নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য, তার উপরে আল্লাহ! সঠিক বিচারের মালিক, সর্বশক্তিমান, মহা ক্ষমাশীল।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান

আমি এক জন্ স্বাধীন চেতা মানুষ, ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য ছিলাম, কর্ম জীবনে একজন সরকারী কর্মচারী (অব:), বর্তমানে একটি বেসরকারী কোম্পানীতে হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছি।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হুসাইন (রাঃ)’র কাটা শির ও ঘাতকদের শাস্তি

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

ইসলামের ইতিহাসে এর এক বেদনা-দায়ক অধ্যায় কারবালা, সেই ঐতিহাসিক ১০ই মহরম আমাদের প্রত্যেকের জীবনকে গভীর ভাবে নাড়া দেয়। একজন মুমিন মুসলমান যাহা তাহার হৃদয়কে শুধু জ্বালাই বাড়ায় না ঈমান ও বেঈমানের চিত্র মানব হৃদয় পটে একে দেয় এক মানচিত্র, যা কোন দিন ঘুচার বা মুছার নয়। যার জন্য প্রিয় নবী করিম (রাঃ) নিজেই কেঁদে ছিলেন। এ এক আল্লাহ তায়ালার এক কঠিক পরিক্ষা মাত্র ।



বিশ্বনবী (সাঃ)’র নাতি ও নিষ্পাপ ইমাম হযরত ইমাম হুসাইনের (রাঃ.)’র ঘাতকদের সবাইকে কঠিন শাস্তি বা পরিণতি ভোগ করতে হয়েছিল। তাদের ওপর একের পর এক দুনিয়াবি ও আসমানি শাস্তি আসতে থাকে। যাহা সাহাবায়ে কেরাম দের লেখনির মাধ্যমে যুগে যুগে প্রকাশ পেয়েছে, আজও তাহা সবার মুখে মুখে প্রকাশিত।







যেমন, তাদের বেশিরভাগই প্রাণ হারায়, বিভিন্ন আজাব ও গজবের মধ্যদিয়ে বা কারো মুখ কৃষ্ণ বর্ণ হয়ে যায়, কারো চেহারা বিকৃত হয়ে যায়, কেউ রাজ্য হারায় আবার কেউ পাগল হয়ে যায় ইত্যাদি।







ইমামের সঙ্গে বেয়াদবির পরিণাম:







যুদ্ধের প্রথম দিকে তামিম গোত্রের আবদুল্লাহ ইবনু হাউজা নামের এক পাষণ্ড ব্যক্তি ঘোড়ায় সওয়ার হয়ে ইমাম হুসাইন (রাঃ)-কে খুঁজতে আসে। লোকটি ও হুসাইন! ও হুসাইন বলে চিৎকার দিচ্ছিল। ইমাম (রাঃ.) বললেন, কি চাও? লোকটি বলে: দোযখের সুসংবাদ নাও। ইমাম হুসাইন (রাঃ.) বললেন: আমি তো দয়ালু প্রতিপালক ও বাধ্য শাফাআতকারীর কাছে যাচ্ছি।







পরে ইমাম বলেন, লোকটি কে? সঙ্গীরা বললেন: ইবনু হাউজা। ইমাম অভিশাপ দিয়ে বললেন: হে আমার প্রতিপালক তাকে দোযখে স্থানান্তরিত করুন।



বর্ণনাকারী বলেন- " লোকটির ঘোড়া তাকে নিয়ে খালের মধ্যে পড়ে তার আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। সে নিচে পড়ে যায়। আর তার বাম পা রেকাবিতে আটকে থাকে। ঘোড়া দৌড়াতে থাকে। আর লোকটির মাথা পাথরের মধ্যে বার বার ধাক্কা খেতে থাকে। ফলে লোকটির মাথার মগজ বেরিয়ে যায়। এভাবে যুদ্ধের শুরুতেই লোকটি জাহান্নামে চলে যায়"। (তাবারি, পঞ্চম খণ্ড, ২৫৫ পৃ.)







কারবালায় যে অসম যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তাতে ইমাম হুসাইন (রাঃ)সহ তাঁর প্রায়৭২ জন সঙ্গী প্রথম দিকে জয়ী হচ্ছিলেন। কারণ, প্রথম দিকে হচ্ছিল দ্বৈত বা মল্ল যুদ্ধ। কিন্তু এইসব যুদ্ধে প্রতিপক্ষ খুব সহজেই ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ মুমিন ও বীরদের দৃঢ় আঘাতে কুপোকাত হয়ে জাহান্নামবাসী হচ্ছে দেখে ইবনে জিয়াদের নেতৃত্বাধীন প্রায় ত্রিশ হাজার সেনার ইয়াজিদ বাহিনী ইমাম শিবিরের প্রত্যেক বীরের ওপর সম্মিলিত হামলার নির্দেশ দেয়। ফলে ইমাম শিবিরের প্রত্যেক যোদ্ধা বীর-বিক্রমে জিহাদ করে বহু সংখ্যক মুনাফিক সেনাকে জাহান্নামে পাঠালেও শেষ পর্যন্ত বিপুল সংখ্যক তির, বর্শা ও তরবারির আঘাতে মারাত্মকভাবে আহত ও বিপর্যস্ত হয়ে শহীদ হন। ইমাম নিজে প্রায় দুই হাজার ইয়াজিদ সেনাকে জাহান্নামে পাঠিয়েছিলেন এবং আরো বেশি সংখ্যককে আহত করেছিলেন।







অশ্ব-খুরে ইমামের দেহ দলিত-মথিত করার শাস্তি







হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ)-কে শহীদ করেই ইয়াজিদের লোকজন ক্ষান্ত হয়নি। ইবনে জিয়াদের নির্দেশে ইমামের লাশের ওপর ঘোড়া দাবড়ানো হয়। এই কাজে নেতৃত্ব দেয় ইবনু হায়াত হাজরামি ও আহবাশ ইবনু মারসাদ নামের দুই পাষণ্ড।







এ প্রসঙ্গে ইবনে জারির তাবারি লিখেছেন, "ঘোটক বাহিনী আসল। তারা ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র লাশের ওপর ঘোড়গুলো দাবড়িয়ে তার পিঠের হাড় ও বুকের পাঁজর ভেঙ্গে দেয়। এ কাজে নেতৃত্ব দানকারী আহবাশ ইবনু মারসাদ কিছু দিন পর এক অজানা তিরের আঘাতে নিহত হয়। তিরটি তার বুক ভেদ করে চলে গিয়েছিল। (তাবারি, পঞ্চম খণ্ড, ২৬০ পৃ.)







ইমামের শির মুবারকের কুরআন তিলাওয়াত







ইমাম হুসাইন (রাঃ)-কে শহীদ করার পর কুফার গভর্নর ইবনে জিয়াদ যখন মিম্বরে উঠে বলেছিল যে,’আল্লাহর প্রশংসা করছি যিনি মিথ্যাবাদী ও তার সন্তানকে তথা আলী (রাঃ) ও তাঁর সন্তান হুসাইন (রাঃ)-কে হত্যা করেছেন’ তখন আযদ গোত্রের আবদুল্লাহ ইবনে আফিফ আজদি (যিনি সিফফিন ও জামাল যুদ্ধে আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (রাঃ)’র পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন ) ইবনে জিয়াদের সামনেই ঘোষণা করেন যে, নবী-পরিবারকে স্বয়ং আল্লাহ সব অপবিত্রতা থেকে দূরে রেখেছেন আর ইয়াজিদ ও তার বাবা (মুয়াবিয়া) আল্লাহর রাসূল (সাঃ)’র মাধ্যমে অভিশপ্ত হয়েছে এবং জিয়াদ আল্লাহর শত্রু ও হুসাইন (রাঃ)-কে হত্যার পরও সে (জিয়াদ) নিজেকে আর মুসলমান বলে দাবি করতে পারে না। তিনি জিয়াদকে মিথ্যাবাদী ও মিথ্যাবাদীর সন্তান এবং যে(ইয়াজিদ) তাকে নিয়োগ দিয়েছে সে ও তার পিতাও (মুয়াবিয়া) মিথ্যাবাদীর সন্তান বলে উল্লেখ করেন। এসব কথা শুনে ইবনে জিয়াদ ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে হত্যার নির্দেশ দেয়। কিন্তু আযদির গোত্রের লোকেরা তাকে রক্ষা করেন এবং এমনকি এ জন্য ছোটোখাটো যুদ্ধও সংঘটিত হয়। কিন্তু পরে জিয়াদের সেনারা গভীর রাতে আযদিকে ঘর থেকে ধরে এনে হত্যা করে এবং তাঁর মাথা ঝুলিয়ে রাখে একটি লবনের জলাশয়ের পাশে। এর পরের দিন ভোরে জিয়াদ ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র পবিত্র শির মুবারকটি আনতে বলে ও এই পবিত্র মাথাকে কুফার রাস্তাগুলোয় সবগুলো গোত্রের জনগণের মধ্যে প্রদর্শনের নির্দেশ দেয়।



আল্লাহ সুরা কাহাফ বলেছেন।



أَمْ حَسِبْتَ أَنَّ أَصْحَابَ الْكَهْفِ وَالرَّقِيمِ كَانُوا مِنْ آيَاتِنَا عَجَبًا [١٨:٩]



আপনি কি ধারণা করেন যে, আসহাবে কাহাফ তথা গুহার (৩০৯ বছর পর জীবিত হওয়া) অধিবাসীরা এবং লেখাগুলো আমার নিদর্শনাবলীর মধ্যে বিস্ময়কর ছিল ? (সুরা কাহাফ-৯)



এখানে, এটা একটা বিষ্ময়কর দৃশ্য ছিল এবং হৃদয় বিধারক। যে আল্লাহুর হাবিব (সাঃ) সারা জাহানের মুসলমানের সুপারিশ করবেন। তারই দৌহিত্র হোসাইন (রাঃ) আজ এই অবস্থ্া এজন্য যারা দায়ী তারা অবশ্যই মুসলমান থেকে খারিছ হয়েছে। এটা বিশ্বাস করা বা না করা আপনার ঈমানি দায়িত্ব।







যাইদ বিন আরক্বাম বলেন, “আমার চামড়ার লোম দাঁড়িয়ে গেল এবং আমি বললাম, হে রাসূলুল্লাহর দৌহিত্র, আপনার রহস্য ও আপনার কাজও সবচেয়ে বিস্ময়কর এবং হ্যাঁ, সবচেয়ে বিস্ময়কর।” হে আমার প্রতিপালক এর রহস্য আপনীই ভাল জানেন, নিশ্চই মুনাফিকরা এর প্রতিদান পাবেন।



(সূত্র, শেইখ আব্বাস কুমির লেখা নাফাসুল মাহমুম বা ‘শোকার্তের দীর্ঘশ্বাস’, দ্বিতীয় খণ্ড, পৃ-৩৮)







এক ঘাতক অন্ধ হয়ে যায়







সিবত ইবনে জাওজি বর্ণনা করেছেন: এক বৃদ্ধ ব্যক্তি ইমাম হুসাইন (রাঃ) হত্যায় শরিক ছিল। লোকটি একদিন হঠাত অন্ধ হয়ে যায়। লোকেরা এর কারণ জানতে চাইলে বৃদ্ধ বললঃ- "আমি রাসূল (সাঃ)-কে স্বপ্নে দেখি যে তিনি হাতের কাপড় ঘুটিয়ে আছেন। তাঁর হাতে তলোয়ার। সামনে একটি বিছানায় হুসাইন (রাঃ)’র দশ ঘাতকের মাথা কাটা লাশ পড়ে আছে। এরপর রাসূল (সাঃ) আমাকে ধমক দিলেন। আর হুসাইন (রাঃ)’র রক্ত-মাখা একটি শলাকা আমার চোখে লাগিয়ে দিলেন। সকালে উঠে দেখি আমার চোখ অন্ধ"।







এক ঘাতকের মুখ আলকাতরার মত কালো হয়ে যায়







সিবত ইবনে জাওজি আরো বর্ণনা করেছেনঃ- যে পাষণ্ড লোকটি ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র খণ্ডিত মস্তক ঘোড়ার গলায় লটকিয়ে রেখেছিল তার মুখ কালো আলকাতরার মত রং ধারণ করে। লোকেরা তাকে বলল: "তুমি সমস্ত আরবে সুন্দর চেহারার মানুষ ছিলে, তোমার এ অবস্থা কেন হল?" সে বলল: যেদিন আমি ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র মাথা ঘোড়ার গলায় ঝুলিয়েছিলাম সেদিন থেকে একটু ঘুমালেই দুই ব্যক্তি এসে আমার দুই বাহু ধরে আমাকে জ্বলন্ত আগুনে নিয়ে যায়। তারা আমাকে আগুনে ফেলে দেয়। আগুনে পুড়ে পুড়ে আমার এ দশা হয়েছে। কিছু দিন পর লোকটি মারা যায়।







আরেক ঘাতক আগুনে পুড়ে কয়লা হয়ে যায়







সিবত ইবনে জাওজি আরো বর্ণনা করেছেন: প্রসিদ্ধ তাফসিরকার সুদ্দি বলেছেন, তিনি একদিন লোকজনকে দাওয়াত করেন। মজলিসে আলোচিত হল যে, যারা ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র হত্যাকাণ্ডে শরিক ছিল দুনিয়াতে তাদের শাস্তি হয়ে গেছে। এক ব্যক্তি বলে: এটা একেবারে মিথ্যা কথা। সে নিজে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল, কিন্তু তার কিছুই হয়নি। লোকটি মজলিস থেকে উঠে বাড়ীতে পৌঁছায় এবং তার প্রদীপ জ্বালানোর চেষ্টা করে। প্রদীপ বা চেরাগের শলতা ঠিক করতে গিয়ে তার কাপড়ে আগুন লেগে যায়। আর সেই আগুনে জ্বলেই লোকটি কয়লা হয়ে যায়। সুদ্দি নিজে সকাল বেলা খবর পেয়ে তাকে কালো কয়লা অবস্থায় দেখতে পান।







ইমামের প্রতি তির নিক্ষেপকারীর পানির পিপাসা







ফুরাত নদীর কুলে চরম পিপাসার্ত অবস্থায় ইমাম হুসাইন (রাঃ) পানি পানের চেষ্টা করলে ইয়াজিদ বাহিনীর এক পাষণ্ড তাঁর গলায় তির ছোঁড়ায় তিনি আর পানি পান করতে পারেননি। পাষণ্ড ওই লোকটি সব সময় পানি বা শরবত পান করলেও তার পিপাসা মিটতো না। অবশেষে তার পেট ফুলে যায় ও তীব্র পানির পিপাসায় কাতরাতে কাতরাতে সে জাহান্নামবাসী হয়।







আরেক ঘাতকের শাস্তি







ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র মাথার ওপর তরবারির আঘাত হেনেছিল জালিম বুরনস এবং ইমামের আহত অবস্থায় তাঁর টুপিও উঠিয়ে নিয়ে যায় সে। লোকটি ওই টুপি দেখিয়ে ইয়াজিদের কাছ থেকে পুরস্কার পাওয়ার আশা করছিল। ইমাম তা বুঝতে পেরে অভিশাপ দিয়ে বলেছিলেন, ‘এ আঘাতের বিনিময়ে তুমি যেন পানাহারের ব্যবস্থা করতে না পার। আর আল্লাহ যেন তোমাকে জালিমদের সঙ্গে হাশর করেন।’







লোকটি আজীবন আর্থিক অনটনে ভুগেছে এবং দারিদ্রের মধ্য দিয়েই তার মৃত্যু ঘটেছিল।











ইমাম হুসাইন (আ.)’র শাহাদতের ৫ বছর পর মুখতার সাকাফি ঘাতকদের শাস্তি দেয়ার জন্য জনপ্রিয় গণ-আন্দোলন গড়ে তুলেন এবং কুফা ও ইরাকে তাঁর শাসন-ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি হুসাইন (রাঃ) হত্যায় জড়িত প্রত্যেক ঘাতককে খুঁজে বের করে একের পর এক হত্যা করেন। বেশ কয়েক দিন ধরে এই কিসাস অব্যাহত ছিল। হুসাইন (রাঃ) হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের মধ্য থেকে গড়ে প্রতিদিন ২৪৮ জনকে হত্যা করেন মুখতার।







যেমন, আমর ইবনে হাজ্জাজ পিপাসার্ত অবস্থায় মরুভূমির উত্তপ্ত হাওয়ার মধ্যে পালাতে গিয়ে বেহুশ হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় জনগণ তাকে হত্যা করে।







শিমারকে ধরে এনে তাকে হত্যা করা হয় এবং তার শরীরের গোশত কুকুরকে খাওয়ানো হয়।







আবদুল্লাহ ইবনে উসাইদ, মালিক ইবনে বশির ও হামল ইবনে মালিকসহ কয়েকজন ঘাতককে ঘেরাও করা হলে তারা ক্ষমা চায়। মুখতার বলে: তোরা ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র প্রতি দয়া দেখাতে পারলি না, তোদের আবার ক্ষমা কিসের? তাদেরকে ধরে এনে হত্যা করা হয়।







ইমামের টুপি হরণকারী মালিক ইবনে বশিরের হাত ও পাগুলো কেটে ফেলেন বিপ্লবীরা। ফলে সে তড়পাতে তড়পাতে মারা যায়।







ওসমান ইবনে খালিদ ও বিশর ইবনে শুমহিত কুফায় ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র দূত বা প্রতিনিধি তথা তাঁরই চাচাতো ভাই মুসলিম ইবনে আকিল (রাঃ) হত্যায় জড়িত ছিল। এ দুই ঘাতককে হত্যার পর তাদের লাশ পুড়িয়ে ফেলা হয়।







ইয়াজিদ বাহিনীর সেনাপতি ওমর ইবনে সাদ ও তার ছেলেকেও ধরে এনে হত্যা করেন বিপ্লবীরা।







ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র প্রতি তির নিক্ষেপকারী হাকিম ইবনে তোফায়েলকে তির মেরে হত্যা করেন বিপ্লবীরা।







ইমাম হুসাইন (আ.)’র ভাতিজা আবদুল্লাহ ইবনে হাসান (রাঃ)’র হত্যাকারী জায়েদ ইবনে রিফাদকে তির ও পাথর ছুড়ে আহত করেন বিপ্লবীরা এবং এরপর তারা তাকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেন। পাষণ্ড রিফাদ ইমাম হাসানের পুত্রের কপালের ওপর তির নিক্ষেপ করেছিল। এ অবস্থায় কপাল রক্ষার চেষ্টা করায় রিফাদ আরেকটি তির ছুঁড়ে আবদুল্লাহ (রাঃ)’র হাতকে কপালের সঙ্গে গেঁথে ফেলে।







ঘাতক সিনান ইবনে আনাস কুফা ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল। মুখতার তার ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেন।







মুখতার বলেছিলেন, চার ভাগের তিন ভাগ কুরাইশকে হত্যা করলেও তা ইমাম হুসাইন (রাঃ)’র একটি আঙ্গুলের বদলার সমান হবে না।







হুসাইন (রাঃ)’র ঘাতকদের ভয়াবহ পরিণতি দেখে মনে করা যায় পবিত্র কুরআনের এই আয়াত: ‘শাস্তি এমনই হয়ে থাকে। তবে আখিরাতের শাস্তি আরো কঠিন, যদি তারা জানতো।’ আখিরাতে তাদের শাস্তি কত ও কঠিক হবে যদি জানতেই পারতো এবং তারা তা বিশ্বাস করতো তবে তারা ঈমান হুসাইন (রাঃ)কে হত্যা করা তো দুরের কথা, ঐ অভিযান তেকে পালিয়ে বেড়াতে চেষ্টা করতো।



যুগে যুগে ঈমান এবং বেঈমানের, সত্য ও মিথ্যার সাথে লড়াই চলে আসতেছে, এখনও চলতাছে যাহা দেখতাছি, ভবিষতেও হয়তো বা থাকতে পারে নাও বা পারে। যদি সবাইকে আল্লাহ ঈমান দান করেন তবে হয়তো বেঈমান থাকবেন না।

আল্লাহ যেন সবাইকে হেদায়েত নসিব করেন।

আমিন।।।



(বি:দ্র: ইহা অনুদিত এবং সংগ্রীহিত)

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

দিশার বলেছেন: এরকম কিচ্ছা কাহিনী . ইসলাম ধর্মের সাথে সঙ্গতি পূর্ণ নয়। এগুলা প্রচার করে, আপনারা বিপক্ষের হাতে ইশু তুলে দেন ইসলাম কে নিয়ে হাসা হাসি করার জন্য। কাটা সির তেলাওয়াত করে, ভালই।।।

আর প্রতিপক্ষ যাদের বলছেন এরা কি সবাই বেদ্বীন ছিল না মুসলিম ছিল ? নবী বংশ বলে নিষ্পাপ এমন কথা কোরানে কোথায় লেখা পাইসেন দেখান।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: "তাবারি, পঞ্চম খণ্ড, ২৬০ পৃ." হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ) সম্পের্ক েলখা পড়ার অনুেরাধ করা হেলা।

২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

হাসান ২৯ বলেছেন: দিশার, "দিশা ঠিক করেন"।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ভাই আমি রাগ একদম পছন্দ করি না। আপনাদের প্রশ্ন আমাকে আরো বেশী পড়ায় আগহী করে তুলবে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

শাহ আজিজ বলেছেন: এটা গোত্র দন্ধ মাত্র । ইয়াজিদ ও জিয়াদ মুনাফিক এ তথ্য কোথায় পেলেন?
কাটা মস্তক কোরান পড়ে এইসব অদ্ভুত ব্যাপার কিন্তু কক্ষনো শুনিনি । মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান এর ইতিহাস পড়ুন এবং জানুন ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: জনাব, আপনী আমাকে েয প্রশ্ন করেছেন, তার উত্তর অতি সহজ, নবী করিম (সাঃ) বংশধরা েকউ েবইমান ছিলনা এটাতো সত্য, আপনার প্রশ্ন আমাকে আরো বেশী পড়াশুনা করতে সহায্য করবে। ইয়াজিদ এবং হুসাইন (রাঃ), আমি দ্বন্ধে যেতে চাই না, আমার ঈমান বলে দেবে কে ইমানদার এবং কে বেইমান। আপনাকে ধন্যবাদ

৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এজিদ আর জিয়াদ মুনাফেক নয়, ক্বাফিরুনা হাক্বা।
এই কথায় যার বিশ্বাস নেই সেও ক্বাফিরুনা হাক্বা।

কারণ এর প্রমাণ একটা নয়, একশ নয়, এক হাজারও নয়- হাজার হাজার।
যে এই হাজার হাজার সহীহ হাদীস দেখার সময় পায় না,- বিশ্বাস করারও সময় পায় না, তাবেয়ী-তাবে তাবেয়ী আর মুজতাহিদদের কথা দেখার সময় পায় না, তার জন্য করুণা করারও সময় নাই।

এইজন্যই বলা হয়েছে, জানাটা প্রত্যেক বিশ্বাসীর জন্য অবশ্যকর্তব্য।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: অাপনাকে অসংখ্যা মোবারক বাদ, আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। আমিন।।।।।

৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

দিশার বলেছেন: লিসনি ভাই, কাটা শির এর তেলাওয়াত এর বেপারে আপনি আস্তিক না নাস্তিক ? B:-)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ভাই আমি পূর্ন আস্তিক। আপনাকে ধন্যবাদ

৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি চরম আস্তিক। কাটা শির শুধু তেলাওয়াত করতে পারে না, চাইলে প্রলয় আনতে পারে। আফটার অল, এটা ধর্ম।

আর ঈশ্বর সর্বশক্তিমান।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০২

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ চাহেন তো সব কিছুই সম্ভব হয়। মানুষের অসাধ্য অনেক কিছুই আছে। আচ্ছা ভাই ব্যথার কি কোন অস্থিত্য আছে? তাকে ধরা ছোয়া যায়? রং আছে? একই উত্তর নাই।শুধু অনুভব করা যায়, তাই মহান আল্লাহু তায়ালা অনেক কিছুই পারেন, যা শুধু শুনেই বিশ্বাস করতে হবে। আমিন।।।

৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

দিশার বলেছেন: ভাই আপনার সাথে ফারদার কোন তর্ক করার উত্সাহ হারায়ে ফেললাম। কোরান তো না, এমন কি কোন হাদিস ও এমন গাজাখুরি কিসুর সাফাই গায় না , এটা যখন আপনার "বিশসাস " করতে সমস্যা না হয় তখন, পৃথিবী গজ কছপের পিঠের উপরে চরে আসে বিসসাস করতে অসুবিদা কি থাকে, যেহেতু দুইটার প্রমান সমান সমান যা কিনা শূন্য

ভালো থাকবেন। কুসংস্কার মুক্ত মনে করেছিলাম আপনাকে।

৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দিশার ভাই,

বিদায়ের টাইম তাহলে কি সমাগত?
আফটার অল, আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করি, তার সক্ষমতা সহ।
এই কারণে বিদায় দেয়াটা একটু অমানবিক হয়ে গেল না?
কারণ এটা আপনি আগেই জানতেন।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনারা দু'জন ঝগড়া না করে যদি আমাকে কিছু ভাল উপদেশ দিতেন তবে আমার কাজে আসতো, আপনারা দু'জনই ভাল থাকুন, আমি কিছু বই পড়ে সত্য জানার চেষ্টা করলাম মাত্র। তবে আমার পূর্ন আস্তা আছে এটা সত্য। নবী করিম (সাঃ)কে যখন সাদা কাপড় দিয়ে ডেকে দেয়া হলো তখন হযরত আবুবক্কর (রাঃ) রাসুল করিম (সাঃ) অষ্ঠদ্বয় লড়তে দেখেছিলেন। তিনি তাহার মুখের কাছে কান পেতে শুনেছিলেন। রাসুল করিম (সাঃ) বলছেন, "ইয়া হাবলি উম্মাতি" একই কথা বার বার বলছেন। আমিন।।।

৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

দিশার বলেছেন: লিসনি ভাই ভুল বুঝবেন না, আপনাকে পছন্দ করি আমি, আপনার লেখা ভালো লাগে। কিন্তু কেও যদি, কাটা শির কথা বলতেসে "বিসসাস" করে, তখন তো তার সাথে "যুক্তি" বা লজিকাল কোনো কথা বাত্রা চলতে পারে না আর। যুক্তি কে যদি লাঠি মেরে মন থেকে তাড়ায়ে দেন তাহলে "রিয়াসনিং" করে লাভ কি ? জাস্ট close ইউর eyes এন্ড বিলিভ what ইউ want .

আর লেখক ভাই কে বলছি, আপনার আবু বকর(র) আর নবীর এর গল্প সত্তি হলে তো, ইসলামের নবী কে জান্ত কবর দিসেন সাহাবারা !

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: কোরআন ও হাদিস সম্পর্কে কোন দ্বিমত আমার কোন কালেই ছিল না আজও নাই । আমার অনুরোধ কোরআন পড়ুন এবং অর্থ বুঝুন, ইনস্ আল্লাহু বুঝতে পাড়বেন এবং আপনার সন্দেহ কেটে যাবে। আর যদি একান্তই কোরআন সম্পর্কে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন তবে ভাই আমার কিছু্ই করার থাকবে না। আল্লাহ আপনাকে পবিত্র কোরআন জানারও বুঝার তৈফিক দান কুরন আমিন।।

১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

শাহ আজিজ বলেছেন: ছিদ্দিকুর রাহমানঃ এই লিংকটা পড়বেন এবং এই সুত্রে আরও লিঙ্ক পাবেন । জ্ঞ্যান অর্জন আরেক ধরনের ইবাদত । আপনার জানার ইচ্ছা আছে এবং এই প্রযুক্তি আপনাকে সাহায্য করবে তা জানার । তবে আমল করা না করা কিন্তু আপনার একক সিদ্ধান্ত । Click This Link

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন:
জনাব, শাহ আজিজ, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমাকে লিংক টা দেওযার জন্য আমি চেষ্টা করবো। হ্যাঁ ভাই গ্রহন করা না করা ঈমানি দ্বায়িত্ব, এটা একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার এটারই বিচার রোজ কেয়ামতের দিন হবে। আল্লাহ আমাকে আপনাকে ইসলাম বোঝার এবং জানার তৈফিক দান করুন আমিন, আল্লাহ যেন, আপনাকে সঙ্গল করেন।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: দিশার এর বেদিশা কিছু স্টাটাস পাওয়া যায়। আল্লাহর রাসুল এবং তার ধর্ম ইসলামকে নিয়া তার ব্যাপক চুলকানি আছে। এটাকে বলে ছুপা নাস্তিক। গদামের উপর রাখেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: পাঠক কোন মন্তব্য করতেই পারে, যে যতটুকু বুঝে সে ততটুকুই বলে এতে রাগ করার কিছুই দেখিনা।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হে রাসূলুল্লাহর দৌহিত্র, আপনার রহস্য ও আপনার কাজও সবচেয়ে বিস্ময়কর এবং হ্যাঁ, সবচেয়ে বিস্ময়কর।” হে আমার প্রতিপালক এর রহস্য আপনীই ভাল জানেন, নিশ্চই মুনাফিকরা এর প্রতিদান পাবেন।


‘শাস্তি এমনই হয়ে থাকে। তবে আখিরাতের শাস্তি আরো কঠিন, যদি তারা জানতো।’ আখিরাতে তাদের শাস্তি কত ও কঠিক হবে যদি জানতেই পারতো এবং তারা তা বিশ্বাস করতো তবে তারা ঈমান হুসাইন (রাঃ)কে হত্যা করা তো দুরের কথা, ঐ অভিযান তেকে পালিয়ে বেড়াতে চেষ্টা করতো।

যুগে যুগে ঈমান এবং বেঈমানের, সত্য ও মিথ্যার সাথে লড়াই চলে আসতেছে, এখনও চলতাছে যাহা দেখতাছি, ভবিষতেও হয়তো বা থাকতে পারে নাও বা পারে। যদি সবাইকে আল্লাহ ঈমান দান করেন তবে হয়তো বেঈমান থাকবেন না।


আল্লাহ যেন হেদায়েতের যোগ্য সবাইকে হেদায়েত নসিব করেন।

০৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ভাই, পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে ন্যায় ও অন্যায়ের সাথে লড়াই হয়ে আসছে, এখনো চলছে, ভবিষতেও হবে। আল্লাহ তাই দুটো ভাগ করে ফেলেছেন, বেহেস্ত ও দোযখ, ভালও মন্ধ,
আমরা যতক্ষন কোরআন ও হাদিসের অনুসারী হয়ে তাহা আকড়াইয়া ধরে রাখবো ইনস্ আল্লাহ পথ ভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। ভাই আপনী আমার লেখাটা পড়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ, সবাই পড়ে কেউ ভাল মন্তব্য করে আবার কেউ খারাপ মন্তব্য করে, তাতে আমার কিছুই আসে-যায় না। কারন তারা এই রকম কিছু পড়তে পড়তে হয়তো বা ঈমান এনে ফেলবে। এবং খাটি মুসলমানে পরিনত হবে। আমি আমার মতো করে লেখে যাবে। আল্লাহ আপনার সর্বময় মঙ্গল করুন। আমিন।।

১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ভাই, পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে ন্যায় ও অন্যায়ের সাথে লড়াই হয়ে আসছে, এখনো চলছে, ভবিষতেও হবে। আল্লাহ তাই দুটো ভাগ করে ফেলেছেন, বেহেস্ত ও দোযখ, ভালও মন্ধ,
আমরা যতক্ষন কোরআন ও হাদিসের অনুসারী হয়ে তাহা আকড়াইয়া ধরে রাখবো ইনস্ আল্লাহ পথ ভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। ভাই আপনী আমার লেখাটা পড়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ, সবাই পড়ে কেউ ভাল মন্তব্য করে আবার কেউ খারাপ মন্তব্য করে, তাতে আমার কিছুই আসে-যায় না। কারন তারা এই রকম কিছু পড়তে পড়তে হয়তো বা ঈমান এনে ফেলবে। এবং খাটি মুসলমানে পরিনত হবে। আমি আমার মতো করে লেখে যাবে। আল্লাহ আপনার সর্বময় মঙ্গল করুন। আমিন।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.