নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ক্থার্ক্থা

আমি যততুক সময় অবসর থাকি ততটুক সময় নিজেকে মানুষের কাজে ব্যস্ত রাখতে চাই ।

ক্থার্ক্থা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবাধ যৌন মিলন কারীকে না বলুন ।

০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭


যে নারী বা পুরুষ অবাধ মিলন ঘটায় সে শুধু ধর্মীও রিতিনিতি বা নিয়মি নয় শাররীক
নিয়ম অমান্য করছে । অতি মাত্রায় বা বহু অবাধ শাররীক মিলনের ফলে তাদের শরীরে জম্ম দিচ্ছে
নানা ধরনের রোগ ।

নারী ও পুরুষ অবাধ মিলনের ফলে সিফলিস গননিয়া রোগ সহ বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে । এ রোগগুলোর
লক্ষন হিসেবে যেমন পুরুষ ও নারীদের যৌন স্থানে এবং তার আশে পাশে ছোট ছোট ক্ষত বা ঘা সষ্টি হওয়া ।

শ্যানক্রয়েড রোগ একটি মারাত্মক যৌন সংক্রামক রোগ । যে জীবাণু দিয়ে এ রোগ হয় তার নাম হেমোফাইলাস ডুকরি । এই জীবাণু প্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৮৮৯ সালে । যে বিজ্ঞানী এই জীবাণু আবিষ্কার করেন তার নাম ডুকরি । তার নামেই এই রোগের জীবাণুর নামকরণ করা হয় হেমোফাইলাস ডুকরি । এটিকে বিভিন্ন নামে নামকরণ করা হয়েছে । যেমনঃ মৃদু ঘা Soft Sore বা মৃদু শ্যাংকার বা আলএসার মলি ইত্যাদি নামে ।
সিফিলিস বা গনোরিয়ায় যেমন মূত্রনালী আক্রান্ত হওয়া এই রোগের ক্ষেত্রে কিন্তু মূত্রনালী আক্রান্ত হয় না । এ ক্ষেত্রে যৌনাঙ্গে নারী বা পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে ছোট ছোট ফুসকুড়ি হয় । পরে তা গলে গিয়ে ক্ষতের সৃষ্টি করে । সে ক্ষেত্রে ঘা বা ক্ষতগুলো একটি নয় অনেক গুলো হয় এবং ব্যথাযুক্ত নোংরা এবং বিনষ্ট ক্ষত যার থেকে স্থানীয় Inguinal লসিকাগ্রন্থিগুলো পুজযুক্ত প্রদাহজনিত হবে, আবার নাও হতে পারে । ক্ষত বা ঘায়ের চার ধারে সরু লালচে রঙের রেখা দেখা যায় এবং সেই সাথে কিছুটা ফোলাও থাকতে পারে । ক্ষতের গায়ে চাপ দিলে ব্যথা অনুভব হয় এবং রক্তও ঝরতে পারে ।
সিফিলিসের ক্ষত বা ঘা সাধারণত একাধিক হয় না কিন্তু এ ক্ষেত্রে সাধারণত একাধিক ক্ষত হয় এবং সিফিলিসের ক্ষতে ব্যথা থাকে না কিন্তু এ ক্ষতে ব্যথা থাকে । এ রোগের ক্ষতগুলো থেকে পুজ ও কষ ঝরতে থাকে । আবার কখনো কখনো কুচকির লসিকাগ্রন্থিগুলো ফুলে গোটার আকার ধারণ করে থাকে । এ রকম ক্ষেত্রে প্রস্রাব বের হওয়ার সময় ব্যথা অনুভব হতে পারে । সেই সাথে জ্বর জ্বরভাব এবং গা ম্যাজ ম্যাজ করতে পারে । আমাদের দেশে এই রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি।

নারী পুরুষদের শ্যানক্রয়েড রোগ আক্রান্ত স্থানগুলোঃ
নারী ও পুরুষ শ্যানক্রয়েড এটি মূলত নারীপুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে যৌনাঙ্গেই আক্রমণ ঘটায় । তবে এর বাইরেও এর আক্রমণ হতে পারে । যেমনঃ পায়ুপথের পাশের স্থানগুলো ও হাত পা এবং মুখ ও স্তন ।

শ্যানক্রয়েড রোগ নির্ণয় করাঃ রোগীর থেকে বিস্তারিতভাবে জানতে হবে । তার অবাধ মিলনের ইতিহাস রয়েছে কি না তা জানতে হবে । থাকলে তা কত দিনের মধ্যে ঘটেছিল তাও জানতে হবে ।

ক্ষত বা ঘায়ের সংখ্যা কয়টি এবং তাতে ব্যথা আছে কি নাই তা জানাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ । তা এই জন্যই যে সিফিলিসে সাধারণত একটি ঘা বা ক্ষত থাকে এবং তাতে ব্যথা বেদনা থাকে না কিন্তু এ ক্ষেত্রে ক্ষত হবে একাধিক এবং তাতে ব্যথা বেদনা উপস্থিত থাকবে । এ ছাড়া ল্যাবরেটরিতে অনুলেপ নিয়ে গ্রাম স্ট্রেইন পরীক্ষা করা হয়ে থাকে । কালচারের মাধ্যমে নিশ্চিত রোগ নির্ণয় করা যায় । এর বাইরেও বায়োপসির মাধ্যমে নেয়া ক্ষতের পরীক্ষা করে Zone পাওয়া যায় যা রোগ নির্ণয়ে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ।

শ্যানক্রয়েড রোগ চিকিৎসা

এসব রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই রোগের চিকিৎসা নিজে নিজে করা কোনোভাবেই উচিত না । কারণ তাতে ভুল চিকিৎসার পরিণতিতে আপনার অনেক কষ্ট বা বড় ধরনের কোন সমস্যা হতে পারে । তবে এ রোগের জন্য চিকৎসকের পরামর্শ অতি জরুরী ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

খালিদ১৪ বলেছেন: বিকৃত যৌন রুচী রোগ সৃষ্টির কারণ । ধর্ম মানার বিকল্প নেই .........

০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২

ক্থার্ক্থা বলেছেন: ধন্যবাদ সহমত ।
তবে অবশ্যয়ই অবাধ মিলন থেকে নারীপুরুষকে সরে দাড়াতে হবে ।
আমি বুঝলাম না এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট প্রথম পৃষ্টা থেকে কেন সরানো হলো

২| ০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: হুম ভালো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.