নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুচিত্রা সেন ১৯২৯ (মতান্তরে ১৯৩১) সালের ৬ এপ্রিল বাংলাদেশের পাবনায় (বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলা) এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। সুচিত্রা সেনের বাবা করুণাময় দাশগুপ্ত ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও মা ইন্দিরা দাশগুপ্ত একজন গৃহবধু। তিনি বাবা-মায়ের পঞ্চম সন্তান এবং তৃতীয় কন্যা ছিলেন। উপমহাদেশের জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন তার বাবা মা, এক ভাই ও তিন বোনকে সাথে নিয়ে শৈশব কৈশর কাটিয়েছেন পাবনা শহরের গোপালপুর মহল্লার হেমসাগর লেনের বাড়িতে।
সুচিত্রা সেনের প্রকৃত নাম রমা দাশগুপ্ত। বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আসার পর তাঁর নাম হয়েছিল সুচিত্রা সেন।পাবনাতেই তাঁর আনুষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষা শুরু হয়। পাবনা মহাখালি পাঠশালায় শুরু এবং পরবর্তী তে পাবনা গার্লস স্কুল এ ক্লাস টেন পর্যন্ত পড়াশোনা করেন । এর পর তার আর পড়াশোনা হয়েছে বলে জানা যায়নি। পাবনা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীতে পড়া কালীন সময়ে ১৯৪৬ সালের ১৫ আগষ্ট পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে স্বপরিবারে ওপার বাংলায় পাড়ি দেয়।কিংবদন্তি নায়িকা সুচিত্রা সেন বাঙ্গালী এবং তার জন্ম বাংলাদেশে এ জন্য আমরা গর্ববোধ করি।আজ চুরাশি বছরে পা রাখলেন রমা দাশগুপ্ত ওরফে সুচিত্রা সেন। উপমহাদেশের জীবন্ত কিংবদন্তী অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের বাড়ি পাবনায়। বাংলাদেশের কন্যা ভারতীয় চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি নায়িকা সুচিত্রা সেনের জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা।
সুচিত্রা সেন ভারত তথা পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। যিনি মহানায়িকা হিসেবেও পরিচিত। বিশেষ করে উত্তম কুমারের সাথে অভিনয়ের কারনে তিনি সারা বাংলায় প্রচন্ড জনপ্রিয় হন। মহানায়কখ্যাত অভিনেতা উত্তম কুমারের সঙ্গে জুটি বেঁধে বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয়তম জুটি হিসেবে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন উত্তম-সুচিত্রা। উত্তম-সুচিত্রা জুটি আজও বাংলা চলচ্চিত্রের শ্রেষ্ঠ জুটি হিসেবে পরিগনিত। সুচিত্রা সেন ৫০ থেকে ৭০ এর দশকে বাংলা ছবির কিংবদন্তী অভিনেতা উত্তম কুমারের সঙ্গে জুটিবদ্ধ হয়ে একের পর এক সুপার হিট ছবি উপহার দিয়েছেন । চলচ্চিত্রে উত্তম কুমার যদি হন মহা নায়ক তা হলে সুচিত্রা সেন মহা নায়িকা। মহা নায়িকা সুচিত্রা সেনই প্রথম ভারতীয় অভিনেত্রী যিনি কোন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার পান (শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পুরস্কার - সাত পাকে বাঁধা ১৯৬৩ ছবির জন্য, মস্কো চলচ্চিত্র উৎসব)। তিনি কয়েকটি হিন্দী ছবিতেও অভিনয় করেছেন।
১৯৫২ সাল,ভাগ্য দেবী বড় বেশি ভর করেছিল জেন সুচিত্রা সেন এর উপর। “শেষ কোথায়” নামের একটি চলচ্চিত্র দিয়ে শুরু হোল স্বপ্নের রাণীর ক্যারিয়ার। কিন্তু বিধি বাম! শুরুতেই কঠিন ধাক্কা খেলেন।ছবিটি রিলিজ হলনা। কিন্তু তাতে কি? স্বয়ং বিধাতা যাকে স্বপ্ন রানী বানিয়ে রেখেছেন সে কি পেছনে যেতে পারে? তাতে যতই বাধা আসুক। এ বছরই তিনি মহানায়ক উত্তম কুমারের সঙ্গে ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ ছবিতে অভিনয় করেন। আর তাতে ই শুরু হোল ইতিহাস। বাংলা চলচ্চিত্রের নুতন জুগের সুচনা শুরু হোল। বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিল “ সাড়ে চুয়াত্তর” শুরু হয় উত্তম সুচিত্রার হিরন্ময় অধ্যায়। এর পর আর পেছনে তাকাতে হইনি রমা নামের মেয়েটিকে। বাংলা ছবির এই অবিসংবাদিত জুটি পরবর্তী ২০ বছরে ছিলেন আইকন স্বরূপ।
উত্তম কুমারের সাথে তাঁর অভিনীত চলচ্চিত্রের তালিকাঃ
১। সাড়ে চুয়াত্তর (১৯৫৩), ২। ওরা থাকে ওধারে (১৯৫৪), ৩। অগ্নিপরীক্ষা (১৯৫৪),
৪। শাপমোচন (১৯৫৫), ৫। সবার উপরে (১৯৫৫), ৬। সাগরিকা (১৯৫৬), ৭। পথে হল দেরি (১৯৫৭), ৮। হারানো সুর (১৯৫৭), ৯। দীপ জ্বেলে যাই (১৯৫৯), ১০। সপ্তপদী (১৯৬১), ১১। বিপাশা (১৯৬২), ১২। চাওয়া-পাওয়া,
১৩। সাত-পাকে বাঁধা (১৯৬৩), (এই ছবিতে তিনি মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন), ১৪। হসপিটাল.১৫। শিল্পী (১৯৬৫), ১৬। ইন্দ্রাণী (১৯৫৮), ১৭। রাজলক্ষী ও শ্রীকান্ত (১৯৫৮), ১৮। সূর্য তোরণ (১৯৫৮), ১৯। উত্তর ফাল্গুনি (১৯৬৩) (হিন্দিতে পুনঃনির্মিত হয়েছে মমতা নামে), ২০। গৃহদাহ (১৯৬৭), ২১। ফরিয়াদ, ২২। দেবী চৌধুরানী (১৯৭৪), ২৩। দত্তা (১৯৭৬), ২৪। প্রণয় পাশা, ২৫। প্রিয় বান্ধবী
ব্যক্তিগত জীবনে ১৯৪৭ সালে দিবানাথ সেনের সঙ্গে সাতপাঁকে বাধা পড়েন সুচিত্রা। কথিত আছে উত্তম-সুচিত্রা এত বেশি একসাথে অভিনয় করেছিলেন তারা একসময় দুজনের প্রতি দুজনে দুর্বল হয়ে পড়েন। তবে সেটা পরিণয় এর দিকে পা বাড়ায়নি। উত্তম যখন মারা যান তখন উত্তম এর স্ত্রী নাকি সুচিত্রা সেনকে বলেছিলেন, “ সারা জীবন তো তুমি উত্তম এর গলায় মালা পড়ালে, আজ সৎকার এর পূর্বে তুমিই প্রথম ওর গলায় মালা পরাও”। সুচিত্রার মোট ৬৩ টি ছবির মধ্যে ৩২ টির নায়ক ছিল উত্তম কুমার। সুচিত্রা সেনের একমাত্র কন্যা মুনমুন সেনও পরবর্তীতে অভিনয়ে সুখ্যাতি পান। মুনমুন সেনের দুই কন্যা রিয়া এবং রাইমা সেনও অভিনয়ের সাথে যুক্ত আছেন।
(রিয়া সেন ও রইমা সেন)
১৯৫৫ সালের দেবদাস ছবির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেন, যা ছিল তার প্রথম হিন্দি ছবি। উত্তম কুমারের সাথে বাংলা ছবিতে রোমান্টিকতা সৃষ্টি করার জন্য তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের সবচেয়ে বিখ্যাত অভিনেত্রী। ১৯৬০ ও ১৯৭০ দশকে তার অভিনীত ছবি মুক্তি পেয়েছে। স্বামী মারা যাওয়ার পরও তিনি অভিনয় চালিয়ে গেছেন, যেমন হিন্দি ছবি আন্ধি। এই চলচ্চিত্রে তিনি একজন নেত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। বলা হয় যে চরিত্রটির প্রেরণা এসেছে ইন্দিরা গান্ধী থেকে। এই ছবির জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন এবং তার স্বামী চরিত্রে অভিনয় করা সঞ্জীব কুমার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার জিতেছিলেন।
২০০৫ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারের জন্য সুচিত্রা সেন মনোনীত হন, কিন্তু ভারতের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে সশরীরে পুরস্কার নিতে দিল্লী যাওয়ায় আপত্তি জানানোর কারনে তাকে পুরস্কার দেয়া হয় নি। দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার নিতে অস্বীকার করলেও বাংলার কিংবদন্তী অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন রাজ্য সরকারের দেয়া বঙ্গবিভূষণ সম্মান নিতে অস্বীকার করেননি। অন্তরাল ভেঙে মঞ্চে আসেননি ঠিকই, তবে তার হয়ে মঞ্চে হাজির ছিলেন কন্যা মুনমুন ও নাতনি রাইমা। তারাই সুচিত্রা সেনের হয়ে বঙ্গবিভূষনের মানপত্র ও দুই লাখ রুপির চেক গ্রহণ করেন। বর্তমানে তার মেয়ে মুনমুন সেন এবং নাতনী রিয়া সেন ও রাইমা সেন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
১৯৫৩ সাল থেকে টানা ২৫ বছর তিনি বহু সফল ছবিতে অভিনয় করার পর ১৯৭৮ সালে তিনি চলচ্চিত্র থেকে অবসরগ্রহণ করেন। এর পর তিনি লোকচক্ষু থেকে আত্মগোপন করেন এবং রামকৃষ্ণ মিশনের সেবায় ব্রতী হন এবং আজ পর্যন্ত তাঁকে তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক, মেয়ে মুনমুন, মেয়ে জামাই,আর দুই নাতনি রাইমা, ও রিয়া ছাড়া কেউ তাঁকে আর দেখেনি। তার স্বেচ্ছা নির্বাসনে থাকার কী কারণ? কী রহস্য?- এসব প্রশ্নের উত্তর বহুবার খোঁজার চেষ্টা করেছে প্রচারমাধ্যম। একেক জন এক-এক ভাবে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। কারো কারো মতে সুচিত্রা সেন ষাট ও সত্তর দশক পর্যন্ত তার অভিনীত প্রায় প্রতিটি চলচ্চিত্র জনপ্রিয়তার শীর্ষ ধারা অব্যাহত রাখে। তবে ৭৬ এর শুরু থেকে ৭৭ এর শেষ অবধি তিনি কিছুটা জনপ্রিয়তা হারান। এবং সেখান থেকে তিনি আস্তে আস্তে করে বিদায় নেন। যদিও ব্যর্থতার গ্লানি খুব বেশি তাঁকে স্পর্শ করেনি। তার মায়াবি লক্ষী টেরা চোখ, মায়া ভরা মুখ, লজ্জাবতী হাসি, সময় এর আবর্তে আজ হয়তো হারিয়ে গেছে। বয়স হয়েছে তার অনেক। কিন্তু দর্শক তাঁকে যেই ভাবে চিনতো ঠিক সেই ভাবেই মনের মনি কোঠায় লালন করুক এই চিন্তা থেকে তিনি বোধ হয় কারো সামনে আর আসেন না। কারন কারো সামনে আসলে তাঁকে হয়তো দেখতে হবে নানি কিংবা দাদি হিসাবে, এটা কি সম্ভব? এটা মহারানী কি করে মানবেন? তাই তিনি হয়তো এটাই ভেবেছেন দর্শক এর মনের মাঝে হৃদয় রানী থাকা অবস্থায়ই তিনি বিদায় নিবেন।
একজন শিল্পীর কোন দেশ, জাতী, ধর্ম, কিছুই নেই। একজন শিল্পী গোটা পৃথিবীর সম্পদ। তেমনি সুচিত্রা সেন ও আমাদের! তার জন্ম আমাদের এই বাংলাদেশে। এই বাংলার ধুলি কণায় তার বিচরন ছিল প্রায় ১৬ টি বছর। পাবনায় যেই বাড়িতে রমা নামের মেয়েটি জন্ম নিয়ে ছিলেন সেই বাড়িটি আজ ও আসেন তিনি। কালের বিবর্তনে জরাজীর্ণ হয়ে গেছে তার বাড়িটি। কেউ কেউ এই মহারানীর সৃতি বিজড়িত বাড়িটি দখলেরও পায়তারা করেছে। উল্লেখ্য ১৯৪৬ সালে সুচিত্রা সেনের বাড়িটি জেলা প্রশাসন উর্দ্বতন সরকারী কর্মকর্তাদের আবাসনের জন্য বাড়িটি রিক্যুইজিশন করেন। পরে ১৯৮৭ সালে তৎকালীন জেলা প্রশাসক সাইদুর রহমানের সহযোগিতায় সুকৌশলে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ পাবনা শাখার লোক জন অর্পিত সম্পত্তিতে পরিনত করে লীজ নিয়ে ইমাম গাজ্জালী ইনিষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন।
সুচিত্রা সেনের জন্ম বাংলাদেশে এবং তিনি বাঙ্গালী এ জন্য আমরা গর্ববোধ করি। জীবন্ত কিংবদন্তি এই মহারানীর সৃতি বিজড়িত পৈত্রিক বাড়িটি অচিরেই দখল মুক্ত করা হবে এবং স্বপ্নের সুচিত্রা সেন বেঁচে থাকবেন আমাদের স্বপ্নের মাঝে এই প্রত্যাশায় তার জন্ম দিনে ফুলেল শুভেচ্ছা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
কোবিদ বলেছেন: আপনার আমার প্রিয় চির সবুজ নায়িকা
বাংলাদেশের কন্যা সুচিত্রা সেনের জন্মদিনে
শুভেচ্ছা জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শুভেচ্ছা অনেক +
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০০
কোবিদ বলেছেন:
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ
প্লাস দেবার জন্য
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
আমিনুর রহমান বলেছেন: বাংলা সিনেমা'র জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন কে জন্মদিনের শুভ কামনা।
আর আপনাকে ধন্যবাদ এমন একটি পোষ্টের জন্য +++
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০২
কোবিদ বলেছেন:
আমিনুর ভাই আপনাকে
অনেক অনেক ধন্যবাদ
বাংলা সিনেমার কিংবদন্তি
বাংলাদেশ কন্যা সুচিত্রা সেনের
জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য
৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: অনেক অনেক শুছেচ্ছা রইল সুচিত্রা সেন এর প্রতি।
ভাল থাকুন।
....................................
আপনার তথবহুল পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
কোবিদ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ ফয়সাল আলম,
ভালো থাকবেন শুভেচ্ছা রইলো।
৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: পাবনা গৌরব সুচিত্রা সেনের জন্মদিনে ফুলেল সুভচ্ছা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
কোবিদ বলেছেন:
শুধু পাবনার নয় সমগ্র বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষির গর্ব সুচিত্রা সেন।
তার জন্মদিনে আমাদের গভীর শ্রদ্ধা ও ফুলেল শুভেচ্ছা
৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
শোভন শামস বলেছেন: আপনার তথবহুল পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১১
কোবিদ বলেছেন:
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ শোভন,
অনুপ্রানিত মন্তব্যোর জন্য
৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
সুমন ঘোষ বলেছেন: অনেক অনেক শুভ কামনা রইল সুচিত্রা সেন এর প্রতি। অনেক ভাল থাকুন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১২
কোবিদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ,
ভালো থাকবেন। শুভেচছা রইলো
৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
কালোপরী বলেছেন: জন্মদিনে শুভেচ্ছা
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
কোবিদ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ,
কিংবদন্তি নায়িকার
জন্মদিনে শুভেচ্ছা
জানানোর জন্য
৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: জন্মদিনের শুভেচ্ছা তাঁকে !
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১২
কোবিদ বলেছেন: মৃত রাজকন্যাকে ধন্যবাদ
সিয়র ও পৈতানের জীয়ন
কাঠি পাল্টে দিলে রাজকন্যা
আবার জীবিত হয়ে উঠবে
এই প্রত্যাশা আমাদের।
ভালো থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুচিত্রা সেন আমার অনেক প্রিয় নায়িকা।এত সুন্দর নায়িকা আর আছে কি?