নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডানে গেলে জঙ্গীবামে গেলে নাস্তিক;দ্বন্দ্বেতে নেই বাপুআছি হেথা মাঝ ঠিক

কি করি আজ ভেবে না পাই

ডানে গেলে জঙ্গী বামে গেলে নাস্তিক; দ্বন্দ্বেতে নেই বাপু আছি হেথা মাঝ ঠিক।

কি করি আজ ভেবে না পাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

হায়রে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল !!!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

আরে ওইডা সুমন না?চেহারা ছবির এই অবস্থা ক্যান?অহনো খায়?
ধুর বেটা,খায় কিরে,অহন তো হালায় ভেন্ডর
কি কছ!!!(ভিমরি খেয়ে আমার তখন রিক্সা থেকে পড়ার অবস্থা)
কবে থিক্কা?
আর করবোডা কি,ধান্দাপানি বন্ধ,মাল খাওনের টেকা পাইব কই?হেগো পুরা গ্রুপটাই অহন এডি কইরা বেড়ায়।
পুরা গ্রুপ মানে লাল… গ্রুপ?
আবার জিগায়?সুমন,টিটু,মুন্না,বাবু সঅঅঅঅব অহন মোবাইল ভেন্ডর,ফোন দিবি হুন্ডায় কইরা মাল ডেলিভারি দিয়া যাইব।
কি কছ এইসব!!!হালাগো ডর ভয় নাই?অহন কি এডি করনের সময়?পুলিশ ধরলে আস্ত রাখব?
ধুর হালা,আছস কই,খবর দেহি কিছুই রাহছনা?সব সিস্টেম করা আছে
লীগের পুলাপান কিছু কয়না?
কইব কিরে,হেরাই অহন মেইন কাস্টমার।বাকিতে মাল খাইতে পারে,তার বদলা শেল্টার দেয়।বহুত লীগের নেতারাতো আবার ইনভেস্টর।বিশাল সিন্ডিকেট,বিরাট কারবার,
শহীদ মিনার,শাহবাগের মোড়,আজিজ সুপার,গাউছল আজম,পলাশির মোড়………বিশাল নেটওয়ার্ক। রীতিমতন কর্পোরেট ভেন্ডিং………হা হা হা
আমার মোটেই হাসি পেলনা বরং বুকের মধ্যে কোথাও চিনচিন ব্যথা করে উঠলো।প্রাণপ্রিয় সংগঠনটির আজ এই অবস্থা!!!নিজের জীবন যৌবন যে দলটার জন্য উৎসর্গ করেছিলাম,পরিবার-পরিজন,প্রিয়তমা,আপন ক্যারিয়ার সবকিছুর ঊর্ধ্বে রেখে আদর্শিক চেতনায় নিজেকে উজার করে দিয়েছিলাম সেই দলটির আজ এই দশা!!!
এই কি সেই শহীদ জিয়ার গড়া দল!!!যার আহবানে সাড়া দিয়ে এক ঝাঁক অমিত সম্ভাবনাময় তরুন মেধাবি ছাত্ররা ঘটিয়েছিল এক রাজনৈতিক বিপ্লব,বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিল এক নতুন মাত্রা।যেই সংগঠনটি ছিল আশির দশকের তারুন্যের ক্রেজ।যে সমস্ত তূখোড় মেধাবি ছাত্রনেতাদের দেখে সেই কৈশর থেকে স্বপ্ন দেখেছি ছাত্রদল করবার সেই দলের আজ এই করুন পরিনতি দেখে অশ্রু ধরে রাখতে পারিনি।
৯৬ থেকে ২০০১ যে সমস্ত ত্যাগী ছাত্রনেতারা তাদের শিক্ষা জীবনকে বিসর্জন দিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করেছিল জোট সরকার ক্ষমতায় এসেই সবার প্রথম তাদেরকেই ক্যাম্পাস থেকে নির্বাসন করেছিল।দৃশ্যপটে আনল লাল…… গ্রূপের চরম অথর্ব চ্যাংড়াদের।ক্ষমতার পুরো সময়টায় যারা তারেক জিয়া তারেক জিয়া বলে মুখে ফেনা তুলতো সেই তারাই আবার ১/১১ এর পর সংস্কারপন্থি সেজে সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ মদদে পার্টি অফিস দখল করে তার চাবি তুলে দেয় মান্নান ভুইয়ার হাতে।ম্যাডাম যেদিন এ্যরেস্ট হন সেদিন তারা মধূর ক্যান্টিনে কেক কেটে উল্লাস করেছিল।আজ তাদেরকেই আবার দেখছি কমিটিতে,আবার তাদেরই আরেক অংশকে দেখছি বিদ্রোহী গ্রুপ সেজে পার্টি অফিস ভাংচুর করতে।
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত ক্যাম্পাসের পান-বিড়ির দোকানদার থেকে শুরু করে পলাশী বাজার,শাহবাগ হাতিরপুল,নিউমার্কেট,এলিফ্যান্ট রোড,বকশীবাজার,চাংখারপুল,নাজিমুদ্দিন রোডের সমস্ত ব্যাবসায়ী-দোকানদার ছিল তাদের যন্ত্রনায় অস্থির।এমনকি সোহরাওয়ার্দি উদ্যানের ভাসমান নিশিকন্যারাও তাদের বিরূদ্ধে বাকীর অভিযোগ আনত তারাই আজকে আবার ছাত্রদলের নতুন কমিটিতে সদর্প হুঙ্কার দিয়ে বেড়াচ্ছে!!!
চমৎকার…………দেখি আর বিস্মিত হই।আজকাল অবশ্য সবই গা সওয়া হয়ে গেছে।
যখন দেখি ম্যাডামের আহবানে ছাত্রদল আর রাজপথে নামতে সাহস পায়না,
যখন দেখি শিবিরের মিছিলের পেছনে ছাত্রদলের নেতাদের সভয় অবস্থান,
যখন দেখি ছাত্রদলের গর্ধবদের ৭১টিভির টকশোতে গিয়ে নতুন কমিটি নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়তে,
যখন দেখি ম্যাডাম,মহাসচিবের উপস্থিতিতেই হলরুমে দুই গ্রুপের মারামারি,
যখন দেখি কমিটিতে পোষ্ট না পাওয়ার জ্বালা মেটায় তারা পার্টি অফিস জ্বালিয়ে,

তখন আর অবাক হইনা,শুধু লজ্জা লাগে এককালে আমিও এই সংগঠনে ছিলাম।
ম্যাডাম আপনাকে বলছি,প্রিয় নেত্রী,এখনো সময় আছে,আপনি আপনার চারপাশের মীরজাফরদের বলয় থেকে বেড়িয়ে আসুন।ভুলে যাবেন না,আজকের বিএনপি হলো একঝাঁক প্রতিশ্রুতিশীল মেধাবি ছাত্রনেতাদের জীবন-যৌবন,ক্যারিয়ার সেক্রিফাইস করা রাজপথে রক্তঝরানো সংগ্রামের দল।স্বৈরাচার বিরোধী প্রতিটি আন্দোলনে রক্ত দিয়েছে নির্যাতিত হয়েছে এই ছাত্রজনতা,আপনাকে ঘিরে রাখা বুর্জোয়া সুবিধাভোগী বসন্তের কোকিল নেতৃবৃন্দ নয়।মনে রাখবেন,এই ছাত্রদলই হলো আপনার মূলশক্তি।আপনার আজকের এই পরিনতির কারন হলো দূর্বল আযোগ্য ছাত্র নেতৃত্ব।
ছানাঊল হক নিরু,গোলাম ফারুক অভি,ইলিয়াস আলি তাদেরতো এই পরিনতি হওয়ার কথা ছিলনা?
নিরু ভাই এখন ঠিকাদারি করেন,
অভি ভাই হত্যা মামলার হুলিয়া মাথায় নিয়ে আজ এরশাদের অনুকম্পা লাভে ব্যস্ত,
ইলিয়াস ভাই কোথায় কেউ জানেনা…………
আজকের প্রজন্ম তাদেরকে চেনে স্রেফ সন্ত্রাসী হিসেবে।জাতির জন্য,দলের জন্য কি তাদের অবদান কেউ বলেনা।যৌবনের সোনালী অধ্যায়ে মেধা এবং সময়ের চরম অপচয় করে আজ জীবন সংগ্রামে ধুকে পঁচে মরছি আমরা অথচ এমনতো হওয়ার কথা ছিলনা আমাদের।
এখনো বলছি,ম্যাডাম আমরা এখনো শেষ হয়ে যাইনি।শুধু আপনার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।একটি ডাক দিয়েই দেখুন।তবে আমাদের যোগ্য সম্মানে আসীন করার বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে আপনাকেই। আর আপনার আশেপাশে হাইব্রীড ঘিনঘিনে যে অপদার্থগুলো আছে তাদের অধীনতা মেনে নেয়ার মতন অমেরুদন্ডি আমরা নই সেই আমৃত্যূ।দাবানলের জন্য একটি অগ্নিস্ফুলিঙ্গই যথেষ্ট।আর একপাল ব্ল্যাকবেঙ্গল দিয়ে সে প্রত্যাশা দুরে থাক হালচাষও হয় না।হয় কোরবানী দিন নয় সাজানো বাগান উজাড় হোক।এজ সিম্পল এজ ইট ইজ।
(একখান হুদাই রিপোষ্ট)

সংযুক্তিঃ
রোহিংগা শরনার্থীদের সাহাযার্থে সমগ্র ছাত্র-অছাত্র যুবসমাজ যখন নিঃস্বার্থ আগুয়ান তখন সিংহভাগ পরিচিত মুখগুলোকে দেখছি চিয়ার লিডারদের মতন স্রেফ ফেসবুক গরম করায় ব্যস্ত।আর যারা ত্রান দিতে গেছেন তারা সেলফি তোলায়!!!(নয়া কমিটির সময় হয়ে এলো বলে,এছাড়া সামনে আবার নির্বাচন)।
আমি নিশ্চিত ত্রাণ বিলির চাইতে ত্রাণ স্বকূলে বন্টন আর কক্সবাজারের রাখাইন ত্বন্নি ও টাটকা বাবার আকর্ষনই মূখ্য।

যারা ভাবছেন 'একটু বেশি হয়ে গেলো না' তাদের বলছি জাত চিনিগো গোঁসাই,পথ চেনে কে পথিক.......................


বাহ বাহ ভারি মজা
দিলো সব জ্বালিয়ে,
পোজ মারে ক্যামেরাতে
দাঁত সব কেলিয়ে।

কত বড় বীর তারা
লাঠি হাতে আক্রোশে,
কমিটিতে নাম নেই..........
ভাঙ সব মহা রোষে।

নেতা গুরু মানিনা
পোষ্ট দিবি কিনা বল,
যদি কিছু নাই মেলে
গোল্লায় যাক দল।

কমিটিরে মার লাথি
ভেঙ্গে কর আলাদা,
নেতাফেতা মানিনাকো
জিয়া কিবা খালেদা।

দল যেনো তাহাদের
বাপে কিনা তাল্লুক,
মন খুশি চলবে তা
মগেদের মুল্লুক।

রাজনীতি জেনো ভায়া
মহাজনী ব্যবসা,
আসলটা বাকী থাক
সুদে মূল লিপ্সা।

আদর্শ? সেটা কি গো
খায় নাকি পিন্দে?
সয়নাকো দিলে আর
বুকে শেল বিন্দে।

এক বুক ভালবেসে
দলটাকে গড়েছি;
ভালবাসা কাল হলো
শোকে শোকে মরেছি।

তোমরাই দিয়েছিলে
ছাগুদের আশকারা;
ঋণ শোধে আজ তারা
দিলো মোটা বাঁশ খাড়া !!!

কেঁদে কেটে লাভ নেই
সবি ছিলো প্রাপ্য;
দুখ আরো ঢের আছে
নয় মোটে গপ্প।

সেদিন আর দুরে নয়
ম্যাডাম হবে বন্দি;
তৃণমূলে 'বি'-টিম হবে
এই তাগো ফন্দি।

সব কথা কয়া মানা
আছি মহা ফাঁপরে,
ইশারায় বলে যাই
বুঝে নাও বাপুরে।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতীর শত্রু, ছাত্র রাজনীতির মাফিয়ারা নিপাত যাক।
জেনারেল জিয়ার নির্বুদ্ধিতার ফসল হলো এসব মারাঠারা

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ১ম লাইনে আমীন
পরের লাইনে তীব্র প্রতিবাদ জানাবো কিনা ভাবছি...................আপনার খোঁচা সইবার লোড আছে কিনা আগে মেপে নেই ;)

অনেকদিন পর,,,কেমন আছেন কাকু? :)

২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: গাজী কাকু জেনারেল জিয়ার বিরোধিতার সোল এজেন্সি নিয়েছেন। লেখকের সাথে সহমত এবং সমবেদনা জানাচ্ছি।।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কাকুরে সবাই বুঝেনাগো.................
হি ইজ মাই ফেভারিট :D

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ফর ইউর কাইন্ড ইনফর্মেশন,কাকু কিন্তু জেড ফোর্সেরই যোদ্ধা....................

৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

কলাবাগান১ বলেছেন: Hizbul Bahar projonmo.

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা
আমার রাজনৈতিক মতাদর্শে আপনি কটাক্ষ করবেন না,এ হতেই পারেনা। :D :-B
পোষ্ট মোর সার্থক।

যথার্থই বলেছেন,রাজনৈতিক অস্থিরতা কোন প্রজন্মকেই সুস্থিরভাবে বেড়ে উঠতে দেয়নি।আর আমাদের প্রজন্মতো আশি-নব্বই দুই দশকে বেড়েই উঠেছি কার্ফ্যু,ভাংচুর আর জ্বালাও-পোড়াও দেখে দেখে.............ভালা আর হমু কেম্নে? ;) :P =p~

৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ভালো আছি; জিয়া সাহেব কিছু ভয়ংকর ভুল করাতে উনাকে জীবন দিয়ে মুল্য দিতে হয়েছে।

ছাত্র রাজনীতি শেখ সাহে্ব ও জিয়ার মৃর‌্যুর জন্য বড় ধরণের ফ্যাক্টর।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: এরশাদ আর মীর শওকতই ছিলো শহীদ জিয়ার সবচাইতে বড় ভুল,আর বঙ্গবন্ধুর বাকশাল।দু'জনাই চরম মূল্য দিয়েছেন।

আর তাদের ছাত্র রাজনীতির উপড় অতি নির্ভরশীলতার মূল্য দিচ্ছে জাতি..................রাজ্জাক-তোফায়েল-রব থেকে শুরু করে নীরু-বাবলু-অভি-ইলিয়াস মেধাবীরা সব বই ছেড়ে রংবাজীতে আত্মনিয়োগ করে।আর তার ফল খায় আমান-বুলু-দুলু-ইনু-মিনু-বাদলারা।

৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজ্জাক, তোফায়েল, মেনন, মতিয়া থেকে শুরু করে নাহিদ সাহেব সবাই "মধুর ক্যান্টিনের গ্রাজুয়েট"; উনারা কোন সাবজেক্টে পড়েছেন সেটা মনে থাকলে, উনাদের ২১শের পদক দেয়ার দরকার।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মোক্ষম বলেছেন,
সেল্যুট কাকু।
শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসের ইতিহাসটা কিন্তু ওদের থেকেই,ভীন ভীন এম্বেসিতে ঘুরে বেড়ানোর ইতিহাসটাও.......................

৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আদর্শ? সেটা কি গো
খায় নাকি পিন্দে?
সয়নাকো দিলে আর
বুকে শেল বিন্দে।[/sb
এটাই স্বাধীন দেশের স্বাধীন রাজনীতি!! ৭২রের জাসদ যদি অফিশিয়ালী বলতে পারে, ৭৪রে আমরা ভুল করেছিলাম!!
আর সেই ভুলের পরিনাম শুধতে তোমরা আজ ক্ষমতায় আর ১৫হাজার কবরে!! বড়ই বিচিত্র কারবর!!

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: জাসদকে ধর্তব্যে না রাখাই বরং রুচির পরিচায়ক।
টোকাই এবং বারবণিতারা অস্তিত্ব রক্ষায় রঙ বদলাবে এইতো স্বাভাবিক,কিন্তু যারা এদের সনে গাঁটছড়া বেধে কয় চেতনার যাত্রা!!!...............পিতা-পরিবারের আর্তনাদ ফের শুনি।ইতিহাসতো তাই-ই কয় নাকি?

৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৩

আল ইফরান বলেছেন: ছাত্রদলের ছেলেপেলা গুলো যদি একটু কস্ট করে বই-খাতার ধারেকাছে থাকতো তাহলে এই আজকে এই অবস্থা হইতো না।
আর ০১-০৬ সালের মধ্যে দুইটা বিসিএস দিয়া কয়টা পোলারে পুলিশ আর এডমিন বানাইছে আপনাদের ম্যাডাম?
এই রিজিমের ছয়টা ব্যাচ আছে আর অগুনিত লীগের গুন্ডা দিয়ে এনএসআই ভরছে।
আর আপনাদের ফিরোজ সাহেব ত নিজের হাতে নিজের দলের ছেলেদের নাম কাটছে যাদের চাকুরীর জন্য দলের রিকমেন্ডেশান প্রয়োজন ছিলো।
কি নিয়ে রাজনীতি (আই মিন আইডিয়লজি) করে সেইটাই অধিকাংশের কাছে পরিষ্কার না, শুধু ম্যাডামের দিকে চেয়ে থাকা।
ক্যাম্পাসে থাকা অবস্থায় দলের কর্মীদের যেই পরিমান ডিমটিভেটেড দেখছি তাতে আর কিছু বলতে সাহস হয় না।

লেখক বলেছেন "শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসের ইতিহাসটা কিন্তু ওদের থেকেই"
লেটস এগ্রি টু ডিসএগ্রি, এই সন্ত্রাসের জন্ম অনেক আগে থেকেই হইছে যখন নাজির হোসেনকে হিন্দু উগ্রবাদীরা স্ট্যাব করে মেরে ফেলে। আর ষাটের দশকের ঢাবির এনএসএফ এর গুন্ডাদের ইম্প্রোভাইজড ভার্সন হচ্ছে এই অভি-নিরু-ইলিয়াস আর পাগলা শান্তরা।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষনি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।বুঝাই যায় আপনি একজন রাজনৈতিক সচেতন এবং চিন্তাশীল সু-নাগরিক।
অভিজ্ঞতা থেকে নিরপেক্ষ জবাব দেয়ার চেষ্টা করছি.....................
দেশের সামগ্রিক ছাত্ররাজনীতির ফরম্যাট এখন এমন হয়ে গেছে যে একমাত্র শিবিরের পুলাপান ছাড়া আর বাকীদের পক্ষে রাজনীতির পাশাপাশি বই-খাতা হাতে নেয়া রীতিমতন অসম্ভব।কর্মীদের সামনে কোন আদর্শ নাই,মেধাবীদের মূল্যায়ন নাই,তারা লেখা-পড়া করবে কেনো?আর ব্যক্তিগত অবজার্ভেশন হচ্ছে উঠতি নেতা-কর্মীদের মনোবৃত্তি নষ্ট করার পেছনের সিংহভাগ দায় হচ্ছে ক্যাম্পাসের বহিরাগতরা।এই সমস্ত সুখের মাছিরা যেই দলই ক্ষমতার থাক বারোমাসই এদের পেছনে ভনভন করে।সকল নষ্টের গোড়া এরাই।শুরু হয় হল ক্যান্টিনে বাকি খাওয়া দিয়ে,এরপর এরা ধীরে ধীরে ডানা মেলতে শুরু করে এবং হেন কোন অপকর্ম নাই যা তারা নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে করেনা।এদের লেখাপড়া নাই আর অন্যদেরও এরা তা করতে দেয়না।মোদ্দাকথা পরিবেশটাই এরা নষ্ট করে ফেলে।হলের প্রত্যকটা নেতার রুম গুলো হলো জুয়া আর নেশার আড্ডাখানা।দিনরাত ২৪ঘন্টাই এখানে তা-ই হয়।হয়তো নেতা রুমেই নাই কিংবা ক্যাম্পাসে কিন্তু তার রুমে এসব চলছেই অবিরাম।বিশেষ করে আমি দেখেছি সব সরকারের আমলেই হলগুলো সাধারণত নিয়ন্ত্রন করে গ্রেটার নোয়াখালি,বরিশাল এবং ফরিদপুরের পুলাপান।এদের কারো জ্ঞাতি-গুষ্টি কিংবা পাড়ার কেউ হলে থাকলে ব্যস দলে দলে গুষ্টিসহ পুলাপান হলে এসে ভীড় করে।কদিন পরে এরাই হয়ে যায় স্থায়ী।আমি নিজের চোখে দেখেছি একজনের টুথব্রাশ দিয়ে আরেকজনকে দাঁত মাজতে কিংবা আন্ডারওয়ার শেয়ার করতে!!!এবার বলুন এদের সান্নিধ্যে থাকলে লেখাপড়াটা হবে কিভাবে?
সুস্থ শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশের জন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যায়গুলোতে সবার প্রথমে এই বহিরাগত অনুপ্রবেশ বন্ধ করাটা সবচেয়ে জরুরী।
০১ থেকে ০৬ পর্যন্ত যারা দলীয় পরিচয়ে বিসিএস ক্যাডারে ঢুকেছে তারা সিংহভাগই প্রকৃতপক্ষে দলীয় নয়,টাকা দিয়ে পাতি নেতাদের ধর্নায় ঢুকেছে।ফলে যা হবার তা-ই।রঙ বদলাতে এদের সময় লাগেনি।বর্তমান প্রেক্ষপটেও কিন্তু ব্যপারটা একি এক্সেপ্ট গোপালগঞ্জ এবং কোটা ভিত্তিক রিক্রুটস।আরো আছে একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের প্রতি অপ্রয়োজনীয় অতিরিক্ত প্রীতি।এটা যে জাতির জন্য কত বড় সর্বনেশে তা আমরা অচিরেই টের পাবো।

আদর্শ এবং লক্ষ কিন্তু আছে,তা হলো ক্ষমতা,আধিপত্য,অর্থ,চার্ম,ফোকাস এইসবই।নেশা খাবে আর নেশার পয়সা যোগানোর ধান্ধায় সারাদিন পার,ডিমটিভেটেড হবার সময়টা কোথায়?

আপনার শেষ প্যারার সাথে পুরোপুরি সহমত,স্রেফ এটুকই বলবো,
সহজ কথা কইতে আমায় কহ যে,সহজ কথা যায়না বলা সহজে...................সময়টা অনুকূল নয়,সময়ও আসেনি।

শ্রদ্ধা এসে গেলো মশাই।অনেক অনেক শুভ কামনা।
পাশেই থাবেন প্লিজ।

৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা উচিত এই দেশে। অনেক হলো। ভালো কিছু আর বের হবে না এইটা থেকে। তার চাইতে সব দলে গণতন্ত্র চর্চাটা বেশী জরুরী...

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: অন্তত একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত বন্ধ রেখে দেখা যেতে পারে..................তবে আদৌ কি সম্ভব?

৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০০

কলাবাগান১ বলেছেন: এই ছাত্রদলের থেকে বিএনপির নেতা হওয়ার লোক গতকাল জায়নামাজ, টুপি বিতরন করেছে রহিংগাদের মাঝে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! সবার আগে কি দরকার তা ভুলে গেছে

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হা হা হা হা হা হা
এই নিউজ কৈ পাইলেন মিতা?
খালি প্রমানটা দ্যান,বাকী কাম আমার................পিডাপিডি ছাইড়া দিছি ঠিক মাগার ভুলি নাইক্কা ;) :P

১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: চাঁদ কাকু থুক্কু চাঁদগাজী ভাইয়ের কমেন্ট একটু ভিন্ন পদেরই হয় ;)

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: একদম,,,
কাকুর সুক্ষ রস একবার আস্বাদন করতে শিখে গেলে তখন কাকুই সেরা :D

১১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ছাত্রলীগ তৈরি করে শেখ সাহেব নেতা হয়েছিলেন; উনার সবকিছু যোগ বিয়োগ করলে, আজকেও উনি একজন ছাত্রনেতা

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আদর্শ কি আসলেই দেখতে পান ছাত্র নেতৃত্বে?
(নিশ্চই বুঝেছেন..................)

১২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০১

কলাবাগান১ বলেছেন: BNP distributes jainamaj/tupi to Rohingas

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মিয়ানমানর বৌদ্ধ এবং সেনা সদস্যদের গণহত্যা এবং গণধর্ষণ থেকে প্রাণ নিয়ে পালিয়ে আসা অসহায় রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মাঝে এবার কোরআন শরীফ, জায়নামাজ, রেয়াল, তজবি এবং সার্জ লাইট এবং নগদ অর্থ দিয়েছে বিএনপি।

সার্জ লাইট আর নগদ অর্থও আছে তাই এইবার ক্ষেমা দ্যানগো মিতা :-B :P

১৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কি কমু বুঝতে পারতাছি না।
রাজনীতি জ্ঞান কম।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: এসো নবীন দলে দলে
ছাত্রদলের পতাকাতলে

দাওয়াতি কামডা সাইরা ফালাইলাম ;)

১৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সাবেক ছাত্রদলের পোলাপান এখন টুক টাক ব্যবসা করে, বর্তমানেরগুলো ফেবুতে জ্বালাময়ী পোষ্ট আপ্লোড দেয়। বিএনপি সামনে ক্ষমতায় না আসতে পারলে তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মধ্যে পড়বে। (ব্যক্তিগত ভাবনা, পোষ্টের সাথে সামঞ্জস্য নাও হতে পারে)

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষন ঠিকাছে।
তবে,ক্ষমতায় না আসলে রাজনৈতিক ক্যারিয়ার যদি হুমকিতে পড়ে তবে তার রাজনীতি না করাই ভালো।দেশ ও জাতির জন্য নিবেদিত নেতা চাই...................ক্ষমতালিপ্সুদের নয়।

১৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: বরাবরের মতই । তা কলা বাগান ভায়া আপনি কিছু সাহায্য করেছেন নাকি খালি বিএনপি'দের সাহায্য করা দেখে হিংসায়
জলে পুরে মরছেন । 8-|

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: খালেদারে গালি দিয়া
প্রায়ই মোরে রাগান;
তাও তিনি সখা মোর
প্রিয় কলাবাগান। ;) :-B

১৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আগের মতই ভালো লাগা একটি লেখা ।
আমাকে রাজনীতি শিখতে হবে । :)

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কি শিখবার চান ক'ন?
ডিব্বাচার্জ?কোবাকোবি?টেন্ডারবাজি না চন্দাবাজি?.................আছিতো,প্রাথমিক পাঠে ইট্টুকি যথেষ্ট।
তয় প্রতি কোর্সের আলাদা আলাদা চার্জ কৈলাম।;)

১৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি বন্ধকরা দরকার। ১০০%

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বাব্বাহ...........
অনন্য দায়িত্বশীল বচন বটে,,, :P

১৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি অনেক আগেই মোরগ যুদ্ধে পরিণত হইয়াছে ! নেতারা সব মোরগের মালিক ! জনগণ দর্শক হইয়া তালি বাজায়! ইহার আর প্রয়োজন দেহিনা !

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: তাইলে সোনার ডিম্ব পারবো কেডায়................. :-B

১৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


"ম্যাডাম আপনাকে বলছি,প্রিয় নেত্রী,এখনো সময় আছে,আপনি আপনার চারপাশের মীরজাফরদের বলয় থেকে বেড়িয়ে আসুন।ভুলে যাবেন না,আজকের বিএনপি হলো একঝাঁক প্রতিশ্রুতিশীল মেধাবি ছাত্রনেতাদের জীবন-যৌবন,ক্যারিয়ার সেক্রিফাইস করা "

-বেগম জিয়া ছিলেন, "মিলিটারী অফিসারদের বেকুব সুন্দরী বউ"; এর বেশী কিছু নয়; উনার মাধ্যমে বাংগালীদের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিশোধ নিয়েছে পাকিস্তান; উনার সময়ে দেশ চালায়েছে পাকিস্তান; আপনার ভাবনাশক্তি খুবই সীমিত

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: -বেগম জিয়া ছিলেন, "মিলিটারী অফিসারদের বেকুব সুন্দরী বউ"; এর বেশী কিছু নয়; উনার মাধ্যমে বাংগালীদের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিশোধ নিয়েছে পাকিস্তান; উনার সময়ে দেশ চালায়েছে পাকিস্তান; আপনার ভাবনাশক্তি খুবই সীমিত

অতিশয় খাঁটি কথা,,,সাধেই কি কই বুঝি ডট কম? |-)
এই মোটা ঘটেই প্রায়ই ভাবি এখনো বুঝি পড়শি কেউই চালাচ্ছে...............ভাবুন চিন্তার কি ছিরি!!! :(

২০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঘটনা কি!

শরীরটা হঠাৎ্ ম্যাজ ম্যাজ করেছে বুঝি ;) হা হা হা

মাৎসানায় সময়ে বিপ্লবের ধুমা :P ক্যাির অন ব্রো! .আছিতো,প্রাথমিক পাঠে ইট্টুকি যথেষ্ট।
হা হা হা হা

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ঘটনা সইত্য,আসলেই ম্যাজম্যাজ করছে.................আহা কেউ যদি থাকতো আমার :P

২১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিবিতে ফুন দিয়াম ;)

ছবি শুধু ছবি নও
আরো যে কত কি.....গান গাইতে গাইতে ;) দিয়াম নাকি? হা হা হা

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ছবি বিবির পালাগানের টিকিট পেলে মন কি আর পালাতে চায় কও?

(ফিসফিস............রুমির সুফিয়ানাও মন্দ না ;) )

২২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১

আরিফ রুবেল বলেছেন: পেশিশক্তি নির্ভর রাজনীতি ছাত্রদলের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছে। শিবিরের ক্যাডারভিত্তিক রাজনৈতিক অবকাঠামোর কাছেই এরা হেরে গেছে। নৈতিক অবস্থানটাও নড়বড়ে হয়ে গেছে ২০০১-০৬ তারেক শাসনামলে। ওই সময় কমিটি হয়েছে কিন্তু নেতা তৈরির অবকাঠামো গড়ে ওঠেনি। ২০০৭-০৮ সেই যে মাজা ভেঙ্গে দিল, ২০০৯ থেকে অদ্য পর্যন্ত ছাত্রদল মাজা সোজা করে দাড়াতেই পারেনি।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মোক্ষন পর্যবেক্ষন,
নেতা তৈরি না হয়ে একপাল ডাইল-গুটির ডিলার তৈরি হয়েছে....................তারা একনিষ্ঠভাবে সংশ্লিষ্টদের সমাজ সেবা দিয়ে যাচ্ছে পরম মমতা ও সততায়।

২৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ এতদিনে সঠিক অনুভবে আসার জন্য ।
নীজের গৌরবময় পরিচয়টুকু তুলে ধরার জন্য রইল প্রাণডালা অভিনন্দন ।

অনেক ভুলের কথা গদ্যে পদ্যে তুলে ধরেছেন , অনেক বক্তব্যেই সহমত ।
তবে কিছু কথা বাদ পরে গেছে যা লেখাটিতে উঠে আসা উচিত ছিল বলে মনে আসে ভাই
তার দু একটির কিছু নমুনা এখানে তুলে দেয়া হল তাই :

১) বঙ্গবন্ধুর নিহত হওয়ার কথা শুনে কেও একজন দাঁড়ি মুছ চাসতে চাসতে বলেছিল So what ? সেখান হতেই ভুলের সাগরে হাটা শুরু , কিছুদিন বাদেই যার পরিনতিটা হয়েছিল অনেক পুরু !!!

২) কেও একজন বলেছিল I will make politics difficult । একটি জাতির লম্বা ইতিহাসে ২০ /৩০ বছর তেমন কিছুইনা ,তবে এখন তার পরিবার ও বংশ ধরেরা হারে হারে টের পাচ্ছে politics কে difficult করার জ্বালা কারে কয় । যে কারণে মাঝা ভেঙ্গে পরিবাবের প্রায় সকলেই বিদেশে পরের আশ্রয়ে পরে থাকতে হয় ।

৩) রাজাকারের গাড়ীতে পতাকা তুলে দেয়া ছাত্র দলের কর্ম নয় , এর জন্য ভুলটা কার সেটা বুঝে নিলে ভাল হয় ।

৪) যে ডালে বসেছিল জুলাদের মত সে ডালটি কেটে ছিল কে ? অর্থাৎ ৯১ এ কেয়ারটেকারের ডালে বসে ক্ষমতায় এসে ৯৬ এ কে বলেছিল কেয়ার টেকার হয় শিশু না হয় পাগল , তার একথার ফলটা কি দাড়াবে তা বুঝতে না পারার দায়টা কি ছিল ছাত্র দলের ? অথচ জল ঘোলা করার সুযোগটা না দিলে , ফলটা তার পক্ষে্‌ই যেত বলে ধারণা ।

৫) বিচারপতি কে এম হাসানের বয়সটা বাড়িয়ে রাজনীতির পাঠটা কে জটিল করে তুলে ১/১১ এর পরিবেশ সৃস্টি করে দিয়েছিল ?

৬) ছাত্র দল ছাত্র ও শিবির এক পেটের ভাই কে বলেছিল ? শিবির যদি তার ভাই হতে পারে তাহলে তারা যে অন্যের ভাইও হতে পারবেনা সময়ে এটা বুঝানোর দায়টা কি ছাত্র দলের ছিল ।

৭) হাওয়া ভবন ও গিয়াসউদ্দীন মামুন কি দেশ ও জাতির জন্য নিবেদিত প্রাণ ছাত্র দলের কথায় হয়েছিল !!!!

৮) তক্তা সরকারের দাবীতে নির্বোধের মত ২০১৪ এর নির্বাচন বর্জনটাকি কি ছাত্রদলের বুদ্ধিতে হয়েছিল !!, এর কুফলটা মিরজাফর পরিবেষ্টিত দেশনেত্রী না বুঝার দায়টা কি ছাত্র দলের উপর বর্তায় , নাকি দেশ নেত্রীর উপরেই যায় বুজুক তা সুধীজনে একটু কষ্ট করে !!!

৯) লন্ডনে থাকা পর-আশ্রিত জনের পকেট হতে ছাত্র দলের কমিটি হলে তাতে তৃণমুল পর্যায়ে ছাত্র দলে বিদ্রোহের অনল জ্বলার দায়িত্বটা কার ঘারে বর্তায় !!!

১০) সর্বশেষ দেশের ভয়াবহ আন্যা ও মিয়ানমার হতে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের দিয়ে দেশ ভরে গিয়ে জাতীয় সংকটময় মহুর্তে লন্ডনে বসে গৃহসজ্জা ও নাতি পুতির জন্য দোকান ঘুরে জিনিষপত্র কেনার সচিত্র সংবাদ দেশবাসীকে দেখানোর ভুল টা কি ছাত্র দলের উপরে বর্তাবে ।

১১) দেশের বন্যা ও রোহিঙ্গা সমস্যা জনিত জাতির এই সংকটকালে দেও দৈত্য দানবেরাও নীজের হাত পা ভেঙ্গে হামাগুরী দিয়ে হলেও তার প্রাণ ভ্মরাকে বাঁচাতে ( দেশের জনগনই একজন দেশপ্রেমিক নেতা নেত্রীর প্রাণ ভমরা ) দেশে ফিরে আসত । তাঁর তো উচিত ছিল জাতিসংঘের দোয়ারে গিয়ে মানব বন্ধন কিংবা (২১৫ সালে গুলশান কার্যালয়ে আমরণ অবস্থানের মত ) অবস্থান কর্মসুচী পালন করতে কিংবা মজলুম জননেতা ভাষানীর মত জনতাকে সাথে নিয়ে আরাকান অভিমুখে লংমার্চ করতে ।
যদিও তাতে সরকারের পক্ষ হতে বাধা আসত প্রবলভাবে , তার পরেও ভাষানীর মত যেখানে বাধা সেখানেই বসে পরে জ্বালাময়ী ভাষন একখান দিতে পারতেন প্রাণ ভরে । কিছুই না করে পার্টির লোকের হাতে তৈরী রোহিঙ্গা বিষয়ে অতি হালকা মানের একটি বিবৃতি নীজে পাঠ না করে অন্যের কন্ঠে পাঠ করালেন , এই কর্মের দায় কি ছাত্র দলের উপরে কোন মতেই বর্তাবে ।

তাই নীজের প্রিয় ছাত্র দলের কার্যকলাপের প্রতি মনে কোন কষ্ট না নিয়ে, ভুলগুলি যার তার গায়েই দায় চাপালে কিছুটা সুফল আসলেও আসতে পারে । গ্রেফতার ও জেল জুলুমের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালানোর দায়টা ছাত্র দলের উপরে ঝেড়ে দেয়াটা কি ঠিক হবে । শুধু মাত্র ছাত্রদলের উপর ভর করে রাজনীতি করা কি কারো ভরসার স্থল নে্ত্রীর জন্য খাটে!!! জীবনের অর্ধেকটা সময় জেলে কাটিয়েছেন বলেইতো বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছেন জাতির পিতা আর ভাষানী অভিহিত হয়েছেন মজলুম জননেতায় । ব্যক্তির চেয়ে দল বড় , দলের চেয়ে দেশ বড় এ কথাটা মেনে নিলে আখেরে সকলের মঙ্গল হয় । এখন সব দায় তার আশেপাশে থাকা কিছু মিরজাফর আর পথভ্রষ্ট কিছু ছাত্র দলের নেতার উপর না চাপিয়ে সঠিক জায়গায় চালান করে দিলে ভাল হয় বলেই মনে হয় । রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর তার জুতা আবিস্কার কবিতায় বলেছেন, সারা ধরা হতে ধুলা দুর কিংবা চামড়ায় ঢাকার চাইতে নীজের পা দুখানাকে আগে ঢাক । ঠিক তেমনিভাবে যাকে ডাক দিতে বলেছেন তাকে অাগে নীজের পায়ে দাড়িয়ে নীজের ঘটের বুদ্ধিতে চলতে শেখার জন্য বলাই সঙ্গত ও সময়ের দাবী ।

সেদিন আর দুরে নয়
ম্যাডাম হবে বন্দি;
তৃণমূলে 'বি'-টিম হবে
এই তাগো ফন্দি।

সঠিক কথাই বলেছেন , কিছুটা নীজ বুদ্ধিতে না চললে কারো ফন্দির কাছে একদিন না একদিন বন্দি হতে হয় ।

ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্ট টি দিয়ে কিছু কথা বলার সুযোগ করে দেয়ার জন্য । প্রতি উত্তরে ( যদি আদৌ দেয়া হয় ) তাতে যে ব্যক্তিগত পর্যায়ের কিছু কটাক্ষ আসবে তা উপরের কিছু মন্তব্য প্রতি মন্তব্য হতে বুঝাই যাচ্চে , যাহোক তাতে পুলকিত যে হব তাতে সন্দেহ নাই :)

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: অপূর্ব,,,
এতো যত্ন নিয়ে পোষ্টটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।আসলেই এ দারুন সুখানুভূতি।পোষ্ট লিখা মোর স্বার্থক।

ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্ট টি দিয়ে কিছু কথা বলার সুযোগ করে দেয়ার জন্য । প্রতি উত্তরে ( যদি আদৌ দেয়া হয় ) তাতে যে ব্যক্তিগত পর্যায়ের কিছু কটাক্ষ আসবে তা উপরের কিছু মন্তব্য প্রতি মন্তব্য হতে বুঝাই যাচ্চে , যাহোক তাতে পুলকিত যে হব তাতে সন্দেহ নাই :)

আশা করি সন্দেহ দুর হয়েছে।কটাক্ষের প্রশ্নই আসে না।মতান্ধ নই মোটে।আর কটাক্ষ এড়াতে চাই বলেই ১ম ৩টা পয়েন্ট এড়াতে চাই।সমর্থনে শক্ত যুক্তি আছে...............কিন্তু বিনয়ের সাথে এড়িয়ে গেলুম,সম্মান দেখাবেন সেই বিশ্বাসই রাখি।
বাকি পয়েন্টগুলোতে সিংহভাগ সহমত পোষন করছি।আর তা করি বলেই হয়তো দলহারা গরু।বাইরে থেকে যতটা সুগভীর আপনার পর্যবেক্ষন তার ছিটেও যদি নীতিনির্ধারকরা ভাবতেন তবে আর হালের টোকাই দশা হতো না।
ভোট পেলাম আর চেয়ারে বসলাম,রাজনীতি এত সোজা নয়,পুড়ে পুড়ে খাঁটি সোনা হয়েই রাজনীতিবিদ তৈরি হয়...............আজকালতো হাইব্রীডের জামানা চলছে।উভয়কূলেই এ কঠিন সত্য প্রযোজ্য।
১১নং পয়েন্ট এবং উপসংহার ভীষন ভীষন পছন্দ হয়েছে।ঠিক যেনো মনের কথার প্রতিবিম্ব।খুব সংক্ষেপে স্বকপোল সার কথা বলছি শুনুন,
জমে গেছে চর্বি
কি বা আর করবি
শত প্যাঁচে পড়বি
এভাবেই মরবি।

তবে আশংকা করি,

আজ তৃপ্তিতে সুখে
হাঁকিতেছো প্রহ্লাদে;
কে কইবে পড়বেনা
নিজেরাও সেই ফাঁদে?

দেশকে ভালোবাসি,মাটিকে ভালোবাসি,তাই এ আহাজারি কিংবা বুকের রক্তক্ষরন।বিশ্বাস করি আপনারো তাই।
পথ মোদের ভিন্ন তবে
লক্ষ্য মোদের একি;
কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে যাবো
সেই সপনই দেখি।

অনেক অনেক ধন্যবাদ সুহৃদ।পাঠে বুক ভরা কৃতজ্ঞতা আর সততই এই সাহচর্য প্রত্যাশা করছি।
(পুলকিত হওয়ার সুযোগ দিলুম না বলে দুঃখিত.................. ;) )

২৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । পুলকিত হওয়ার সুযোগ না পেয়েও পুলকিত :)
সকলেই চাই দেশের সুখ শান্তি ও প্রবৃদ্ধি । এটা আসবে সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় কারো কোন ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় নয় ।
ভাবনায় ও কর্মে ভিন্নমত থাকতেই পারে ।

কস্ট লাগে যখন দেখি দায়িত্ব প্রাপ্তরা যখন কথায় কথায় আমাদের না বলে শুধু আমার বলে ।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় হয়েও অনেক জায়গায় তিনি বহু বচনে আমরা বলেন ।
দেশের নেতা নেত্রী (সরকারী বিরোধি উভয়ই) যখন বলেন আমি দিয়েছি আমি করেছি
কথাট শুনে গায়ে আগুন ধরে যায় । নেতা নেত্রী কি নীজের থেকে কিছু বলতে পারেন কিংবা নীজে থেকে কিছু করতে পারেন ,
তাকে তার সংবিধান বা গঠণতন্ত্র অনুযায়ী নেতৃত্বের আসনে বসতে হয় এবং সে অনুযায়ী সকলের পক্ষ থেকে কথা বলতে হয় । কোন মতেই আমি করেছি কিংবা দিয়েছি বলে নয় । যখন কারো কথায় ও আচরণে আমিত্ব তথা অহংকার চলে আসে তখন তার পতন কেও ঠেকাতে পারেনা সে যেই যত বড় মাপের মানুষই হোক । আল্লাহ সর্ব শক্তিমান সকল প্রসংসা তারই প্রাপ্য ।

আল্লাহর কাছে কামনা করি আল্লাহ সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমীন................

দু'জনার কেউই পরিবারের উর্ধে উঠে জাতিকে আপন করে নিতে পারেন্নি,জাতিই দু'জনাকে পরম মমতায় আপন করেছে।এর প্রমান জাতি বারবার দিয়েছে.................বিনিময়ে পেয়েছি কি জানেন?

চীফ জাস্টিসের দরোজায় লাথি মারলে হয় আইন মন্ত্রী আর ক্যাসিও ঘড়ির চোরাকারবারি হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী!!!
কথা আর বাড়ালাম না,ঘেন্না ধরে গেছে মাইরি.................ভালোবাসি বলে কাউরে দেশ লীজ দেইনি।

তুমি ভায়া চাছা-ছোলা
কইলে যা বিলুনী;
ভাবনার জগতে হে
দিলে মহা দুলুনি।

অযথাই ভালোবেসে
মোরা মোহে অন্ধ;
একে অন্যেরে করি
বৃথা গালমন্দ।

ওরা দুটি বেশ আছে
ফিটফাট গদিতে;
আঁটছে ফন্দি সুখে
আমাগোরে বধিতে।

২৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ১৯. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:


"ম্যাডাম আপনাকে বলছি,প্রিয় নেত্রী,এখনো সময় আছে,আপনি আপনার চারপাশের মীরজাফরদের বলয় থেকে বেড়িয়ে আসুন।ভুলে যাবেন না,আজকের বিএনপি হলো একঝাঁক প্রতিশ্রুতিশীল মেধাবি ছাত্রনেতাদের জীবন-যৌবন,ক্যারিয়ার সেক্রিফাইস করা "

-বেগম জিয়া ছিলেন, "মিলিটারী অফিসারদের বেকুব সুন্দরী বউ"; এর বেশী কিছু নয়; উনার মাধ্যমে বাংগালীদের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিশোধ নিয়েছে পাকিস্তান; উনার সময়ে দেশ চালায়েছে পাকিস্তান; আপনার ভাবনাশক্তি খুবই সীমিত


এটাই স্বাভাবিক আওকাউ আইলে রেন্ডিয়া আর বিপি আইলে পাকিরা দেশ চালাইবো ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কে আইলে সত্যিকার আমরাই চালামু কওনা মামু................

২৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

সোহানী বলেছেন: তুমারে না কইলাম আগে টিকিট কাটো, জীবন বাচাঁও দেন এগুলান পোস্ট দিয়া দল উদ্ধার কইরো .............

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৪

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পকেটে টেম্পু ভাড়া
পেটে নাই দানাডা;
কি করে পৌছি কও
তোমা কাছে,কানাডা? B:-/ /:) |-)

২৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৮

কালীদাস বলেছেন: আমরা স্টুডেন্ট থাকার সময়ই ভাবতাম বিএনপি একবার পাওয়ার থেকে সরলে লীগের পান্ডাদের সামনে এই বয়ষ্ক লোকজন কি করবে। দুয়েকজন মহাজ্ঞানী দেখতাম দেশের বর্তমান রাজনীতির দোহাই দিয়ে বলত চল্লিশের নিচে কেউ ছাত্র রাজনীতিতে লিড দেয়ার যোগ্যতা রাখে না। একেতো অসুস্হ ধারার পলিটিক্স এরউপর দুনিয়ার আদুভাই ভরে তখনও মাঠে থাকত পুরাই ফাঁকা, শিবিরের শুয়রেরে বাচ্চাগুলাই মাঠ সামলাত। দুয়েকজন চিন্তাশীল লিডার ছিল, এরা পছন্দ করত না জিনিষটা কিন্তু সেন্টারে কিছু বলার সাহসও পেত না, সবখানেই মি. টেন পারসেন্ট।

পলিটিকাল পোস্টে কমেন্ট করতে ইচ্ছা করে না। আপনার বক্তব্য অনেক লজিকাল এবং গোছানো মনে হওয়ায় করলাম।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ছ্যাঁচড়া এক পাতিকে কান কেটে ক্যাম্পাস থেকে বহিস্কার করা হয়েছিলো,সে-ই যেবার কেন্দ্রীয় সভাপতি হলো মূলত তখন থেকেই ছাত্রদলের পচন শুরু,মাঝে চিহ্নিত এক ডাইলখোরকে বানালো সেক্রেটারি যার সবচেয়ে বড় বীরগাঁথা হলো দীর্ঘদিনের ছোটভাই ও ডানহাত(আমার খুব কাছের বন্ধু) এর গার্লফ্রেন্ডকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করা!!! এরপর সর্বজন বিদিত রামপাঁঠাকে ৪৬বছর বয়সে যখন সভাপতি করা হলো তখনি ছাত্রদলের কফিনে শেষ পেরেকটা ঠুকা হয়ে গেছে।এরপরের পুচকে ছিঁচকে যেসব এসেছে ওসব নিয়ে কথা বলতে রুচিতে বাঁধে। X((
তবে এটা ঠিক ঐ টেন পার্সেন্টকে টেন পার্সেন্ট কিন্তু বানিয়েছে এরাই,তিনি যা করেননি তাও তার ঘাড়ে বর্তেছে এই হারামীগুলার কারণে।টোকাইদের চেয়ারে বসানোর খেসারত মা-ছেলে দু'জনই দিচ্ছেন গত প্রায় একযুগ ধরে।ভেবেছিলাম শিক্ষে হয়েছে...........কিসের কি?তথৈবচ চলছে,চলেবে.................সুষমার সাথে দেখা করতে ম্যাডাম যান হোটেলে!!!লজ্জায় মাথা নুইয়ে যায়।এর চেয়ে রটবটম আর কি হতে পারে জীবনে???
কথা হলো জাতির কপালে দূর্ভোগ আছে আরো অনেএএক...................... :(

অনিচ্ছায়ও পোষ্টে মন্তব্য এবং পাঠের জন্য ধন্যবাদ। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.