![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ কে খন্দকারের ভেতরে বাইরে বইটি নিয়ে বেশ মজার একটি ঘটনা ঘটে গেল আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে।
এ কে খন্দকার তার ভেতরে বাইরে বইটিতে উল্লেখ করেছেন, ( বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ৭ ই মার্চ ভাষণের শেষে জয় পাকিস্থান বলে বলে শেষ করেছিল)
এর পর বি,এন,পি শীর্ষ নেতারা মহা আনন্দের খুশিতে আহ্লাদিত আর পুলকিত হয়ে পড়েছিল। বি,এন,পি মহাসচিব ফকরুল ইসলাম তো রীতিমত প্রকাশ্যে মিডিয়ার সামনে সরাসরি ঘোষণা করে দিলেন, ঐ বইটির বক্তব্য ১০০% সত্য।
কিন্তু শুরু হতে আওয়ামীলীগ সহ বেশ কয়েটি রাজনৈতিক দল হতে ঐ বক্তব্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল।
কিন্তু আসল মজাটা শুরু তখন, যখন ঐ বইটির বিস্তারিত বক্তব্য পাওয়া যায়। ঐ বইটতে এ কে খন্দকার জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষন নয় বলে উল্লেখ করেন।
ওই বইয়ের ৬০ পৃষ্ঠায় একে খন্দকার বলেছেন, ‘মেজর জিয়ার ঘোষণাটিকে কোনোভাবেই স্বাধীনতার ঘোষণা বলা চলে না। মেজর জিয়া রাজনৈতিক নেতা ছিলেন না বা ঘোষণা দেওয়ার মতো উপযুক্ত ব্যক্তিও ছিলেন না। যে ঘোষণা চট্টগ্রাম বেতার থেকে তিনি দিয়েছিলেন ঠিক একই ধরনের একাধিক ঘোষণা ২৬ ও ২৭ মার্চ চট্টগ্রাম বেতার থেকে বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ও ছাত্রনেতাও দিয়েছিলেন, এমন কি বেতারকর্মীরাও একই ধরনের ঘোষণা দিয়েছিলেন।
Click This Link
এখন প্রশ্ন ফকরুল ইসলাম আলমগীর এখন কি বলবেন?
সত্য চিন্তন সত্য, সত্যকে কোন অবস্থায় মিথ্যদিয়ে ঢাকা যায় না, যেহেতু প্রকাশ্যে ফকরুল ইসলাম স্বীকার করে নিয়েছেন এ কে খন্দকারে বইটির বক্তব্য ১০০% সত্য, সতুরাং জিয়াউর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষক নয় সেটিও সত্য।
এখানে আরো একটি মাজার ঘটনা উল্লেখ করতে চায়।
২০১২ সালে সম্ভবত মার্চ মাসে অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবুসাঈদ তার এক বক্তব্যে বলেছিল সব সংসদ সদস্যরা র্দুনীতিবাজ।
তখন আবুসাঈদ নিদিষ্ট কোন দলের সংসদ সদস্য বা নিদিষ্ট কোন এম,পির নাম উল্লেখ করেনি, এমন কি কোন সংসদের সংসদ তার নিদিষ্ট কোন সময় বা পিরিয়ডও উল্লেখ করেনি,
ঠিক তখন আওয়ামীলীগ আবুসাঈদের বক্তব্যে বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেলেও বি,এন,পি মহাখুশি হয়েছিল । কিন্তু মজার বিষয় আবুসাঈদ আওয়ামীলীগ বা বি,এন,পি কারে নিদিষ্ট নাম উল্লেখ করেনি, আর যখন আবুসাঈদ বক্তব্য দিয়েছিল তখনও সেই সময় বি,এন,পির অন্তত ৩৩ জন র্পালামেন্ট মেম্বার সংসদের ছিল, তখন প্রশ্ন ছিল তা হলে বি্এন,পি তাদের সংসদ সদস্যরা র্দুনীবাদ তা মেনে নিয়েছিল।
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৭
াহো বলেছেন:
ত্রুটি স্বীকার করে লজ্জিত হয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থণা
কবি শামসুর রাহমান
ত্রুটি স্বীকার করে লজ্জিত হয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থণা করলেও এখনো তাঁর কাঁধে বন্দুক রেখে 'জিয়ে পাকিস্তান' বলে চিৎকার করে যাচ্ছেন অনেকে।
মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
বাংলাদেশের তারিখ' বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ থেকেই উধাও হয়ে যায় 'জিয়ে পাকিস্তান' শব্দ দুটি।
আহমদ ছফা
নিজে যেখানে দ্বিধান্বিত, ঠিকঠাক মনে নেই বলে স্বীকার করছেন, সেখানে তাঁকে প্রামাণ্য সাক্ষী মেনে এখনো লড়াই করে যাচ্ছেন আমাদের 'জয় পাকিস্তান'পন্থীরা!
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৩
হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: বিএনপি'রা ভুলতে দিচ্ছে না যে, তারা পাকিস্তানপন্হী ছিল ও আছে।
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১০
মৌসুমী বায়ু বলেছেন: জয় বাংলা মানায়, জয় পাকিস্থান মানায় না বরঞ্চ পাকিস্থান জিন্দাবাদ মানায়
বঙ্গবন্ধু পাকিস্থান জিন্দাবাদ বলতেই পারেননা। কারন তিনি পাকিস্থান থেকে
মুক্ত হয়ে আরেকটি দেশ গঠনের জন্য আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। আমাদের জ্ঞান পাপীরা নিজেদের স্বার্থে জাতিকে দ্বিধাবিভক্ত করে রাখার জন্য আবোলতাবোল বলে আর আমরা পিছিয়ে পড়ি।আমরা তরুনরা বিভ্রান্ত হই নিজেরা মারামারি করে রক্ত ক্ষরন ঘটাই আদর্শচ্যুৎ হই।
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৯
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: জামাতে ইসলামী ছাড়া অন্য কোন নেতা কোন বই পড়েও না, পড়ার টাইম নাই। অন্যেরা বই পড়ে কি বুঝল, তার উপরেই মন্তব্য ঝেড়ে দেয়। সেই মন্তব্যও সঠিক কিনা, সেটা যাচাই করে নেবার সময়ও পায়না
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
শোভ বলেছেন: ভাই, বেকুব বি এন পি নিজেরাই নিজের পেছনে বাঁশ শুধু দিল না পুরা বাঁশঝার দিল ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪১
আমায় ডেকো না বলেছেন: শালারা কিয়ের রাজনীতি করে বুঝি না। বইটা না পরেই কমেন্ট করে দিলো ঠিক আছে। এই যদি হয় নেতা তবে এই দেশের কি হপে গো?