নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শরতের আগমনী ........ সোনাঝরা রোদ
নীল আকাশের আঙিনায় আমার কবিতা
এসেছে শরৎ (প্রথম পর্ব
শরতের শিউলি ঝরা ভোর আমাদের অন্তরজুড়ে স্নিগ্ধতার প্রলেপ বিছিয়ে দেয়। ক্ষণিকের অতিথি এই শরৎ। শরতের এ সময়টা শস্যপূর্ণা। ধানক্ষেত এ সময় ফল সম্ভাবনায় পরিপূর্ণ। মাস দু-এক পরেই কৃষকের গোলা ভরবে ধানে। কিষাণীর নোলক দোলানো হাসি বলে দেবে পরিতৃপ্তির কথা। শরৎ আনন্দের ঋতু। শরৎ পূর্ণতার ঋতু, প্রাচুর্যের ঋতু। এমনি ঋতুকে কি ভুলে থাকা যায়?
শরৎ প্রকৃতিকে অপরূপ রূপে সাজিয়ে যায় যার আবেশে অতি সাধারন মানুষ ও ভাবাবেগে আপ্লুত হয়। শরৎ অবসাদগ্রস্ত মনেও নতুন প্রেরণার সঞ্চার করে। তাই তো আমরা প্রকৃতিতে দেখি, এই ঋতুতে কি অপূর্ব রঙের খেলা, কি অপরূপ রঙিন ভুবন সাজায় প্রকৃতি। শরতে প্রাণবন্ত রূপ নিয়ে হেসে ওঠে গ্রাম বাংলার বিস্তৃত দিগন্ত। তাইতো রবীন্দ্রনাথের সুরে সুর মিলিয়ে বলতে হয়-
“শরতে আজ কোন অতিথি এল প্রাণের দ্বারে,
আনন্দগান গা রে হৃদয়, আনন্দগান গা রে।।”
বাংলা কবিতার আসরের সকল শ্রদ্ধেয় কবিগণকে জানাই শারদ-শুভেচ্ছা। বাংলা কবিতা-আসরের জয় হোক, বাংলা কবিতার জয় হোক, কবিদের জয় হোক। সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু!
নীল আকাশের আঙিনায় আমার কবিতা
এসেছে শরৎ (প্রথম পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
শরৎ এসেছে তপন হেসেছে
পূব আকাশের গায়,
ফুটে ফুলকলি ছুটে আসে অলি
ফুলবনে বাগিচায়।
ফুটিল সকলি টগর ও বেলি
উঠোনে মাধবী লতা,
মাধবী মালতী, কেতকী ও যুথী
সুনীল অপরাজিতা।
কমল কাননে ধায় অলিগণে
ফুলে ফুলে মধু খায়,
অজয় নদীতে মাঝি খেয়াঘাটে
সারাদিন খেয়া বায়।
কচি ধানগাছে খেত ভরে আছে
সবুজের অভিযান,
আকাশে বাতাসে শুধু ভেসে আসে
নব আগমনী গান।
দিন অবসানে পশ্চিমের পানে
লুকায় অরুণ রবি,
রাতে তারা ফুটে দূরে চাঁদ উঠে
জোছনায় আঁকা ছবি।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: শরতের সময় অজয় নদীর পাড়ে বসে থাকতে কেমন লাগে?
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৩০
রামিসা রোজা বলেছেন:
প্রথম কবিতাটি যেমন সুন্দর হয়েছে তুমি শিরোনাম যথার্থ।
কবিতাটি পড়ে বিমোহিত হলাম ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
অজয়ের তীরে কি শুধু কবিতা পড়ে দিন কাটে? বেকার টেকার নেই সেখানে?