![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক জন্ স্বাধীন চেতা মানুষ, ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য ছিলাম, কর্ম জীবনে একজন সরকারী কর্মচারী (অব:), বর্তমানে একটি বেসরকারী কোম্পানীতে হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছি।
অসমের বোড়োল্যান্ড টেরিটোরিয়াল এরিয়া ডিস্ট্রিকস বা বিটিএডি'র ক্ষমতাসীন দল বিপিএফে'র সন্ত্রাসীগোষ্ঠী যুব ফ্রন্ট মুসলমানদের ওপর হামলা চালিয়ে নিমর্মভাবে হত্যা করেছে। আর কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকার বিপিএফকে কোনোভাবে রুষ্ট করতে চায় না। ফলে তারা এতবড় অপরাধ করার পরও তাদের কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। তাছাড়া সাধারণ মানুষের দাবি সত্ত্বেও সেখানে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়নি।
অসমের উত্তাল পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করেছেন অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট বা এআইইউডিএফ এর নেতা ও বিধায়ক শেরমান আলী আহমেদ।
তিনি আরো বলেছেন, বিটিএডি'র শাসন ক্ষমতায় থাকা বিপিএফ সেখানকার সংখ্যালঘু বোড়োদের সংখ্যাগুরু করার জন্য মুসলমানসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর সবাইকে নৃগোষ্ঠীয় সাফাই অভিযানে নেমেছেন। আর তাদের এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য প্রায় তিন/চার দশক ধরে তারা এ ধরণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
পূর্ণাঙ্গ সাক্ষাৎকারটি উপস্থাপন করা হলো
অসমে সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর বোড়ো জঙ্গিদের নৃশংস হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩ জনে। দেশটিতে যখন লোকসভা নির্বাচন চলছে তখন এ নৃশংস সহিংসতার ঘটনা ঘটল। এই সহিংস হামলার কারণ কি বলে আপনি মনে করেন?
শেরমান আলী আহমেদ: দেখুন 'বিটিএডি' এলাকায় নৃশংস হত্যার ঘটনা নতুন কিছু নয়। বিগত প্রায় তিন বছর যাবত এই এলাকায় এ ধরণের নৃশংস হত্যাকাণ্ড চলছে। এর মূল কারণ হচ্ছে'বিটিএডি'এলাকায় দুর্বৃত্তসহ মানুষের হাতে প্রচুর পরিমাণে অবৈধ অস্ত্র রয়েছে। ভারত সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা বিভিন্ন সময় রিপোর্টে উল্লেখ করেছে 'বিটিএডি'তে একে ৪৭ ধরণের অস্ত্র আছে পাঁচ হাজারের বেশি। এসব অবৈধ অস্ত্র-শস্ত্র জব্দ করার জন্য আমরা গত তিনবছর ধরে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে আসছি।
বর্তমানে এখানে ক্ষমতায় থাকা কংগ্রেস সরকার ওই সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। না নেয়ার পেছনে কারণ সম্ভবত একটাই-আর সেটি হচ্ছে, বিটিএডি'র শাসন ক্ষমতায় থাকা বিপিএফের সঙ্গে কংগ্রেস জোটবদ্ধ হয়ে এখানকার শাসন কার্য পরিচালনা করছে। অসমের কংগ্রেস সরকার বিপিএফকে রুষ্ট করতে চান না।
আর 'বিটিএডি'র শাসন ক্ষমতায় থাকা 'বিপিএফ' সেখানকার সংখ্যালঘু বোড়োদের সংখ্যাগুরু করার জন্য মুসলমানসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর সবাইকে নৃগোষ্ঠীয় সাফাই অভিযানে নেমেছেন। আর তাদের এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য প্রায় তিন/চার দশক ধরে তারা এ ধরণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
এছাড়া এখন 'বিটিএডি'তে যে নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটেছে এবং চলছে তার অন্যতম কারণ হচ্ছে চলমান লোকসভা নির্বাচনে বিপিএফের প্রার্থী চন্দন ব্রাহ্ম পরাজিত হয়েছেন। নৃশংস মুসলিম হত্যাযজ্ঞের দুদিন আগে বিপিএফ নেত্রী প্রমীলা রানি ব্রহ্ম বলেছিলেন মুসলমানরা 'বিপিএফ'কে ভোট দেয়নি। তার এ উস্কানীমূলক মন্তব্যের পর নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটানো হল।
তাছাড়া নির্বাচনের ক্যাম্পেইনিং'র সময় বিপিএফের প্রার্থী চন্দন ব্রহ্ম অবোড়ো এলাকায় গিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, এবার যদি 'বিপিএফে'র প্রার্থী পরাজিত হয় তাহলে ভূমিকম্পের সৃষ্টি হবে। তারা 'বিটিএডি'তে তিন দিন ধরে টানা হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে তাদের সেই হুমকিকে সত্য প্রমাণ করল।
কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রী সিদ্দিক আহমেদও স্বীকার করেছেন যে, 'বিপিএফ' নৃশংস মুসলমান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। বিটিএডির নিয়ন্ত্রণাধীন ফরেস্ট অফিসের রেঞ্জারসহ সেখানকার কয়েকজন গ্রেফতার হয়েছে। কারণ তাদের অফিসে থাকা অস্ত্র এই হত্যাকাণ্ডের সময় ব্যবহার করা হয়েছে এমন প্রমাণ পাওয়া গেছে বিধায় তাদের গ্রেফতার করা হয়। অর্থাৎ 'বিফিএফে'র চাম্পা বরগুইয়ারি যিনি ফরেস্ট অফিসের দায়িত্বে আছেন। সম্ভবত তার নির্দেশেই তার আন্ডারে থাকা কর্মচারীরা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।
তবে আমরা অসম সরকারের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈকে বারবার এসব অবৈধ অস্ত্র জব্দ করার জন্য আহবান জানিয়েছি। কিন্তু তিনি অবৈধ অস্ত্র জব্দ করার কোনো নির্দেশ দেননি কারণ তিনি বিপিএফকে রুষ্ট করতে চাননি। গত তিন দিনে 'বিটিসি' প্রধান হাগ্রামা মহিলারি, বিপিএফ নেত্রী প্রমীলা রানি ব্রহ্ম- তাদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় হত্যাকাণ্ড চলছে সেকথা শুধু আমরা নই শাসক পক্ষের মন্ত্রীরা বলা সত্ত্বেও তাদের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রী কোনো ব্যবস্থা নেন নি।
এখনও 'বিটিএডি' এলাকার মানুষ চরম আতঙ্ক, উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছেন। কারণ মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পরও সেখানে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
অসমের এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে দেশটিতে চলছে পারস্পরিক দোষারোপ। ....আসলে কার দায় কতটা?
শেরমান আলী আহমেদ বলেছেন- এখানে মূলত দায়ি 'বিটিএডি'র শাসন ক্ষমতায় থাকা বিপিএফ, অসমের রাজ্য সরকারের থাকা কংগ্রেস দল ও সরকার। কংগ্রেস সরকারের সহযোগিতায় 'বিপিএফ'ই 'বিটিএডি'তে গত তিন দশক ধরে মুসলমানসহ অন্যান্য জাতি গোষ্ঠীকে নৃতাত্ত্বিকভাবে নিঃশেষ করার অভিযানে নেমেছে। আর ২০০৮ সাল থেকে মুসলমান জনগোষ্ঠীর ওপর নির্যাতন ও হত্যার ঘটনা অব্যাহতভাবে চলছে।
রেডিও তেহরান: নৃশংস এ সহিংসতার পর মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ, বিটিসি প্রধান হাগ্রামা মহিলারি এবং ডিজিপি খগেন শর্মাকে দায়ি করে তাদের পদত্যাগ এবং সিবিআই তদন্তের দাবি উঠেছে। এ দাবি কতটা যৌক্তিক?
শেরমান আলী আহমেদ: নৃংশস সহিংতার পর মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ, বিটিসি প্রধান হাগ্রামা মহিলারি এবং ডিজিপি খগেন শর্মাকে দায়ি করে তাদের পদত্যাগ এবং সিবিআই তদন্তের যে দাবি উঠেছে তা অত্যন্ত যৌক্তিক। কারণ আমাদের ধারণা ও সন্দেহ যে, ডিজিপি খগেন শর্মার সহযোগিতায় এ হত্যাকাণ্ড চলছে। মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে বা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা এখনও গ্রহণ করেন নি। কাউকে গ্রেফতার করেননি। বরং তিনি সহিংসতা কবলিত এলাকায় গিয়ে বললেন যে, এখানে ইন্ডিয়ান মুজাহেদিন আছে। শুধু তাই নয় গত প্রায় দুদশক ধরে খগেন শর্মার নেতৃত্বে এধরণের কর্মকাণ্ড চলছে। তিনি এর আগে এসবির প্রধান ছিলেন। তিনি কয়েকবার বলেছেন, যে অসমে কয়েকটি উগ্রপন্থী সংগঠন আছে। তিনি বিধান সভায় এ ধরণের তথ্য দিয়েছেন। এরপর আমরা সুস্পষ্টভাবে জানিয়েছি যদি সত্যিই এখানে কোনো মুসলিম উগ্রপন্থী সংগঠন থেকে থাকে তাহলে আপনারা তার প্রমাণ দিন। শুধু মুখে আপনারা অভিযোগ করে থাকেন কিন্তু কোথায় কোন্ উগ্রপন্থী মুসলিম সংগঠন আছে বা তারা হিংসত্মক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে তার প্রমাণ দিন। আমরা আজ পর্যন্ত এমন কোনে ঘটনা দেখিনি যে অসমে উগ্রপন্থী মুসলিম সংগঠন আছে এবং তারা হিংসাত্মক কাজ করেছে। শুধুমাত্র মুসলমানদের হেরাজমেন্ট ও নির্যাতন করার জন্যই ডিজিপি খগেন শর্মা এসব বক্তব্য দিয়েছেন এবং মাঝে মাঝে এ ধরণের অভিযোগ তিনি সামনে আনেন।
রেডিও তেহরান: সহিংসতা শুরুর পর অসমের কোকড়াঝাড়, বাকসা ও চিড়াং জেলায় সেনা তলব এবং কারফিউ জারি করা হয়েছে। তারপরও কিন্তু সহিংসতা পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। প্রশ্ন হচ্ছে- কিভাবে এটা সম্ভব? তাহলে কি ধরে নিতে হবে- সহিংসতা বন্ধে সরকার বা প্রশাসনের আন্তরিকতার ঘাটতি আছে?
শেরমান আলী আহমেদ: সহিংসতা বন্ধে সরকার বা প্রশাসনের আন্তরিকতার ঘাটতি আছে একথা শতভাগ সত্য। যদি সরকারের আন্তরিকতা থাকত তাহলে এখানে সহিংসতা অনেক আগেই বন্ধ হয়ে যেত। ফলে এটা স্পষ্ট যে এ ব্যাপারে সরকারের মোটেই আন্তরিকতা নেই।
দেখা যায় যখন বড় আকারের কোনো সহিংসতার ঘটনা ঘটে তখন সেখানে কিছু নিরাপত্তাকর্মী পাঠিয়ে দিয়ে মানুষকে ধোকা দেয়া হয়। মানুষকে দেখানোর জন্য গতানুগতিক কিছু পদক্ষেপ নেয়। এর আগেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে এবং সরকারের পক্ষ থেকে একই কাজ করা হয়েছে। তবে কোনো সময় এখান থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয় নি। একবার রাজ্যপাল অসমের মুখ্যমন্ত্রীকে ধমক দিয়ে বিটিএডিতে থাকা সব অবৈধ অস্ত্র জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। গৃহমন্ত্রী অসম সরকারকে এরআগে বলেছিলেন- অসমে যেসব ঘৃণ্য এবং নৃশংস হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে তাতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের মাথা হেট হয়ে যাচ্ছে। ফলে সমস্ত অবৈধ অস্ত্র জব্দ করা হোক। কিন্তু অসমের রাজ্যপাল এবং কেন্দ্রীয় সরকারের গৃহমন্ত্রীর এসব হুমকি সত্ত্বেও এখানে আজো কোনো অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চালান হয়নি এবং কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। আমি আবারও বলছি এজন্য মূল কারণ হচ্ছে অসম সরকার বিপিএফকে রুষ্ট করতে চায় না। প্রয়োজনে অসমের প্রায় ১ কোটি মুসলমানকে তারা হত্যা করতে চায় বা কুরবানি করতে চায় কিন্তু বিপিএফকে রুষ্ট করতে চায় না।
রেডিও তেহরান: আমরা জেনেছি যে, আপনি সহিংসতা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। তো সেখানকার বর্তমান পরিস্থিতি কি?
শেরমান আলী আহমেদ: দেখুন, 'বিটিএডি'তে এখনও ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। আতঙ্কগ্রস্ত মানুষ তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে। তারপরও সরকার সেখানে জনমনে আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য বা নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। আমি জনপ্রতিনিধি হিসেবে সহিংস কবলিত এলাকা পরিদর্শনের জন্য প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তার দাবি জানাই আজ থেকে তিন দিন আগে। তারা আমাকে নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থাতো করেই নি উপরন্ত আমি যখন নিরাপত্তারক্ষী ছাড়াই বাকশা এবং বিটিএডিতে যাওয়ার চেষ্টা করি তখন পুলিশ আমাকে রাস্তায় বাধা দেয়। প্রায় দুঘন্টা আমাকে রাস্তায় আটকে রাখে। একটি গণতান্ত্রিক দেশের একজন জনপ্রতিনিধিকে সহিংসতা কবলিত এলাকাতে না যেতে দেয়ার অর্থ হচ্ছে সেখানে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ভেতর থেকে আমরা যে খবর পাচ্ছি তাতে সেখানকার মুসলমানরা এখনও নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে আতঙ্কে অন্যত্র চলে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। মানুষ তাদের ঘর থেকে বাইরে বেরুতে ভয় পাচ্ছে। ওই এলাকার মানুষ খাদ্য কষ্টে আছেন। ঘর থেকে তারা বেরুতে পারছেন না। গোবর্ধনা নামক একটি জায়গায় মর্মান্তিক সহিসংতার প্রতিবাদে যখন সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে আসে তখন তাদেরকে পুলিশ বাধা দেয়। পুলিশ বিক্ষোভরত প্রতিবাদকারীদের ওপর গুলি চালিয়েছে। নিজের ঘরেও মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। অথচ বোড়োরা সেখানে অবাধে চলাফেরা করছে। সেখানকার পরিস্থিতি এখনও থমথমে এবং উদ্বেগজনক। যেকোনো মুহুর্তে সেখানে আরো হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে আমরা আশঙ্কা করছি।
আর আমি আগেও বলেছি সেখানে একজন বন কর্মকর্তা ও কয়েকজন কর্মচারী ছাড়া যারা আসলে জড়িত তাদের কাউকে গ্রেফতার করেনি। গত পরশু থেকে যে খাগাড়াবাড়িতে হত্যাকাণ্ড চলছে সেখানে হামলা ও আক্রমণের শিকার হওয়া মানুষ বলেছে তারা অপরাধীদের চেনে। বিপিএফের সন্ত্রাসীগোষ্ঠী যুব ফ্রন্ট সাধারণ মুসলমানদের ওপর হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শী এবং ভুক্তভোগীরা বলেছে। অথচ তাদেরকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না। আমরা তাদেরকে গ্রেফতারসহ অবৈধ অস্ত্র জব্দ করার জোরালো আহবান জানাচ্ছি
১৩ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ভাই, এটাই তো ওদের কালচার। আমার বুঝে আসে না, মুসলমান হওয়াকি তাদের অপরাধ। আপনাকে ধন্যবাদ
২| ১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আসামে নেলি "ম্যসাকার" বা নিধন হয়েছিল ১৯৮৩ সালে।
তার ভিডিও
১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৩১
মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: এই তো ই্ন্ডিয়া, যে খানে কোন বিচার ব্যবস্থা নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩২
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: অথচ মুসলিম নির্যাতনের এই অন্ধকার দিক গুলো ইন্ডিয়ান মিডিয়াতে প্রকাশ পায় না বললেই চলে। উল্টো মুসলিমদের সন্ত্রাসী হিসেবে দেখানোর প্রচেষ্টাই বেশী। দুঃখজনক