নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিজ্ঞানের আলোয় আলোকিত হোক জরাময় পৃথিবী

সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার

আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি -- না ঘরে, না বাইরে ; না বাইরে, না ভিতরে ; না ভিতরে, না ইতরে ! আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি -- না নরের, না নারীর ; না আত্মীয়ের, না আততায়ীর; না আস্তিকের, না নাস্তিকের; না কবির, না নবির । আমার গলা নারীর বন্দনাগীতগায়নি , জিভ থেকে পুরুষের স্তবক বেরোয়নি , আমার হাত কারো পা ছোঁয়নি, চোখ কারো ভণ্ডামো এড়ায়নি, ঠোঁট ঢুকে পড়েনি অপঠোঁটে, এক নায়িকার খামখেয়ালে আমার শরীর করেনি ওঠবস , আমার মগজ কাউকে দেয়নি পূর্ণ বা খণ্ডকালীন দাসখত ! আমার আত্মঘাতে ঘা খেয়ে উঠেছে পেশিবহুল পুরুষও , আমার বিষবাক্যে চিত্কার করে উঠেছে পূজাপ্রত্যাশী নারীও ! ধুতি-টুপিতে টান পড়ায় চিত্কার করে উঠেছে ধর্মজীবী ধার্মিকও , অজ্ঞাতনামা রোগে রাগান্বিত হয়ে উঠেছে নার্সিসাস নাস্তিকও ! অবশেষে, আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি ! তোষামুদে-জন প্রিয় হয় সবার, এই হলো পরিহাস ; তোষামোদ করিনি কখনোই আমি, এই হলো ইতিহাস ! facebook.com/lazyfahim

সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিষ্ময়কর কিছুপ্রাণী,যা দেখে আপনি ভিরমি খেতে বাধ্য-পর্ব ১

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

শুন্যতম ডেমো পর্বে ভাইয়াদের আগ্রহ দেখে লিখতে বসে গেলাম।কিন্তু সামহোয়্যার ইনের আপলোড লিমিটের কারণে বেশি ছবি দিতে পারলাম না।এ বিষয়ে কাভা ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।যা হোক আআজাইরা প্যাচাঁল না পাইড়া শুরু করতেছি।ও হ্যা আমার পোস্টটাকে যদি একটু নির্বাচিত পাতায় দেওয়ার মত নজরে দেখতেন তবে খুব খুশি হতাম।
লাল ঠুটো বাঁদুড় মাছ



এ কিউট লালঠুটো বাঁদুড়মাছটি সাধারণত গালাপাগোস নামক দ্বীপের আশেপাশে পাওয়া যায়।দেখলেই উনারে মনে হয় কি সেক্সি(নাউযুবিল্লাহ)।তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে মাছ হওয়া স্বত্ত্বেও আমাদের এই সেক্সি মাছটি তেমন সাতাঁর কাটতে পারে না।তাই পাতলা ফিন নামক ডানার সাহায্যে উনারা সমুদের তলদেশে লাফিয়ে চলে।(Image credits: imgur)
গ্লোব্লিনহাঙর



এই খবিশ টাইপের মাছটাকে জীবন্ত জীবাশ্ম বা “living fossil” বলা হয়।ধারণা করা হয় এরা ১২৫ মিলিয়ন বছর ধরে বসবাস করে আসছে সাগরের বুকে, তবে উনাকে দেখে যতটা ভয়ঙকর বলে মনে হচ্ছে উনি ততটা ভয়ঙকর নন (Image credits: imgur)
পান্ডাপিঁপড়া



পান্ডার মত দেহসৌষ্ঠব ধারণকারী বলে এ Mutillidae গোত্রের প্রাণীকে পাণ্ডা পিঁপড়া বলা হয়।তবে উনারে দেখতে যতটা কিউট বলে মনে হচ্ছে উনি ততটাই বিষাক্ত।একবার কামড়াইলে তিনদিন পর্যন্ত মনে থাকবে. (Image credits: Chris Lukhaup)
নুনু্সাপ{ঃপি}



হে হে এরকম অশ্লীল টাইপ জিনিসটা প্রথম দেখায় ভুল হইতে পারে।মনে হইতে পারে কেউ মুসলমানি করাইতে গিয়া পুরাটাই কাইট্যা থুইছে।কিন্তু এটা আকারে কিন্তু ওটার (নিজদায়িত্বেবুঝেনেবেন) চেয়ে অনেক বড়।আরেকটা বিরাট দুর্ভাগ্যের বিষয় যে উনি কিন্তু আন্ধা হে হে হে. (Image credits: fotos.noticias.bol.uol.com.br)
UmboniaSpinosa



এই জিনিসটা দেখতে প্রায় ফুলের মত দেখাচ্ছেনা? খুবই কিউট?? এই কিউট প্রাণীটা কিন্তু মোটেও ফুল নয়। এরা প্রায়ই ভয়ঙ্গকর একটা কাজ় করে থাকে। এরা গাছের কচি শীর্ষমুকুল ভেঙ্গে গাছকে প্রায় জরাজীর্ণ করে ফেলে। (Image credits: Colin Hutton)
Lowland Streaked Tenrec



এই ছোট্ট প্রাণীটা আফ্রিকার মাদাগাস্কারে পাওয়া যায়।ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটিই একমাত্র স্তন্যপায়ীদের মধ্যে কীট-পতঙ্গকে আকৃষ্টকারী শব্দ সৃষ্টি করতে পারে। (Image credits: hakoar |telegraph.co.uk)
হামিংবার্ডপতঙ্গ



পাখির মত দেখতে হলেও আসলে এটি কিন্তু পাখি নয়। আপনারা নিশ্চয়ই হামিংবার্ড পাখির নাম শুনেছেন? হ্য এটি হামিংবার্ড পাখির মতই কিন্তু এটি হচ্ছে হামিং বার্ড পতঙ্গ। মজার ব্যাপার হচ্ছে এটী হামিংবার্ডের মত হুবুহু শীষও দিতে পারে। বেশিরভাগ পতঙ্গ বর্ণ দ্বারা আকৃষ্ট হলেও এটী পাখির মত বর্ণ বা রঙ স্বারা ই আকৃষ্ট হয়।
. (Image credits: Jerzy Strzelecki | unknown)
নীলড্রাগন


এই ক্ষুদ্র প্রাণীটি নীল ড্রাগন নামে পরিচিত। এটা স্মুদ্রকীটেরই ভিন্ন একটা প্রজাতি। এটা সমুদ্রের গরম পানি সহ্যু করতে পারেনা। এর উদর দেশে থাকা বায়ুথলির কারণে এরা ঠান্ডা সাগরের পানিতে ভাসতে পছন্দ করে।(Image credits:unknown | unknown | paulhypnos)
সমুদ্রপদ্ম


এটীচিংড়ীমছজাতীয়প্রাণী।(Image credits: Alexander Safonov)
ভেনেজুয়েলান পুডল মথ

কি দেখে ভীষণ মজা লাগল না? আপলোড লিমিটের কারণে বেশি ছবি আপলোড করতে পারলাম না।কিন্তু পরবর্তী পর্ব নিয়ে শীঘ্রই ফিরে আসছি।ততদিন অপেক্ষায় থাকুন।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো। চালায়া যান।

২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১

ইমরান আশফাক বলেছেন: বেশ ভালোই লাগলো। আর হ্যা, চালিয়ে যেতে পারেন।

৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০

সুমন কর বলেছেন: পুরনো পোস্ট !!!

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি ও বিবরণ সুন্দর হয়েছে । ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.