![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের বর্তমান অবস্থায় আমি খুবই চিন্তিত!!
বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের উপ-সর্বাধিনায়ক আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী এ.কে. খন্দকারের লেখা বই "১৯৭১ এর ভিতর বাহির" নিয়ে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী-এম.পিরা জাতীয় সংসদসহ সব জায়গায় সমালোচনার ঝড় তুলেছেন।
কেউ বলছেন লেখকের মাথা খারাপ হয়েছে, কেউ বলছেন বয়স বেশি হয়েছে তাই কিছু মনে নেই, অন্যের প্ররোচনায় লিখেছেন, তিনি কিছু জানেন না আবার অনেকে বলছেন লেখক নাকি ইতিহাস বিকৃত করছেন।
এসব সমালোচনার একমাত্র কারন তিনি বলেছেন মুজিব ৭ মার্চ "জয় পাকিস্থান" বলেছেন এবং স্বাধিনতার ঘোষক বলেছেন শহীদ জিয়াকে।
এর পুর্বে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কিছু একটা বলাতে প্রয়াত সাংবাদিক এ.বি.এম মূসাকেও এমন অনেক কথা বলা হয়েছিল।
এ থেকে কি একথা স্পস্ট নয় যে, বর্তমান সরকার সমগ্র মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে আওয়ামী ও শেখমুজিব কেন্দ্রিক করে ফেলছে??
তারা আওয়ামী লীগ ও তাদের পিতা শেখ মুজিবকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সত্যতা যাচাইয়ের কষ্টিপাথর মনে করছেন।
অর্থাৎ যারা ইতিহাস বিকৃত করে আওয়ামী লীগ ও শেখ মুজিবের প্রশংসা করে ইতিহাস রচনা করবেন তাদের ইতিহাস সঠিক এবং তারা ভালো জানেন হোক সে পাকিস্থানী সৈন্যদের মুরগী সরবরাহকারী অথবা যুদ্ধের সময় পাকিস্থান সরকারের বেতনভুক্ত কর্মচারী (যেমন শাহরিয়ার কবির, মখা আলমগীর, জাহনারা ইমাম) আর সঠিক ইতিহাস রচনা করতে গিয়ে যদি আওয়ামী লীগ ও শেখ মুজিবের সামান্য বিরোধী কিছু লেখা হয় তাহলে সে হয়ে যায় বিকৃত কারী পাগল হোক সে বীর মুক্তিযোদ্ধা।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
কে এম সুমন বলেছেন: ভাই রেজিষ্ট্রিকৃত নয় বরং তারা মনে করে এটা তাদের বাপ-দাদার সম্পত্তি!!!
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০
দাকুড়াল বলেছেন: আম্লীগারদের পশ্চাদেশে এ কে খন্দকার বীর উত্তম আগুন দিছে।
ভালোই লাগতাছে।
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মিথ্যার ধরন দেখলেই বোঝা যায়।
তৎকালিন বা বর্তমান আওয়ামীলীগের সকল ভাষন শেষ হত 'জয়বাংলা' বলে। ৭ই মার্চের ভাষন সেভাবেই শেষ হয়েছিল 'জয়বাংলা' বলে। উর্দু ভাষায় জিয়ে পাকিস্তান বলে ভাষন শেষ হয়েছে একথা বিশ্বাসের অযোগ্য।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ কারা করেছিল?
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সবচেয়ে সংগঠিত ও সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল ছিল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ।
আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি করেছিল,
আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ত্ব দিয়েছিল,
সেই নেতৃত্ত্বে আস্থাশীল হয়ে মুক্তিকামী জনতা মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল।
এখানে রাজাকাররাই সুধু 'কনফিউজ' খুজে বেড়ায়।
মুক্তিযুদ্ধ সুধু ৯ মাসের বন্দুক নিয়ে সামরিক যুদ্ধের ইতিহাস নয়।
৫০ দশক থেকেই দির্ঘ সংগ্রামের ভেতরে বহু ত্যাগ স্বীকার করে জনমত সংগঠিত করতে হয়েছে
যেসব মিথ্যা ইশু নিয়ে রাজাকাররা এতদিন লাফালাফি করেছে, সেইসব মিথ্যা করে সমর্থন করে বই লিখলে তাকে কি বলা যায়?
দেখছেন না ফরমায়েসি বইটি নিয়ে রাজাকাররা আর রাজাকারের বাচ্চারা বইটি নিয়ে কেমন লাফাচ্ছে!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৩
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আওয়ামী লীগ-ই তো মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সত্যতা যাচাইয়ের কষ্টিপাথর!! সত্যতা, ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা সবই তো তাদের রেজিষ্ট্রিকৃত সম্পদ।