি বলতে কি, একসময় সাহিত্য চর্চার ইচ্ছে জেগেছিল...কিন্তু নিজের হাতের লেখা দেখে নিজেই সাহিত্য ভুলে ডাইরীটা চিরজীবনের জন্যে বন্ধ করেছিলাম। এখানে ব্লগে লিখে মজা পাই...আমার হাতের লেখা কত্তো সুন্দর দেখায়!!
পেন্সিলে লেখার একটা বয়সে কলম ছোঁয়ার কি আপ্রাণ স্বপ্ন ছিল আমার...কলমে লেখার এই বয়সে এসে সেই আমি কলম ছেড়ে আবার পেন্সিলে ফিরে গেলাম...কেন জানি না পেন্সিলে লিখতে ভালো লাগতে লাগলো। হয়তো ভুল শুধরে নেবার সুযোগ আছে বলে...কিংবা হয়তো ভাঙ্গা পেন্সিল হতে চাই বলে!
(সবার লেখা দেখে স্মৃতিকথা লেখতে ইচ্ছে হলো, সমস্যা হলো স্মৃতিগুলো এতো আউলা-ঝাউলা! কিছুতেই গুছাতে পারলাম না। কানে ধরছি, আর লেখবো না।)
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৩৮
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ভাল লাগছে!!
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:০৬
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: লেখক বলেছেন: সমস্যা হলো স্মৃতিগুলো এতো আউলা-ঝাউলা! কিছুতেই গুছাতে পারলাম না। কানে ধরছি, আর লেখবো না।.................ভাই, আপনার পেন্সিলের কসম, এরকম আরোও লিখেন...দরকার পড়লে কাহিনী অতিরঞ্জিত করেন, তবুও লেখেন..........পড়ে ভাল লাগতেছে।।।
অফটপিক: আমার ৫০তম পোস্ট "শত উদাসীন বেকার ঘুরে...." আপনার মন্তব্য প্রত্যাশা করছি।।।।
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৪৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: এইভাবে বললে তো স্মৃতি আরো আউলায় যায়!! আপনার পোস্ট পড়ে আসলাম। বিশাল দার্শনিকতাপূর্ণ।
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:২৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: দারুণ তো!
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:১৭
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: তাই তো!!
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৩৯
শিরোনামহীন বলেছেন: ভাল লাগছ। পেন্সিল আমার খুব প্রিয় বস্তু। আমি ইউনিভার্সিটিতেও ক্লাস লেকচার পেন্সিল দিয়ে লিখতাম। ব্যাগে কলম না থাকলেও পেন্সিল থাকে। আধুনিক প্লাস্টিক পেন্সিল না। কাঠ-পেন্সিল
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:১৯
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমিও পেন্সিল দিয়ে লেখি, সমস্যা হলো পরীক্ষা দিতে পারি না।
৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫৬
কঁাকন বলেছেন: ভালো লাগলো
আমার কিছু স্মৃতরাও ফিরে আসলো
ভালো থাকুন
আপনার লিখার জন্য ওয়েট করি এবং আপনি একটু বেশি অপেক্ষা করান
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:২০
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ব্যস্ততা আমাকে দেয় না অবসর...
৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:১৫
রাশেদ বলেছেন: হুমম...
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:২০
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: হামম
৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৪১
অপ্সরা বলেছেন: আমারও রয়েছে এমন পেনসিল আর কলম নিয়ে নানান মজার স্মৃতি। তোমার লেখা পড়ে হুড়মুড় করে সব মনে পড়ে গেলো।
প্রথম কোন পেনসিলে লিখেছিলাম মনে নেই। তবে কেনো যেন আমারও মায়ের একটা গোলাপী ক্যাপ ওয়ালা বিশেষ কলম ছিলো সেটার উপরেই লোভ ছিলো আমার বেশি।
এছাড়া নানা বর্ণীল পেনসিলে ছবি আঁকতে গিয়ে লিখতে গিয়ে একসময় পেনসিলের শেষাংশ জমানোর শখ ও মাথায় চেপেছিলো।
যাইহোক সে অন্য গল্প।
অনেক ভালো লাগলো লেখাটা । অনেক অনেক ভালো।
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:১৮
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: সব স্মৃতি লিখে ফেলো না!! আজাইরা পলিটিকাল পোস্ট দেখতে দেখতে হয়রান!
৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৫
পারভেজ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো পড়ে।
++
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৩৯
নিবিড় বলেছেন: পেন্সিল -কলম.।হুমম .....এক সময় ফেনলি দিয়া রোটোম্যাক কিনার ধুম পরসিলো মনে আসে?মে বি ক্লাস সিক্সে পড়ার সময়
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৭
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আবার জিগস...সেই সময় কার কলম কতোটা ভালো খেলে পেন-ফাইটে, এইসব হিসাব হইতো। কি সব দিন ছিল রে...
১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৪৭
রাস্তার ছেলে বলেছেন: দারুণ লিখেছেন!
আমার বল পয়েন্ট পেনের যুগে ইকোনো, ইকোনো ডি এক্স আর রাইটার বলপেন একটা দীর্ঘ সময় জুড়ে ছিল! একটু বড় হয়ে পেলাম একটা রেডলিফ। একটা স্বপ্ন! পরে ফাউন্টেন পেনে আরেকটা স্বপ্ন পূরণ!
এখন আর ওগুলো ব্যবহার করা হয় না! এখন পাইলট ভি ফাইভ। তবে পেন ফাইটের যুগে গ্রিপার ছিল একটা ম্যান্ডেটরি অপশন!
প্রথমে পেন্সিলের সময়ে আপনার শীষ পেন্সিলতো একটা ক্রেজ ছিল! তবে কাঠ পেন্সিলেরও কম ক্রেজ ছিল না! গোল পেন্সিল, ছয়কোনা পেন্সিল! মাঝে মাঝে দেখতাম চারকোনা আর তিন কোনা পেন্সিল, ওগুলো টেকনিক্যাল কারণেই চলে নি! প্রথম ব্র্যান্ডেড পেন্সিল ছিল স্টেডলার। ছবি আঁকতে ভাল লাগতো, তাই রং পেন্সিলের ব্যাপারেও আগ্রহী ছিলাম! এখানেও বিবর্তিত হয়ে লীড পেন্সিলে চলে এসেছি। কিন্তু ছবি আঁকার সময় এখনও স্টেডলার অথবা ফেবার ক্যাসল।
আপনাকে বলা ঠিক হবে কিনা জানিনা, কিন্তু শার্পনার আর ইরেজারের ব্যাপারেও একটা আকর্ষণ ছিল!
০৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৩২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: শার্পনার বলতে তো গাড়ীর মতো দেখতে একটার প্রতি ক্রেজ ছিল, কিন্তু এমনিতে খুব বেশি ভালো লাগতো না।
আর আমার ইরেজার ছিল হয় খাবার জন্যে নাহয় হারানোর জন্যে। এতো ঝাড়ি শুধু এই ইরেজার নিয়ে খাইছি...তাই বলতে ইচ্ছে হলো না। কিন্তু সুগন্ধী ইরেজার আজও দিলে মনে হয় খেতে পারবো
১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫১
বৃষ্টি ভেজা সকাল বলেছেন: লেখক বলেছেন; কানে ধরছি, আর লেখবো না
এই কথা বলার আবারো কানে ধরেন মিয়া। এত্ত সুন্দর একখান েলখা কয় কিন আর েলখবনা। তুমারে মাইনাস।
০৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৩৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কানে ধইরা তুমারে প্লাস দিলাম!!
১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:১২
নুশেরা বলেছেন: চমৎকার বিষয়ে কী সুন্দর লেখা! উপভোগ করলাম পুরোপুরি। লেখকের নামের সঙ্গে বিষয়ের মিলটাও দারুণ।
আমারও ক্লাস থ্রি পর্যন্ত পেন্সিল। আমাদের সময় এইট-নাইন পর্যন্ত ফাউন্টেন পেন চলল, তারপর এল ইকোনো। কিন্তু প্রথমদিকে মান সুবিধার ছিলনা। পেন্সিল বা ফাউন্টেন পেনকে নিয়ন্ত্রণ করে আঙুল; কিন্তু বলপেন নিজেই আঙুলের নিয়ন্ত্রক হয়ে ওঠে। তাই বলপেনে হাতের লেখা তেমন ভাল হয় না।
আপনার উট-পেন্সিলটা আসলে ছিল টুএইচ, জ্যামিতির জন্য আদর্শ। তাই লিখতে ভাল লাগতনা । "রাস্তার ছেলে" বললেন ভিন্ন আকৃতির পেন্সিলের কথা। তিনকোণা (ঠাট্টা না) পেন্সিল আসলে যাদের ফাইন মোটর অ্যাক্টিভিটি যেমন আঙুলের অবস্থান বা গ্রিপিঙের সমস্যা আছে, তাদের জন্য।
০৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৯
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: এই পোস্টে যেরকম স্মৃতির কথা সবাই বলছেন, আশা করি অচিরেই পেন্সিল আর কলমের বিবর্তনের হিস্টোরী লিখে ফেলতে পারবো। সবাই মাল ম্যাটেরিয়াল আরেকটু যোগান দিলেই হয়।
১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৭
রুবেল শাহ বলেছেন: অনেক কথা মনে পড়ে গেল.........
ভাল লাগা রেখে গেলাম
০৯ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ভালো লাগা সংগ্রহে রেখে দিলাম।
১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৫৫
...অসমাপ্ত বলেছেন: হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: .................ভাই, আপনার পেন্সিলের কসম, এরকম আরোও লিখেন...দরকার পড়লে কাহিনী অতিরঞ্জিত করেন, তবুও লেখেন..........পড়ে ভাল লাগতেছে।।।
সহমত...
আর... সবই বলা হয়ে গেছে দেখছি। .....
০৯ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: নিজের পেন্সিল কলমের কথা বলা বাকি ছিল মনে হয়!!
বলতে পারতেন...
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২৮
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আপনার আর আমার পেন্সিলপ্রীতি নামেই লেখা আছে!

ভালো লাগলো স্মৃতিচারণ!!