![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি -- না ঘরে, না বাইরে ; না বাইরে, না ভিতরে ; না ভিতরে, না ইতরে ! আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি -- না নরের, না নারীর ; না আত্মীয়ের, না আততায়ীর; না আস্তিকের, না নাস্তিকের; না কবির, না নবির । আমার গলা নারীর বন্দনাগীতগায়নি , জিভ থেকে পুরুষের স্তবক বেরোয়নি , আমার হাত কারো পা ছোঁয়নি, চোখ কারো ভণ্ডামো এড়ায়নি, ঠোঁট ঢুকে পড়েনি অপঠোঁটে, এক নায়িকার খামখেয়ালে আমার শরীর করেনি ওঠবস , আমার মগজ কাউকে দেয়নি পূর্ণ বা খণ্ডকালীন দাসখত ! আমার আত্মঘাতে ঘা খেয়ে উঠেছে পেশিবহুল পুরুষও , আমার বিষবাক্যে চিত্কার করে উঠেছে পূজাপ্রত্যাশী নারীও ! ধুতি-টুপিতে টান পড়ায় চিত্কার করে উঠেছে ধর্মজীবী ধার্মিকও , অজ্ঞাতনামা রোগে রাগান্বিত হয়ে উঠেছে নার্সিসাস নাস্তিকও ! অবশেষে, আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি ! তোষামুদে-জন প্রিয় হয় সবার, এই হলো পরিহাস ; তোষামোদ করিনি কখনোই আমি, এই হলো ইতিহাস ! facebook.com/lazyfahim
গ্রিক শব্দ gen থেকে genetics এর উৎপত্তি।gen=প্রকাশ পাওয়া(to became বা উদ্ভুত হওয়া)।পিতামাতার আকৃতি ও প্রকৃতিগত বৈশিষ্ট্যাবলী যে প্রক্রিয়ার বংশানুক্রমে সন্তান-সন্ততির দেহে সঞ্চারিত হয় তাকে বংশগতি(heredity)বলে। এভাবে বংশানুক্রমে সঞ্চারনের ফলে পিতা ও মাতার সাথে যেমন সাদৃশ্য দেখা যায় তেমনি কিছু বৈসাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়।একই প্রজাতির দুটি সদস্য এমনকি সহোদর ভাই বোনের মধ্যেও সূক্ষ্ম পার্থক্য বিদ্যমান। নিকট সম্পর্কীয় জীবের মধ্যে বৈসাদৃশ্যকে ভেরিয়েশন বা প্রকরণ বলে।বংশগতি বা প্রকরণ জীবের নতুন প্রজাতি গঠনে ভূমিকা পালন করে।
মেন্ডেলের সূত্র সমূহ
মেন্ডেলের সাধারণ দুটি সূত্র আছে। একটি হল “একজোড়া বিপরীত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দুটি জীবের মধ্যে প্রজননে সৃষ্ট সঙ্কর জীবে বিপরীত বৈশিষ্ট্যের জীনগুলো পরস্পরের মিশ্রিত না হয়ে পরস্পর পাশাপাশি অবস্থান করে এবং পরবর্তী গ্যমিট উৎপাদনের সময় ভিন্ন ভিন্ন গ্যামিটে প্রবেশ করে।”
মেন্ডেলের প্রথম সুত্রের জীন ত্বাত্ত্বিক ব্যাখ্যা
আমরা যদি মানুষ যদি বিবেচনা করি তাইলে গায়ের রঙ হিসেবে বিবেচনা করলে দুই ভাগে ভাগ করতে পারবো। মনে রাখতে হবে যে সাদা রঙ শক্তিশালী এবং কালো রঙ হালকা।
কিন্তু এ সাদা কালো কেন হয়? জ্বীনের ভেতরে তথ্য থাকে আপনি সাদা হবেন নাকি কালো হবেন।এখন আমরা সাদা জ্বিনকে W এবং কালো জিনকে wদ্বারা প্রকাশ করি। আপনারা হয়তো প্রশ্ন করতে পারেন যে W টা বড় হাতের কিন্তু wটা ছোট হাতের কেন লিখলাম?? এর কারণটা হচ্ছে w জিনটা প্রচ্ছন্ন অর্থাৎ দুর্বল।কিন্তু জ্বীনের মধ্যে সাদা কালো আবার তিনপ্রকারঃ
1. খাঁটি সাদা(WW)
2. সঙ্কর সাদা(Ww)
3. কালো(ww)
তাহলে একজন মানুষের ভেতর কালো রঙের দায়ী জিন থাকলেই যে সে কালো হবে এমন কোন কথা নেই তার ভেতর একাধিক কালো জিন থাকলেই সে কালো হবে। কিন্তু সাদা রঙের জন্য দায়ী জিন মাত্র একটি থাকলেই সে সাদা হবে। অর্থাৎ আমরা বাইরে থেকে কালো সাদা যা দেখি তাকে ফেনোটাইপ ও ভিতরে যে কোড থাকে সেটা জ্বীনোটাইপ বলে।এখন আমরা যদি দুইজন সঙ্কর সাদা (Wb) ছেলে ও মেয়ের বিয়ে দিই তালে তাদের সন্তানগুলো কেমন হবে তা নিম্নের চেকারবোর্ড বা চার্ট থেকে দেখি।এখানে সংকর সাদা মানে Ww এখানে আপনি প্রথম তিনজনকে একদসাথে দেখলে বুঝতে পারবেন না এরা কি সংকর সাদা নাকি খাঁটি সাদা। অর্থাৎ প্রথম তিনজনের ফিনোটাইপ একই অর্থাৎ সাদা। কিন্তু জিনোটাইপ ভিন্ন।কিন্তু চতুর্থ জনের জিনোটাইপ ও ফিনোটাইপ দুইটাই কালো তালে এখানে জিনোটাইপিক অনুপাত হবে ১:২:১ কিন্তু ফিনোটাইপিক অনুপাত হবে সাদা:কালো=৩:১। আশা করি বুঝতে পেরেছেন দুইজন সঙ্কর সাদা (বাইরে থেকে দেখতে সাদা কিন্তু ভিতরে জ্বীনোটাইপে কালো জিন আছে) ব্যাক্তির মাঝে যৌনপ্রজনন ঘটলে প্রতি চারজনে একজন করে কালো হবে। এটি প্রথম জনু সন্তান বলে। দেখা যাচ্ছে শুধু মাত্র প্রচ্ছন্ন জ্বীনের দ্বিত ঘটলেই সেটী প্রকাশ পাচ্ছে তার আগে নয়। ঠিক একইভাবে লম্বা-খাটো, মোটা-চিকন এদের প্রত্যকের ক্ষেত্রেও মেন্ডেলের এ সুত্র প্রজোয্য।এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন মা বাবা দুইজন সাদা বা মোটা হওয়া স্বত্ত্বেও কেন চিকন বা কালো সন্তানের জন্ম দেয়!!
এরপরের পর্বে আমরা f2 জনু এবং মেন্ডেলের দ্বিতীয় সুত্র নিয়ে আলোচনা করব। এই পোস্টটি যদি আপনাদের সামান্য জ্ঞান বৃদ্ধিতে সাহায্য করে তবে কমেন্ট করে আমাকে আরো লেখার জন্য উৎসাহিত করবেন।
২| ১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ৮:৪০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এইসব সেই পিচ্চিকালে পড়ছিলাম, ভুইলা গেছি।
৩| ১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:১৩
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: হু হু আমি তো দুইদিন বাদে ভুইল্যা যাই।#শতদ্রু ভাউ।
৪| ১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লিখেছেন, জানা হল, তবে ভুলে যাব।
১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: problem nai amra to vular।jonnei jani hi hi hi
৫| ১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: এই জন্যই আমি কালো হয়ছি :-(
১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:২৬
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: আমিও কালা সেম টু সেম চান্দি চ্যালা হে হে
৬| ১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন পোস্ট! পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:২৮
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: ধন্যবাদ পরীক্ষার ব্যাস্ততা কাটিয়ে শীঘ্রই লেখার চেস্টা করব
৭| ১৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
কলাবাগান১ বলেছেন: এভাবে ভুল পড়ালে তো চলবে না!!!!!
'সবল' এলিল যদি বড় হাতের W তাহলে রংয়ের ই আরেক 'দুর্বল' এলিল তো হবে ছোট হাতের w। এখানে B /b অন্য জ্বীনকে রিপ্রজেন্ট করবে। তারপরেও পানেট স্কোয়ারে Bb আসবে কিভাবে??? আপনার মতে তো এটা হবে bb
WW ২৫%
Ww ৫০%
ww ২৫%
১৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: এখন ঠিক আছে?অনুপাতটা ঠিকই লিখেছি ২৫:৫০:২৫=১:২:১
৮| ১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ++++++
১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:১২
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: থ্যানকু
৯| ১৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
Saikat Palash বলেছেন: F 2 জনুর ব্যাখ্যার আশায় থাকলাম
১৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: থ্যানকু ভাই একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে আমার পুডিক্ষাতু তাই
১০| ১৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
কলাবাগান১ বলেছেন: DNA is right handed and your depicted picture of the DNA is left handed. Many teachers/websites make this simple mistake.
১৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: কি করব ভাই বলেন। আমার তো আর ডি এন এর ছবি তোলার ক্যামেরা নাই হে হে হে
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ৮:২১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
মেন্ডেল'স ল অব সেগ্রেগেশন।
+