নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মস্তিষ্কের ভিতর আমার এই ক্ষুদ্র জীবনটিকে আরো অনেক বেশি সুন্দর রুপে যাপন করি। স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি, আর ভালোবাসি স্বপ্ন দেখাতে । জীবন উপভোগই জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য।

অন্তু নীল

কী বলবো? ধুররর..!

অন্তু নীল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মের বাই প্রোডাক্ট (আস্তিক, নাস্তিক এবং যুক্তিবাদী উপাখ্যান)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯



আমরা যদি ধর্মের দিক থেকে আমাদের শ্রেণীবিভাগ করি, তাহলে প্রধানত তিনটি শ্রেণী পাব।
১। আস্তিক শ্রেণী
২। নাস্তিক শ্রেণী এবং
৩। যুক্তিবাদী শ্রেণী

এদের মধ্যে আস্তিক আর নাস্তিক তো আমরা সকলেই চিনি। যারা কোনো একটি নির্দিষ্ট ধর্মে বিশ্বাসি তারা আস্তিক, আর যারা কোনো ধর্মেই বিশ্বাসি নন তারা নাস্তিক। তবে এ ক্ষেত্রে যুক্তিবাদী শ্রেনীটি একটু আলাদা। যুক্তিবাদী হল তারা, যারা পুর্ব হতেই কোনো নির্দিষ্ট একটি দর্শনে বিশ্বাসী নন। তাদের বিশ্বাসের দর্শন পরিবর্তণশীল। অর্থাৎ, আপনি যদি কোনো যুক্তি দিয়ে কোনো বিষয় প্রমাণ করতে পারেন, তাহলে সে ওই বিষয়ে বিশ্বাস করবে, নতুবা সে তা বিশ্বাস করবে না। আবার সেই প্রমাণিত বা অপ্রমাণিত জিনিসেও তার বিশ্বাস একেবারেই পাকাপোক্ত নয়। তারমানে, যতদিন কোনো প্রমাণিত জিনিসের সত্যতা থাকবে ততদিন সে তাতে বিশ্বাস করবে, আর তার সত্যতা যদি ভুল প্রমাণিত হয় কিংবা সংশোধিত হয়, তাহলে সে সেটা অবিশ্বাস করবে অথবা সংশোধিত বিশ্বাসে বিশ্বাস স্থাপন করবে।

আমরা যদি আরেকটু সচেতন মনে চিন্তা করে দেখি তাহলে দেখব যে, প্রথম দুটি শ্রেনীই কিন্তু ধর্ম হতে সৃষ্টি। অর্থাৎ তাদের কেন্দ্রবিন্দু হল ধর্ম। ধর্মকে ঘিরেই তারা আবর্তিত হয় এবং ধর্মই তাদের আলোচনার প্রধান বিষয়। আর ধর্মের প্রয়োজনও কিন্তু বিনা কারনে দেখা দেয়নি।

এই পুরো বিষয়টিকে আমরা একটি উদাহরণের সাহায্যে ব্যাক্ষা করতে পারি। ধরুন একটি কারখানার মালিক একটি নির্দিষ্ট সাইজের কিছু পণ্য উৎপাদন করেন। যেগুলোর গঠন তিনি একটি নির্দিষ্ট ধাঁচে ঠিক করে দিয়েছেন। এবং সেই কারখানার মেশিনটি অনেকদিন ধরেই সফলতার সাথে পণ্য উৎপাদন করে চলছে। কিন্তু সমস্যা হল অন্য জায়গায়। প্রত্যেক কারখানায় যেমন কিছু বাই প্রোডাক্ট বা মূল প্রোডাক্টের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ কিছু প্রোডকাক্ট তৈরী হয়, এই কারখানায় তেমনি কিছু বাই প্রোডাক্ট সরাসরি তৈরী না হলেও উৎপাদনের পর তা বাই প্রোডাক্টে পরিনত হয়। এই কারখানায় উৎপাদিত প্রধাণ পন্যটি হল “মানুষ”। আর বাই প্রোডাক্ট গুলো হল আস্তিক, নাস্তিক কিংবা যুক্তিবাদী হিসেবে যারা সমাজ কিংবা রাষ্ট্রে নিজেদের জাহির করতে চায় তারা। এখানে আস্তিকদের বাই প্রোডাক্ট হিসেবে ব্যাবহার করলাম এই কারণে যে, সাধারণত আস্তিক বলে পরিচয় দেওয়ার প্রয়োযনীয়তা তখনই আসে যখন নাস্তিকতার প্রশ্ন আসে। আর এই বাই প্রোডাক্টগুলো আসল প্রোডাক্ট থেকে বাই প্রোডাক্টে রুপান্তরিত হতে পারে পরিপার্শিক কোনো চাপে অথবা প্রভাবে। আর এর শুরুর দিকটা প্রাণ সৃষ্টির রহস্যের মতই রহস্যজনক। সুতরাং সেই দিকে না যাওয়াই ভালো, নিজের সেইফটির জন্য।

আমরা প্রত্যেকটি ধর্মের শিকরে গেলে দেখতে পাব যে, বিনা কারণে ধর্মগূলো সৃষ্টি হয়নি। আর সৃষ্টিকর্তা যদি সেগুলো পাঠিয়ে থাকেন তাহলে তিনিও সেগুলো বিনা কারণে পাঠান নি। তিনি পাঠিয়েছেন আমাদেরকেই সঠিক পথে পরিচালনার জন্য। তার মানে হল আমরা বিপথে চলে গিয়েছিলাম। সুতরাং এখানেই বাই প্রোডাক্টের ধারণাটা স্পষ্ট হয়ে যায়। আর যদি নিরপেক্ষ ভাবে সৃষ্টিকর্তার বিষয়টা চিন্তা করা হয়, তাহলে তিনি একজনই হবেন। একাধিক হওয়ার কোনো চান্স নাই। আর সেইদিকথেকে চিন্তা করলে, একটি ধর্ম বাদে বাকি সবগুলো ধর্মই মানুষের তৈরী। এটা সবাইকেই মানতে হবে। আর মানিও। না মানলে এর বিপরীতটা অর্থাৎ নাস্তিক। তাই আমরা যে ধর্মেরি হই না কেন, রিস্ক ফেক্টর কিন্তু থেকেই যায়। কারণ পৃথিবীতে অসংখ্য ধর্ম রয়েছে। যদিও এটা মানা খুবই কষ্টকর।

আমরা যদি আমাদের খুব কমন তিনটি ধর্ম নিয়ে বিবেচনা করে দেখি, মানে ইসলাম, হিন্দু বা সনাতন এবং খৃস্টান, তাহলেও কিছু বিষয় পাওয়া যাবে। অর্থাৎ এই তিনটির মধ্যে যে কোনো একটিই সত্য হবে, আর বাকি দুটি মিথ্যা। তিনটি কখনই একি সঙ্গে সত্য হতে পারে না। সুতরাং আমরা কোনো তিন বন্ধু যদি পৃথকভাবে এই তিনটি ধর্মে বিশ্বাসি হই, তাহলে যে কোনো দুজনকে পরাজয় মেনে নিতেই হবে। কারণ এ ক্ষেত্রে বিশ্বাসের কোনো ভিত্তি নেই। যেমন, আমরা পৃথিবীর সমস্ত মানুষজন যদি আজ রাতে বিশ্বাস করি যে, আগামীকাল সকালে সুর্য পশ্চিমদিকে উঠবে, তাহলে সুর্য কিন্তু পশ্চিমে উঠবে না। তা পুর্বদিকেই উঠবে। অতএব ধর্মের বিষয়টা আপাতত পরিস্কার। আর যদি আমরা তিনজনই নিজ নিজ ধর্মকে সত্য বলে দাবি করি, তাহলেই সৃষ্টি হবে বিতর্ক এবং কলহ। যা পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। আর এর সুত্র ধরেই সৃষ্টি হচ্ছে নাস্তিক এবং যুক্তিবাদী শ্রেণী। কারণ মানুষ তখন কলহ না করে ধর্মের বিকল্প খোজে। এখানে নাস্তিক কিংবা আস্তিক তৈরী হওয়ার আরেকটি কারণ আমরা উল্লেখ করতে পারি, আর তা হল কিছু কিছু বিষয়ের যুতসই উত্তর না পাওয়া। অর্থাৎ কেউ যদি তার পালনকৃত ধর্মের কাছথেকে কোনো বিষয়ে স্পস্ট কোনো উত্তর না পান কিংবা ভুল উত্তর পান তাহলে তারা তা ত্যাগ করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আমি ধর্মকে দায়ী করছিনা, দায়ী করছি এর অনুসারীদের। সুতরাং ধর্মের কারনেই(উৎস) যে নাস্তিক এবং যুক্তিবাদী শ্রেনী তৈরী হচ্ছে আপাতত তা পরিস্কার।

এবার আসি ধর্মের বিষয় বস্তু বা এর ফিলসফি সম্পর্কে।
পৃথিবীর প্রায় অধিকাংশ ধর্মেরি প্রধান উদ্দেশ্য এক। আর তা হল মানব কল্যান। অর্থাৎ মানুষকে সঠিক পথ দেখানো। সেটা হতে পারে কোনো প্রমানিত সত্যের ভিত্তিতে কিংবা আংশিক সত্য বা মিথ্যার ভিত্তিতে। যেগুলো পরবর্তীতে প্রমানীতও হয়েছে। যার ফলে অনেক ধর্ম এখন প্রায় বিলিন। এবং আরো অনেক ধর্মই আস্তে আস্তে বিলিন হয়ে যাবে। এটাই কঠিন সত্য। কিন্তু ধর্মগুলো যত রুপক কিংবা কাল্পনিকতার আশ্রয়ই গ্রহন করুকনা কেন, তাদের অধিকাংশগুলোরই উদ্দেশ্য ছিল বা আছে মানুষের কল্যান সাধন। আমার জানা মতে প্রায় প্রতিটি ধর্মেই মানুষের কল্যানের কথা বলা হয়েছে। আর যদি অকল্যানের কথা বলা হয়ে থাকে তাহলে তা অপপ্রচার বা অপব্যাখ্যা করা হয়েছে। যার ফলে ধর্মের বিলিন বা নতুন ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে। আবার সবগুলো ধর্মই যে দৈবকে ভিত্তি করে এসেছে তা নয়। আগেকার অনেক শাসকও ধর্মের প্রবক্তা। যা আমরা প্রায় সকলেই জানি।

সুতরাং ধর্মের বিষয় বস্তুও একটা বিবেচনার বিষয়। যেহেতু আমরা নিজ ইচ্ছায় যাচাই বাছাই করে ধর্ম গ্রহন করি না, পারিবারিক ভাবেই ধর্মানুসারী হই, তাই এই বিষয়াটা আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত বুঝবনা যতক্ষণ না আমরা অন্যান্য ধর্ম সম্পর্কে জানব। আর যদি আমরা মনে করি যে সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায়ই আমরা একটি নির্দিষ্ট ধর্মের অনুসারী হয়েছি, তাহলে তো কিচ্ছা খতম। কিন্তু এক্ষেত্রে দায় এরানোর একটা সুযোগ থেকেই যায়।

পৃথিবীর প্রত্যেকটি ধর্মপ্রাণ মানুষই তার ধর্মের দারা গভীরভাবে প্রভাবিত। তার ধর্মের মূলনীতি অনুযায়ী সে তার জীবন সাজিয়ে থাকে এবং পরিচালিত করে। ধর্ম তার ব্যক্তিগত, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক, সবক্ষেত্রে প্রভাব খাটায়। ধর্ম একজন মানুষের জীবনে অষ্ট্রেপৃষ্ঠে জরিয়ে থাকে। আর এজন্যেই ধর্ম এত স্পর্শকাতর। এতএব এ ধরণের একটি স্পর্শকাতর বিষয়ে যদি কেউ খোচা দেয় তাহলে প্রতিক্রিয়াটা একটু করা হওয়াই সাভাবিক। এক্ষেত্রে করা বলতে মানুষ খুন করা বুঝাচ্ছিনা।

অপরদিকে, আমরা যদি নাস্তিক কিংবা যুক্তিবাদীদের কথা চিন্তা করি, তাহলে দেখব যে তারাও একটি নির্দিষ্ট ফিলসফির উপর ভিত্তি করেই জীবন পরিচালিত করে। অর্থাৎ তাদের একটি জীবন বিধান রয়েছে। আজকের দিনে সাধারণত নাস্তিক কিংবা যুক্তিবাদীদের ফিলসফি হিসেবে আমরা মানব ধর্মকেই পাই। সাধারণত তারা এরকমই প্রচার করে থাকে।

সুতরাং এখন পর্যন্ত আস্তিক, নাস্তিক বা যুক্তিবাদীদের প্রধান মুলনীতি হিসেবে মানব কল্যাণই খুজে পাওয়া যায়। আথচ বাস্তব চিত্র আমরা ভিন্ন দেখতে পাচ্ছি। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ধার্মিকরা এবং নাস্তিকরা কেউই তাদের মূলনীতি মেনে চলছে না। আজ আমরা যারা নিজ ধর্ম রক্ষার্থে সমাজে ভায়োলেন্স সৃষ্টি করছি এবং যারা মানবতার জয়গান গেয়ে সমাজের কুসংস্কার দূর করার উদ্দেশ্যে ধর্ম নিপাতের অভিজানে নেমেছি, আমরা কি আমাদের মূলনীতি সমুহকে মেনে চলছি? কখনোই না। বরঞ্চ এসবের উদ্দেশ্যে আমরা সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করছি। কারণ আমার জানা মতে কোনো ধর্মই বলেনি যে, এর বিরুদ্ধে কেউ কোনো কটু বাক্য করলে তাকে সরাসরি হত্যা করতে। অন্যদিকে মানবতার উদ্দেশ্যও কখনো সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা হতে পারে না।

যে ধর্ম মানুষের জন্য, সেই ধর্মকে রক্ষার্থে মানুষকেই খুন, এটা কখনোও মেনে নেওয়া যায় না। আর সে ধর্ম কখনোও শ্রেষ্ঠ ধর্ম হতে পারেনা, যদি সে ধর্মে সেরকম কিছু বলা থাকে। আর না বলা থাকলে হত্যাকারী কখনোও সেই ধর্মের অনুসারী হতে পারে না। কারণ ধর্মের শ্রেষ্ঠ্যত্য শুধুমাত্র ধর্মীয় কিতাবে কি লেখা আছে তা দিয়ে প্রকাশ পায় না। ধর্মের শ্রেষ্ঠ্যত্য প্রকাশ পায় এর অনুসারীদের কর্মকান্ডের দারা। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি ধর্মের ইফেক্ট বা আছর। আর আমরা জানি যে ধর্মগ্রন্থে উল্লেখিত স্বর্গ আর নরকও অনুসারীদের ঐ কর্মকান্ডের ভিত্তিতেই বন্টন করা হবে।

অন্যদিকে আমরা যতই নিজেদের মানবতাবাদী বলে দাবী করিনা কেন, যদি আমাদের দ্বারা সমাজে কিংবা রাষ্ট্রে কোনো রকম অশান্তির সৃষ্টি হয়, তাহলে আমরা মানবতার ধারের কাছেও নেই। শুধু শুধু মানবতার বুলি আওরাই। আর ভিতরে ভিতরে একটি পশুকে লালন পালন করতে থাকি। যা যে কনো সময় সাইলেন্ট থেকে ভায়োলেন্ট হয়ে যেতে পারে।

আমি ব্যাক্তিগতভাবে নিজ পরিবারের কাছথেকে সবার আগে একজন ভালো মানুষ হয়ে গড়ে ঊঠার উপদেশ পেয়ে এসেছি সবসময়। একজন ভালো ধার্মিক হওয়ার আগে একজন ভালো মানুষ হওয়া চাই। কারণ একজন ভালো ধার্মিক শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট ধর্মের লোকের কাছেই ভালো হতে পারেন, অন্যান্য ধর্মের লোকের কাছে ভালো নাও হতে পারেন। কিন্তু একজন ভালো মানুষ পৃথিবীর সকল দেশের, সকল ধর্মের, সকল গোত্রের, সকল জাতির কাছে ভালো, মঙ্গলময়। তাই একজন ভালো ধার্মিক হওয়ার আগে একজন ভালো মানুষ হওয়া খুব প্রয়োজন। আর একজন ভালো মানুষ যদি কোনো নির্দিষ্ট একটি ধর্মের অনুসারী হন, তাহলে তিনি সেই ধর্মের উজ্জ্বলতা আরো বাড়িয়ে দিতে পারেন।

নাস্তিকদের ক্ষেত্রে, যদি সমাজ হতে সত্যি সত্যিই কুসংস্কার দূর করতে হয়, সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয়, আহলে সমাজের সকল মানুষকে সঙ্গে নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। কাউকে বাদ দিলে হবে না। তাতে মানবতার চরম অপমান হয়।

তাই আমার ব্যাক্তিগত একটি অনুরোধ থাকবে সকলের প্রতি। যেহেতু আমাদের অর্থাৎ আস্তিক, নাস্তিক, এবং যুক্তিবাদী সকলেরই উদ্দেশ্য প্রায় একটাই, তাই আমরা যে যেমনই হইনা কেন, আমরা যেন প্রত্যেকেই আপন আপন অধিকার নিয়ে পাশাপাশি অবস্থান করে আমাদের এই দেশটিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। আমরা যেন আস্তিক, নাস্তিক এবং যুক্তিবাদীর উর্ধে নিজেকে একজন মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে পারি।


উল্লেখ্যঃ এই লেখাটি একান্তই আমার ব্যাক্তিগত ধারণার ফল। যে কেউ এর সাথে একমত নাও হতে পারেন।
আর কোনো প্রকার ভুল ত্রুটি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার অনুরোধ রইল।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২১

রাজসোহান বলেছেন: খান ঘুমান কাজ করেন। ট্যাকা পয়সা হইলে বিয়া শাদী করেন। সহজ সরল জীবন /:)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

অন্তু নীল বলেছেন: বাহ, এক সূত্রেই জীবনের সব রহস্য উদ্ধার.......
ধন্যবাদ @রাজসোহান ।

ভালো থাকবেন।

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৮

সুশীল দত্ত বলেছেন: সব ধর্মেই কট্টর বাজ থাকে

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

অন্তু নীল বলেছেন: ঠিকি বলেছেন @সুশীল দত্ত।

আমার মনেহয় তাদের পাত্তা না দিলেই এসব থামতে পারে।
ধন্যবাদ।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

রাজসোহান বলেছেন: ধর্মচিন্তা থেকে যত দূরে থাকা যায়, তত বেশী ক্রিয়েটিভ কাজ করা যায়। এটা জীবন থেকে নেয়া অভিজ্ঞতা ;)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

অন্তু নীল বলেছেন: হয়তোবা।
তবে একথা সত্য যে, ধর্ম মানুষের প্রয়োজনে, মানুষ ধর্মের প্রয়োজনে নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.