বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের পরাজয়ের ময়নাতদন্ত (অক্রিকেটিয় বিশ্লেষন)

২০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

১. অতিরিক্ত পরিমান ডানো দুধ খাওয়ার ফলে তামিম ইকবালের বুদ্ধি-সুদ্ধি শিশুতোষ পর্যায়ে রয়ে গেছে তাই প্রতিটি খেলায় প্রায় একই রকম বল়ে একই রকম ভাবে আউট হয়েছে। পর্যাপ্ত মানসিক বিকাশ না হওয়ার কারণে তিনি ভালো মন্দের ফারাক ধরতে পারেন না, অনেকটা আপনার শিশুটির মতো! বার বার বারন করার পরও সে পানি ধরবে কারণ সে বুঝেই না যে পানি ধরলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।

প্রস্তাবনা: ডানো বাদ দিয়ে ওনাকে ছাগলের দুধ খাওয়ানো যেতে পারে।



২. ফেয়ার এন্ড লাভলীর এড করতে করতে তামিম সাহেব এত বেশি রূপ সচেতন হয়ে পড়েছেন যে তিনি আর বেশি সময় মাঠে থাকতে চান, পাছে রোদে ধুলায় কালো হয়ে যান. মাঠের চেয়ে মাঠের বাইরের ম্যাগনেট ওনাকে বেশি আকর্ষণ করে।

প্রস্তাবনা: রূপ চর্চার জন্য ওনাকে গরুর গোবর দেয়া যেতে পার।



৩. ইমরুল সাহেবের কোনো দোষ নেই, মাঠ এত বেশি উচানিকা যে ভালো করে হাটাই যায় না দোড়াবে কেমনে তাই উনি উষ্ঠা খেয়ে পড়ে গেছেন।

প্রস্তাবনা: মাঠের খেলা বন্ধ করে ওনাকে বাড়ীতে খেলতে দেয়া যেতে পারে



৪. আম্পায়ার গৌল্ড সাহেবকে বলা হয়েছিল উনি যদি ইন্ডিয়ার পক্ষে ডিসিশন দেন তাহলে ওনাকে অনেক গুলো গোল্ড দেয়া হবে, আর যদি ইন্ডিয়ার বিপক্ষে ডিসিশন দেন তাহলে ওনাকে বোল্ড করা হবে। বেচারা প্রথমটার লোভে চোখ হোটেলে রেখে এসেছিলেন।

প্রস্তাবনা: ইন্ডিয়া গোল্ড দিয়ে সফল হয়েছে, আমরা আইক্কাওয়ালা বাশ দিয়ে দেখতে পারি



৫.আম্পায়ার আলিম দার সাহেবকে বলা হয়েছিল উনি যদি ইন্ডিয়ার পক্ষে ডিসিশন দেন তাহলে ওনার জন্য সেলিন লিওনের দ্বার উন্মুক্ত হয়ে যাবে। এই লোভে উনি মাঠে বল না দেখে মাঠের বাইরে সেলিন লিওনকে খুজছিলেন।

প্রস্তাবনা: সেলিন লিওনের পরিবর্তে ময়ূরীকে দিয়ে চেষ্টা করা যেতে পারে

৫ টি +১/-০