নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Sensitivity to social justice might be a motivation for poems, but it is not the only one. Through the immediacy of images, an improvised-sounding, rigorous musicality, and far-ranging sentences, conveys complexities of feeling and thought while avoiding didacticism and ideologically motivated polemicspoet does not ma...ke the dangerous mistake of addressing social inequality by turning politics into art. As the philosopher and literary critic Walter Benjamin might have said, 'responds by politicizing art.' The danger of such a response, though, is that it can lead to art that disguises its participation in capitalist culture so that attention to poetic form only produces the illusion of resolution of real social conflict.
১.
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লিথিয়ামের নিদারুণ প্রয়োজন। চীনের বাইরে ইউক্রেইন-ই একমাত্র জায়গা যেখানে এই জিনিসের নির্ভরযোগ্য আমানত রয়েছে।
বর্তমান পরিস্থিতিটি কেবলমাত্র বিদ্যমান কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০১৪ সালে যে 'অভ্যুত্থান' সংগঠিত করেছিল তৎকালীন গণতান্ত্রিক সরকারকে এক নব্য-নাৎসি-মার্কিনের-ইশারায়-নাঁচা-পুতুল-সরকার দ্বারা প্রতিস্থাপিত করার জন্য, তাতে বেশিরভাগ রাশিয়ান জাতিগত সম্প্রদায়ের উপর গণহত্যামূলক আক্রমণ চালানোর জন্য ক্রমাগতভাবে সিআইএ দ্বারা প্রশিক্ষিত এক সেনাবাহিনী ব্যবহার করা হয়েছে। এই রাশিয়ান জাতিসত্তারা অভিবাসী নয়। ইউক্রেইন এসব রাশিয়ান জনগণের ভিটেবাড়ি। ইউক্রেইন তাদের জেরুজালেম; ভাবেন, রাশিয়া এখন ইজরায়েল। ধরেন, ইউক্রেইনীয় নাগরিকদের উপর ইউক্রেইনের পুতুল সরকারের এই আক্রমণগুলি এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে রাশিয়ান জাতিসত্তারা তাদের নিজেদের বেঁচে থাকার জন্য, রাশিয়ার কাছ থেকে সহায়তা এবং সুরক্ষার অনুরোধ জানাতে বাধ্য হয়েছে। মার্কিনরা বা ন্যাটো যখন অনুরূপ অনুরোধে সাড়া দেয় তখন তারা এটিকে আক্রমণের পরিবর্তে 'শান্তি রক্ষা মিশন' নামে অবিহিত করার প্রবণতা দেখায়।
এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটোর রাশিয়ার সীমান্তে যে অবিশ্বাস্য সংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র সরাসরি রাশিয়ার দিকে তাক করা রয়েছে তা যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক চুক্তি লঙ্ঘন করে সেটা আর নতুন তথ্য নয়। যাহোক, এইযুদ্ধে আমেরিকাই একমাত্র বিজয়ী।
সবই ইতিহাস বইয়ের বিষয়, কি ঘটছে তা নিয়ে কোনো ধরনের ভারসাম্যপূর্ণ আলোচনা করার আগে যেসব জিনিসগুলি জানা উচিত। ইতিহাস থেকে শেখার ক্ষেত্রে বস্তুনিষ্ঠভাবে ঘটনাসমগ্রকে দেখা শিখতে হবে। যদি সর্বদা নিজের রাজনৈতিক পক্ষপাতযুক্ত ছাঁকনির মাধ্যমে সেগুলোকে দেখা হয় তবে সত্যের আনুমানিক রূপটাও শেখা সম্ভব না। অবশ্যই, সবাই তো আর সত্য বা বাস্তব ঘটনা সম্পর্কে আগ্রহী নয়... তারচে' আসেন, ফিলিস্তিন নিয়ে গালগল্প করি...
২.
ভ্লাদিমির পুতিনের মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বর্ণনা করার জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী এবং বলিষ্ঠ ভাষা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পেরে আমরা সবাই অত্যন্ত খুশি। কিন্তু ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইসরায়েলের আচরণের বর্ণনা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা একইধরনের শক্তিশালী ভাষা ব্যবহার করি না, যদিও না বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানিত দুই মানবাধিকার সংস্থা সেই অন্যায়ের অধ্যায় নথিভুক্ত এবং বিশদভাবে বর্ণনা করেছে। আমরা কয়েক দিনের মধ্যেই পুতিনের আগ্রাসীশাসনব্যবাস্থাকে নিন্দা করতে এবং জরুরী পদক্ষেপ নিতে এবং তাতে ভাষার যে শক্তি ব্যবহার করা হয়েছে বর্বর, ঠগ, খুনি, যুদ্ধবাজ (যার সবই সত্য) পুতিনের বিরুদ্ধে সঠিকভাবে সমালোচনা করতে, তা আসলে একতরফা । এই সমস্ত বিশেষণ, এই সমস্ত জিনিসগুলি রাষ্ট্র হিসাবে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের সাথে যে আচরণ করে তার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এবং তবুও, এই বিশ্ব ভাষার ব্যবহার নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং 'বর্ণবাদ' শব্দটি ব্যবহার করাও যেন উপযুক্ত বলে মনে করে না যখন খুব অল্প সময়ের মধ্যেই অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের প্রতিবেদনগুলিতে ইসরায়েল-এর জঘন্যতা প্রকাশ করে বলেছে যে, এর জন্ম থেকেই, ইসরায়েল এমন একটি রাষ্ট্রকাঠামো যা নিপীড়ন এবং আধিপত্য এবং বর্ণবাদ এবং বৈষম্যের উপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছে, যা নিয়মতিভাবে নিরস্ত্র নিরপরাধ বেসামরিকদের হত্যা, নির্বিচারে আটক এবং কারাদান, ভূমি দখল ও সংযুক্তি, মানুষের স্থানচ্যুতি ইত্যাদি অপরাধ দ্বারা সংগঠিত। ইসরায়েল ফিলিস্তিনের অধিকৃত অঞ্চল ও তার বাইরে বাস্তুচ্যুত হওয়া ৬০ লা্খ ফিলিস্তিনিদের মৌলিক অধিকার এবং তাদের ঘরে ফিরে যাওয়ার অধিকারকে অস্বীকার করে যাচ্ছে। ইজরায়েল কর্তৃক গাজার অবৈধ অবরোধ, যা প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, গাজায় এক চিরস্থায়ী মানবিক সংকটের সৃষ্টি করেছে, যেখানে মানুষের খাদ্য ও পানির মত মৌলিক চাহিদাকেও অস্বীকার করা হয় এবং ফিলিস্তিনি জনসংখ্যার সমষ্টিকে সামগ্রিকভাবে একটি নিকৃষ্ট জাতি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এর চেয়ে শক্তিশালী ও কঠোর আর কিছু হয় না। এমনকি 'বর্ণবৈষম্য' শব্দটাও অনেকে ব্যবহার করতে চায় না, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার কথা না হয় বাদই দিলাম। পুতিন ও তার গুন্ডাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে লাগলো মাত্র কয়দিন, আর এদিকে ৭০ বছরের নিপীড়ন আর তারপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করাটা পৃথিবীর জন্য 'লাভজনক' হবে না। মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। আমরা কি এটা সমর্থন করবো না? ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের, যারা বর্ণবাদের ব্যবস্থাকে এতদিনে স্থায়ী করেছে, লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানাচ্ছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো । ঠিক ঠিক একই ধরনের নিষেধাজ্ঞা ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধেও তো শুরু হলো । আমরা কেন তাহলে অন্যটাও সমর্থন করবো না?
২| ১৩ ই মার্চ, ২০২২ ভোর ৫:৩৭
গরল বলেছেন: ইউক্রেনে লিথিয়ামের রিজার্ভ আছে এটা আপনে কোঠায় পেলেন, অবশ্য ব্লগে যা খুশি লিখে দিলে চ্যালেঞ্জ করার লোক নাই ভেবেছিলেন নাকি। না জানলে লিংকটা একটু দেখে নিন।
Lithium production and reserve in the world
১৩ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:২১
তানভীর রাতুল বলেছেন: আরেকটু জানেন। অল্পবিদ্যা বা তথ্য, কোনটাই সুবিধার বিষয় না...
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট পড়েছি। কিন্তু মন্তব্য করবো না।