নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইন্টানেটে সরাসরি বাংলা লিখতে পারতেছি!

লাতি

ভালবাসি সামহোয়ার ব্লগ

লাতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসএ আমাদের জাতীয় সংগীত, মানষিক যন্ত্রণায় আর অর্ন্তজ্বালায় বি,এন,পি জামাত।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪



গত ২৬ শে মার্চ ২০১৪ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহয়তায় আযোজন করা হয় বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যক বেশী মানুষের অংশ গ্রহণের মাধ্যমে এক সাথে একই তালে একই সুরে কন্ঠ মিলিয়ে জাতীয় সংগীত গাওয়ার আয়োজন, লক্ষ ছিল গিনেস বুক অপ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখানো।



আমাদের এই জাতীয় সংগীত গাওয়া মিশনে অংশ নেন দুই লাখ ৫৪ হাজার ৫৩৭ যা ছিল শুধু মাত্র মেশিন গণনার হিসাবে। আর বাইরেও প্রচুর সংখ্যাক মানুষ জাতীয় সংগীত গাওয়া অনুষ্টানে অংশ নেন। যার মোট হিসাব করলে ৩ লক্ষ ছাড়িয়ে যাবে।



এত বড় বিশাল এক আয়োজন করতে গিয়ে কর্তৃপক্ষকে নানা রকম হিমশিম খেতে হয়েছে। প্রথমত এক সাথে ৩ লক্ষের বেশী মানুষ এক সাথে একই স্থানে জড়ো হওয়া ছিল মারাত্বক এক কঠিন ব্যাপার, তাও আবার সবাইকে সাড়ি বন্ধ হয়ে সুশৃঙ্কল ভাবে নিয়ম নীতি অনুসারে জাতীয় সংগীত গাইতে হবে। যদি কোন অনিয়ম বিশৃঙ্কলা বা সুর তার ঠিক না থাকে সেই ক্ষেত্রে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ অনুমোদন দিবেনা।



পুরো ব্যপাটির ছিল মারাত্বক কঠিন, কষ্টকর ও দুঃসাধ্য ও ব্যাববহুল ।



এত বড় বিশাল আয়োজন করতে গিয়ে নানা রকম কিছু অনিয়ম আর বিশৃঙ্কলার সৃষ্টি হয়।

পত্র পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারি -- যেমন -----

১)জাতীয় পতাকা যত্র তত্রে ছাড়িযে ছিটিয়ে পড়ে থাকা,

২) জাতীয় পতাকা মানুষের পায়ে তলায় পিষ্ট হওয়া।

৩) জাতীয় সংগীত গাওয়া অনুষ্টানে অংশ নিয়ে যাওয়া মানুষের পযাপ্ত গাড়ীর ব্যাবস্থা না থাকা।

৪) জাতীয় সংগীত গাওয়ার পর গাড়ীর অভাবে পা হেটে গন্তব্যে যেতে হয়েছে অনেক কে।



আমার মনে হয় একই রকম একটি বিশাল বৃহত্তম মানুষের জমাযেতর আযোজন করতে গিয়ে এই রকম সাধারণ অনিয়ম আর বিশৃঙ্কলার সৃষ্টি হওয়া স্বাভাবিক।



তবে মজার বিষয় ছিল -- সবাই এত কষ্টের পরও জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া অনুষ্টানে অংশ নিতে পারায় দারুণ খুশি। অনেক কে দেখেছি গর্ববোধ করতে।





কিন্তু দুঃখে বিষয় কিছু লোক দেখেছি সেই ২৬ শে মার্চ জাতীয় সংগীত গাওয়া অনুষ্টানের পর হতেই নানা রকম অপপ্রচার আর বিভ্রান্তকর খবর ছড়ানোর চেষ্টা করে আসতেছে। সেফবুকে বিভিন্ন ব্লগে জাতীয় পতাকা মানুষের পায়ের তলায় পিষ্ট হওয়ার ছবি বার বার আপলোড করে ব্যাঙ্গত্বক মন্তব্য করে আসতেছে।



২৬ মার্চ জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া পর পর গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ আমাদের জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া অনুষ্টানকে অনুমোদন দেন নি, কিছু দিন সময় নিয়েছিল , পরীক্ষ নিরীক্ষ গবেষণার পর অনুমদোন দিতে বেশ কয়েক সপ্তাহ সময় নিয়েছিল,

বি,এন,পি জামাত প্রথমে হয়তো ভেবেছিল গিনেস বুক অব ওর্য়াল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষ আমাদের জাতীয় সংগীত গাওয়া অনুষ্টানকে স্কৃতি দিবে না। এই খুশিতে অত্নহারা ছিল বি,এন,পি জামাত।



কিন্তু বি,এন,পি জামাতের শত অপপ্রচার, কটুউক্তি, বহু বাধা, কষ্টের পর গিনেস বুক আব ওর্য়াল্ড রের্কডসের স্কৃতি পেল আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া অনুষ্টানটি। যা ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যাংক বেশী মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে একই সাথে, একই তালে কন্ঠ মিলিয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া অনুষ্টান।

জাতীয় সংগীত গাওয়ায় রেকর্ড







মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০০

অকুল পাথার বলেছেন: অভিনন্দন। কিন্তু এত টাকা খরচ করে একটা গরীব দেশের এটা করা কি ঠিক হয়েছে?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪

লাতি বলেছেন: আপনার ব্লগে লিখতে কত খর হয় বলবেন কি?
ইন্টানেট খরচ।
কম্পিউটারের দাম।
বিদ্যুত ব্যায়।
সময় ব্যায়।

এই সময়টুকু, ইন্টারনেট খরছ, কম্পিউটারের দাম আপনিতো কোন গরীব বা উন্নয়ম মুলক কাজে ব্যায় করতে পারেতেন।

আশাকরি আপনার উত্তর আপনি নিজে এবার পাবেন।

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮

ফিলিংস বলেছেন: রাজনৈতিক জয়। দু্্‌ঃখ বি এন পি এগুলাও করতে পারেনা।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯

নিজাম বলেছেন: অভিনন্দন।

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: তারেক্ক্যা আসতেছে , তারপর বলবে এক্ষন আমাদের জাতীয় গীতি হবে "প্রথম বাংলাদেশ আমার সেকেন্ড বাংলাদেশ" । গিনেস কে ডাকো আবার রেকর্ড করব এভারেস্টে ওঠার মতো =p~ =p~ =p~

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮

অকুল পাথার বলেছেন: @ লেখক
আমার উত্তর পাই নি। পারলে আমার আরও কিছু প্রশ্নের উত্তর দেন।
যদি আমার থাকার ঘর ভাঙ্গা থাকে, আমার ঘরে ভাল টয়লেট না থাকে, যদি আমি তিন বেলা ঠিক মতো খেতে না পারি, টাকার অভাবে স্কুলে আমার সন্তানেরা পড়তে না পারে, তবে কি আমি একবেলা না খেয়ে, সন্তানকে স্কুলে না পাঠিয়ে, থাকার ঘর এবং টয়লেট ঠিক না করে ঐ টাকা দিয়ে কম্পিউটার কিনব বা ব্লগিং করব ? এটা কি হাস্যকর না? যে দেশে এখনও বেশির ভাগ মানুষ দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করে, রাস্তায় শুয়ে শত শত মানুষ রাত কাটায়,ভাল চিকিৎসার অভাবে হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে সে দেশে এই আয়জন গরীবের ঘোড়া রোগের মত অবস্থা নয় কি? কিছু মনে করবেন না, আমার দেশ আমেরিকা বা কানাডার মত অত ধনী হলে এই আয়জনে আমিই বেশি খুশি হতাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

লাতি বলেছেন: আপনার কথার যুক্তি আছে, মানলাম আপনার কথাগুলো, কিন্তু দেশ শুধু হাসিনা বা সরকারের নয়, এটা আমার আপনার সবার, আপনার নেট খরচটা অন্তত একটি গরীভ দিলে তার অন্তত একবেলা ভাল খাবার জুটবে। --------


উদেশ , লেকচার, আর সমালোচনা করা সহজ, কিন্তু বাস্তবতার মুখোমুখি কেউ হয়না।


আপনি যুক্তিতে হেরে গেছেন, শুধু আওলা ঝাওলা কথা বলে যাচ্ছেন,


আপনাদের দুঃখ এইটা কেন বিশ্ব রেকর্ড করলো,

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৪

নীলতিমি বলেছেন: বইয়ের পাতার কোনো পড়ে থাকা অর্জনের কোনো মূল্য নাই। যে সরকারই করুক বা যে দেশই করুক। এটাকে তেমন কোনো অর্জন বলা যাবে না। কারণ আপনিই ভুলে যাবেন ক-দিন পর।

পক্ষান্তরের ভালো কোনো কাজ যা মানুষের উপকারে আসে - এমন অর্জন সবসময়ই সেরা - সেটা বইয়ের পাতায় থাকুক আর না থাকুক!

বিদ্যাবিহীন সার্টিফিকেটের মূল্য নাই।

বাস্তবতা এটাই।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৪

লাতি বলেছেন: কি বলতে চাচ্ছেন আপনি তা আমার বোধগম্য নয়, আশাকরি বিস্তারিত লিখবেন।

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ভালো লিখেছেন। অভিনন্দন বাংলাদেশকে।

ভাই আমেরিকা লন্ডন যুক্তরাজ্য রাশিয়া কানাডা ফ্রান্স এরা তো আমাদের চেয়েও ধনি দেশ। এবং তাদের দেশ প্রেম ও আমাদের চেয়ে কম না। তারা কেন এই রেকর্ড করছেনা ?

আর একটি প্রশ্ন ।

সম্প্রতি দেশের মানুষ জানলো " বাংলাদেশের ন্যায্য পানি লুণ্ঠন করে বাঁধ দিয়ে তৈরি বিদ্যুৎ ভারত নিয়ে যাবে বাংলাদেশের উপর দিয়েই! ভারতকে বিদ্যুৎ করিডোর দেয়ার সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ সরকার। এ করিডরের মাধ্যমে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে ১ লাখ ২৬ হাজার ৫৮৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হয়ে ভারতের অন্যান্য রাজ্যে যাবে। বিনিময়ে সামান্য কিছু বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ। তবে কী পরিমাণ বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ তা এখনো নির্ধারণ হয়নি। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে হিমালয় থেকে নেমে আসা বিভিন্ন নদীর ওপর ৪২৯টি বাঁধ দিয়ে এ পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। কিছু বাঁধ ইতোমধ্যে নির্মিত হয়েছে; আর কিছু নির্মাণাধীন। বাংলাদেশ ও আসামের জনগণ যে টিপাইমুখ বাঁধের বিরোধিতা করছেন, ১৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার সেই বাঁধ এইসব বাঁধের একটি। "

যারা দেশের এতো বড় সর্বনাশ করতে পারে তারা দেশ প্রেমিক তাই গিনেস বুকে রেকর্ডে নিজেদের নাম উঠানোর জন্য এতো আয়োজন তা কি করে বিশ্বাস করবো?

৩য় প্রশ্ন একজন বাংলাদেশী হিসেবে আপনি কোনটা সমর্থন করেন?

১০০ কোটি টাকা খরচ করে একটা হাসপাতাল বানানো অথবা ৭১ এর বীর মুক্তিযুদ্ধাদের সহযোগিতা ?

নাকি

গিনেস বুকে রেকর্ড?

শেষ প্রশ্ন কেউ যদি বলে ১০০ কোটি টাকা দিয়ে অসহায় বঞ্চিত দরিদ্র মানুষ গুলোকে সহযোগিতা করলে আরো বেশি ভালো হতো সে কি করে বি এন পি জামায়াত হয় ?

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

অকুল পাথার বলেছেন: @ লেখক,
এইত ভাই আপনি রেগে গেলেন। অবশ্য যুক্তিতে হারলে সবাই এমনই করতে চায়।
কে বলল আমি দুঃখ পেয়েছি? আমি অবশ্যই খুশি কিন্তু জাতীয় সংগীত গেয়ে বিশ্বরেকর্ড করার চেয়ে যদি এই টাকা দিয়ে গ্রামে ৫ টা স্কুল করা হত বা যেখানে ব্রিজ নেই সেখানে ব্রিজ করা হত বা দেশের যে কোন উন্নয়ন মুলক কাজে ব্যয় করা হত তাহলে আরও বেশি খুশি হতাম। জাতীয় সংগীত গেয়ে বিশ্বরেকর্ড করা অবশ্যই সন্মানের ব্যাপার কিন্তু যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় তাদের কি টাকা দিয়ে নুনের পরিবর্তে সন্মান কেনা উচিৎ? জাতীয় সংগীত গেয়ে বিশ্বরেকর্ড করায় আপনার মত আমিও গর্বিত কিন্তু আমাদের গর্বটা কি আরও বাড়ত না যদি শুনতাম আমাদের দেশের মানুষ ১০০% শিক্ষিত , বাংলাদেশ দুর্নীতিতে সবার পিছনে, ঢাকা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর এবং বসবাস যোগ্য নগরী? টাকা যদি খরচ করতে হয় তবে এসব ক্ষেত্রে করা উচিৎ অযথা সস্তা দেশ প্রেম দেখিয়ে আর ভোটের রাজনীতি করে কখনই দেশকে এগিয়ে নেয়া যাবে না।
আশাকরি কথা গুলো বুঝতে পারছেন।

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

আবু সায়েদ বলেছেন: গর্বিত। তবে দেশাত্মক মনোভাব গঠনে এটা কতটা সহায়ক হবে, সেটা প্রশ্নসাপেক্ষ।

১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৭

আনিসুর র বলেছেন: দেশে এত বেশী বোকা লোক। এ দেশের উন্নতি কি ভাবে হবে ভেবে পাই না।
শুনেছি মন্ত্রীর গার্মেন্টস থেকে কর্মী এনে ছিল এবং ওই কম্পানীর খরচ হয়েছিল ৪০ লাখ টাকা।

এ থেকে আমরা কি পেয়েছি আমি যানিনা।

জামাত বিএন পি দুঃখ পাবে কেন তাও ভেবে পাই না।

আর দুঃখ পেলে লেখক যানলো কি ভাবে তাও আমার যানা নাই। গনক নকি?

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩১

শাহীন উল্লাহ বলেছেন: আমেরিকা , ফ্রান্স ইত্যাদী উন্নত দেশ এটা করে নি কারন তাদের দেশে এই কাজ করার জন্য এতো বেকার বা আজাইরা লোক নেই ।

আর একজন বলেছেন আপনার নেটের বিল বাচিয়ে গরীব কে দিতে ???
আমরা তো সরকারকে তা দি্চিছই তাই না??

আপনার যা ইনকাম বা প্রোফিট তার ১০ পারসেন্ট সরকার নিয়ে নেয় এবং সেই টাকায় আপনি যা কিনবেন তার ১৫ % ভ্যাট সরকার নেয়, তাহলে কি দাড়ালো ???
আপনা প্রোফিটের ১০+১৫ = ২৫ পারসেন্ট সরকার সরাসরি নিয়ে নেয়, এছাড়া অন্যান্য আগডুম বাগডুম চাদাবাজি তো আছেই !!! আর কতে দিবো বলেন দেখি ?? এখন ও যদি ১০০০-১৪০০ টাকায় নেট চালাতে হয় ???

১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

বুদ্ধুবোকা বলেছেন: এসব ঘুমের ওষধ, খাইয়া বেহুশ হইয়া হুইয়া থাহেন ।ঘরে ঢুইক্কা চোরাইয়া বেবাক লইয়া যাউগ্গা । ভাইডি, ঘরতো ফকফকা ।জিডিপি নাকি ৬ এর নিচে হইবো ।

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যে দেশের কিছু লোক নিজ দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান।

১। জাতীয় সংগীত মন থেকে মানে না,
বলে 'হিন্দুয়ানি সঙ্গীত'।
জাতীয় সংগীতের অনুষ্ঠান হলে সেখানে অংশগ্রহন করে না, বরং অসম্মান করার ছুতা খুজে।

২। ১৬ ই ডিসেম্বরের বিজয় কে বলে ভারতের বিজয়!

৩। জাতীর পিতাকেও মানে না।
বলে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী।

৫। মুক্তিযুদ্ধকেও মানতে চায় না। বলে শত্রুরা মুক্তিযুদ্ধে বেশী লোক মারে নাই, সামান্য কিছু মেরেছে!

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৫

বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
অবশেষে স্বীকৃতি দিল! :)

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:১২

সাইলেন্স বলেছেন: ভাই ভবিষ্যতে এমন রেকর্ডের পিছনে ছুটতে সরকার কত টাকা বরাদ্দ রেখেছে বা রাখচে আপনার মত পা চাটার কাছে তথ্য থাকার কথা, টাকার অভাবে পদ্মা সেতু না হোক রেকর্ড তো হইছে।

একটা প্রবাদ বাক্য আছে " সত্যিকার বীর রেকর্ডের পিছনে ছুটেনা রেকর্ড বীরের পিছনে ছুটে "।

১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪১

ফিলিংস বলেছেন: আমাদের দেশ গরিব দেশ শত ভাগ সত্যি কথ। এ ধরনের খরচ দেশ কে যদি পিছিয়ে দেয় তবে এগুলা.....

১। একদিনের হরতাল কতটা দেশ কে পিছিয়ে দেয় ???

২। সংসদে না গিয়ে সকল ধরনের ভাতা তুললে এ টাকাই দেশের কত জন কে বেতন দেওয়া যেত ???

৩। সংসদ নির্বাচনে বা উপজেলা নির্বাচনে সকল প্রর্থী মিলিয়ে কত টাকা খরচ হয় ???

আরও আছে যেগুলা অহরহ করছি, রেকর্ড তো একবারই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.