![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন সমাজ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি, গুহার আভ্যান্তরে যখন ছিল মানুষের বসবাস, লজ্জানিবরনের কৌশল যখন রপ্ত করেনি মানুষ, তখনও হয়ত মানুষ এত বর্বর এত আসভ্য ছিলনা।
আমি ঐ বাবার আবস্থানে নিজেকে বসিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে, বুকের মধ্যে মুচড় দিয়ে একটা হতাশার দির্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসল। এত আসহায় আর লাগেনি কখনো।
মানুষ আসলে বলা যায়না এদেরকে। এরা হায়নার চাইতেও হিস্রং জানোয়ার। এদের হিংস্রতার আগুন আমাদের গ্রাস করছে লোকারন্য টি,এস,সি থেকে নির্জন নদীতে।
কোথায় রাখব এই বিকৃত বেজন্মাদের? যাদের কারনে আমাদের স্বজনরা আজ কোথাও নিরাপদ না। এদের কোন জাত নেই, এরা বেজন্মা, বেশরম, হায়নার বির্জ্য থেকে পয়দাকৃত হায়না।
আমি বুঝিনা কি করে এরা ধরাঁছোয়ার বাইরে থেকে যায়? ১ লা বৌশাখের ঘটনা প্রায় ভুলে গেছে সবাই, বাবার সামনে দুই কিশোরীকে ধর্ষনের ঘটনাও হয়ত ভূলে যাব কদিন বাদেই, আলোচনা করব হয়ত ভাইকে বেঁধে রেখে তরুণী বোনকে ধর্ষনের ঘটনা আথবা স্বামিকে কুপিয়ে স্ত্রিকে সম্ভ্রগ আথবা এর চাইতেও বড় কোন লজ্জা ঘটনা। এহেন আলোচনা আমাদের নিত্যনৈমিত্তিক সাধারন ঘটনা। কারা এদেরকে আশ্রয় দেয়, কাদের প্রশ্রয়ে এহেন আপর্কম করার সাহস পায়?
লহ্ম্য করূন লোকারন্য টি,এস,সি চত্তর থেকে নদীর নির্জনতা কোথাও নিরাপদ না আমাদের নারিরা।যারা নাকি আমাদের কাছে আমানতসরূপ। নিজের হ্মমতার গোন্ডি ভালো করে জানি, কিছুই করার নেই আপনার আমার মত মেরূদন্ডহীন ব্লগারদের। আমরা শুধু পারি ব্লগ আর ফেসবুকের পাতা গরম করতে।
আসুন আমরা অন্তত মনে মনে ঐক্যবদ্ধ হই। রক্তবমি ছুড়ে দিই ঐ সকল হায়নাদের চোখ মুখে। প্রবল ভাবে ঘৃন্যা করি। আর কি বা করার আছে জড় পদার্থের (দীর্ঘশ্বাস্)!!!
©somewhere in net ltd.