নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যই সুন্দর

আমি সত্য জানতে চাই

কোবিদ

আমি লেখালেখি করি

কোবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৭২তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭



বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত সাতজন অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধার অন্যতম হচ্ছেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান। ২৯ অক্টোবর ১৯৪১ সালে তিনি জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন অসমসাহসী এবং প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী এক বীরযোদ্ধা এবং সামরিক অফিসার। ১৯৭১সালের ২০শে আাগস্ট করাচির মসরুর বিমানঘাঁটি থেকে টি-থার্টি থ্রি জঙ্গি বিমান হাইজ্যাক করেন এবং দেশে ফেরার পথে ভারতীয় সীমান্ত থেকে মাত্র ৩৫ মাইল দূরে থাট্রা নামক স্থানে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরন করেন। মতিউরের মৃতদেহ ঘটনাস্থল থেকে প্রায় আধামাইল দূরে পাওয়া গেলেও তার অফিসার মিনহাজের লাশের কোনো হদিস মেলেনি। পরে মতিউরকে মসরুর বিমানঘাঁটির চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের কবরস্থানে দাফন করা হয়। পরবর্তী সময় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউরের দেহাবশেষ সরকারি উদ্যোগে ঢাকায় এনে মিরপুর বুদ্ধিজীবী গোরস্তানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আবার দাফন করা হয়েছে। আজ এই মহান বীরের ৭২তম জন্মদিন, জন্মদিনে তাঁর প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা।



(ঢাকার আগাসাদেক রোডের এই বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন মতিউর রহমান)

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডামাডোলের মাঝে ১৯৪১ সালের ২৯ অক্টোবর মধ্যরাত্রিতে ঢাকা শহরের আগা সাদেক রোডের ১০৯ নম্বর বাড়িতে জন্ম নেন মতিউর রহমান। তার বাবা মৌলভী আব্দুস সামাদ এবং মাতা মা সৈয়দা মোবারুকুন্নেসা। মৌলভী আব্দুস সালাম পেশায় ছিলেন ঢাকা কালেক্টর অফিসের সুপার। নরসিংদী জেলার রায়পুর থানার রামনগর গ্রামে ছিল তাঁদের পৈত্রিক নিবাস। নয় ছেলে দুই মেয়ের পরিবারে জন্ম নেয়া মতিউর ছিলেন অষ্টম। ছেলেবেলা থেকেই তিনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী, দুরন্ত, ডানপিটে। ১৯৫২ সালে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের তৃতীয় শ্রেণীতে তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু হয়। ছেলেবেলা থেকেই তাঁর মাঝে ছিল প্রতিভার দ্যুতি।



(১৯৫৬ সালে কিশোর মতিউর রহমান)

মতিউরের বাবা মৌলবি আব্দুস সামাদ ছিলেন ছেলের উচ্চশিক্ষার ব্যাপারে সচেতন। তিনি তাঁকে পশ্চিম পাকিস্তানের সারগোদা পি. এ. এফ স্কুলে ভর্তি করাতে চাইলেন। পশ্চিম পাকিস্তানীদের বৈষম্যের কারণে বাঙালীদের সেনা, নৌ বা বিমান বাহিনীতে ভর্তি হওয়া ছিল খুবই কঠিন। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের বাছাই করা স্কুলের বাছাই করা ছাত্রদের মাঝে পরীক্ষা হলো ইংরেজি মাধ্যমে। ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করে মেধাবী মতিউর ১৯৫৬ সালে সারগোদা পি. এ. এফ একাডেমি স্কুলে ভর্তি হন। দিনটি ছিল ৫ই এপ্রিল। মতিউর থাকতে শুরু করলেন টেমপেস্ট হলে। নতুন জায়গায়, অচেনা পরিবেশে পাকিস্তানী সহপাঠীদের অসহযোগিতার মাঝে মতিউরের সময় কাটতে লাগল। তিনি কখনোই উর্দু ব্যবহার করতেন না। ডাইনিং হলে খাবার খাওয়া নিয়েও অনেক ব্যঙ্গ বিদ্রূপ সহ্য করতে হতো তাঁকে। কিন্তু তিনি তাঁর মেধা দিয়ে, সীমাহীন সহ্যশক্তি আর প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার দুর্বার আকাঙ্ক্ষা দিয়ে সকল প্রতিকূলতা জয় করার চেষ্টা করেন। প্রথম পরীক্ষাতেই সবার জবাব দিয়ে দিলেন তিনি। খেলাধুলায় প্রথম স্থান অধিকার করলেন। ফুটবল, হকি, বাস্কেটবল ও সাঁতারে সবাইকে অবাক করে দিলেন তাঁর ক্রীড়ানৈপুণ্যে।



(সহকর্মীদের সাথে মতিউর রহমান)

১৯৬০ সালের মে মাসে মতিউর কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে মেট্রিক পাস করলেন ডিস্টিংশনসহ। এরপর দিলেন ISSB exam. এরপর ১৯৬১ সালের আগস্টের ১৫ তারিখে তিনি রিসালপুরে পাকিস্তানি বিমান বাহিনীর একাডেমিতে ফ্লাইট ক্যাডেট হিসেবে যোগ দেন জিডি পাইলট কোর্সে। পাকিস্তানীরা সবসময়ই তাঁকে দাবিয়ে রাখতে চেয়েছে। বিমান নিয়ে পাকিস্তানী পাইলটের সাথে ডগ ফাইট করতে গিয়ে সাজাও ভোগ করেছেন মতিউর। কিন্তু তবুও মতিউর ছিলেন একজন চৌকস ক্যাডেট। তাঁর একাগ্রতা, ইচ্ছা আর মেধার কাছে প্রতিহত হলো সকল বিপত্তি। এগিয়ে গেলেন তিনি। ১৯৬৭ সালে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট হয়ে পদোন্নতি হয় মতিউর রহমানের। ১৯৬৮ সালের ১৯ এপ্রিল বিয়ে করেন এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে মিলি খানকে। বিয়ের কয়েকদিন পরেই মতিউর চলে যান পাকিস্তানের চাকলালা বিমান ঘাঁটিতে।



(১৯৬৮ সালে স্ত্রী মিলি খানের সাথে মহিউর রহমান)

১৯৭০ সালে সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ জয়ী হয়েও সরকার গঠনের অধিকার না পাওয়ায় এবার ফুঁসে ওঠে বাঙালী। শুরু হয় অসহযোগ। আর বাঙালীদের সকল অধিকার আদায়ের দাবিকে গুঁড়িয়ে দিতে পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠী চালিয়েছিল ২৫ মার্চের হত্যাযজ্ঞ। বঙ্গবন্ধুর ডাকে শুরু হয় বাঙালীদের প্রতিরোধ এবং মুক্তির জন্য সংগ্রাম। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের শুরুতে সারাদেশ যখন উত্তাল, তখন জানুয়ারীর শেষ সপ্তাহে মতিউর সপরিবারে দুই মাসের ছুটিতে আসেন ঢাকা। ২৫ মার্চের কালরাতে মতিউর ছিলেন রায়পুরের রামনগর গ্রামে। তিনি আর স্থির থাকতে পারলেন না। পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একজন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট হয়েও অসীম ঝুঁকি ও সাহসিকতার সাথে ভৈরবে একটি ট্রেনিং ক্যাম্প খুললেন। যুদ্ধ করতে আসা বাঙালী যুবকদের প্রশিক্ষণ দিতে থাকলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন স্থান থেকে সংগ্রহ করা অস্ত্র দিয়ে গড়ে তুললেন একটি প্রতিরোধ বাহিনী।



(১৯৭১ সালের জুলাই মাসে স্ত্রী ও দুই মেয়ের সাথে মতিউর রহমান)

১৯৭১ সালের ১৪ এপ্রিল পাকিস্তানী বিমান বাহিনী 'সেভর জেড' বিমান থেকে তাঁদের ঘাঁটির উপর বোমাবর্ষণ করে। মতিউর রহমান পূর্বেই এটি আশঙ্কা করে ঘাটি পরিবর্তন করেন। ঘাঁটি পরিবর্তনের কারণে ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পান তিনি ও তাঁর বাহিনী। বিমান আক্রমণ শেষে মতিউর সবার উদ্দেশে বলেছিলেন, 'বিমান থেকে ভৈরবে বোমাবর্ষণ হয়েছে। পাইলটদের মাঝে এমনও হতে পারে কেউ আমার ছাত্র। আমারই ছাত্র আজ আমার মাথায় বোমা ফেলছে। আমার দেশকে রক্তাক্ত করছে। মতিউর বাংলা মায়ের পবিত্র মাটি হাতে নিয়ে বলেছিলেন, 'আমার নিজের মাটির মর্যাদা আমি রাখবোই। এরপর মতিউর ১৯৭১ সালের ২৩ এপ্রিল ঢাকা আসেন ও ৯ মে সপরিবারে করাচি ফিরে যান। যদিও দুই মাসের ছুটিতে এসে চারমাস পেরিয়ে গেছে ততদিনে। করাচি পৌঁছে মতিউর লক্ষ্য করেন বাঙালী অফিসারদের সন্দেহের চোখে দেখা হচ্ছে। তাঁকেও তাঁর নিজের দায়িত্ব না দিয়ে দেয়া হলো ফ্লাইট সেফটি অফিসারের দায়িত্ব। মতিউরের চিন্তা তখন কেবল একটি বিমানের। মতিউর তখন করাচির মশরুর বিমান ঘাঁটির বেস ফ্লাইট সেফটি অফিসার। এর আগে মতিউর ছিলেন ফ্লাইট ইন্সট্রাকটর। ছাত্রদের বিমান চালনার প্রশিক্ষণ দিতেন তিনি। তাঁর অনেক পাকিস্তানী ছাত্রের একজন রশিদ মিনহাজ। সে পুরাতন ছাত্র। মতিউর জানতেন, সে একা আকাশে উড্ডয়নের অনুমতি পাবে। তাই তিনি তাকে টার্গেট করেন।



১৯৭১ সালের ২০ আগস্ট শুক্রবার। ফ্লাইট শিডিউল অনুযায়ী মিনহাজের উড্ডয়ন আজ। মতিউর পূর্ব পরিকল্পনা মতো অফিসে এসে শিডিউল টাইমে গাড়ি নিয়ে চলে যান রানওয়ের পূর্ব পাশে। রশিদ মিনহাজ টি-থার্টি থ্রি জঙ্গি বিমান ব্লু বার্ড ১৬৬ বিমানের সামনের সিটে বসে স্টার্ট দিয়ে এগিয়ে নিয়ে আসছে। মতিউর তখন হাত তুলে বিমান থামালেন। হাতের ইশারায় বোঝানোর চেষ্টা করলেন, বিমানের পাখায় সমস্যা। রশিদ মিনহাজ বিমানের 'ক্যানোপি' খুলতেই মতিউর তাকে ক্লোরোফর্ম দিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে লাফিয়ে বিমানের পেছনের সিটে উঠে বসলেন। তবে জ্ঞান হারাবার আগে মিনহাজ বলে ফেললেন, 'আই হ্যাভ বিন হাইজ্যাক্ড।' ছোট পাহাড়ের আড়ালে থাকায় কেউ দেখতে না পেলেও কন্ট্রোল টাওয়ার শুনতে পেল তা। বিমানের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মতিউর বিমান নিয়ে ছুটে চললেন। রাডারকে ফাঁকি দেবার জন্য নির্ধারিত উচ্চতার চেয়ে অনেক নিচ দিয়ে বিমান চালাচ্ছিলেন তিনি। যদিও ততক্ষণে এফ ৮৬ ও একটি হেলিকপ্টার তাঁকে ধাওয়া করা শুরু করে কন্ট্রোল টাওয়ারের নির্দেশে। বিমানটি যখন ভারতীয় সীমান্তের দিকে যাচ্ছে তখন মিনহাজের জ্ঞান ফিরে আসে এবং সে বাধা দিতে চেষ্টা করে। সীমান্ত থেকে মাত্র দুই মিনিট দূরত্বে সিন্ধু প্রদেশের জিন্দা গ্রামে বালির ঢিবির উপর আছড়ে পড়ে ব্লু বার্ড ১৬৬। হারিয়ে যান মতিউর চিরদিনের জন্য। মতিউরের বিমান হাইজ্যাকের স্বপ্ন সফল হলো না। এরপর মতিউর ও মিনহাজের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় এবং কোন প্রকার ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া মসরুর বিমান ঘাঁটিতে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের জন্য নির্ধারিত স্থানে মতিউরের মৃতদেহ দাফন করা হয়। তাঁর কবরে লেখা হয় গাদ্দার বা বিশ্বাসঘাতক।



তবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরোচিত ভূমিকা ও আত্মত্যাগের জন্য মতিউর রহমানকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাবে ভূষিত করা হয়। ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ গেজেটের একটি অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অন্যান্য ছয়জনের সাথে তার নাম ঘোষণা করা হয়।



(পাকিস্তানের করাচির মৌরীপুরের কবরস্থান থেকে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের উত্তোলনকৃত দেহাবশেষ)

দীর্ঘ ৩৫ বছর পর ২০০৬ সালের ২৫ জুন মসরুর বিমান ঘাঁটি থেকে তাঁর দেহাবশেষ বাংলাদেশে আনা হয়। দীর্ঘ ৩৫ বছর অবহেলায় থাকলেও মতিউর ফিরে আসেন তাঁর স্বপ্নের স্বাধীন দেশে। ২৬ জুন মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হয়। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ঠাঁই পান এদেশের মাটিতে। কোটি মানুষের মতো তাঁর চোখেও ছিল স্বপ্নের স্বাধীন দেশ স্থাপনের প্রত্যাশা৷ কিন্তু তিনি তা দেখে যেতে পারেননি৷ তাঁর ছোট্ট ব্লু বার্ড ১৬৬ বিমান ভূপতিত হলেও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাঁর স্বপ্ন৷ আর মৃত্যুর পূর্বে বাঙালিদের স্বাধীনতা লাভের স্পৃহার সর্বোচ্চ পরিমাণটি দেখিয়ে; কাঁপন ধরিয়ে দিয়ে গিয়েছেন পাকিস্তানিদের মনে৷ তিনি আমাদের দৃঢ়তা, বীরত্ব ও স্বাধীন চেতনার প্রতীক হয়ে থাকবেন, বাংলাদেশের সমান্তরালে।



(ঢাকার মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে মতিউর রহমানের সমাধি)

আজ এই মহান বীরের জন্মদিন। তার জন্মদিনে স্বাধীন এদেশের মানুষ তাঁকে ধারণ করে হৃদয়ের উচ্চাসনে, স্মরণ করে শ্রদ্ধায়৷

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

গুরাবা বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান সম্পর্কে আমাদের জানানোর জন্য।

২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: বীরশ্রেষ্ঠের জন্য শ্রদ্ধা রইলো।

৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০১

কারাবন্দী বলেছেন: ভাল লাগলো

৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা তোমার প্রতি হে বীর

আল্লাত তোমার আত্মার মঙ্গল করুন।

৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

মশিকুর বলেছেন:
জন্মদিনের শুভেচ্ছা বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান।

৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

সাদা রং- বলেছেন: বীরশ্রেষ্ঠের জন্য শ্রদ্ধা রইলো।

৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
এমন বাঙালী আসুক বারবার...

৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বীর শহীদ এর আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা ও লাল ছালাম

৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



পোস্ট প্রিয়তে

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৯

অপরাজিতা মুন্নি বলেছেন: নতুন প্রজন্মের জন্য তথ্যগুলো জানা ভীষণ জরুরী । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.