![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি -- না ঘরে, না বাইরে ; না বাইরে, না ভিতরে ; না ভিতরে, না ইতরে ! আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি -- না নরের, না নারীর ; না আত্মীয়ের, না আততায়ীর; না আস্তিকের, না নাস্তিকের; না কবির, না নবির । আমার গলা নারীর বন্দনাগীতগায়নি , জিভ থেকে পুরুষের স্তবক বেরোয়নি , আমার হাত কারো পা ছোঁয়নি, চোখ কারো ভণ্ডামো এড়ায়নি, ঠোঁট ঢুকে পড়েনি অপঠোঁটে, এক নায়িকার খামখেয়ালে আমার শরীর করেনি ওঠবস , আমার মগজ কাউকে দেয়নি পূর্ণ বা খণ্ডকালীন দাসখত ! আমার আত্মঘাতে ঘা খেয়ে উঠেছে পেশিবহুল পুরুষও , আমার বিষবাক্যে চিত্কার করে উঠেছে পূজাপ্রত্যাশী নারীও ! ধুতি-টুপিতে টান পড়ায় চিত্কার করে উঠেছে ধর্মজীবী ধার্মিকও , অজ্ঞাতনামা রোগে রাগান্বিত হয়ে উঠেছে নার্সিসাস নাস্তিকও ! অবশেষে, আমি কখনোই কারো প্রিয় হতে পারিনি ! তোষামুদে-জন প্রিয় হয় সবার, এই হলো পরিহাস ; তোষামোদ করিনি কখনোই আমি, এই হলো ইতিহাস ! facebook.com/lazyfahim
খরগোশ......... খুবই কিউট একটা প্রাণী। দেখলে ইচ্ছে করে তুলতুলে শরীরটা একটু ছুয়েঁ দিই। কিন্তু এর একটী অভ্যেসের কথা বললেই আপনার গায়ে কাঁটা দেওয়া শুরু করবে। আপনি কি জানেন তারা সকাল বিকাল অন্তত দুবার নিজেদের বিষ্ঠা খায়। সত্যি তো কেন?প্রকৃতি কখনো বিজ্ঞানবিরুদ্ধ কিছু করে না। খরগোশের এ ধরনের আচরণের পেছনে নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে!! কি সেই কারণ? আমরা মানুষেরা জাতি হিসেবে কখনোই স্বাস্থ্য সচেতন ছিলাম না। কিন্তু খরগোশেরা খুবই সচেতন। আমরা বাথরুমে ঢুকলে কখনো নিজের মলের ব্যাপারে চিন্তিত হই না । কিন্তু খরগোশেরা চিন্তিত। তারা নিজেদের মল মুখে নিয়ে পরীক্ষা করে দেখে যে খাদ্য আসলেই সম্পূর্ণ হজম হয়েছে কিনা।
যদি হজম না হয় সম্পূর্ণ ভোজন প্রক্রিয়া পূনরাবৃতি করে। এই হলো খরগোশের বিষ্টা ভোজনকারণ। ও হ্যা মানুষের মল মুত্র পরীক্ষা করার জন্য আলাদা ল্যাবরেটরি আছে তাই আপনার খরগোশ হওয়ার দরকার নাই। tongue emoticon
কমেন্টে অশ্রু আরিগর ভাই আরোকিছু ইনফরমেশন তুলে ধরেছেন আমি পরিবর্তনা নাকরে হুবহু তুলে দিলাম সবার জানার স্বার্থে
অশ্রুকারিগর বলেছেন:
একটু ইনফরমেশন দেই ভেটেরিনারিয়ানের পক্ষ থেকে। খরগোশ সব সময় এই কাজ করেনা। তাদের খাবারে ফাইবার বেশি থাকে, অনেক সময় এবসর্ব হয় না। এগুলো সিকামে(ইন্টেসটাইনের একটা পার্ট) এসে দানা দানা হয়ে যায় একটা ব্যাকটেরিয়ার কারনে। এইটা মল হয়ে বেরিয়ে আসে। এই স্পেসিফিক মলগুলো তারা আবার খায় নিউট্রিশন পাওয়ার জন্য। কারন ব্যাকটেরিয়ার কারনে এগুলো এখন এবজর্বেভল হয়ে গেছে।
আরেকটা জিনিস জানেন কিনা , খরগোশ কখনো বমি করতে পারেনা ?
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৮:০৪
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: :p
২| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৮:৫২
জিয়ানা বলেছেন: খরগোস বিষ্ঠা খা্য়?! আমার দুইটা খরগোস আছে,ওদের তো আমি গাজর আর শাক খেতে দেই! এখনকি ওদের খাদ্যাভাস পরিবর্তন করতে হবে?! চিন্তায় পড়লাম!
০৩ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: আমার ঠিক ধারণা নেই যে অভ্যাসটা জিনগত নাকি পরিবেশ গত। তবে চিন্তা করার কিছু নেই প্রকৃতিকে নিজের মত থাকতে দিন। আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
৩| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:১১
প্রামানিক বলেছেন: এটা জানা ছিল না। ধন্যবাদ
০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৩১
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৪| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:২৯
হুকুম আলী বলেছেন: তাহলে খরগোশের মুখটাই ল্যাবরেটরি।
০৩ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: হা হা দারুণ বলেছেন।
৫| ০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ১:০৭
অশ্রুকারিগর বলেছেন: একটু ইনফরমেশন দেই ভেটেরিনারিয়ানের পক্ষ থেকে। খরগোশ সব সময় এই কাজ করেনা। তাদের খাবারে ফাইবার বেশি থাকে, অনেক সময় এবসর্ব হয় না। এগুলো সিকামে(ইন্টেসটাইনের একটা পার্ট) এসে দানা দানা হয়ে যায় একটা ব্যাকটেরিয়ার কারনে। এইটা মল হয়ে বেরিয়ে আসে। এই স্পেসিফিক মলগুলো তারা আবার খায় নিউট্রিশন পাওয়ার জন্য। কারন ব্যাকটেরিয়ার কারনে এগুলো এখন এবজর্বেভল হয়ে গেছে।
আরেকটা জিনিস জানেন কিনা , খরগোশ কখনো বমি করতে পারেনা ?
০৩ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬
সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার বলেছেন: নতুন ইনফরমেশন পেলাম।আলোচনায় অংশ নেওয়ায় ধন্যবাদ
৬| ১০ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩
আল হাসান মাহামুদ জিহাদ বলেছেন: জানতাম কিন্তু বিস্তারিত না
৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ,নতুন দারুন ইনফরমেশন পেলাম , এসাথে অশ্রুকারিগরকেও ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৮:০০
হাটহাজারির তইন বইলচি বলেছেন: ভিষ্ঠা খাওয়া নিষেদ আছে। হাটহাজারিতে কেউ খড়ঘোষ খায় না।