![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাসন্তী রোদে ঝাঁপ দিয়েছি একা চৈত্রমাস জ্যৈষ্ঠ দরজা খোলা রেখে আমার সর্বনাশ—
দুপুর আমার একলা থাকা ধুলোর আদর
বিষাদ শালিকের খুঁটে খাওয়া চোখের অগ্রহায়ণ
অক্ষর ঘোমটায় আঁচল ঢাকা শব্দবৌয়ের অবাধ বিচরণ-
উঠানদস্যু সন্ত্রাসী রোদ রাহাজানির ভয় কাঁপানো সময় (তুমি)
দেখবো বলে উঁকি দিয়ে ডাকলে পর
দৌড়ে পালানো দুধের বাটি ওল্টানো বেড়াল, সেও তুমি।
এমনি সুযোগে বারান্দায় বসে সম্বিৎ
হাততালি বাজায় কুকুর ছানার আনুগত্য
চাদর বালিশের গড়াগড়ি শুয়ে থাকে বিছান জুড়ে
অভিশাপের বাজনায় ছটফটানো নিষ্কলঙ্ক আদুরে আগুণ
ঝিমুনির বিষ ঢেলে ঘরের ভাঁজতুলো উড়ায় কম
নিঃশ্বাস গভীর হলে-
পানকৌড়ি মগ্নতায় ডুবে যাই
পান্তামরিচ ভাতের ঘুমে ঢলে পরি অশান্ত ঈশান
সময় আমার, দুপুর আমার, অলক্তিকার মিত মথ সুনশান
২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: কুহকের লেখা কবিতাটি কুহুকীয়, মায়াময়! কবিতা পড়ে বোঝা যায়, বাংলা ভাষার উপর কবি স্বচ্ছন্দ বিচরণ করতে সক্ষম।
মাত্র দু'দিন আগে কবি যকৃত রোগে ভুগে প্রয়াত হয়েছেন, সবাই এখন তার প্রয়াণে শোকে মুহ্যমান। এরই মাঝে কবির পাতায় এসে তার দুই একটি লেখা পড়ে কবিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে গেলাম। চির শান্তিতে থাকুন তিনি পরপারে!
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অপুর্ব শব্দের গাথুনীতে রচা এ কবিতাটি
ব্যাথাভরা ও অশ্রুসজল নয়নে পাঠে মুগ্ধ
প্রয়াত এই কবির আত্মার প্রতি রইল শ্রদ্ধা
দোয়া করি খোদা তাঁকে করুন জান্নাতবাসী।