নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সব সুন্দরকে গ্রহন করে প্রিয় মানুষগুলোকে সুন্দর রাখার প্রয়াস অবিচল রাখার প্রত্যয়ে।

কিশোর মাহমুদ

কিশোর মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল-কুরআন এর ১৯ ফর্মূলা- ১ম পর্ব

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

আল-কুরআনের ১৯ ফর্মূলা নিয়া লিখব লিখব করছিলাম ,সুযোগ হয়ে উঠে না।অনেক বই ঘেটে সংক্ষেপে যতটুকু পারি সাজিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি,ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখে,দেখিয়ে দিবেন। সকল আস্তিক(অমুসলিম),নাস্তিক,আজ্ঞেয়বাদ,সংশয়বাদ সহ যত বাদীরা আছেন তারা মানতে নারাজ যে আল-কুরআন একটি ঐশি গ্রন্থ বা আসমানী কিতাব। তাদের মতে এটি মুহাম্মাদ ও তার অনুসারী হতে রচিত। অথচ এটি এমন একটি গ্রন্থ যা মানুষ বা মহাপুরুষ কারো দ্বারাই রচনা করা সম্ভব না। এ গ্রন্থে বর্ণিত আয়াত সমূহের বিপুল অর্থবাচকতা মানুষের জ্ঞান সীমার বাইরে।
“বলুন (হে মুহাম্মাদ সাঃ) এ আল-কুরআন অনুরূপ গ্রন্থ রচনা সমগ্র মানবজাতি এবং জ্বীন সম্প্রদায় একযোগে সমবেত হয়ে তারা কখনো এমন গ্রন্থ রচনা করতে পারবে না এবং একে অপরকে সাহায্য করেও (তবুও না)”- সূরা বনী ইসরাইল-৮৮
এবার আপনার প্রশ্ন হতে পারে,কেন তাহলে আল-কুরআন শ্রেষ্ঠ? কী এমন আছে এতে? ওয়েট বলছি,এই সমগ্র গ্রন্থকে এমন এক গাণিতিক ফর্মূলায় আবদ্ধ করা হয়েছে যে,এর ব্যবহৃত বর্ণ,শব্দ,আয়াত সমূহ পরিবর্তন,পরিবর্ধন,সংযোজন এবং বিয়োজন করতে গেলে উক্ত ফর্মূলার কাছে ধরা খাবে যার নাম- “Numerical Value 19”

আল-কুরআন এর ভাষায় “ইহার উপর ঊনিশ”-সূরা মোদাসসের-৩৩

আল-কুরআনের প্রত্যেক সূরার শুরুতে “বিছমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম” আয়াতটি আছে (সূরা তাওবা ব্যতীত)। উক্ত আয়াতের ৪ টি শব্দ ১৯টি হরফ দ্বারা গঠিত। শব্দ ৪ টি হচ্ছে “ইস্ _ম”, “আল্লাহ”, “রহমান”, “রাহীম”। যাদের অর্থ যথাক্রমে- নাম,মহান স্রষ্টার জাতিনাম,পরম হিতৈষী,পরম করুণাময়।

সমগ্র কুরআনে “ইসম” শব্দটি এসেছে ১৯ বার যা ১৯ দ্বারা বিভাজ্য,

আল্লাহ শব্দটি এসেছে ২৬৮৯ বার যা ১৯ দ্বরা বিভাজ্য,

রহমান শব্দটি এসেছে ৫৭ বার যা ১৯ দ্বারা বিভাজ্য এবং

রাহীম শব্দটি এসেছে ১১৪ বার যা ১৯ দ্বারা বিভাজ্য।

* আরবী ভাষার হরফ সমূহের কিছু নিজস্ব মান আছে নিচে তা বাংলাতে যতটুকু সম্ভব হইছে আমার পক্ষে তাই দিলাম
আলিফ-১
বা-২
তা-৪০০
ছা-৫০০
জীম-৩
হা-৮
খ্বা-৬০০
দাল-৪
জাল-৭০০
রা-২০০
জা-৭
সীন-৬০
শীন-৩০০
ছোয়াদ-৯০০
দোয়াদ-৮০০
তোয়া-৯
জ্বোয়া-৯০০
আইন-৭০
গ্বাইন-১০০০
হে-৮০
ক্বাফ-১০০
কাফ-২০
লাম-৩০
মীম-৪০
নু-৫০
ওয়াও-৬
হামজা-৫
ইয়া-১০
* বিছমিল্লাহ বর্ণমালার সমষ্টি মান হল ৭৮৬। বিছমিল্লাহের একই শব্দের পুনারবৃত্তি বাদ দিলে মোট বর্ণ পাওয়া যায় ১০টি।
আবার, “১৯” সংখ্যাদ্বয়ের অংক দুইটির যোগফল
১+৯=১০
সুতরাং ১০/১০=১ ( আল্লাহ এক এবং একক চিরকাল)
এখন বিছমিল্লাহ তে পুনারবৃত্তি হরফ বাদ দিলে এদের মান
বা-২
সীন-৬০
মীম-৪০
আলীফ-১
লাম-৩০
হামজা-৫
রা-২০০
হা-৮
নু-৫০
ইয়া-১০
মোট হল ৪০৬।
সুতরাং ৭৮৬-৪০৬=৩৮০
আবার,৩৮০/১৯= ২০
১৯ টি বর্ণের সংখ্যা মানের সমষ্টি (৭৮৬) থেকে পুনারবৃত্তির বর্ণগুলোর সংখ্যা মানের সমষ্টি বাদ দিয়ে যে সংখ্যা পাওয়া যায় তা ১৯ দ্বারা বিভাজ্য।
এ থেকে সহজেই বুঝা যায় আল-কুরআনের কোনো কিছুর রদ বদল ঘটাতে গেলে তা ১৯ ফর্মূলার কাছে ধরা খাবে।
আপনার প্রভু আপনার প্রতি যে গ্রন্থ (আল-কুরআন) ওহী করেছেন তা পাঠ করুণ। তার আয়াত সমূহ কেউ পরিবর্তন করতে পারবেনা চিরলকাল” - সূরা কাহাফ-২৭

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৬

শিপন মোল্লা বলেছেন: ১৯ দ্বারা বিভাজ্য এই ব্যাপারটা আমি বুঝলাম না

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

কিশোর মাহমুদ বলেছেন: ১৯ দ্বারা বিভাজ্য মানে যে নির্দিষ্ট সংখ্যাই হোক তাকে ১৯ দ্বারা ভাগ দিলে ভাগফল থাকবে,ভাগশেষ তাকবে না।

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৭

তার ছিড়া আমি বলেছেন: ধন্যবাদ।
এছাড়াও আরো অনেক তথ্য আছে এই ১৯ এর প্যাচে।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

কিশোর মাহমুদ বলেছেন: জ্বী।
এবং সেগুলো ক্রমশ দিব।
ধন্যাবাদ আপনাকেও।

৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৮

শিপন মোল্লা বলেছেন: ১৯ টি বর্ণের সংখ্যা মানের সমষ্টি (৭৮৬) থেকে পুনারবৃত্তির বর্ণগুলোর সংখ্যা মানে সমষ্টি বাদ দিয়ে যে সংখ্যা পাওয়া যায় তা ১৯ দ্বারা বিভাজ্য।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪১

কিশোর মাহমুদ বলেছেন: এখানে মূলত ১৯টি বর্ণের সমষ্টির মান বলতে বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহীম এ যে ১৯টি শব্দ ব্যাবহার হয়েছে তার মানকে বুঝিয়েছি।
এবং পুনারাবৃত্তির ৯টি হরফ বাদ দিয়ে যে ১০টি হরফ থাকে তার মান ৪০৬ হয়। এবার আপনি এই ৪০৬ কে ৭৮৬ হতে বিয়োগ করে যা পাবেন (৩৮০) তা ১৯ দ্বারা বিভাজ্য।

৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

কিশোর মাহমুদ বলেছেন: এখানে মূলত ১৯টি বর্ণের সমষ্টির মান বলতে বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহীম এ যে ১৯টি শব্দ ব্যাবহার হয়েছে তার মানকে বুঝিয়েছি। #শিপন মোল্লা ভাই।

৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১১

আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনি ঈমানী জযবায় লিখেছেন। আল্লাহ আপনার এ জযবা কবুল করুন। তবে কুরআনের আল্লাহর বাণী হওয়া এ জাতীয় কোন সংখ্যাতত্ত্বের ওপর নির্ভরশীল নয়।
তা ছাড়া এ সংখ্যাতত্ত্বের মধ্য রয়েছে শুভঙ্করের ফাঁকি। উদাহরণ স্বরূপ- টেনে হিঁচড়ে উনিশের সাথে মিলানোর জন্য কখনো হামযাহ কে আলিফ হিসেবে, আবার কখনো হামযাহ হিসেবে গণনা করা হয়েছে।
রাশিদ খালিফা নামে এক আমেরিকান প্রথম এই তত্ত্ব প্রচার করে। একশ্রেণীর মুসলিমরা না জেনেই এই তত্ত্বকে মুজিযা হিসেবে লুফে নেয় এবং সব জায়গায় ছড়িয়ে দিতে থাকে। অথচ এই রশিদ খলিফা ছিল মুরতাদ। সে এই আবিষ্কার ব্যবহার করে নিজেকে নবী পর্যন্ত দাবী করেছিল। শেষ পর্যন্ত আততায়ীর হাতে নিহত হয় লোকটি।

এজন্য আমাদের যে কোন জিনিসের বাহ্যিক চাকচিক্যে মুগ্ধ হওয়ার পূর্বে ভেতরটাও যাচাই করে দেখা উচিত। আল্লাহ কোন মিথ্যা বা অপব্যাখ্যার মুখাপেক্ষী নন।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭

কিশোর মাহমুদ বলেছেন: "তবে কুরআনের আল্লাহর বাণী হওয়া এ জাতীয় কোন সংখ্যাতত্ত্বের ওপর নির্ভরশীল নয়।
তা ছাড়া এ সংখ্যাতত্ত্বের মধ্য রয়েছে শুভঙ্করের ফাঁকি। উদাহরণ স্বরূপ- টেনে হিঁচড়ে উনিশের সাথে মিলানোর জন্য কখনো হামযাহ কে আলিফ হিসেবে, আবার কখনো হামযাহ হিসেবে গণনা করা হয়েছে।"
অকে মানলাম আপনার কথা তর্কের খাতিরে এবার সত্যটাই কি তাহলে আপনিই বলুন।

৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১১

আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনি ঈমানী জযবায় লিখেছেন। আল্লাহ আপনার এ জযবা কবুল করুন। তবে কুরআনের আল্লাহর বাণী হওয়া এ জাতীয় কোন সংখ্যাতত্ত্বের ওপর নির্ভরশীল নয়।
তা ছাড়া এ সংখ্যাতত্ত্বের মধ্য রয়েছে শুভঙ্করের ফাঁকি। উদাহরণ স্বরূপ- টেনে হিঁচড়ে উনিশের সাথে মিলানোর জন্য কখনো হামযাহ কে আলিফ হিসেবে, আবার কখনো হামযাহ হিসেবে গণনা করা হয়েছে।
রাশিদ খালিফা নামে এক আমেরিকান প্রথম এই তত্ত্ব প্রচার করে। একশ্রেণীর মুসলিমরা না জেনেই এই তত্ত্বকে মুজিযা হিসেবে লুফে নেয় এবং সব জায়গায় ছড়িয়ে দিতে থাকে। অথচ এই রশিদ খলিফা ছিল মুরতাদ। সে এই আবিষ্কার ব্যবহার করে নিজেকে নবী পর্যন্ত দাবী করেছিল। শেষ পর্যন্ত আততায়ীর হাতে নিহত হয় লোকটি।

এজন্য আমাদের যে কোন জিনিসের বাহ্যিক চাকচিক্যে মুগ্ধ হওয়ার পূর্বে ভেতরটাও যাচাই করে দেখা উচিত। আল্লাহ কোন মিথ্যা বা অপব্যাখ্যার মুখাপেক্ষী নন।

৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১৪

মুশশাররাফ হোসেন সৈকত বলেছেন: "মিরাকেল ১৯ এর উনিশ বিশ" নামক লেখাটিতে এই মিরাক্কেল প্রচারনা ভুয়ামি ও মিথ্যাচার ধরিয়ে দিয়েছিলো রায়হান আবীর।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

কিশোর মাহমুদ বলেছেন: অই লেখাটি কি মুক্তমনা ব্লগে প্রকাশ পায়?

৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হজরত মোহম্মদ (স) বেচে থাকা কালে কোরানের কোন লিখিত ভার্শান ছিল না। কবিতার ছন্দে হাফেজদের মুখে মুখেই ছিল।
পরে মৃত্যুর পর সুরুতে যখন কোরান লেখার সিদ্ধান্ত হয়। হজরত ওসমান লেখা সুরু করে, কিন্তু কোন আয়াত আগে পরে হবে, কোন আয়াত বাদ দিতে হবে ইত্যাদি নিয়ে সাহাবিদের ভেতর চরম বিরোধিতা সুরু হয়। এরই জেরে মসজিদে কোরান লেখারত অবস্থায় হজরত ওসমানকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এরপর শত শত বছর পর কোরানের লিখিত একটা স্ট্যান্ডার্ড ভার্শন আসে, কোন আয়াত সংযোজন বা বাদ গেছে কি না কেউ নিশ্চিত নয়।
সেই আমলে প্রথম লিখিত কোরানে আরবি হরফও সম্পুর্ন ভিন্নতর ছিল, জের জবর পেশ ছিলনা, আলাদাভাবে আলিফ ছিল কিন্তু বা, তা, সা, জিম, হা, খা ছিল না। তখন ছিল চার অক্ষর মিলে একটা শব্দ-তরঙ্গ বা উচ্চারণ-তরঙ্গ মিলে একটি বর্ন। পরবর্তীতে তা শব্দাবলীতে বিভাজিত হত। অনেক অনেক পরে আরবীভাষা পুর্ন বিকশিত হলে এরপর দেখাযায় এই আরবী বর্নমালা।

৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৩১

আশাবাদী অধম বলেছেন: "হজরত ওসমান লেখা সুরু করে, কিন্তু কোন আয়াত আগে পরে হবে, কোন আয়াত বাদ দিতে হবে ইত্যাদি নিয়ে সাহাবিদের ভেতর চরম বিরোধিতা সুরু হয়। এরই জেরে মসজিদে কোরান লেখারত অবস্থায় হজরত ওসমানকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল।"

হাসান কালবৈশাখী মহোদয়, এটা কি আপনার স্বপ্নে পাওয়া কবিরাজি ইতিহাস?
মনগড়া সুপার ছাগলামীর প্রদর্শনীই হল প্রগতিশীলতা। যত দোষ মোল্লাদের। ওরা ব্লগ না পড়েই চাপাতি নিয়ে ছুটে আসে। নাস্তিকরা অনেক পড়াশোনা করে তারপর কথা বলে! আমার এক বন্ধু অবশ্য কথাটা শুনে মন্তব্য করেছিল, "ওরা বাল জানে"।

১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফালতু কথা বলে লাভ নেই।
মসজিদে কোরান লেখারত অবস্থায় হজরত ওসমানকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল।"
হত্যাকারিরা মোসলমানই ছিল। এটাই সত্য।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

কিশোর মাহমুদ বলেছেন: এসব ইতিহাস আপনি কোথা হতে ধার এনেছেন হাসান সাহেব?

১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬

বাবাজান বলেছেন: "হাসান কাল বৈশাখি"
মুখ দিয়ে এই কথা বলছিস নাকি, পাছা দিয়ে..?
মানুষ তুর মতো মূর্খনা...!!
পর্ণকারী ব্লগ ঘেটে এইসব আবালরা মিথ্যে ও বানোয়াট হাস্যকর ইতিহাস নিয়ে আসে, আর শিক্ষিত সমাজে অপমানিত হয়..!!
পর্ণস্টারের বাচ্চারা.....;

১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

মুশশাররাফ হোসেন সৈকত বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী যে ইতিহাস বলছে, তা বায়তুল মোকাররাম, কাটাবন, বাংলাবাজার এলাকাগুলোতে আবহমান কাল থেকে বিক্রিকৃত ইসলামিক ইতিহাস ঘরানার বইগুলোতে উল্লেখিত হয়ে আসছে, রেফারেন্সসহ। আশাবাদী অধম, কিশোর মাহমুদ এবং বাবাজান তাদের ধর্মের অনুসারীদের টিপিকাল অর্থাৎ সংখ্যাগরিষ্ঠদের মধ্যে পাওয়া একটি বৈশিষ্ট্য যেটি হলো তথ্য যাচাই না করে তথ্যদাতাকে গালি ও হুমকি দেওয়া, সেটি করছে।

১৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুরান মদ নতুন বোতলে। সব নেট থেে কপিপেস্ট। ব্লগ লেখার আগে এরা একটু যাচাইও করে না। এই পরিসংখ্যান যে সর্বৈব ভুল এটা নিয়ে ব হু আলোচনা ব্লগে ৫-৬ বছর আগেই হইছে!

১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখানে একটা কথা, ওসমান রাঃ কে কোরান লেখার জন্য কোপানো হয় নাই। কোপানো হইছিলো অতিরিক্ত ট্যাক্সেসনের ব্যাপারে অসন্তোস আর মিশরের দূতদের হত্যার ষড়যন্ত্রের কারনে। তাকে যখন পিটাইয়া মারে তখন সে কোরান পড়তেছিলো। উন্মত্ত জনতা ঘরে এসে তাকে পিটাইয়া মারে।

আর ঐ দূতদের হত্যার পিছনে মুয়াবিয়া আর উবাইচের হাত ছিলো।

এখানে ইহুদীদ বা নাছারাদের কোনো ষরযন্ত্র নেই। ষড়যন্ত্র ছিলো উবাইচ মিয়াবিয়ার মতো সাহাবীদেরই!

বড়ই হাস্যকর পরিনতি ইসলামিক আইনে গড়া খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনামল!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.