নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য, তার উপরে আল্লাহ! সঠিক বিচারের মালিক, সর্বশক্তিমান, মহা ক্ষমাশীল।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান

আমি এক জন্ স্বাধীন চেতা মানুষ, ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য ছিলাম, কর্ম জীবনে একজন সরকারী কর্মচারী (অব:), বর্তমানে একটি বেসরকারী কোম্পানীতে হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছি।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ - আলোচনা

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ মূলত শেষ হয়েছিল ইউরোপে অক্ষশক্তির বিশেষ করে জার্মানির পরাজয় এবং ‘আর্মেস্টিক’ বা সামরিক যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্য দিয়ে নভেম্বর ১১, ১৯১৮ সালে। এ যুদ্ধবিরতি হয় চার বছর তিন মাস এক সপ্তাহ যুদ্ধের পর। চুক্তি সম্পাদিত হয় ফ্রান্সের ভারসাই প্যালেসে, যা ইতিহাসে ভারসাই চুক্তি নামে পরিচিত। ভারসাই চুক্তিতে যেসব শর্ত রাখা হয়েছিল, সেগুলো ছিল জার্মানির জন্য অপমানজনক। বিশ বছর জার্মানিকে যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ এবং অস্ত্র তৈরি ও মজুদের ওপর বিশেষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। তখন মনে করা হয়েছিল, এ চুক্তির ফলে ইউরোপে জার্মানির মতো কোনো শক্তির উত্থান হবে না। ইতিহাস তেমন সাক্ষ্য দেয়নি। ১০ বছরের মাথায় নাৎসি পার্টির আত্মপ্রকাশ ঘটে এবং সেই পার্টি জার্মানির ক্ষমতা দখল করে এবং বিশ বছরের মাথায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। পাঁচ বছর চলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। ইউরোপের বহু দেশ বহু জনপদ ধ্বংস হয়। ওই যুদ্ধেও যুক্তরাষ্ট্র প্রায় শেষের দিকে যোগ দেয়ার পর জার্মানি যুদ্ধে পিছু হটতে থাকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ঠেকাতে পারেনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।



প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তির যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া ৫৫ লাখ ২৫ হাজার সামরিক সদস্য মৃত্যুবরণ করেন। ১ কোটি ২৮ লাখ ৩১ হাজার ৫০০ আহত এবং ৪১ লাখ ২১ হাজার নিখোঁজ হয়। অপরদিকে মধ্যশক্তির বাহিনীগুলো ৪৩ লাখ ৮৬ হাজার নিহত, ৮৩ লাখ ৮৮ হাজার আহত এবং ৩৬ লাখ ২৯ হাজার সদস্য নিখোঁজ হন। প্রায় ৭০ লাখ বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হন। ওই যুদ্ধে বিশ্ব মানচিত্রে বিশাল পরিবর্তন সূচিত হয়। মৃত্যু হয় অস্ট্রো-হাঙ্গেরি, জার্মান, রাশিয়ান এবং ওসমানিয়া সাম্রাজ্যের। জন্ম হয় মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপে নতুন দেশের। জন্ম নেয় লীগ অব নেশনসের। এছাড়াও ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে উঠে আসে নতুন নেতৃত্ব।



ইতিহাসের এতখানি পুনঃউল্লেখ করলাম এ কারণে যে, ইউরোপে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শতবার্ষিকী উদযাপনের চার বছরের আনুষ্ঠানিকতার আয়োজন ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। বিভিন্ন বিশ্ব মিডিয়াতে বিশ্বযুদ্ধের সূচনালগ্নের আনুষ্ঠানিকতা প্রচারিত হচ্ছে। মূল আনুষ্ঠানিকতা হবে নভেম্বর ১১, ২০১৪ থেকে নভেম্বর ১১, ২০১৮ সাল পর্যন্ত। কারণ নভেম্বরের ১১ তারিখে জার্মানি এবং অক্ষশক্তি আত্মসমর্পণ করেছিল। জুলাই ২৮ থেকে নভেম্বর ১১ পর্যন্ত ভিন্ন মাত্রায় শুরু হয়েছে এ শতবর্ষ উদযাপন।



ইতিমধ্যেই ব্রিটেন, ফ্রান্স, বেলজিয়াম ও অন্যান্য ইউরোপীয় সাবেক মিত্র দেশ শতবর্ষ উদযাপন শুরু করেছে। অন্যদিকে অস্ট্রিয়া এ যুদ্ধ শুরু করার কারণগুলো বর্তমান প্রজন্মকে বোঝাতে জুন ২৮, ২০১৪ সাল থেকে মিডিয়াতে প্রচার শুরু করেছে। ব্রিটেন, ফ্রান্স আর বেলজিয়াম পুরো সময়ের আনুষ্ঠানিকতার সূচি তৈরি করে প্রচার শুরু করেছে। তবে এ আনুষ্ঠানিকতায় পরিবর্তিত ইউরোপের অন্যতম শক্তিধর দেশ জার্মানির কী অবস্থান তা এখনও পরিষ্কার নয়। ইউরোপের সঙ্গে রাশিয়ার যোগ দেয়ার সম্ভাবনা কম। কারণ ইউক্রেন নিয়ে স্বস্তিতে নেই রাশিয়া। অস্ট্রিয়া অর্থাৎ পূর্বতন অস্ট্রো-হাঙ্গেরি কোন পথ অবলম্বন করে তাও পরিষ্কার নয়।



যুক্তরাষ্ট্র অবশ্যই ইউরোপের সাবেক মিত্রশক্তির সঙ্গে যোগ দেবে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সৈনিকদের সমাধি রয়েছে ফ্রান্স, বেলজিয়াম আর হল্যান্ডে।

চার বছরব্যাপী এ আনুষ্ঠনিকতার পেছনে যে শুধু ওই সময়কাল এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধে হতাহতদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে, তা নয়। এর পেছনে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কারণ রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেনের ঘটনাবলি, নতুন আঙ্গিকে রুশ-মার্কিন তথা ইইউ-রুশ টানাপোড়েন ইউরোপে যে রাজনৈতিক উত্তাপ ছড়াচ্ছে, তাতে খুব একটা স্বস্তিতে নেই ইউরোপ তথা ব্রিটেনের নেতারা। রাশিয়ার অর্থনৈতিক অবরোধের শিকার হতে যাচ্ছে এসব দেশ। ব্রিটেন ইতিমধ্যেই এর প্রভাব টের পেতে শুরু করেছে। রাশিয়ার বিনিয়োগ এবং ব্রিটিশ ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ মধ্যপ্রাচ্য তথা অন্যান্য দেশে সরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। হালে পাল্টা জবাব হিসেবে রাশিয়া ইউরোপ থেকে খাদ্যসামগ্রী আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায় ইউরোপীয় দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অঙ্গনে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।



অন্যদিকে ইসরাইলের গাজা আগ্রাসন তথা মধ্যপ্রাচ্য নীতির বিরোধিতায় সোচ্চার ইইউ’র বহু দেশের জনগণ বিশেষ করে ব্রিটেনের জনগণ সরকারের ইসরাইল নীতির বিরুদ্ধে ক্রমেই ফুঁসে উঠছে। একজন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী সরকারের ইসরাইল নীতির বিরুদ্ধে নিজের অবস্থান জানাতে পদত্যাগ করেছেন। ফ্রান্স, জার্মানিসহ অন্যান্য দেশেও ইসরাইলের প্রতি বর্তমান প্রজন্মের এক ধরনের বিদ্বেষ জন্ম নিয়েছে। ব্রিটেন তথা ফ্রান্সের সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ইসরাইলবিরোধীদের কর্মকাণ্ডকে হিব্র“ জাতির বিরুদ্ধে অবস্থান হিসেবে আখ্যায়িত করছে। এসব রাজনৈতিক বিষয়কে স্তিমিত করতে এবং জনগণের দৃষ্টি চলমান বিশ্ব পরিস্থিতি থেকে সরাতে সাহায্য করতে পারে এ চার বছরব্যাপী অনুষ্ঠান- এ উদ্দেশ্যেই এত সময় ধরে এসবের আয়োজন করা হচ্ছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।



ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দা এখনও কাটেনি। ইউরো জোনের বহু দেশে অর্থনৈতিক অবস্থা ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। রাশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য আর ইরানের সঙ্গে বিবাদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ইউরোপীয় দেশ। এ চার বছর ইউরোপের অর্থবাজারে যোগ হবে পর্যটকদের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার। এমনই উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠানগুলো সাজানো হয়েছে। ফ্রান্স, বেলজিয়াম, হল্যান্ডের যুদ্ধক্ষেত্রগুলোতে নতুন নতুন হোটেল স্থাপন এবং যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নতি চার বছরের অনুষ্ঠানকে ঘিরেই করা হয়েছে এবং হচ্ছে। ইউরোপে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ক্ষেত্রগুলোকে এমন আকর্ষণীয় ও চাকচিক্যময় করে তোলা হয়েছে, যাতে পর্যটকদের আকর্ষণ করা যায়।

অনুষ্ঠানসূচির বাস্তবায়ন আমি স্বচোখে দেখেছি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সবচেয়ে আলোচিত অভিযানের ক্ষেত্র ফ্রান্সের নরমান্ডি উপকূলে সফরের সময়। সমগ্র উপকূলে এবং কমনওয়েলথের সমাধিক্ষেত্রসহ অন্যান্য জায়গায় এ বছরের ছয় মাসের মধ্যে ৪০ লাখ পর্যটকের সমাগম হয়েছিল। আমি এবং আমার সফরসঙ্গীরাও ওই পরিসংখ্যানে অন্তর্ভুক্ত। কাজেই যুদ্ধক্ষেত্রভিত্তিক পর্যটন এসব দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করবে। ইতিমধ্যে ফ্রান্স ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে বিভিন্ন তারিখভিত্তিক অনুষ্ঠানের। ব্রিটেনও আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপনের জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। এর মধ্যেই অনেক অনুষ্ঠান শেষ হয়েছে।



এর উল্টো চিত্র বসনিয়ার রাজধানী সারায়েভোতে। গ্যাভরিলো প্রিনসিপকে জাতীয় বীরের মর্যাদা দিয়ে তার বাড়িকে আবার জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়েছে। যে জায়গা থেকে প্রিনসিপ ফারডিনান্ডকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন, সেখানে স্থাপন করা হয়েছে প্রিনসিপের মূর্তি। বলকান রাষ্ট্রগুলোর বর্তমান প্রজন্ম মনে করে, প্রিনসিপ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন এবং এ ঘটনা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণ হতে পারে না। যুদ্ধ হয়েছিল ওই সময়কার যুদ্ধবাজ নেতাদের উচ্চাভিলাষের কারণে।



একইভাবে প্রশ্ন উঠছে ব্রিটেন ও জার্মানিতে। বিশেষ করে জার্মানির বর্তমান ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরের প্রজন্ম এ দুই যুদ্ধ, বিশেষ করে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির যোগদানের যৌক্তিকতা খুঁজে পাচ্ছে না। জবাব দিতে পারছে না ইতিহাসবিদরা। ফ্রান্স যখন আগস্ট ৩, ২০১৪ সালে অর্থাৎ জার্মানি কর্তৃক ফ্রান্সের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার দিন জার্মানি সীমান্তের কাছে হারটমানস্ উইলার পাহাড়ে যুদ্ধ স্মরণে ওই দিন উদযাপন করেছিল, তখন স্বভাবতই জার্মানির বর্তমান প্রজন্মের এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পায়নি ইতিহাসবিদরা।



প্রশ্ন হচ্ছে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ কি থামাতে পেরেছিল দুই দশকের মাথায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। মাত্র ৭০ বছর আগের ঘটনা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রায় চার দশক টানটান উত্তেজনা বিরাজ করেছিল দুই পরাশক্তিতে বিভক্ত বিশ্ব। সে অবস্থার পরিবর্তন হলেও পৃথিবীতে শান্তি আসেনি। ঘটা করে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ঘোষিত না হলেও এখন মধ্যপ্রাচ্য, ইউক্রেনে যা ঘটছে তাকে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বললে অত্যুক্তি হবে না।



চলমান ইসরাইলি আগ্রাসন এবং গাজায় যে ধরনের বর্বরোচিত হামলায় শিশুসহ বেসামরিক নাগরিককে নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে, তা নাৎসি জার্মানির সময়ের ইহুদি নিধনকেও হার মানায়। এর বিরুদ্ধে সোচ্চার নয় প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর নেতারা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়গুলোর ভয়াবহতা স্মরণ করে যদি আজকের প্রজন্মের বিশ্ব নেতারা বিশ্বশান্তির উদ্যোগ নিত, তাহলে গাজার প্রায় দুই হাজার নিরীহ প্রাণ নিঃশেষ আর ষাট হাজার মানুষ গৃহহীন হতো না। প্যালেস্টাইন সমস্যার সমাধান বহু আগেই হতো। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, এখনও বিশ্বে যুদ্ধবাজ নেতার অভাব নেই। ইরাক আর আফগানিস্তান আক্রমণ তার জ্বলন্ত উদাহরণ।



বর্তমান ঘটনাগুলো যদি আমরা চিন্তা করি তবে আমরা বর্তমান নেতাদের প্রতি নিরাশ হওয়া ছাড়া আর কিছুই পাই না। কারন কোন নেতাই তো তাদের স্থান পরিস্কার করছেন না। কাকে আমরা মনবতার শত্রু আর কাকে আমরা মানবতার মিত্র বলবো ঠিক বুঝতে পারছি।



মানুষ ধর্মথেকে দুরে সরে যাচ্ছে, এতে শান্তির আশা থেকে নিরাশ হওয়া টা একান্তই সাভাবিক ব্যাপারও বটে। নিয়ম নীতির কোন তোয়াক্কা করছে না। ব্যক্তি স্বার্থ এতটাই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে যে, মানুষের মানবতা বোধ উব্বে গিয়াছে। এটা কিছু যুদ্ধবাজ নেতাদের করনে হচ্ছে। তাদের অকট্য যুক্তি এতটাই খারাব যা বতমান লোকজনের কাছে ফিকে হয়ে যাচ্ছে, কারন তাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছেন নতুন নতুন প্রযু্ক্তি, তারা তাতে নিমগ্ন রহিয়াছে। তারা বর্তমানকে পেয়ে খুবই খুশি কিন্তু এই যুদ্ধবাজ নেতারা যে তাদের কে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তাহা ভাবার সময় দিচ্ছে না বা পাচ্ছে না এই বর্তমান প্রজন্ম।



তাই আমার মতে, একটু ভাবা প্রয়োজন, আমাদের গন্তব্য কোথায়, পরিনতি কি হতে পারে। আমরা কি আমাদের পরবর্তি প্রজন্মের জন্য একটু শান্তিময় কিছুই রেখে যেতে পারবো। আসুন আমরা ভাবি ও ধর্মের পথে হাটি।



আমাদের সবাইকে বুঝার তৈফিক দান করুন। আমিন!!!!!!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.