নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য, তার উপরে আল্লাহ! সঠিক বিচারের মালিক, সর্বশক্তিমান, মহা ক্ষমাশীল।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান

আমি এক জন্ স্বাধীন চেতা মানুষ, ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য ছিলাম, কর্ম জীবনে একজন সরকারী কর্মচারী (অব:), বর্তমানে একটি বেসরকারী কোম্পানীতে হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছি।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ কেমন দুর্ঘটনা

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১০

স্যার একটা দুর্ঘটনা দেখলাম টিভি চ্যানেলে।



শুনে অভাক হলাম।



কিন্তু আচার্য্য হলেম, এই দুর্ঘটনার খবর যার কাছ থেকে আমি শুনে থাকি, আজ কিন্তু তার কাছে শুনি নাই, তাই একটু বিশ্বাস করতে আমার জানি কেমন লাগলো, তবে যে সেটা আমলে নেইনি তা নয়।



আমি আমার সে্ই আপন-জন কে কল করে জানতে চাইলাম, "কি-গো", টিভির কোন খবর-টবর জান কিনা। তিনি আমাকে উত্তরে যা জানালেন তাহা না হয় একটু পরেই বলি, না হয় আপনারা আমার এই আবেগ টাকে একান্তই হাস্য রস বলে চালিয়ে দিতে পারেন সেটা আমি আগেই ভেবে নিয়েছি।



২৪ টিভির লাইফ দেখছি, অফিসের ইঞ্জিনিয়ার, হিসাব কর্মকর্তা সবা্ই বসে টান টান উত্তেজনা, অধির আগ্রহে লাইফ দেখছি। এর পর কি? এর পর কি? এ্ই বুঝি সেই বিপদ গ্রস্থ্য ছেলেটিকে হয়তো বা উদ্দার করা সম্ভব হলো, যখন দেখি তাকে উদ্ধার করতে পারতেছে না, কখন প্রতাক্ষ্য দর্শক সকলের মুখের আকৃতি যে কিরুপ ধারন করতেছে তা না দেখলে অনুভব করা খুবই কঠিন ব্যাপার বটে স্ব-চখে না দেখলে অনুভব করা সম্ভব নয় কিন্তু যেই শিশুটি হারিয়ে গেল, তার বাবা-মাকে পাওয়া গেল না। তারা কি মারা গিয়াছে, তা ও তো সংবাদিকরা বলছেন না। তার মামাকে দেখালেন, তার মামার কথায কোন আবেগের বা ভালবাসার লেশ মাত্র টের পাওয়া গেল না। এ আবার কেমন মানুষ বুঝতে পারলাম না। একান্ত ভাবে অনুভব করার পর তা বুঝতে পারছিলাম।



হতবাক সবাই হলরুম নিস্তব্ধ প্রায়, দর্শক যোগ হচ্ছে কিন্তু কমছে না। লাইফ দেখাচ্ছে, এটাতো একান্তই দেখা প্রয়োজন, এই শীতের রাতে, আমাদের সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, ফায়ার সার্ভিস যে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে, পুলিশের কথা না হয বাদই দিলাম, তারা অবশ্যই থাকবে এটা বলা বহল্য। কত যত্ন করে রশি ছাড়ছে আবার সেই রশি এমন ভাবে টানছে তাতে বোঝার কোন ফাক নাই যে এখানে কোন কিছুই ঘটে নাই। সুনশান এবং নিস্তব্ধ হল রুম। মানুষ গুলো লাইফ দেখছে এবং টান টান উত্তেজনা, আল্লাহু এই শিশুটি যেন মারা না যায়। অনেক দর্শকদের সাথে আমি যোগদিয়া দোয়ার দরজা খুলে দোয়া করতে লাগলাম। সময় যাচ্ছে তো যাচ্ছে, আমাদের মাঝে সেই আবেগ বেড়েই চলেছে। কেউ বা আবার নফল নামাজ পড়ে এই বিপদগ্রস্থ্য শিশুটির জন্য দোয়া করছেন। আমি এই লাইফ টেলিকাষ্ট এর প্রতি যে আত্ম বিশ্বাস পেলাম তা ভেবে দেখার মত। সেই শিশুটি রশি ধরেছিল, কিন্তু কি করার শিশু মানুষতো, তাই সে রশি ছেড়ে দিয়াছে, হয়তো বা হবে। এটা বোঝার বিষয়, পাইপের গভীরে তাকে বলে দেয়া বা তাকে সাহায্য করার কেউ নাই। কি ভাবে কি করতে হয় তা হয়তো সে জানে না। কতক্ষন সে বেচে থাকতে পারবে বা আদৌ সে বেছে থাকবে কিনা তা বুঝা যাচ্ছে না।



সময় গড়াচ্ছে, সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান যে ভাবে দেখার চেষ্টা করিতেছেন, তাহা একান্তই বিশ্বাস যোগ্য তো বটেই, তাহারা একবার প্লাষ্টিকের বস্তা রশির সাথে বেধে তাহার সাথে একটি লাইট বেধে নিচে পাঠাচ্ছেন, একবার বলছেন যে, নলকুপের গভীরতা ৩০০ ফুট আবার একবার বলছেন, আরো বেশি, তা হয়তো ৬০০ফুট হবে। চিন্তার বিষয় ওখানে তো আর ওয়াসার ইঞ্জিনিয়ার নেই যে সঠিক হিসাব টা চট করে বলে দিবে। তাই সঠিক হিসাব টা যানতে বা জানাতে অপারগ।



আবার তাহারা প্লাষ্টিকের বস্তা বাদ দিয়া পাটের বস্তার অর্ধেক করে তাহা সেলাই করে তাতে রাশি, লাইট বেধে নিচে পাঠালেন, কিন্তু তাহাও যে বিফল হবে ভেবে পাচ্ছিলাম না। তার পর তাদের চিন্তা হলো যে সাম্ভরসিবল পাম্প তুলে আনবে। যেই চিন্তা সেই কাজ, আরম্ভ হলো সাম্ভারসিবল পাম্প ও পাইপ তুলে ফেলতে। এটা বেশ কষ্টের কাজ বটে, তাহারা গ্যাস মেশিন দিয়া উক্ত পাইপ কেটে কেটে অতি তারাতারি করতেছিল, আসলেই সে কাজটি ছিল ব্যাতিক্রমী কাজ,আর তারা এটাই করলেন। উঠে আসলো, পাইপ এবং পাম্প আমরা সবাই কিন্তু টিভি সেটের সামনেই বসে আছি, দেখি শিশুটিকে উদার করা যায় কিনা, এই রকম একটি ঘটনা আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট ভারতে ঘটে ছিল, সম্ভবত ২০০৬ সালের দিকে, সেখানে ভারতের সেনাবাহিনী যোগদান করেছিল এবং তারা ঠিকই শিশুটিকে উদ্ধার করে ছিল তবে তাকে জীবিত না মৃত সেটা আমি মনে করতে পারছি না। তবে যে তারা সফল হয়ে ছিল সেটি কিন্তু মিথ্যা নয়। সে দেশে রাষ্ট্র নায়ক জনাব, মনমহনসিং নিজেই দেখভাল করেছেন, এটি বলতে পারবো।





আমাদের শেষ চেষ্টা হলো শিশুটি জীবিত বা মৃত হোক, আমরা তাকে চাই চেষ্টার কোন শেষ নাই। ঘৃমিয়ে গেলাম কিন্তু মনের মধ্রে একটা আবেগ ও সন্ধেহোর এবং না পারার ব্যর্থতা নিয়া কোন রকমে রাত কাটালাম। আশার বাণী কারো কাছ থেকে শোনা গেল না। হত্যাশ হলাম, আমরা বাঙ্গালী বীরের জাতি, কিন্তু আর এক বার হয়তো পরাজয় বরন করতে হলো একটি সামান্য অপারেশনের কাছে। একটি চেষ্টার কাছে।



এর মধ্যে একটা গুঞ্চন শোনা যাচ্ছে, যে আজ বিরোধী দলের একটি মিটিংয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে সরকার, হয়তো বা এই ঘটনা লাইফ দেখাইয়া জনগণকে অন্য পথে ধাবিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে্। কি করে বলি, বুঝতে পারছি না, তাই বলে এমন রশিকতা করার তো কোন মানেই হতে পারে না। আমাকে যে, অপেক্ষা করতেই হবে, এই একটি অবোধ শিশুকে নিয়ে একেমন চিন্তা, এ কেমন ভাবনা হতে পারে, একবার নদীর এপারে তাকাই আবার ওপারে তাকাই ভেবে কিনারা করতে পারছিনা। কোনটি সঠিক, আল্রাহ ছাড়া কেউ হয়তো বা বলতে পারবে না। খবরে দেখা গেল, বিএনপি তাদের মিটিং স্থগিত করে গাজীপুরে হরতালের ডাক দিয়াছে এবং সারা দেশে মিছিলের ডাক দিচ্ছে, তাতে আমার কোন মাথা ব্যাথা নাই। তাদের নেতাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই, এই জন্য যে তারা কোন মন্তব্যই করেন নি। খুশি হলাম, এটা কারো ব্যক্তিগত বিপদ না্। এটা মানবতার একটি কঠিন পরীক্ষা । এখানে সবাইকে একান্তভাবেই যোগদান করা কর্তব্য বলে আমি মনে করি। এটা আওয়ামিলীগ বা বিএনপির কোন কাজ না এটা একটা সামাজিক দায়বদ্ধতার কাজ, মানবতার কাজ, এটাকে আমরা অন্য খাতে চালিয়ে দিতে পারি না। তা হলে আমার বিবেক আমাকে ক্ষামা করবে কি?



আমরা লাইফ টেলিকাষ্ট তখনই দেখি যে বিষয়টা একান্তই মানবিক। প্রশাসনের লোকেরা এবং ফাযার সার্ভিসের লোক জন চেষ্টা করার পরও তাকে মৃত বা জীবিত উদার করা সম্ভব হলো না, তারা কি করে এটাকে একটি পরিত্যাক্ত কার্যক্রম বলে চলিয়ে দিলেন তা আমার মাথায় আসে না। তারা রাতের বেলা যা দেখাল তাতে তো মলে হলো যে এখানে টিকটিকী ও পোকা মাকর ছাড়া আর কিছুই না্ই। এখানে লাইফ টিভিতে এলাকার একটি মেয়েকে প্রশ্ন করে আমরা যে জিনিষটা জানতে পারলাম যে, একটি শিশু কাঁদতে ছিল এবং সে বাঁচার জন্য চিৎকার করছিল। তারা তার কান্নার শব্দ শুনতে পেয়েছে এবং তার কারনেই কিন্তু লোক ডেকে জড়ো করা হয়েছে এবং সেই কারণে এই উদ্ধার কাজ আরম্ভ করা। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা কিন্তু বলে ছিল, তাকে খাবার দেওয়া হয়েছে, তার সাথে তারা কথা বলেছে। অভাক ব্যাপার হলো যে, যেখানে তারা একটি বিপদ গ্রস্থ্য শিশুর সাথে করা বললো, সেখানে তাকে উদ্ধার না করে কাজটি পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা কতটা মানবিক, এটা একবার ভেবে দেখা উচিৎ নয়কি?



আমরা কি আমাদের মানবতাকে গলা টিপে হত্যা করতে পারি? তা হলে কি আমাদেরকে মানুষ বলে সমাজের কাছে পরিচয দেয়া চলে? এটা কিন্তু ভেবে দেখার বিষয়। আমি বা আমরা কিন্তু আমাদের সামাজিক দায়িত্বকে ফাকি দিতে পারি না। চাকুরীর দায়বদ্ধতাই সব কিছু নয়। সামাজিক ও মানবিক দায়বদ্ধতার কথাই কিন্তু আগে আসে।



আসুন, এর পর কি ঘটলো, কারা এই শিশুটিকে উদ্ধার করলো। আমাদের দেশে কিছু লোক আছে তারা কুয়োতে বালতি পড়ে গেলে, তা খুজে বের করে নিয়া আসে, তারা কি পানিতে নামে? না, তারা পানিতে নামে না। তারা পানির উপরে থেকেই এই কাজটা করে থাকে। সাভার থেকে তিন জন যুবক তারা এই লাইফ টেলিকাষ্টটি দেখেছেন, তারাই নিজেদের চিন্তা ও বুদ্ধি দিয়া কাজ আরম্ভ করলো এবং তারা সফল হলো। কিন্তু হায় ! সেই শিশুটি আর জীবিত নাই, সে কথা না বলার দেশে চলে গেছে। আমরা তাকে ফেরৎ পেয়েছি কিন্তু শুধুই ফেরৎ। আমি সন্মান জানাই এই সেই বুদ্ধিদিপ্ত যুবকদেরকে যারা এই তাদের নতুন প্রযুক্তি দিয়া কিভাবে এই মৃত শিশুটিকে ্উদ্ধার করলো।



এখানে একটি প্রশ্ন থেকেই যায়। অপারেশন সফল না আসা পর্যন্ত বা এর সঠিক সিদ্ধান্ত পরিস্কার না করা পর্যন্ত এই ব্যাপারে পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা কি আমাদের ব্যর্থতা নয়। জনগণ মানে আমরা ফায়ার সার্ভিসের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাতে পারলাম না। এই রকম একটি সিদ্ধান্ত অবশ্যই আমাদেরকে হতাশ করেছে। আসুন আমরা সজাগ হই এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সঠিক চিন্তাকে কাজে লা্গাই।



এবার আসি, দেখা যাক আমার সহধমীনি কি উত্তর দিয়েছিল, "কি দেখলা, তিনি আমাকে উত্তর করলো, যে "অধিক সন্যাসিতে গাজর নষ্ট, এরা মনে হয়না এই শিশুটিতে জীবিত তুলতে পারবে"। তার কথাই ঠিক হলো।



এবার আসি সেই খোলা পাইপ টির কথায়, কেন এই পাইপের মুখ খোলা রাখা হলো, এই দায়িত্ব কার, যখন এই পাইপটি পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো, সেই দিনই তো এটার মুখ সিল করার কথা ছিল। তবে আমি বলতে চাই এই জায়গাটি কিন্তু সাধারনত সংরক্ষিত এলাকায় হয়ে থাকে। তবে এই জায়গাটিকে অরক্ষিত রাখা হইল কেন? কেন এই শিশুটিকে জীবন দিয়া তা প্রমান করতে হলো, যে এই জায়গাটি অরক্ষিত। তাহা একবার ভেবে দেখার বিষয় নিশ্চয়ই। আমরা কিন্তু ওয়াসা বিভাগকে বিনা বিচারে খালাশ দিতে পারি না। তাদেরকে কিন্তু আপনী মানুষের বিবেকের বিচারের কাঠ-গড়ায় দাড় করাতে পারেন। একটি কথা আমি বার বার স্মরন করিয়ে দিতে চাই, আমরা কিন্তু চাকুরীর কথা বলে দায় এড়িয়ে যেতে পারি না। আমাদের কিন্তু সামাজিক দায়বদ্ধতা আছে। কারণ আমরা সামাজিক জীব। প্রতিটি পাম্প হাউজের কাছেই থাকে পাম্প অপারেটরের বাসা বা থাকার জায়গা, অপুনি যদি বলতে চান যে, শিশুটি কেন এখানে এসেছে, তা বলতেই পারেন। তবে মনে রাখবেন, সে কিন্তু শিশু, বুড়ো না। তাই শিশুরা খেলার তাগিদে যেতেই পারে। তাকে দেখার দায়িত্ব আপনার আমার, কি তাই না?



এবার একটু সচেতন হই। যাতে করে আর কোন জিহাদকে যেন জিহাদ করতে না হয় তার মৃতুর সাথে। এটাই আমার একান্ত অনুরোধ এই সমাজের কর্নধারদের নিকট। আপনারা একটু এই জিহাদদের বাঁচার সুযোগ করে দিন। এদের সামাজিক অধিকার টুকু ফিরিয়ে দিন। সে কার সন্তান এটা আসল কথা নয়। সে যে একজন মানব শিশু এটাই প্রধান। আমরা ১৯৭১ সনে যুদ্ধ করেছি যে ছয় দফা নিয়া, এবার ভেবে দেখুন তার মাঝে কি বাঁচার অধিকার কথাটি ছিল না? আমাদের সামাজিক অধিকার আদায়ই ছিল প্রধান এবং প্রথম শর্ত। আজ আমরা সেই সামাজিক অধিকার টুকুই হারাতে বসেছি। সামাজিক দায়বদ্ধতাকে ভুরে যেতে চেষ্টা করতাছি। তার প্রমান হলো আমি বলতে শুনেছি স্ই সাক্ষ্য দানকারী মেয়েটিকে, যে ওয়াশার একটি লোককে যখন বলা হলো "আংক্কেল একখানে একটি শিশু পইড়া গেছে, তিনি হাসি দিয়া অন্য দিকে চলে গিয়াছে।" এটা অত্যান্ত দুঃখ্ জনক এবং একান্তই অমানবিক ছিল তার আচারন। আমরা কেউ এটা আশা করতে পারি না।হয় তো বা সে ভেবেই নিয়া ছিল যে, শিশুটি পড়ে নাই অথবা সে মারা গিয়াছে তাকে আর বাঁচানো সম্ভব না।



পরিশেষে আমি বলতে চাই, আসুন আমরা সামাজিক দায়বদ্ধতাকে সচেতন করে তুলি, একটু হলেও নিজেকে মানবতার কাঠ-গড়ায় দাড় করাই।সংরক্ষিত জায়গাগুলোকে আর অরক্ষিত আর না রাখি। আজ হতে আর কোন শিশু যেন আর পাইপের মধ্যে মৃতু বরন না করে। আমরা যেন ভূল সিদ্ধান্ত না নেই। বাঁচার আশা ছেড়ে না দেই। আমাদের প্রত্যেকের প্রকৃত দায়িত্ব টুকু সঠিক ভাবে পালন করি। এটাই হোক আমাদের প্রকৃত শ্লো-গান।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

খেলাঘর বলেছেন:


লিখার পর পড়ে দেখবেন; লেখা ভালো হয়নি, কিছুই পরিস্কার নয়

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, আমার বানানগুলোকে দেখাবার জন্য। আমি চেষ্টা করেছি শুদ্ধ করার, জানি না কতটা সঠিক হয়েছে। আমাকে সেই প্রেরনা দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এবং অসংখ্য ধন্যবাদ এই লেখাটি পড়ার জন্য।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১

টোশার বলেছেন: এতো বানান ভূল.... X(

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, আমার বানানগুলোকে দেখাবার জন্য। আমি চেষ্টা করেছি শুদ্ধ করার, জানি না কতটা সঠিক হয়েছে। আমাকে সেই প্রেরনা দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এবং অসংখ্য ধন্যবাদ এই লেখাটি পড়ার জন্য।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১

অবাধ্য সৈনিক বলেছেন: খেলাঘর , টোশার আপনারা এখানে সাহিত্য পড়তে আসছেন...আপনাদের কমনসেন্স সরকার আর ফায়ার সার্ভিসের মতই.....জিয়াদের জন্য সমবদেনা রইল

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: না, না, আপুনী ওনাদের প্রতি এমন ব্যবহার না করলেই আমি খুশি হবো। আমি চেষ্টা করেছি, আমার মনের প্রকৃত কষ্ট টুকু তুলে ধরার জন্য। তা ছাড়া ইন্টারনেটের ব্যাপার তো, একটু বানান ভূল হতেই পারে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য অনুরোধ রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.