নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময়ের ব্যবধানে বেজে বেজে চলে, সূর্য চাঁদ সবচেয়ে- দূরতম শব্দের মাস্তল, যেন কোন অজ্ঞাত নিবাস থেকে ছুটে আসি।পরিচিত শ্টেশন এলেই তুৃমি দেখাও নিশান- আমি উঠে পড়ি...

কিরমানী লিটন

কিরমানী লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

“বেঁচে থাকো সামু-কোটি প্রাণের বিশুদ্ধ প্রেরণার মুগ্ধতায়-সৃষ্টি সুখের উল্লাসে” ...।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১




বড় যদি হতে চাও, ছোট হও আগে। বোধের ভোরে এই ছিল বাবার মুখ থেকে শুনা, জীবনের প্রথম পাঠ। সারা জীবন তাই, ওস্তাদ নয়- বিশুদ্ধ শিষ্য হতে চেয়েছি এবং সেটা সব চাওয়াতেই। এমবিএ করেছি- হিসাব বিজ্ঞানে। অর্থনীতির বিরামহীন ছুটে চলায়, লাভ-ক্ষতির হিসেব নিপুণভাবে মেলানোর কৌশলটা, দক্ষতার সাথেই রপ্ত করেছি। কর্পোরেট কাঁচের ঝলমলে দুনিয়ায়, রঙিন হৃদয়গুলো তবু- দুর্বোধ্যই রয়ে গেছে আমার কাছে। যে হৃদয়ে বাসকরে শালিকের মন, কৃষ্ণচূড়ার ডাক কি করে উপেক্ষা করে সে ? হয়তো সে কারনে কর্পোরেট আবাস, স্থায়িত্বের মায়াডোরে বাঁধতে পারেনি আমাকে।

কাব্যের তৃষ্ণা আমার রক্তের উত্তরাধিকার হলেও, কমই করেছি তার চর্চা। ক্লাস ফোরে পড়ার সময় জীবনের প্রথম কবিতা লিখে কানমলা খেয়েছিলাম মেঝুআপার কাছে। মুক্তি নামে সমবয়েসি খালার উদ্দেশ্যে প্রেম নিবেদনের উপলক্ষ্য ছিল সে কবিতার বিষয়বস্তু।
“আমার প্রেমের ফুলের আবাদ
পাপড়ি মেলে তোর বুকে,
মনের কোনে ভয়ের শাসন-
লুকিয়ে খোঁজে মুক্তিকে।"

তারপর থেকে কাব্য চর্চায় নিষিদ্ধের খড়গ নেমে এলো আমার উপর। সেভেনে পড়ার সময় স্কুলে বর্ষাকে উপজীব্য করে দেয়ালিকা প্রকাশের জন্য ছাত্রদের কাছে কবিতা আহ্বান করা হলে, তাতে নির্বাচিত হয় “বর্ষা” শিরোনামে আমার লিখা দ্বিতীয় কবিতা,

“ঢাক ঢোল পিটিয়ে ঐ এলো বর্ষা,
মাঠ-ঘাট,ফসলের নেই কোন ভরসা।
হুড়োহুড়ি তাড়াতাড়ি, হাঁটুরেরা ছুটছে,
মাঝি তার নৌকার পাল খানি তুলছে।
কাঁকগুলো ডালে বসে, অকারনে ডাকছে
শালিকেরা উঠোনের জমা জলে ভিসছে …”

সেটাই ছিল কাব্যচর্চায় আমার প্রথম এবং সর্বশেষ স্বীকৃতি। এরপরও এসএসসি পরীক্ষা পর্যন্ত লুকিয়ে লুকিয়ে অনেক কবিতা লিখেছি দুটো ডায়েরী ভর্তি, কোথাও প্রকাশ করা হয়নি। ইচ্ছা ছিল পরিক্ষার পর বই আকারে প্রকাশের। তা আর সুযোগ হয়নি। নটরডেম কলেজে পড়া দুই বছর, মেসে থেকে পড়াকালীন বাবার কষ্টার্জিত টাকার সর্বোচ্চ সদব্যবহারের তাগিদ থেকে-পড়াশুনার চাপে একদিনও কবিতা লিখিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময় যে মেয়ের প্রেমে গভীর মগ্ন ছিলাম, তাকে দেওয়া ওয়াদা পালন করতে গিয়ে, রাতে পড়াশেষে প্রতিরাতে তার জন্য একটা করে চিঠি লিখতাম, তাই আর কবিতা লিখার সময় হতো না। অবশ্য প্রতিটি চিঠির পরনেই ছিল কবিতার জামা-কাপড়। সেগুলি বন্ধুদের কাছে ছিল- খুবই জনপ্রিয়।বন্ধুদের অনুরোধেই সেগুলি প্রত্যেকটা ফটোকপি করে রাখতাম। মাঝে মধ্যে সেগুলি থেকে আজকের কাগজ, ভোরের কাগজ পত্রিকায় পাঠাতাম-প্রকাশও হতো- প্রায়ই।

কর্মজীবন শুরু করেছি ঢাকায়- বেসরকারি চাকুরী দিয়ে। আমার প্রক্সি দেওয়া লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের, তখনকার এক প্রভাবশালী ছাত্র সংগঠনের সভাপতি বিসিএস(পুলিশ) ক্যাডারে চাকুরী পেলেও-আমি পাইনি। বিস্তৃত কাজের চাপে লিখালিখি সুযোগ কম পেলেও- বিরতি দেই নি। বই প্রকাশ করতে চেয়েছি- সুযোগ যে পাইনি তা নয়, কিন্তু প্রকাশকের শর্তের দেয়াল টপকাতে না পারার ব্যর্থতায় আমার লিখারা তাই আর ছাপার অক্ষরে সাঁজতে পারেনি কোনদিন। নিজস্ব উদ্যোগে প্রকাশ করবো সে সামর্থ্যও আমার আদর্শ আমাকে পেতে দেয়নি। যে মাইনে পাই- তা দিয়ে ঢাকা শহরে ভাড়া বাসায় থেকে, দু’সন্তানের(ছেলে এ বছর অষ্টম, মেয়ে পঞ্চম শ্রেণীতে ) পড়ালেখার আর মোটামুটিভাবে যাপিত ব্যয় মিটিয়ে যেটুকু অবশিষ্ট থাকে, তা থেকে দু’সন্তানের নামে মাসে এক হাজার টাকার দুটি ডিপিএস আর কোরবানির খরচ মেটানো ছাড়া আর কিছুই করার সাধ্য হয় না। ফেসবুক আমল, অবশেষে আমার কবিতার ছাপার অক্ষরে সাঁজার সুযোগ পেলো। ২০১২ তে আমার আইটি সহকর্মী কাল- ভদ্রে আমার কণ্ঠে আবৃত্তি শুনে ও কবিতা লিখার হাত আছে জেনে- আমার নাম, ছবি দিয়ে একটা ফেসবুক আইডি খুলে দিলো। সেখানে নিয়মিত কবিতা পোষ্ট করার তাগিদ দিতে থাকলো। আর আমি নিয়মিত সেখানে কবিতা চর্চা করতে লাগলাম।

এ বছর এপ্রিলে একদিন বন্ধুর পরামর্শে, ফেসবুকে আমার কবিতার লাইন লিখে সার্চ দিয়ে আমার বুকটা বেদনায় হাহাকার করে উঠলো। সে বেদনা নিজ সন্তানকে এতিমখানায় পালিত হতে দেখার কষ্টকেও হার মানায়। দেখি আমার বেশীরভাগ কবিতাই বিভিন্নজন তাদের নিজেদের নামে, তাদের টাইম লাইনে মহা-সমারোহে প্রকাশ করেছে। তারপর রাগে দুঃখে ফেসবুকে কবিতা পোস্ট করিনা। আমার নিত্য ভাবনারাও আর কবিতার আশ্রয় পায় না। এ বছর আগস্টে ফেবু আইডি খুলে দেওয়া সেই সহকর্মী সেটা জেনে সামুর গুণ-কীর্তন, পাঠকপ্রিয়তাসহ নানাবিধ স্বাতন্ত্র্যতা অবহিত করে সামুতে আইডি খুলতে উদ্ধুত করলেন। সেই থেকে সামুর সাথে পথচলা, স্বপ্নদেখা আমার অকবিতাগুলোর কবিতা হয়ে উঠার। চার মাস দু’সপ্তাহ হয়েছে সে বয়স। সামুর এই ব্যস্ত সড়কে- অসংখ্যগুণীর ভীড়ে প্রথম সহানুভুতির হাত, গভীর মমতায় আমার কবিতার কাঁধ ছুঁয়েছিল-সেটা প্রিয় প্রামানিক ভাইয়ের। দ্বিতীয় যে হাত, আমাকে এ পথে সঠিকভাবে হাঁটার কৌশলটা শিখিয়েছিল, তিনি আপন ভাই না হয়েও আমার চিরআপন ভাইয়ের স্থায়ী আসনে ঠাই নিয়েছেন, প্রিয় দাদাভাই সুমন কর । তৃতীয় যে হাত আমার চৈতন্যের গভীরে প্রেরণার উফশী জাতের বীজ বুনেছে-উৎসাহ উজ্জীবনার মায়াবী ইন্দ্রজালে সেটা প্রিয় আপুমনি শায়মা’পুর হাত, মায়ের ছেঁড়া আঁচল মোহের আচ্ছাদনে। আমৃত্যু স্যালুট- সেই প্রিয় তিন হাতকে।।

এরপর বিশুদ্ধ আন্তরিকতায় একে একে শ্রদ্ধাভাজন কাল্পনিক_ভালোবাসা ,জুন আপু জেন রসি ভাইয়া, রূপক বিধৌত সাধু দাদাভাই, গেম চেঞ্জার ভাই, কান্ডারি অথর্ব ভাই, স্পর্শিয়া আপুমনি, মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাই, নাবিক সিনবাদ ভাই, সেলিম আনোয়ার ভাই, রিকি আপু , হাসান মাহবুব ভাই, দাদাভাই দীপংকর চন্দ, রেজওয়ানা আলী তনিমা আপু’নি, মাহবুবুল আজাদ ভাই, কথাকথিকেথিকথন ভাইয়া, অগ্নি সারথি ভাই, আরণ্যক রাখাল ভাই, আরজুপনি আপু;নি, ফেরদৌসা রুহী আপু, উপন্যাসের ছেঁড়া পাতা , ভ্রমরের ডানা, রুদ্র জাহেদ, গুলশান কিবরীয়া আপুমনি, ভিটামিন সি, হৃদছায়া, রক্তিম দিগন্ত, নেক্সাস ভাইয়া, কামরুন নাহার বীথি আপু, রোদেলা আপু, শতদ্রু একটি নদী... ভাই, আমি ময়ূরাক্ষী, গিয়াস উদ্দিন লিটন মিতা, সাহসী সন্তান ভাই, আহমেদ জী এস ভাই, আলোরিকা আপু, অন্ধবিন্দু ভাইয়া, দর্পণ দা, আমিনুর রহমান ভাই, আমি মিন্টু, শুভ্র বিকেল, সুলতানা রহমান আপু, দৃষ্টিসীমানা, তুষার কাব্য, ইকবালবিডি০৯, শামছুল ইসলাম ভাই, কল্লোল পথিক, উল্টা দূরবীন, তিমিরবিলাসী, জনম দাসী আপু, অপর্ণা মম্ময় দিদি, খায়রুল আহসান ভাই, রাজিয়া সুলতানা আপু, মানবী, দিশেহারা রাজপুত্র, তামান্না তাবাসসুম আপু, ধমনী ভাইয়া , গুরুর শিষ্য, মেহেদী হাসান শীষ ভাই, দেবজ্যোতিকাজল দাদা, শাহরিয়ার কবীর ভাই, বিদ্রোহী ভৃগু, লালূ ভাই, আমি মাধবীলতা, তিমিরবিলাসী, ইমিনা, নাজমুল হাসান মজুমদার ভাই, shahadath hossain ফুলফোটে, আজাদ মোল্লা, নীলসাধু, কাবিল ভাই, আত্মবিশ্বাসী লেখক, ডানাভাঙ্গা চিল, বনমহুয়া, নীল কপোট্রন, মোঃ-আনারুল ইসলামভাই, সৈয়দ জায়েদ আহমদ , কি করি আজ ভেবে না পাই, বিপরীত বাক ,নব ভাস্কর, আবিদ ভাই ,সালমাহ্যাপী ,অজন্তা তাজরীন সামুর সকল সহ ব্লগার কলা-কুশলী,পাঠক সবার ভালোবাসার স্নিগ্ধ পরশ-আমার কবিতার আজকের এই স্বীকৃতি- আমার জীবনে যা প্রথম।
তাই সামুর প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। প্রথম পিতা হওয়ার মুগ্ধতার মতোই আমার প্রাণের বীণায় অনুরণিত হবে আমৃত্যু, পাথেয় হয়ে পথ দেখাবে আমার কবিতার পথচলায়- প্রতিটি শব্দমালায়।

এ সম্মান দেখিয়ে সামু আমার প্রতি যে আস্থা রাখলো, বিশুদ্ধ সৃষ্টির নিরন্তর সাধনায়, তার সৌন্দর্যকে ধারন করবো সত্ত্বার গভীরে-কৃতজ্ঞ ভালোবাসায়…তোমার আঁচল ছায়ায়-সবচেয়ে ছোট হয়ে থেকে যাবো বিমূর্ত সুন্দরের তৃষ্ণায়।
“বেঁচে থাকো সামু-কোটি প্রাণের বিশুদ্ধ প্রেরণার মুগ্ধতায়-সৃষ্টি সুখের উল্লাসে” ...।

ছবিঃ নেট থেকে...।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

লালূ বলেছেন: বিভেদ নয় চল এক সাথে এগিয়ে যাই আগামীর পথে

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

কিরমানী লিটন বলেছেন: বিভেদের দেয়ালটা টপকিয়েই অসীমকে খুঁজে নিবো- ছিনিয়ে আনবো জীবন, বিনাশের কবর দিয়েই...। অনেক ভালোবাসা আর শুভাশিস জানবেন প্রিয় লালু ভাই ...

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

প্রামানিক বলেছেন: পড়ি নাই হাজিরা দিয়ে গেলাম

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

কিরমানী লিটন বলেছেন: ভালোবাসা অনন্ত প্রিয় প্রামানিক ভাই, সাথেই থাকার প্রতিশ্রুতি রইলো- সতত শুভকামনায়...।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫১

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: কখনো যেন কলম না থামে, নিঃশ্বাস বিশ্বাস- ভালবাসা জুড়ে থাক আজীবন এই লেখালেখির আঙিনায়।

অনেক অনেক শুভ কামনা লিটন ভাই। জীবনের পরতে পরতে সফলতা ছুঁয়ে যাক।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনার অনুপ্রেরণা একরাশ স্নিগ্ধ সকালের মুগ্ধতার মতোই সুবাস ছড়িয়ে দিলো- বাতাসে নিঃশ্বাসে। আপনাদের উজ্জীবিত আলোয় আলোকিত পথটাকে আঁকড়ে থাকব- ছাড়বনা কখনও...। অনেক ভালো থাকবেন- সুন্দরের সুবাসিত আঙিনায়। শুভকামনা আর অনেক ভালোবাসায় কৃতজ্ঞ অভিবাদন প্রিয় মাহবুবুল আজাদ ভাই ...।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

অভিনন্দন, অনেক পথ পেরিয়ে এসেছেন; ভালো

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

কিরমানী লিটন বলেছেন: "একদিন যে পথে হেঁটে গেছি প্রাতে
সেই পথ ভুলে গেছি- জীবনের স্রোতে ..."

জীবন প্রাতের- পথের তৃপ্তিরা, স্নিগ্ধতা ছড়াক- জীবনের পরতে পরতে, সজীবতার উল্লাসে...। অনেক শুভকামনা আর অনাবিল ভালোবাসায় ভরে উঠুক আমাদের আগামীর সারাটা দিগন্ত। অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় গাজী ভাইয়ের প্রতি- ভালো থাকবেন সতত...।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভ্রাতা ! এই যে ভ্রাতা বলে ডাকি, এই আপন করে নেয়ার ডাকটা শিখেছি সামু থেকে। আমার খুব প্রিয় একজন ব্লগার অপূর্ণ ভ্রাতার কাছ থেকে। আসলে সামুর মাধ্যমেই একজন কান্ডারি অথর্বের জন্ম থেকে আজ পর্যন্ত বেড়ে ওঠা। আমি সামু ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম এক সময়। পেয়েছি বহু মানুষের ভালোবাসা, পেয়েছি ঘৃণা। যাই বলেন সবটাই এই সামুর কল্যাণেই। সামুকে এখন আমার নিজের ঘর বলেই মনে হয় বিধায় সামুতে আবারও ফিরে এসেছি। কারণ ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে না এসে থাকতে পারেনা কোনদিন। হয়ত একদিন চলে যাবো। সেটা হবে চির প্রস্থান যদিনা সামু কখনও ব্যান না করে দেয় কিংবা ঘরের মানুষ আর আমাকে পছন্দ না করে। তবে ভ্রাতা আমার কোন নিজের তেমন যোগ্যতা না থাকলেও যারা খুব যোগ্য তাদের মাঝে থেকে অনেক কিছুই শিখতে পারা যায়। অন্তত সামুতে এইটা খুব কাজে দেয়। সামুতে লিখেই আজকে অনেকে অনেক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যারা তা স্বীকার করেনা তারা অকৃতজ্ঞ। আর আমি অকৃতজ্ঞ নই।

আপনি খুবই ভাল লিখেন। আপনার জীবন কাহিনীর সাথে আমার কিছুটা মিল আছে। তাই বলছি লিখতে থাকুন আরও বেশী বেশী। একদিন আপনি ঠিকই আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবেন। অথবা আপনার লেখাই হবে আপনার পরিচিতি।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনাদের মতো দিশারীদের আঙুলের মাথায়- দেখিছি দিগন্তের প্রান্তটা- তার ঝলমলে আলোয় আগামীরে ঝলক। নিয়ত পাশে থেকে, সাহস আর শক্তি হয়ে প্রেরণা যুগিয়েছেন বিরতিহীন। তাই আপনাদের ভালোবাসার মুগ্ধতা- সারাক্ষণ তাড়িত করে আমাকে- তৃষ্ণার বিশুদ্ধ জলে- পরিশুদ্ধ হতে। এ ঋণ জন্ম দাগের মতোই- লেপটে রবে আমার সৃষ্টির কপালজুড়ে - মঙ্গল টিপের মতোই...। দোয়া করবেন, আপনাদের আস্থার মূল্যটা যেন- সসম্মানে লালন করতে পারি- আজীবন ...।

নিরন্তর শুভাশিস আর বিনম্র ভালোবাসা প্রিয় কান্ডারি ভাই। আপনার বিনয়- মহত্ত্বের রামধনু হয়ে চমকিত করুক বিবেকের জেগে উঠার উচ্ছ্বাসে। কৃতজ্ঞ ভালোবাসা জানবেন, অনেক ...।

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: সামুতে, আমাদের সবার মাঝে চলতে অবিরত৷ শুভকামনা রইল৷

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

কিরমানী লিটন বলেছেন: সাথেই থাকতে চাই- সমস্ত সুন্দর, হাত ধরাধরি করে। স্নিগ্ধ আগামী গড়ার প্রত্যাশায়। অনেক শুভকামনা আর কৃতজ্ঞ ভালোবাসায়- সাথে থাকার প্রতিশ্রুতি রইলো, শুভকামনা-আপনাকেও, প্রিয় প্রবাসী ভাবুক ভাইয়া...।

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার সামুতে পথযাত্রা শুভ হউক। এই কামনায়......

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭

কিরমানী লিটন বলেছেন: চোখের পাতায় সূর্য ভাসুক- মিষ্টি সুখের ভোরের শীষ
সামহোয়্যারের হৃদয় জুড়ে- স্বপ্ন গজাক আশার বীজ।।

আসছে আগামী- আমাদেরই হবে, এই প্রত্যাশা স্নিগ্ধ ভালোবাসা আর হৃদয়ের কামনায়। অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় গেম চেঞ্জার ভাই, সতত উৎসাহে- জাগিয়ে রাখার জন্য। অনাবিল শুভকামনা রইলো ...।

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭

লালূ বলেছেন: বড় যদি হতে চাও, ছোট হও আগে -
কবি হেলাল হাফিজের " পৃথক পাহাড় " কবিতার বক্তব্যও তাই !

All wise person think alike , All unwise person think different !!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

কিরমানী লিটন বলেছেন: তাই শুধু চেয়ে রই- হৃদয়ের পানে
জীবনের পথ চলা, সারাটা প্রহর...।

সাথেই থাকতে চাই- স্নিগ্ধ সুন্দরের, আবারও শুভকামনা প্রিয় লালু ভাইকে ...

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো লাগল পড়ে আপনার লেখাটি ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনাকে এই জীর্ণ ব্লগবাড়ীর মলিন আঙিনায় দেখে- নান্দনিক ভালোলাগায় ভরে গেল মন- কানায়, কানায়...। স্বাগতম আপনাকে- বিনম্র শ্রদ্ধায়। ভালোবাসা সতত প্রিয় ঠ্যঠা মফিজ ভাইয়ের জন্য ...।

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৬

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আপনার এই ভালোবাসায় পরিপূর্ণ লেখাটা হৃদয়ছুঁয়ে গেল।অকপটে বলে ফেলা মনের কথগুলো পড়ে কী লিখব ঠিক বুঝে উছতে পারছি না।লিখতে থাকুন সুপ্রিয় কবি-ব্লগার...একদিন সেই কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জিত হবেই।আর আপনার এই অনবদ্য সৃষ্টিরা আপনার প্রতিনিধিত্ব করবে।অনেক অনেক শুভকামনা রইল প্রিয় ব্লগার...

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনার অনুপ্রেরণার অনুরণনে সারাক্ষণ উজ্জিবনি খুঁজে ফিরি,খুঁজে ফিরি নিজেকে- স্বত্বার গভীরে, আপনাদের এই নিঃস্বার্থ ভালোবাসা।অনেক কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসা জানবেন প্রিয় রুদ্র ভাইয়া, সতত শুভকামনা ...

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাবেগঘন লেখা! পড়ে মনটা ভারি হয়ে এলো ।
বিশুদ্ধ কাব্যচর্চা যাঁদের মধ্যে পাই, অাপনি তাঁদেরই একজন । অাপনার লেখায় মুগ্ধ হই । মাঝে মাঝে মনঃপুত না হলে সমালোচনাও করি । অাপনি সাদরেই তা গ্রহণ করেন । এ ব্যাপারটাও খুব ভালো লাগে । অামিও টুকটাক লিখতে চেষ্টা করি বিশুদ্ধভাবে । ভালো পারিওনা । অামার লেখায় শুধু প্রশংসা নয়, সমালোচনা চাই অাপনার কাছ থেকে ।
ভালো থাকুন নিরন্তর । অবিরত চলুক কাব্যচর্চা ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

কিরমানী লিটন বলেছেন: হাতেগুনা যে কয়েকটা মোমবাতিকে - বাতিঘর ভেবে, এ পথ ছুটেছি অল্প সময়ে- এতোটা, আপনি তাদেরই অন্যতম একজন। আপনাদের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই- শুভকামনা অনন্ত, শ্রদ্ধায়-ভালোবাসায়, প্রিয় সাধু দা'র জন্য...

১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

সুমন কর বলেছেন: হৃদয়কে ছুঁয়ে যাবার মতো লেখা। মুগ্ধ। প্রতিটি লাইন আবেগে ভরপুর।

যখন কেউ, আমায় দাদা বলে ডাকে; মনটা ভরে যায়। সে আমার চেয়ে, ছোট কিংবা বড় হোক। কারণ দাদা ডাকার মতো আমার নিজের কোন সহদর ভাই নেই। তবে কর্মজীবনে এবং সামুতে এসে, এ অভাব অনেকটাই পূরণ হয়েছে। কর্মস্থলে ছোটদেরকে দাদা বলেই ডাকতে বলি। আর সামুতে এসে অনেককেই পেয়েছি। তাই সামুর প্রতি আমিও অনেক দূর্বল।

আপনি অনেক ভালো লিখেন। তাই চেষ্টা করেছি (এবং করবো), আপনার সাথে থেকে সুন্দর সুন্দর লেখাগুলো পড়তে। লেখাটা চালিয়ে যান। সাথে আছি।

আপনি দেখি, ছোটবেলা থেকেই ছন্দ নিয়ে খেলেন। (তা মুক্তি খালা কেমন আছে !)

সকাল সকাল আপনার লেখা পড়ে খুব ভালো লাগল। শুভ সকাল।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

কিরমানী লিটন বলেছেন: "ও গানওয়ালা, আর একটা গান গাও, আমার আর কোথাও যাবার নেই- কিচ্ছু বলার নেই... "

থাকতে যদিগো তুমি হৃদয়ে আমার, হয়তো তোমাকে আমি ভুলেই যেতাম। তাই তোমাকে মিশিয়েছি রক্ত-কনায়। সারাক্ষণ যে আমাকে তাড়িত করে বিশুদ্ধ হতে- স্নিগ্ধ সুন্দরের মতো। মুক্তি খালা এখন পুলিশের বউ, দু'সন্তান আর পরিবার নিয়ে- সুখ আর সমৃদ্ধিতেই আছেন,ঢাকাতেই। যোগাযোগ -নেই বললেই চলে। মাঝে-সাজে ফোনে কথা হয়। তাছাড়া আমি নিজেকে আড়ালে রাখতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধকরি ...।

আপনার ভালোলাগা, আমার কাছে মুগ্ধ পাথেয় হয়ে রইবে- অনুপ্রাণিত করবে এ পথ পাড়ি দিতে- সাহস আর শক্তিতে।।
অনেক শুভকামনা আর কৃতজ্ঞ ভালোবাসা প্রিয় সুমন কর- দাদাভাই, আমার জীর্ণ ব্লগ কুটীরে আমৃত্যু লালন করবো আপনাকে, আপনার আদর্শকে- শ্রদ্ধায় ভক্তিতে, আবারও শুভাশিস ...

১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

লেখোয়াড়. বলেছেন:
অপনাকেও ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
বেঁচে থাকুন অগনিত মানুষের মাঝে।

আমরা সবাই মিলে সুন্দর হয়ে উঠি, একটি সুন্দর জাতি ও দেশ গঠর করি।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

কিরমানী লিটন বলেছেন: মুগ্ধ ভালোলাগায় মন ভরে গেল কানায় কানায়, অনেক উৎসাহ পেলাম, আপনার আন্তরিক মতামতে,আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা সুপ্রিয় লেখোয়াড়. ভাইয়া, সাথেই থাকতে চাই- সুন্দরের স্নিগ্ধতায়, কৃতজ্ঞ ভালোবাসা জানবেন ...

১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

ধমনী বলেছেন: ধমনী ভাইয়া হয়, আপু নয়।
আপনার বিজয়ে আনন্দিত।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

কিরমানী লিটন বলেছেন: বিনম্র অভিবাদন প্রিয় ধমনী ভাইয়া- আপনার শুভেচ্ছা আমাকে পাথেয়র মতোই মুগ্ধ উজ্জিবনায় প্রেরণা যোগাবে নিরন্তর। কৃতজ্ঞ ভালোবাসা জানবেন সতত...

১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

ধমনী বলেছেন:

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

কিরমানী লিটন বলেছেন:

ভালোবাসা নিরন্তর প্রিয় ধমনী ভাইয়ার জন্য...

১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

জনম দাসী বলেছেন: ওড়া নয় জন... পুরো লেখাটাই মন দিয়ে পড়লাম, বিস্ময়... বিস্ময়... ভাল লাগার সাথে রেখে গেলাম ... আমরা সবাই ওরা নয়জন অথবা ওরা এগারো জন হয়ে উঠি।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনার উৎসাহ - মুগ্ধ পাথেয় হয়ে সাহস আর শক্তি যোগাবে আমার চলার পথে, সতত কৃতজ্ঞতা আর শুভকামনা প্রিয় মায়ের মতো জনম দাসী আপুকে, ভালো থাকা প্রত্যাশা- সুস্থতায়- নীরোগ, নিশ্চিন্ত জীবনে ...।

১৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

নেক্সাস বলেছেন:
বড় যদি হতে চাও, ছোট হও আগে। বোধের ভোরে এই ছিল বাবার মুখ থেকে শুনা, জীবনের প্রথম পাঠ। সারা জীবন তাই, ওস্তাদ নয়- বিশুদ্ধ শিষ্য হতে চেয়েছি এবং সেটা সব চাওয়াতেই। এমবিএ করেছি- হিসাব বিজ্ঞানে। অর্থনীতির বিরামহীন ছুটে চলায়, লাভ-ক্ষতির হিসেব নিপুণভাবে মেলানোর কৌশলটা, দক্ষতার সাথেই রপ্ত করেছি। কর্পোরেট কাঁচের ঝলমলে দুনিয়ায়, রঙিন হৃদয়গুলো তবু- দুর্বোধ্যই রয়ে গেছে আমার কাছে। যে হৃদয়ে বাসকরে শালিকের মন, কৃষ্ণচূড়ার ডাক কি করে উপেক্ষা করে সে ? হয়তো সে কারনে কর্পোরেট আবাস, স্থায়িত্বের মায়াডোরে বাঁধতে পারেনি আমাকে।


কি বলবো ভূমিকা একটা কবিতা। লিটন ভাই প্রিয় থেকে প্রিয় আপনি। অফলাইনে কিন্তু আপনারে নিয়া আলোচনা হয় কইয়া দিলাম। :D

আপনার ফেবুতে এড মারতাছি। গ্রহন কইরা লিয়েন

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

কিরমানী লিটন বলেছেন: তৃপ্তির প্লাবনে ভেসে গেলো মুগ্ধতার সমস্ত প্রান্তর-আপনার উজ্জীবিত প্রেরণায়। এই সম্মোহনী সুধাই- আমাকে সারাক্ষণ তাগিদ দিয়ে যাবে- সুন্দরের চেতনায়, সত্যকে ধারন করার সাহস। অনেক কৃতজ্ঞতা আর অগুন্তি ভালোবাসা জানবেন- প্রিয় নেক্সাস ভাইয়া। সাথেই থাকতে চাই- কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে- সামুর উদ্ভাসিত সত্যের আলোয় ...
নিরন্তর শুভ কামনা ।

ফেবু নিক Golam Kirmani Liton

১৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: তাই সামুর প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। প্রথম পিতা হওয়ার মুগ্ধতার মতোই আমার প্রাণের বীণায় অনুরণিত হবে আমৃত্যু, পাথেয় হয়ে পথ দেখাবে আমার কবিতার পথচলায়- প্রতিটি শব্দমালায়।

ইনিয়ে বিনিয়ে কত
কথামালা ফুলঝুড়ি;
অত কথার কাম কি
সামু মোর নিজ বাড়ি।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

কিরমানী লিটন বলেছেন: নিজ বাড়ীতে ঘুমিয়ে থেকে
নিজের কোলে শুই,
রাত্রিবেলা এক কাপ চা
সকাল বিকেল দুই।
নিজ বাড়ীতে জন্ম নিলাম
নিজ বাড়ীতে রব,
লক্ষ পাতার একটি হয়ে
সামুর সাথী হবো।

কি করি আজ ভেবে না পাই
এ সুখে মন, উড়ে বেড়াই ...

অনেক ভালোবাসা আর নান্দনিক শুভাশিস প্রিয় কি করি আজ ভেবে না পাই

১৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: অভিনন্দন ভাইসাব......।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় শাহরিয়ার কবীর ভাইয়া, অভিনন্দন আপনাকেও, ভাইসাব......

২০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪০

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: হৃদয়কে ছুঁয়ে যাবার মতো লেখা। মুগ্ধতা।ঠিক এমনটা করেই আমিও সামুর কাছে,সামুর লেখক-পাঠকদেরকে কৃতজ্ঞতা জানাতে চেয়েছিলাম।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনার মুগ্ধতা, একরাশ তৃপ্তির ঢেউ খেলে গেলো- হৃদয়ে।অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় পলক শাহরিয়ার ভাই আমার, আসুক সত্যের হাতে রাখি হাত- সুন্দর আগামীর প্রত্যাশায়, প্রাণের সামুর স্নিগ্ধ আঙিনায়- নিবিড় আস্থায়, বিশ্বাসে । নিরন্তর শুভকামনা ...

২১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১১

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে । সামু যোগ্য পাত্রে সম্মান দিয়েছে ।
অনেক সুন্দর লিখেছেন । আর কিছু মানুষ আছে যারা অন্যের লেখা নিজের বলে চালায় তাদের থেকে সাবধান । আর একটা কথা বলতে চাই আপন মনে করে , সব লেখা নেটে পাবলিশ করবেন না , কিছু কিছু লেখা নিজের করে রাখুন এবং বই আঁকারে হার্ড কপি বের করুন প্রথমে ।

শুভকামনা রইল , ভালো থাকুন । :)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনার-অনেক মুগ্ধতা ছড়ানো, আন্তরিক মতামত- বরাবরই বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় শাণিত করে আমায়- বিশুদ্ধতার মর্মমূলে। এ প্রেরণা আমার লিখার কলমকে সত্যের পথ দেখিয়ে দিবে নিয়ত। আপনার মতো শুভাকাঙ্ক্ষী - যারা আমার লিখার মাধ্যমে আমারই আপন হয়ে আছেন আত্মার গভীরে, তাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার অজানা। তাই শুধুই শুভকামনা নিরন্তর, প্রিয় আপুমনি গুলশান কিবরীয়া ...

আপনার আন্তরিক পরামর্শ - পাথেয় করেই রাখলাম- অন্তরে। আবারও শুভাশিস ...

২২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: প্রতিটি লাইন কোট করার মত!! এ যেন অতীত স্মৃতি থেকে বর্তমানের আরো মধুর স্মৃতিতে আগমন!!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে, চির অম্লান হয়ে থাকুন এ আঙিনায়!!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপ্লুত আবেগে মন ভরে গেলো, তৃপ্তির ঢেউ- মুগ্ধতা হয়ে অনুরণিত হলো - অতলের গহীনে। এমন উজ্জিবনি আন্তরিকতা পেলে- কার না সাধ জাগে- বিশুদ্ধ দিগন্তে উড়তে ...
অনেক শুভকামনা প্রিয় বীথি আপুর জন্য ...।

২৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে তো আবারও মুগ্ধ হলাম।

ক্লাস ফোরে থাকতে যেই কবিতা লিখছিলেন সেইটাও কিন্তু জোস ছিল।

আরো এগিয়ে যান। আরো লেখুন। আমরা তো আছিই সাথে সবসময়। ;)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনার স্বীকৃত প্রেরণা- আমাকে আরও উজ্জীবিত করে, বাড়িয়ে দেয় কাব্যের তৃষ্ণা। অনেক কৃতজ্ঞতা আর অশেষ ধন্যবাদ রইলো আপনার জন্য- প্রিয় রক্তিম দিগন্ত ভাইয়া, ভালো থাকুন সতত স্নিগ্ধ সজীবতার মতো, শুভকামনা ...।

২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন!
এমন ব্যবচ্ছেদ কে কবে দেখেছে?
হৃদয়ের ক্ষরনকে সৃষ্টিশিলতায় কত সুন্দর রুপ দেয়া যায়
ভাবনা গুলো কেমন করে অলংকার হয়ে দ্যুতি ছড়ায়
সহজতা কিভাবে নান্দনিকতায় মিশে যায়

সব কিছুর সন্ধার আপনার এই পোষ্ট!

সত্যি বলি- খুটিয়ে খুটিয়ে নামগুলো পড়ছিলাম;) আমাকে ভুলে যাননি দেখে খুবই কৃতার্থ বোধ করছি। :)
এভাবেই নিত্যান্দে আমরা মিলে মিশে থাকি সামুতে!
যার ছোঁয়ায় বদলে যাক দেশটাও বিভেদের পাহাড় ভেঙ্গে।

সব কথার শেষ কথা...“বেঁচে থাকো সামু-কোটি প্রাণের বিশুদ্ধ প্রেরণার মুগ্ধতায়-সৃষ্টি সুখের উল্লাসে” ...
++++++++++++++++++++++++

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

কিরমানী লিটন বলেছেন: হেটস অফ ইউ ডিয়ারেষট, বিদ্রোহী ভৃগু ভাইয়া। আপনার কমপ্লিমেন্ট সতত প্রেরণা হয়ে উজ্জীবিত করবে আমাকে আমার কবিতার দিগন্তে স্নিগ্ধ ছুটে চলার শক্তি হয়ে। ভালোবাসা নিরন্তর, কৃতজ্ঞ শুভিকামনায় ...

২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি যথাযথ প্লাটফর্মেই এসেছেন। এবার বই বের করাও হবে। লিখে যান আর সাথে থাকুন। শুভেচ্ছা।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

কিরমানী লিটন বলেছেন: সাথেই থাকার প্রতিশ্রুতি রইলো- সুন্দরের হাতে হাত রেখে চলার। আপনার-অনেক মুগ্ধতা ছড়ানো, আন্তরিক মতামত- বরাবরই বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় শাণিত করুক, আমায়- বিশুদ্ধ প্রেরণার মর্মমূলে!!! কৃতজ্ঞ ভালোবাসা আর শুভকামনা জানবেন সতত প্রিয় হাসান মাহবুব ভাই ...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.