![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দর্শনের সাধনায় যাঁরা নিজেকে নিয়োজিত করেছেন, সেসব মহান দার্শনিকরাই আমাদের সভ্যতা ও চিন্তাজগতকে সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করেন। দার্শনিকেরা নিজেরা চিন্তা করে নিজেদের চেতনার যেভাবে উন্মেষ ঘটাতে পারেন তার পাশাপাশি আমাদের সবাইকেও চিন্তা করতে শিখান। এই যাবত জন্ম গ্রহন করা প্রায় সকল মনীষীদের জ়ীবন কথা পড়লে জানা যায় তাঁরা অনেক কষ্টশীল ও মানবিক ছিলেন। সমাজের কল্যানের জন্য, সভ্যতার উন্নয়নের জন্য নিজেকে আত্মনিয়োগ করেছিলেন। তাই সবারই উচিত নিজেদের আত্মউন্নয়নের মাধ্যমে একজন পরিপূর্ন মানুষ রুপে নিজেকে গড়ে তোলার জন্য মনীষীদের জীবনকাহিনী মনোযোগ সহকারে পড়া। দার্শনিকদের চিন্তা-চেতনার সাথে পরিচিত হওয়ার মাধ্যমে নিজেদের চিন্তা ও চেতনার বিকাশ ঘটানো। আর এভাবেই সবাই তাদের প্রধান ধর্ম মনুষত্বের গুনাবলী অর্জন করতে পারবে। সমাজ পাবে সৃষ্টিশীল মানুষ। শিশুকাল থেকেই যদি ধীরে ধীরে পরিমিত ভাবে শিশুদের পৃথিবীর শ্রেষ্ট সকল মনীষীদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া যায় তাহলে হয়তোবা এই শিশুরাই একদিন হয়ে উঠবে কালজয়ী মনীষী। আর সম্ভবত এইজন্যই পিতামাতারা তাদের বসার ঘরে মনীষীদের ছবি টাঙিয়ে রাখেন যাতে দেখতে দেখতে শিশুরাও নিজেদের তাঁদের মত ভাবতে শিখে।
যাইহোক নিচে কয়েক জন মনীষীর নিজস্ব কিছু ধারনা শেয়ার করলাম------
কনফুসিয়াসঃ
• সর্বোওম মানুষ দুইটি গুনের অধিকারী, একটি হচ্ছে ‘জেন’ আর অপরটি হল ‘ই’। জেন হল অপরের প্রতি ভালোবাসা ও মমত্ববোধ। ই গুনের অর্থ হল সদাচার ও ন্যায়পরায়নতা।
সক্রেটিসঃ
• মন্দ মানুষ পান ও ভোজনের জন্য বেঁচে থাকে আর ভালো মানুষ পানাহার করে বেঁচে থাকার জন্য।
• যে ব্যক্তি ইচ্ছে করে অন্যায় করে, সে বরং ঐ ব্যক্তির চেয়ে ভালো, যে না জেনে শুনে অন্যায় করে।
• যখন আমরা কোন কিছু সচেতন ভাবে অবলোকন করি তা হচ্ছে প্রত্যক্ষণ, কিন্তু চোখ বন্ধ করে যখন ঐসব বস্তুকে মনের মধ্যে দেখতে পাই, সেটিই হলো ধারনা বা কনসেপ্ট। আর সকল জ্ঞানই হচ্ছে ধারনা প্রসূত জ্ঞান।
প্লেটোঃ
• বুদ্ধিই জ্ঞান লাভের উপায়। চোখে দেখে, কানে শুনে,ত্বকে অনুভব করে, জিহ্বা দিয়ে আস্বাদন করে কিংবা নাক দিয়ে শুঁকে আমরা যে জ্ঞান অর্জন করি সেটা অসম্পূর্ন, তা শুধু একটা সাধারন ধারনা লাভের উপায়।
ইবনে সিনাঃ
• ধর্মের প্রধান অবলম্বন বিশ্বাস এবং দর্শনের ভিত্তি হলো বিচার বুদ্ধি ও প্রজ্ঞা।
কার্ল মার্ক্সঃ
• দার্শনিকেরা এই জগতের বিস্তর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেছেন, কিন্তু মূল ব্যাপার হল এর পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
বারট্রান্ড রাসেলঃ
• রাজনীতির উদ্দেশ্য হওয়া উচিত ব্যক্তির জীবনকে যতদূর সম্ভব ভালো করে গড়ে তোলা।
• একটি ভালো সমাজ, যাদের নিয়ে গঠিত তাদের জন্য ভালো জীবন গঠনের উপায় মাত্র।
• ধর্মীয় বিশ্বাসে আমি যখন আস্থাশীল ছিলাম, নিরীশ্বরবাদী হয়ে তার চাইতে আরো বেশী সুখী হয়ে উঠলাম আমি, বিস্ময়করই মনে হয়।
স্বামী বিবেকানন্দঃ
• অসীম শক্তির অধিকারই ধর্ম। শক্তিমত্তাই পূন্য, দুর্বলতাই পাপ। দুর্বলতা এই একটি শব্দেরই মধ্যে সমূহ পাপ ও মন্দ নিহিত আছে। সকল দুষ্কর্মের মূল হচ্ছে দুর্বলতা। সকল স্বার্থপরতার উৎস হচ্ছে দুর্বলতা। দুর্বলতাবশেই মানুষ অপরের ক্ষতি করে।
• অনাসক্ত হয়ে কিভাবে কাজ করতে হয়, তাই প্রথমে শিক্ষা করা প্রয়োজন, তা হলে আর ধর্মান্ধতা থাকবে না। তুমি যখন ধর্মান্ধতাকে এড়িয়ে চলতে পারবে, কেবল তখনই ভালো কাজ করিতে পারবে।
মহান দার্শনিকদের উপরোক্ত উদৃতি গুলো পড়ে আমার ভালো লেগেছে, তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ সবাইকে।
বিঃদ্রঃ বই থেকে সংগৃহীত।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪৯
গোকুল নাগ বলেছেন: ভাই আপনি মনে হয় আমার লেখাটা ঠিক মত পড়েন নাই।
পড়লে বুঝতে পারতেন কোনটা কপি আর কোনটা পেষ্ট।
যাই হোক আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: হুম...
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৩
গোকুল নাগ বলেছেন: ভাই আপনি কি বুঝাইলেন কিছুই বুঝলাম না।
আপনাকে ধন্যবাদ
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভিন্ন রকম
ভাললাগা +
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৫
গোকুল নাগ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৫১
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: +++
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
গোকুল নাগ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো থাকবেন
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
অথৈ সাগর বলেছেন: ++ । ভাল লাগছে।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
গোকুল নাগ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮
ভণ্ড বাবা বলেছেন:
Copy paste, koy theke cappa marchen??