![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ৫ ই জানুয়ারী ২০১৪ অনুষ্টিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটারের উপস্থিতি নিয়ে নানা রকম বির্তক মিথ্যা তথ্য দিয়ে মানুষের মাঝে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করে যাচ্ছে বি,এন,পি। তারা এক এক সময় এক এক রকম তথ্য দিচ্ছে গত ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচনের ভোটারের উপস্থিতি ও প্রাপ্ত ভোটেরর শতকরা হার নিয়ে। কখনো ৩% , কখনো ৫%, কখনো ১০% ইথ্যাদি।
মজার কথা নির্বাচনের পর পর আর,টি গোলটেবিল নামক টকশোতে বি,এন,পির দুই নেতা একই অনুষ্টানে একই জায়গায় বসে পাশাপাশি বসে দুই রকম তথ্য দেন গত ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচন নিয়ে। একজন বললেন ২০% -২৫% মত হবে। অন্য জন্য বললেন নানা সম্ভবত ৫% মত হবে।
একটি কথা সত্য যে গত ৫ই জানুয়ারী সংসদ নির্বাচনে স্বাভাবিক নির্বাচনের তুলনায় অনেক কম ভোট পড়েছে। এর প্রকিৃত কারণ কি?
১) বি,এন,পি জামাতের সন্ত্রাসীদের ভয়ে ?
২) আওয়ামীলীগকে প্রত্যাখ্যান করে?
বি,এন,পি জামাত যতই বলুক গত ৫ই জানুয়ারী নির্বাচনে স্বাভাবিকের তুলনায় কম ভোট পড়ার অন্যতম প্রধান ও প্রকিৃত কারণ ছিল সাধারণ মানুষ বি,এন,পি জামাত সন্ত্রাসীদের ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যায়নি ভোট দিতে। এর প্রমাণ --- আজকের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।
গভীর ভাবে লক্ষ করুন, আজকের উপজেলা নির্বাচনে বি,এন,পি জামাত, আওয়ামীলীগ জাতীয় পাটি সবাই নির্বাচনে অংশ নিয়েছে, শান্তি পূর্ণ পরিবেশ, বি,এন,পি জামাত হতে কোন বাধা প্রধান করা হয়নি।
আরো একটি ব্যাপার লক্ষ করুন--- ইতি মধ্যে বেশ কয়েকটি উপজেলার পূর্ণাঙ্গ ফলাফল বেসরকারী ভাবে প্রকাশিত হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে বি,এন,পি জামাত ও আওয়ামীলীগের মাঝে হাড্ডা হাড্ডী লাড়াই হচ্ছে,
এতে কি প্রমাণতি হলো । গত ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচনে ভোটারের কম অনুস্থিতির প্রকিৃত কারণ কি ছিল? আশাকরি উত্তর দিয়ে যাবেন যারা বি,এন,পি জামাতের দালালি করেন।
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪১
মিতক্ষরা বলেছেন: শান্তিপূর্ন নয়, যথেষ্ট অশান্তি হয়েছে। তারপরেও এই রাজনৈতিক অবস্থায় নির্বাচনটা সম্পন্ন হয়েছে - এটাই বড় স্বস্তি। অন্তত পক্ষে অসফল বলা যায় না - নির্বাচন কমিশনকে ১০০তে ৫০ দেয়া যায়।
নীচে দেখুন -
Click This Link
http://dailyinqilab.com/2014/02/19/index.php
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৭
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: এইটার নাম শান্তিপূর্ন পরিবেশ? যথেষ্ঠ গোলযোগ হয়েছে। গোলযোগের সংবাদ পাওয়া মাত্রই নির্বাচন কমিশনের উচিত ছিল ঐসব কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া এবং পরে পুনরায় ভোট গ্রহন করা।
স্থানীয় নির্বাচন একটি নির্দলীয় নির্বাচন। এতে রাজনৈতিক দলগুলো শুধুমাত্র নিজেদের সমর্থন ব্যক্ত করতে পারে, মনোনয়ন দিতে পারে না। অথচ কথিত বিদ্রোহী প্রার্থীদের তারা বহিষ্কার করছে। এই ব্যপারে নির্বাচন কমিশনকে আরো জোরালো ভূমিকা নিতে হবে।
বিএনপি সহ অনেকে বেশ কয়টি উপজেলায় নির্বাচন বর্জন করেছে। তাদের অভিযোগের সত্যতা যাচাই করা ইসির কর্তব্য।