![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা খুবই সাধারণ মানুষ, নাগরিক হিসাবে শুধু একটু শান্তিতে বসবাস করতে চায়, বিশেষ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয় ক্ষমতার মাঝে থাকলে আমাদের জন্য যথেষ্ট। গেল রমজানের একমাসে দেখলাম দেশ আল্লাহর রহমতে খুবই সুন্দর চলেছিল, মানুষ খুবই আনন্দ আর উৎসাহের মাধ্যমে উৎযাপন করল পবিত্র ঈদ। র্মাকেট গুলো ছিল ক্রেতা বিক্রেতার প্রচন্ড ভীর আর সাধারণ জনগণের মাঝে ছিল প্রচুর আনন্দ। সাম্প্রতি আইন শৃঙ্কলা , বিদ্যুত, অর্থনৈতিক অবস্থা সবই ঠিক আছে,
কিন্তু খুবই দুঃখের বিষয় মানুষের যখন অনন্দ আর খুশির আগ্রহ নিয়ে যখন অপেক্ষা করতেছিল ঈদের, ঠিক সেই মুর্হুতে বি,এন,পির পক্ষ হতে হুমকি দেওয়া হচ্ছে সরকার পতনের অন্দোলনের।
ঈদের পর শুরু হতে যাচ্ছে আবার আন্দোলন, আন্দোলন মনে জ্বালাও পোড়াও, ভাংচুর, দাঙ্গ হাঙ্গামা, গাড়ী ভাংচুর, রেল লাইন উপড়ে ফেলা, রাস্তার পার্শ্বের গাছ কেটে প্রাকৃতিক পরিবেশ ধ্বংস করা।
বি,এন,পির মনে রাখা উচিত তার যতই র্দুবার আন্দোলন করুক আওয়ামীলীগ সরকারের পতন তো দুরের কথা তাদের এক চুলও নাড়ানো যাবে না, তার অন্যতম কারণ বর্তমান সরকার জনগনের ভোটে নির্বাচিত ও আ্ইনগত ভাবে বৈধ, একটি বৈধ সরকারকে হুট করে অবৈধ আন্দোল বা মনের ইচ্ছা দাহাঙ্গা হাঙ্গামা জ্বালাও পোড়াও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে ক্ষমতা চ্যুত করা যায় না। বি,এন,পি সামনে একটি পথ খোলা আছে, সেটি নির্বাচন, নির্বাচনে ছাড়া আওয়ামীলীগ সরকারের পত করা বি,এন,পি পক্ষে কোন অবস্থায় সম্ভব নয়, তার প্রমাণ আমার গত ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচনের আগে খুবই ভাল করে দেখলাম।
বি,এন,পি যাদি দেশের মানুষকে ও দেশকে ভালবাসেন তাদের উচিত এই মুর্হুতে আন্দোলন হতে দুরে থাকা। আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে শান্তিপুর্ণ ভাবে জনমত জনমত সৃষ্টি করে ও বি,এন,পির জনপ্রিয়তা যেন বৃদ্ধি পায় সেই দিকে মনোযোগ দেওয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তখন ভাল অফার দেয়া হয়েছিল। আলোচনার বার বার আহবান করা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী নিজে ফোন করেছিলেন।
স্বরাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, সংস্থাপন .. ইত্যাদি মন্ত্রি দেয়া সহ আলচনার ভাল অফার দেয়া হয়েছিল।
সাহস করে নির্বাচনে এসে দেখত, তখন কারচুপির সুযোগ অনেক অনেক কঠিন হতো।
এখন আর সেই সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। নির্বাচন শেষে আবার আলোচনা কিসের?
ভোটার হত্যার হুমকি ছিল, প্রিজাইডিং অফিসার হত্যার হুমকি ছিল, এসব বাদেও ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন ছিল মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন।
আর সরকারি দল ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছিল।
বাকি ভোটঅনুষ্ঠান না করা হলেও সরকার গঠন সম্ভব ছিল।
তাই ভোটার উপস্থিতি সঙ্গত কারনেই কম ছিল।
ভোট ৫% না ৪৫%, এটাই এখন আইনে বৈধ ১০০%।