নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কদমা

কদমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দয়া করে আরো ৩০ জন এগিয়ে আসুন, আমরা শিশুগুলোর ঈদের অপ্রাপ্তি কিছুটা হলেও দুর করি ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭

" ৩১ জন শিশু এবারের ঈদ করল বিনা জামা কাপর , ডাল-ভাত-মরিচ খেয়ে ।"



Click This Link



আমি ১ জন শিশুর ঈদের পোশাক দিতে পারবো, আরো ৩০ জন সহৃদয়বান এগিয়ে এলেই আমরা ওদের সবাইকে আনন্দ দিতে পারি আর আমদের ঈদকেও করতে পারি আরো অর্থপুর্ন ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৫

মোঃ জাকির হোসেন খান বলেছেন: ‌‌‌‌‌পুরো প্রতিবেদনটা যা দেখলাম তা অনেকটা ঠিক আবার পুরোপুরি ঠিক না টাইপ। অথবা বলতে পারি একটি অসম্পূর্ণ প্রতিবেদন যেখানে বাস্তব অবস্থা আমাদের সামনে ঠিকভাবে হয়ত: উঠে আসেনি। তবুও প্রতিবেদক কে ধন্যবাদ এধরনের একটি শিশুনিবাস সম্পর্কিত তথ্য মানুষের সামনে নিয়ে আসার জন্য। সারা দেশে সরকারী ও বেসরকারী এধরনের আরও বেশ কিছু শিশুনিবাস আছে এবং চাইলেই আমরা অনেকে অনেক কিছু করতে পারি।

আমি ২০১০ এ এই “ছোটমনি নিবাস” খুজেঁ পাই এক বন্ধুর সহায়তায়। এখানে যে শিশুগুলো আছে তারা বেশীরভাগই সমাজের অনাকাঙ্খিত এবং এদের ৯৯.৯% ই কোনদিন তাদের মা-বাবাকে খুঁজে পাবে না। প্রথমআলোর ভিতরের পেইজ এ একটি প্রতিবেদনে এক হারিয়ে যাওয়া এবং পরবর্তীতে এখানে আশ্রয় পাওয়া এক শিশুর খোঁজে আমি এখানে এসেছিলাম ২০১০ এ প্রথম। ঔ প্রতিবেদনটি আমার মধ্যে এমন এক অনুভূতির সৃষ্টি করেছিল যে আমাকে ওখানে আবেগতাড়িত হয়ে যেতেই হয়েছিল। ওই শিশুটির মা-বাবাকে খুঁজে পাবার জন্য কিছু চেষ্টা আমার ছিল কিন্তু পাওয়া যায়নি। ওই শিশুটির কাছে আমি তার মামা আমি যখনই ওখানে যাই অন্য শিশুগুলো আমাকে দেখেই ………….. এর মামা এসেছে বলে প্রায়ই হইচই করে ওঠে।

এই ধরনের সরকারী প্রতিষ্ঠানে মাথাপিছু বরাদ্দ এত কম থাকে যে সেটা দিয়ে শিশু লালন পালন করা একবারেই অসম্ভব। আমার ঠিক মনে নাই কিন্তু আমি প্রথম যখন যাই তখন মাথাপিছু বরাদ্দের একটা চার্ট দেখেছিলাম এবং প্রচন্ড বিস্সিত হয়েছিলাম। এখানে কোন ডাক্তার নাই, রান্না করার জন্য আলাদা কোন রাধুনী নাই (যে ছিল সে চলে যাওয়ার পর আর কাউকে দেয়া হয়নি), এরকম আরও অনেক কিছু নাই। ওখানে যে মহিলাগুলো শিশুগুলোকে দেখাশুনা করে তারাই ভাগ ভাগ করে অন্য কিছু কাজ করে দেয়। তাদের তেমন কিছুই করার নাই শুধুমাত্র ভালোবাসা দেয়া ছাড়া। সবার কি আর যেকোনকিছুতেই সত্যিকারভাবে ভালোবাসা আছে বা আসে? সবার আবেগ কি একইরকম? তারপরেও কারও কারও আছে। যে মহিলার সাক্ষাৎকার আপনারা শুনলেন তার আছে বলেই আমার ধারনা। আর আছে বলেই সে এখানকার এক অনাকাঙ্খিত শিশুকে নিজের শিশু হিসাবে দেখে নিজের সন্তান থাকার পরেও। এবং সরকারের কাছে শিশুটিকে পাওয়ার জন্য আবেদনও করেছে। ওই শিশুটি তাকে মা এবং আর তার স্বামীকে বাবা হিসাবে জানে। এটা হচ্ছে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসার একটা নমূনা। কয়জন পারবে এরকম? আর আমি তাকে দেখেছি কেউ কিছু নিয়ে গেলে সব শিশুরা যেন সেটা পায় সেটা খুবই ভালভাবে মনিটর করে।

আমি যেই শিশুটির জন্য ওখানে যাই তাকে আমি ঈদে নতুন কাপড় দিয়ে এসেছি, এরকম আরও অনেকেই দেয়। অনেকে নিয়মিত খাবার দেয়। আমাদের মত সাধারণ মানুষের পাশাপাশি কিছু অন্যরকম মানুষও আছে এই দেশে আর এজন্যই এইসব শিশুরা বেঁচে আছে।

আমি এখন আর বেশী একটা খোঁজ খবর নেই না তবে একটা সময় খুবই নিতাম আর এখন অকেনদিন পরপর হলেও আমার ওই শিশুটিকে দেখতে যাই।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৩

কদমা বলেছেন: আপনার মোবাইল নাম্বারটা দিন । আমরা ঐ ৩১ জন শিশুর জন্য কিছু করবো । আপনার সাথে পরামর্শ করতে চাই ।

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৩

মোঃ জাকির হোসেন খান বলেছেন: ছোটমনি নিবাস, আজিমপুর (সলিমুল্লাহ্ এতিমখানা পার হয়ে বাঁয়ের রাস্তা দিয়ে একটু সামনে)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.