নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময়ের ব্যবধানে বেজে বেজে চলে, সূর্য চাঁদ সবচেয়ে- দূরতম শব্দের মাস্তল, যেন কোন অজ্ঞাত নিবাস থেকে ছুটে আসি।পরিচিত শ্টেশন এলেই তুৃমি দেখাও নিশান- আমি উঠে পড়ি...

কিরমানী লিটন

কিরমানী লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুমি শুধু, দাওনি- কিছুই....

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৫



কেউ থাকতে পারেনি ওখানে ; পারে না বলেই, পারেনি---।
যদি পারতো- অনেকেই থেকে যেতো ।
বাদ বাকি কিচ্ছু দরকার ছিলো না আর, জীবনের যা কিছু সবই সেখানে আছে,
সবকিছু বুকে নিয়ে বয়ে চলে নির্বিকার
অচঞ্চল, নির্বিকার খেলাঘরের মতো...
কখনো তাণ্ডবে মত্ত হয়, ঝড় আসে জলে, সইতে পারে না।
সব ফেলে যায়, মনে হয়।- অথচ যায় না।

সত্যি বলছি, ফিরে আসার ঠিক কিছুক্ষণ আগেই দেখতে গেলাম তাকে
এমন শান্ত স্বভাবে তাকে দেখবো ভাবিনি,
কী অধির, কী অবাক নিঃশব্দ! ভালোবাসার কষ্ট ধরে রেখে হাওয়া বিলোচ্ছে !
দেখলাম, বেশ ক্ষণ; বধির হলাম।
একটা নিঃশ্বাস ছুটে এলো বুকের গভীর থেকে কণ্ঠ অবধি।
চেষ্টা করেও থামাতে পারিনি।
চোখের সীমানা পেরিয়ে বা চোখের কোণ অবধি কী যেনো ছুঁয়ে গেলো।
বয়ে যেতে চেয়ে ক্ষয়ে গেলো শুকনো বাতাসে- বাধা দিইনি।
কারণ প্রশ্রয় দিলে- ওখান থেকে ফিরে আসা বড্ড কঠিন হয়ে যায়।
কিন্তু ফিরে যে আসতেই হবে।
আসতে গিয়েই থেমে গেলো পা; সাদা ঝিনুকটা দেখা দিলো সামনে।
তাকে রেখে আসতে পারিনি; তুলে নিয়েছি- ভালোবাসা; ভালোবেসে।

ঝিনুকটা যত্নে রেখেছি, সম্বল- ওইটুকু সম্পদ।
সেই ঝিনুকটা তোমাকে দিয়েছি,
ফিরিয়ে এনো- আমার ভালোবাসা।
সমুদ্রই দিয়েছিলো যা---।
তুমি শুধু দাওনি- কিছুই...

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: মুহাম্মদ রাসূল(সাঃ) ছিলেন উম্মী। তিনি কোনদিন স্কুলে, মাদ্রাসায়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যান নি। তিনি লিখতে জানতেন না, পড়তে জানতেন না।

এর সবই ছিল মহাপরাক্রমশালী আল্লাহতাআলার পূর্ব পরিকল্পিত। কারণ, রাসূল(সাঃ) যদি লিখতে পড়তে জানতেন তবে আরব জাতি এবং পৃথিবীর পন্ডিতরা মনে করত আল কুরয়ান মুহাম্মদ নিজেই লিখেছে।
অথচ উম্মি, শিক্ষাহীন মুহাম্মদ(সাঃ) আল্লাহর সেই ঐশী বাণীকেই পবিত্র কুরয়ান আকারে এই জমিনে নাযিল প্রাপ্ত হয়েছেন যেখানে লিপিবদ্ধ রয়েছে ইতিহাস, বিজ্ঞান, আইন, সমাজ ব্যবস্থা, শাসন ব্যবস্থা, ব্যক্তি বিধিনিষেধ সহ পৃথিবীর জন্য যতটুকু প্রযোজ্য জ্ঞান ততটুকু!

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

কিরমানী লিটন বলেছেন: ঠিক তাই...

কিন্তু এই কবিতার মতামতে এমন মন্তব্যে কিছুটা- কনফিউসড হলাম। ভালোবাসা জানবেন প্রিয় রাজীব নুর ভাই। সব সময় পাশে থেকে- উজ্জীবিত করার জন্য ।

২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর কবিতা।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৪

কিরমানী লিটন বলেছেন: অতলান্তিক গহীন হৃদয় থেকে আপনাকে জানাই ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা। ভালোবাসা জানবেন প্রিয় প্রামানিক ভাই। শুভকামনা রইলো।

৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:






কবিতায় গদ্যভাবটা বেশি পরিলক্ষিত হয়েছে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৯

কিরমানী লিটন বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ছন্দের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে একটু উন্মুক্ত আকাশ দেখার চেষ্টাও বলতে পারেন। আপনার উপস্থিতি বরাবরই প্রানবন্ত করে আমার অকবিতার প্রতিটি শব্দমালা।

নিরন্তর ভালোবাসা আর স্নিগ্ধ শুভকামনা রইলো প্রিয় ভাই আমার।

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনার কবিতা প্রাণ আছে !!


ভালো লিখেছেন+++

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪১

কিরমানী লিটন বলেছেন: এটা আপনার বিনয়- আমার প্রতি ভালোবাসাও বলতে পারি। আপনার আন্তরিক মতামতে উৎসাহ পেলাম-অনেক। ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভালো লাগল গতিময় লেখাটা। ঝরঝরে, সাবলীল।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনেক উজ্জীবিত হলাম আপনার আন্তরিক মতামত পেয়ে। ভালোবাসায় পাশে চাই- এভাবেই।

কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসা রইলো সুপ্রিয় সুহৃদ।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২০

কিরমানী লিটন বলেছেন: অতলান্তিক গহীন হৃদয় থেকে আপনাকে ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় প্রামানিক ভাইকে। ভালোবাসা রইলো....

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কবিতার এই ভাব টা আমাকে বেশ টানে; গদ্যর আদলে চমৎকার ভাব প্রকাশ।
কবিতায় ভালোলাগা।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

কিরমানী লিটন বলেছেন: আমাকেও...
তবু মাঝে মাঝেই হারিয়ে যাই- ছন্দের ঢেউয়ের তালে তালে। ফিরে আসি সময় হলেই- আবারও গদ্যের আঙিনায়। ওটাই আমার আতুর ঘোর- কবিতার আঙিনা ।

অনেক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ জানবেন- প্রিয় মনিরা সুলতানা আপু...। শুভকামনা সব সময়।

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা ও দোয়া রইলো।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনাদের পছন্দের নাগালই আমার কবিতার গন্তব্য। সেখানে পৌছতে পারাই সার্থকতা...
ভালো থাকবেন- আপনিও, সবাইকে নিয়ে। শুভকামনা রইলো- অনেক কৃতজ্ঞতায়।

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২০

শিখা রহমান বলেছেন: কবিতাটা মন ছুঁয়ে গেলো। বড্ড আবেগী কবিতা, ভারাক্রান্ত করে, মন কেমন করতে থাকে। শেষের স্তবকটা খুব ভালো লেগেছে।

ভালো থাকুন কবি। শুভকামনা নিরন্তর!!

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

কিরমানী লিটন বলেছেন: আপনাদের পছন্দের নাগাল ছুঁতে পারার আনন্দে উজ্জীবিত হলো আমার বিচ্ছিন্ন ভাবনার প্রতিটি শব্দমালা। অনুপ্রাণ পেলো- অনেক। আপনাকে অনেক কৃতজ্ঞতা, কষ্ট করে মূল্যবান সময় খরচায় এই অকবিতাকে সময় দেয়ার জন্য। একরাশ শুভাশিস আর স্নিগ্ধ শুভকামনা জানবেন সুপ্রিয় কবি শিখা রহমান আপু...

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

অগ্নি সারথি বলেছেন: বুকের গভীর থেকে কন্ঠ অবধী ছুটে আসা নিশ্বাসটা চেষ্ঠা করেও কি থামানো যায়, কবি?

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

কিরমানী লিটন বলেছেন: না, থামানো যায় না। আর যায় না বলেই- সেটা ভাবনার দলা পাকিয়ে বের হয়ে আসে ক্যাবের হাত ধরে ..। কখনো কবিতা - কখনো তা বিচ্ছিন্ন ভাবনার পদাবলি। সে যাই হোক, আপনাকে পেয়ে আমার বিচ্ছিন্ন ভাবনার অনুবাদ্গুলি মুগ্ধতা পেলো- অনেক উজ্জিবনির স্রোতে ।
ভালোবাসা আর শুভকামনা প্রিয় সারথি- অগ্নি সারথি ভাই আমার। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.