নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যই সুন্দর

আমি সত্য জানতে চাই

কোবিদ

আমি লেখালেখি করি

কোবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ইতালীয় চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চির জন্মদিনে আমাদের শুভেচ্ছা

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২১



ইতালীয় রেনেসাঁসের বহুমুখী প্রতিভার কালজয়ী চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্হপতি, সঙ্গীতজ্ঞ, সমরযন্ত্রশিল্পী এবং বিংশ শতাব্দীর বহু বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের নেপথ্য জনক লিওনার্দো দা ভিঞ্চির জন্মদিনে আমাদের শুভেচ্ছা।



লিওনার্দো দা ভিঞ্চি ১৪৫২ খ্রীষ্টাব্দের ১৫ এপ্রিল রাত্রি ত্রিপহরে ইতালীর ফ্লোরেন্সের অদূরবতী তুসকান এর পাহাড়ি এলাকা ভিঞ্চি তে, আর্নো নদীর ভাটি অঞ্চলে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ফ্লোরেন্সের এক নোটারী পিয়েরে দ্য ভিঞ্চির এবং এক গ্রাম্য মহিলা ক্যাটরিনার অবৈধ সন্তান । তাঁর মা সম্ভবত মধ্যপ্রাচ্য থেকে আগত দাসী ছিলেন। আধুনিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে লিওনার্দোর নামে কোন বংশ পদবী ছিল না। “দ্য ভিঞ্চি” দিয়ে বোঝায় তিনি এসেছেন ভিঞ্চি নগরী থেকে। তাঁর পুরো নাম “লেওনার্দো দাই সের পিয়েরো দা ভিঞ্চি” এর অর্থ হল পিয়েরোর পুত্র লিওনার্দো এবং সে জন্মেছে ভিঞ্চিতে।



(লাল খড়িতে ১৫১২-১৫১৫ খ্রীস্টাব্দের মধ্যে আঁকা লিওনার্দোর আত্মপ্রতিকৃতি)

লিওনার্দোর জীবনের প্রথম অংশ বিষয়ে খুবই অল্প জানা গিয়েছে। তাঁর জীবনের প্রথম ৫ বছর কেটেছে আনসিয়ানো-র একটি ছোট্ট গ্রামে। তারপর তিনি চলে যান ফ্রান্সিসকো তে তার পিতা,দাদা-দাদী ও চাচার সাথে থাকতে। তার পিতা অ্যালবিরা নামে এক ষোড়শী তরুণী কে বিয়ে করেছিল। সে লিওনার্দো কে অনেক স্নেহ করত। কিন্তু অল্প বয়সেই সে মৃত্যবরন করে। ষোড়শ শতাব্দীর জীবনী লেখক ভাসারি রেঁনেসার চিত্রশিল্পীদের জীবনী লিখেছিলেন। লিওনার্দো কে নিয়ে তিনি তাঁর বর্ননায় বলেছেন-লিওনার্দো-র বাবা কে স্থানীয় একজন লোক বলেছিল তিনি যেন তার ছেলেকে একটি ছবি আঁকতে বলেন। লিওনার্দো এই অনুরোধের প্রেক্ষিতে একটি ছবি এঁকেছিল। এতে ছিল একটি সাপের মুখ থেকে আগুন নির্গত হচ্ছে। ছবিটি এত সুন্দর হয়েছিল যে পিয়েরো তা স্থানীয় চিত্র ব্যবসায়ীদের কাছে তা বেশ ভাল দামে বিক্রি করেছিলেন। আর যে লোকটি তাঁকে এ ছবিটি আঁকিয়ে নিতে বলেছিল, তিনি তাকে একটি হৃদয়ের ছবি আঁকা ফলক উপহার দিয়েছিলেন।



১৪৬৬ সালে লিওনার্দোর বয়স যখন ১৪, তখন তিনি ভ্যারিচ্চিও (Verrocchio)-র কাছে শিক্ষানবীশ হিসেবে যোগ দেন। ভ্যারিচ্চিও-র পুরো নাম “আন্দ্রে দাই সায়ন”, তিনি ছলেন সে সময়ের একজন সফল চিত্রকর। এখানে কাজ করে লিওনার্দো হাতে কলমে প্রচুর কারিগরি জ্ঞানার্জন করেছিলেন। তার সুযোগ হয়েছিল কারুকার্য, রসায়ন, ধাতুবিদ্যা, ধাতু দিয়ে বিভিন্ন জিনিস বানানো, প্রাস্টার কাস্টিং, চামড়া দিয়ে বিভিন্ন জিনিস বানানো, গতিবিদ্যা এবং কাঠের কাজ ইত্যাদি শেখার। তিনি আরও শিখেছিলেন দৃষ্টিনন্দন নকশাকরা, ছবি আঁকা, ভাস্কর্য তৈরি এবং মডেলিং। ভ্যারিচ্চিও-র ওয়ার্কশপে বেশিরভাগ কাজ করত তার অধস্তন কর্মচারীরা। ভাসারীর বর্ননানুসারে লিওনার্দো ভ্যারিচ্চিও কে তার “ব্যাপ্টিজম অব ক্রাইস্ট” ছবিটিতে সাহায্য করেছিলেন। ছবিটিতে দেখানো হয়েছে একটি দেবদূত যীশুর লাঠি ধরে আছে। ছবিটি ভ্যারিচ্চিও কে এতটাই অভিভূত করেছিল যে তিনি নাকি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আর কখনো তুলিই ধরবেন না, ছবিও আঁকবেন না। তবে খুব সম্ভবত ভাসারি ঘটনাটি অতিরঞ্জিত করেছিলেন। সূক্ষ্ণ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে এ ছবিটির যে সব বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয় তা হল- এটি বিশেষ পদ্ধতিতে তৈল রং দিয়ে আঁকা। ভ্যারিচ্চিও বেশ কয়েকটি কাজে লিওনার্দো মডেল হিসেবে ছিলেন। যেমন- “ডেভিড” চরিত্রে “দি বার্জেলো” ( Bargello) নামক ব্রোঞ্জ মূর্তিতে, “আর্চঅ্যাঞ্জেল মাইকেল” হিসেবে “টোবিস এন্ড অ্যাঞ্জেল“(Tobias and the Angel) এ।



(লিওনার্দোর আঁকা বিশ্বখ্যাত মোনালিস)

১৪৭৮ সাল থেকে ১৫১৬-১৭ ও ১৫১৯ সাল অর্থাৎ মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত প্রসারিত এবং বিভিন্ন পর্বে বিভক্ত, এক দীর্ঘ ও অক্লান্ত কর্ম সাধনার জীবন তাঁর। গির্জা ও রাজপ্রাসাদের দেয়ালে চিত্রাঙ্কন এবং রাজকীয় ব্যক্তিবর্গের ভাস্কর্য নির্মাণের পাশাপাশি বেসামরিক এবং সামরিক প্রকৌশলী হিসাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান জ্ঞানের প্রয়োগ, অঙ্গব্যবচ্ছেদবিদ্যা, জীববিদ্যা, গণিত ও পদার্থবিদ্যার মত বিচিত্র সব বিষয়ের ক্ষেত্রে তিনি গভীর অনুসন্ধিৎসা প্রদর্শন করেন এবং মৌলিক উদ্ভাবনী শক্তির পরিচয় দেন। ১৪৭২ সালে ২০ বছর বয়সে লিওনার্দো “গিল্ড অব সেন্ট লুক” এর পরিচালক হবার য্যোগ্যতা অর্জন করেন। এটি চিকিৎসক এবং চিত্রকরদের একটি সংঘ্য। কিন্তু তার বাবা তাকে নিজেদের ওয়ার্কশপের কাজে লাগিয়ে দেন। ভ্যারিচ্চিওর সাথে চুক্তি অনুসারে তিনি তার সাথেও কাজ চালিয়ে যান। এরপর ১৪৭৬ সাল পর্যন্ত তিনি কি করেছিলেন, কোথায় ছিলেন তার কিছুই জানা যায়নি। ধারণা করা হয় পরবর্তিতে ১৪৭৮ থেকে ১৪৮১ পর্যন্ত লিওনার্দো তার নিজের ওয়ার্কশপে কাজ করেছে। তিনি ১৪৭৮ সালে চ্যাপেল অব সেন্ট বার্নার্ড ও “অ্যাডোরেশন অব দি ম্যাগি” এবং ১৪৮১ সালে “মঙ্ক অব সান ডোনাটো এ স্কাপিটো” আঁকার দায়িত্ব পান। আনুমানিক ১৪৮২ সালে তিনি মিলান গমন করেন এবং সেখানে অবস্থানকালে তাঁর বিখ্যাত দেয়াল চিত্র দ্য লাস্ট সাপার অঙ্কন করেন।



(লিওনার্দোর আঁকা দ্যা লাস্ট সাপার)

এখানে তিনি ভার্জিন অব দ্যা রকস্ এবং দ্যা লাস্ট সাপার ছবি দুটি আঁকার দায়িত্ব পান। ভাসারির মতে লিওনার্দো সে সময়ের সেরা সংগীতজ্ঞ ছিলেন। ১৪৮২ সালে তিনি ঘোড়ার মাথার আকৃতির একটি বীণা তৈরি করেছিলেন। লরেঞ্জো দ্য মেডিসি (Lorenzo de’ Medici) লিওনার্দো-র হাতে এই বীনা উপহার স্বরূপ মিলানের ডিউক লুদোভিকো এল মোরো (Ludovico il Moro) এর কাছে পাঠিয়েছিলেন শান্তিচুক্তি নিশ্চিত করার জন্য। এ সময় লিওনার্দো ডিউকের কাছে একটি চিঠি লিখেন, যাতে ছিল তার উদ্ভাবিত বিভন্ন চমকপ্রদ যন্ত্রের বর্ননা। তিনি এ চিঠিতে নিজের চিত্রশিল্পী পরিচয়ের কথাও লিখেছিলেন। ১৪৯৩ থেকে ১৪৯৫ এর মধ্যে তার অধিনস্তদের মাঝে ক্যাটরিনা নামে এক মহিলার নাম পাওয়া যায়। ১৪৯৫ সালে এ মহিলাটি মারা যান। সে সময় তার শেষকৃত্যের খরচ দেখে ধারণা করা হয় তিনি ছিলেন লিওনার্দোর মা। আনুমানিক ১৫০০ সালে তিনি ফ্লোরেন্স ফিরে আসেন এবং সামরিক বিভাগে প্রকৌশলী পদে নিয়োগ লাভ করেন। এই সময়েই তিনি তাঁর বিশ্বখ্যাত চিত্রকর্ম মোনালিসা অঙ্কন করেন। জীবনের শেষকাল তিনি ফ্রান্সে কাটান। ১৫১৯ সালের ২রা মে মৃত্যুবরণ করেন এই মহান চিত্রকর।



(ইতালির ফ্লোরেন্সে স্থাপিত লিওনার্দোর একটি মূর্তি)

বহুমুখী প্রতিভাধর ইতালীয় রেনেসাঁসের কালজয়ী এই চিত্রশিল্পী অন্যান্য পরিচয়ও সুবিদিত। ভাস্কর, স্হপতি, সঙ্গীতজ্ঞ, সমরযন্ত্রশিল্পী এবং বিংশ শতাব্দীর বহু বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের নেপথ্য জনক এবং বিশ্ব বিখ্যাত শিল্পকর্ম মোনালিসা ও দ্য লাস্ট সাপার চিত্রের চিত্রকর লিওনার্দো দা ভিঞ্চির জন্মদিনে আমাদের শুভেচ্ছা

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সোজা প্রিয়তে। প্রিয় শিল্পীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তাঁকে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৭

কোবিদ বলেছেন: মোস্তফা কামাল ভাই
নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো।

আপনার প্রিয় চিত্র শিল্পীর জন্মদিনে
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

মাহমুদুল হাসান (সুমন)। বলেছেন: বহুমুখী প্রতিভাধর ইতালীয় রেনেসাঁসের কালজয়ী চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চির জন্মদিনে শুভেচ্ছা ... :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

কোবিদ বলেছেন:
সুমন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
কালজয়ী চিত্রশিল্পীর জন্ম দিনে শুভেচছা জানানোর জন্য।
নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

মাহমুদুল হাসান (সুমন)। বলেছেন: ++

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

কোবিদ বলেছেন:

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:

পোষ্টে +++
চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চির জন্মদিনে শুভেচ্ছা !!!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

কোবিদ বলেছেন:
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আমিনুর রহমান

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

ইলুসন বলেছেন: ভাল লাগল, সুন্দর পোস্ট। আমাদের দেশে জন্ম নিলে তাকে আর বড় কিছু হতে হত না। তার বাবা তার পরিচয় দিত না, আর সমাজ তাকে অবৈধ সন্তান বলে পদে পদে অপবাদ দিয়ে দুনিয়া ছাড়তে বাধ্য করত। ভিঞ্চির বহুমুখী প্রতিভা দেখে মাঝে মাঝে নিজেকে অনেক ছোট মনে হয়। একটা মানুষ একই সাথে এত কিছু করে কিভাবে?- এটা সত্যিই বিস্ময়কর! আজকে আমার খালাত ভাইয়েরও জন্মদিন। শুভ জন্মদিন তাদের দুইজনকেই। :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১১

কোবিদ বলেছেন:
ধন্যবাদ ইলসুন আপনার বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্যের জন্য।
আসলে জন্মের সময় সকল শিশুই নিস্পাপ। অপরাধ
যদি কিছু হয়ে থাকে তা তার জন্মদাতা ও জন্মদাত্রীর।
অথচ দ্বায়ভার বহন করতে হয় নিস্পাপ শিশুটির।

বহুধারার এই চিত্রকর ও আপনার খালাতো ভাই
উভয়ের জন্য রইলো জন্মদিনের শুভেচ্ছা

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ++++

লিওনার্দো দা ভিঞ্চির জন্মদিনে শুভেচ্ছা।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ সোনিয়া'পু
অনেক অনেক ধন্যবাদ
কিংবদন্তি চিত্র শিল্পী
লিওনার্দো দা ভিঞ্চির
জন্মদিনে শুভেচ্ছা
জানানোর জন্য।

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

রাইসুল সাগর বলেছেন: প্রিয় শিল্পীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আর আপনার জন্য শুভকামনা।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

কোবিদ বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ সাগর ভাই
ইতালীয় রেনেসাঁসের কালজয়ী এই চিত্রশিল্পীর
জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

মিত্র বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট।

একটি তথ্য সংযোজন করছি- অনেকের অজ্ঞাত থাকতে পারে। লিওনার্দো দি ভিঞ্চির The Codex Leicester হল সবচেয়ে বেশী দামে বিক্রিত পুস্তক যেটি আসলে ছিল ভিঞ্চির ডায়েরি টাইপ লেখার খাতা। ভিঞ্চি ৭২ পৃষ্ঠার এই খাতায় লিপিবদ্ধ করেন তার নানা চিন্তা-ভাবনা ও বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক বিষয় বিশেষ করে পানি,পাথর এবং ফসিল সম্পর্কে নানা তথ্য। ১৯৯৪ সালে বিল গেটস এটি কিনে নেন ৩০.৮০ মিলিয়ন ডলারে Armand Hammer এর কাছ থেকে, তখন গেটস এটার নাম দেন The Codex Leicester, আর এটি হয়ে যায় সর্বাধিক দামে বিক্রি হওয়া বই।

সর্বাধিক মূল্যে বিক্রিত বই

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মিত্র
অজানা তথ্য সংযোজন করে প্রকৃত মিত্রের কাজ করেছেন।
বহুধা প্রতিভার কিংবদন্তি এই চিত্র শিল্পীর জন্মদিনে শুভেচ্ছা
জানানোর জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

সোহাগ সকাল বলেছেন: শুভ জন্মদিন প্রিয় শিল্পী...

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭

কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ সোহাগ,
আপনার মন্তব্যের জন্য
ভালো থাকবেন

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩২

সৈয়দ মনজুর মোর্শেদ বলেছেন: ভালো লিখেছেন। অনেক কিছু জানা হল। প্রিয়তে নিলাম :)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মোর্শেদ ভাই
আপনার সুন্দর মন্তব্য
ও আগ্রহ নিয়ে আমার
লেখাটি প্রিয়তে নেবার
জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.