![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাস্তিক, লীগ, দল, আহলে হাদিস, শিবির, মাজার পূজারী এর গোলামী করলে খবর আছে.....
যারা ঈদ এ মিল্লাদুন্নবী পালন করবে, তারা রসূল (সাঃ) এর সাথে বেয়াদবী করবে এবং ওনার মৃত্যুতে খুশি হয়েছে। (নাউযুবিল্লাহ্)
রাজারবাগী, দেওয়ানবাগী এরা জেনে শুনে এই বেয়াদবী করছে এবং এটার প্রচারের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এরা আবার মিল্লাদুন্নবীর পক্ষে দলীল দেয় অথচ এই দলীলগুলো তাদের নিজের তৈরি করা!!!
রসূল (সাঃ) যে এই দীনে অর্থাৎ ১২ রবিউল আউয়াল মাসে মৃত্যু বরন করেন তা নিয়ে কোন দ্বীমত নেই কিন্তু এই দিনে জন্ম নিয়েছেন তা নিয়ে দ্বীমত আছে। দ্বিমত থাকুক আর নাই থাকুক তারা কিভাবে মূর্খের মত এই কাজটি করছে, যাদের স্বাভাবিক জ্ঞান বা সাধারন জ্ঞান আছে তারা এটা করতে পারেনা।
"যখন সত্য এসেছে মিথ্যা বিতারিত হয়েছে, আর মিথ্যা বিতারিত হওয়ার জন্যই"- আল কোর'আন
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮
লিউনেল মেসি বলেছেন: কমেন্ট দেখলেই বুঝা যায়। আমার মনে হয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধি, আর নয়ত সহহী জিনিস দেখেও বুঝে না কেন!
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: চুপ বেয়াদব যে বলবে নবী মারা গেছে সে কাফের
মরলে সব মানুষের কবরে আসে ক্যামনে নবীজী নুরের তৈরি
মুহূর্তে ত্রিভুবন ভ্রমন করার ক্ষমতা রাখে ।
সয়ং আল্লাহ মিলাদ পড়ে
সুরা আম্বিয়া ৫৬
আমি এবং আমার ফেরেস্তাদের নিয়ে দরুদ পড়ি আমার হাবিবের উপর
হে ইমানদার গন তোমরা ও পড় ।
সুরা ইমরান
যদি তোমরা আমি আল্লাহ কে পাইতে যাই আমার হাবিব কে ভালবাস ।
যারা নবীজীর একটি হাদিস কে অসিকার করবে
তারা প্রক্রিত ইমানদার নয় ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৫
লিউনেল মেসি বলেছেন: মিলাদ পড়ার বিষয় না, এটা আলোচনার বিষয়। সয়ং আল্লাহ্ দূরূদ পরে ভাইজান।
যদি আপনি বলেন নবী মারা যায়নি তবে কোর'আনের অনেক আয়াত অস্বীকার করলেন। যেমনঃ সকল জীবকে মৃত্যুবরন করতে হবে।
রসূল (সাঃ) মৃত্যুর মধ্যমেই দুনিয়া থেকে ত্যাগ করেন এবং এখন তিনি কবরে জীবিত অবস্থায় আছেন এবং থাকবেন ইনশাল্লাহ্।
রসূল (সাঃ) কবর থেকে উঠলে তো কেয়ামত হয়ে যাবে!!! আর আপনি বলেন ভ্রমন করেন!!!
আসলেই আপনারা প্রক্রিত ঈমানদার কিন্তু প্রকৃত ঈমানদার নন
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আর দেখ
নুর অর্থ জ্যুতি বা আলোক
মা আয়েশা সিদ্দিকা রা হইতে বর্ণিত নবী পাক সা যখন আধার রাতে
হুজরা শরিফে প্রবেশ করতেন তখন তার আগমনে সারাটা স্থান
আলোকিত হয়ে যেত যদ্বারা তিনি হারানো সুই বা বস্তু খুজে পেতেন ।
একদিন নবীজীকে কথাচ্ছলে মা আয়েশা রা নিজের ওড়না মোবারক
মাথার উপর দিয়ে নুর নবীজীকে আটকাতে চেষ্টা করেছিল কিন্তু ওড়না
নবীজীর নূরানি দেহ মোবারক ভেদ করে মা আয়েশার হাতে চলে আসে ।
অবাক হয়ে প্রশ্ন করলেন তা কি করে সম্ভব , নবীজী উত্তর দিলেন আমি কি তোমাদের মত ?
হাদিস সংকলন থেকে
নবীজী হায়াতুন্নবি জিন্দা দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তি
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬
লিউনেল মেসি বলেছেন: আপনার এই ধরনের কমেন্ট পড়তেও ঘৃনা লাগে। সত্য মিথ্যায় মিলানো এই ধরনের কথা বলা থেকে দয়া করে বিরত থাকুন।
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮
একজন ছেলে বলেছেন: তিনি বললেনঃ না, তিনিই তোমাদের পালনকর্তা যিনি নভোমন্ডল ও ভুমন্ডলের পালনকর্তা, যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন; এবং আমি এই বিষয়েরই সাক্ষ্যদাতা।-সুরা আম্বিয়া ৫৬
আর পরিবেশ বন্ধু কোরআন বিকৃত করছে, এই হচ্ছে পীর সমর্থক
বানানো হাদিস -
আমি এবং আমার ফেরেস্তাদের নিয়ে দরুদ পড়ি আমার হাবিবের উপর
হে ইমানদার গন তোমরা ও পড় ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫
লিউনেল মেসি বলেছেন: আগের দিনের হিন্দিগান বাংলায় নকল করার মত এরা এখন কোর'আন এবং হাদিস এর কথা বিকৃত করছে।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১
ধমাধম বলেছেন: ালুচোনা চোলুক। গেলারিটে বোসোলাম।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৬
লিউনেল মেসি বলেছেন: গেলারিতে বসার সময় শেষ এদের এখন মুকাবিলা করতে হবে এবং এটা প্রত্যেক মুসলমানের অবশ্যিক কর্তব্য হয়ে পড়েছে।
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
ইভা_110 বলেছেন: ইসলামের নবী : একটি সংক্ষিপ্ত জীবনালোচনা
Click This Link
সবাইকে মহানবীর (স.)-এর জন্মদিবস উপলক্ষে জানাই মুরাবকবাদ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭
লিউনেল মেসি বলেছেন: ভাল ব্যবসা। কার্ডের ব্যবসাও করেন নাকি?
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
ধমাধম বলেছেন: @একজন ছেলে / //তিনিই তোমাদের পালনকর্তা যিনি নভোমন্ডল ও ভুমন্ডলের পালনকর্তা,// েকানে টিনি তা কেদা?
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪
নতুন বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: চুপ বেয়াদব যে বলবে নবী মারা গেছে সে কাফের
মরলে সব মানুষের কবরে আসে ক্যামনে নবীজী নুরের তৈরি
মুহূর্তে ত্রিভুবন ভ্রমন করার ক্ষমতা রাখে ।
ভাইজানের কি মাথা ঠিক আছে?
রাসুল সা: মারা না গেলে তাকে কবর দিসে কেন?
রাসুল নুরের তৌরি তাহলে তিনি জন্ম নিলেন কেন সাধারন মানুষের মতন?
রাসুলকে সুপারহইম্যান বানানো চেস্টা করছেন কেন? রাসুল কখনোই নিজে তা দাবি করেন নাই...
মিথ্যা প্রচার করছেন আর সবাইকে কাফের বলেন???
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪
এস এইচ খান বলেছেন: এগোরে মোল্লা সল্ট গোলাইয়া খাওয়াইয়া দেখতে পারেন! মাগার কাম অইত না, আমি নিশ্চিত
খামোখা উলো বনে মুক্তা ছড়াবেন!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৯
লিউনেল মেসি বলেছেন: উলু বনে মুক্তা ছড়ানো না, সাধারন মানুষ যাতে বিভ্রান্ত না হয় এই জন্যই এদের মোল্লা সল্ট খাওয়াইতে হইবে যাতে মানুষ বুঝে যে এদের মিরকি ব্যরাম আছে।
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৬
ইভা_110 বলেছেন: اِإنَّ اللهَ وَ مَلائِکَتَهُ یُصَلّونَ عَلَی النّبیَّ یاَ أیُّهَا الَّذینَ آمَنوا صلّوا عَلیهَ و سَلِّمُوا تَسلیماً
আল্লাহ এবং তাঁর ফেরেশতারা নবীর উপর দূরুদ প্রেরণ করেন হে মুমিনগণ তোমরাও তাঁর উপর দূরুদ পড় এবং (তার আদেশের প্রতি পরিপূর্ণরূপে অনুগত হও। (সূরা আহযাব-৫৬)
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَن كَانَ يَرْجُو اللَّهَ وَالْيَوْمَ الْآخِرَ وَذَكَرَ اللَّهَ كَثِيرًا
প্রকৃত পক্ষে তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও ফিয়ামত দিবসের প্রতি আশা করে তাদের জন্য রাসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। (সূরা আহযাব-২১)
মহানবী ( সাঃ) ও তাঁর (সাঃ) আহলে বাইতের উপর দূরুদ পড়ার ফযিলত
১। কানযুল উম্মালে ‘হাসান’ থেকে তিনি মহানবী (সাঃ) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, বলেন ঃ
أکثِرُوا الصَّلاةَ عَلَيَّ. فَاءنَّ صَلاتَکُم عَلَيَّ مَغفِرَةُ لِذُنُو بِکُم.
আমার প্রতি অধিক দূরুদ পড়;কারণ, আমার প্রতি তোমাদের দূরুদ তোমাদের গুণাহ মাফের উপায় হবে। [কানযূল উম্মাল খঃ১ পৃঃ৪৩৬ ]
২। অনুরূপ আবুদারদা থেকে তিনি রাসূল (সাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেন ?
مَن صَلّي عَلَيَّ حينَ يُصبِحُ عَشراً وَ حينَ يُمسي عَشراً أدرَ کَتهُ شَفا عَتي.
যে প্রতি সকাল ও সন্ধ্যায় ১০ বার আমার উপর দূরুদ পড়ে আমার শাফা’অত তাকে স্পর্শ করে। [কানযূল উম্মাল পৃঃ৪৩৯]
Click This Link
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন
রহমত লাভ কর নবীজীর নামে যার মাধ্যমে ইসলাম এবং কোরআনের বানী দুনিয়ার মানুষের মুক্তি ও আখেরাতের
সুসংবাদ ।
নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন
ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ
ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।বিশ্বের ৫০ টির অধিক দেশে দিন টি যথাযোগ্য রাস্টীয়
মর্যাদায় উদযাপিত হয় ।
তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত
তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন
তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত
খুলাফায়ে রাশেদিন গন ,
সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।
আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?
দিনটির তাৎপর্য ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা
আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি
সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন
অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও
তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।
লেখক বলেছেন: ঈদ অর্থ খুশি আর মিলাদ অর্থ জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা
সাহাবা গন এবং পরবর্তী অনুসারি গন আদর্শের দিক দিয়ে তার মহান
শানে আলোচনা রাখতেন । এবং যথা যোগ্য মর্যাদায় দিনটি উদযাপন
করতেন ।কোরআন অয়ামা আরছালনাকা ইল্লা রাহমাতুল্লিল আলামিন
আল্লাহ বলেন আমি আপনাকে সমগ্র জগতের রহমত স্বরূপ প্রেরন
করেছি ।
আয়াত ইন্নাল্লাহা অয়ামালাইকাতাহু ইউছাল্লুনা আলান্নাবিয়ু ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানু ছাল্লু আলায়হে অছাল্লিমু তাছলিম
আল্লাহ বলেন আমি এবং আমার অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে
দরুদ ও ছালাম ভেজি আমার হাবিবের উপর হে ইমানদার গন তোমরাও বেশি বেশি পড় ।
আয়াত কুল ইন কুন্তুম তুহিব্বুন আল্লাজি ফাত্তাবিউনি ইবুব কুমুল্লা ইয়াগফিরলাকুম যুনুবাকুম অয়াল্লাহু গাফুরুর রাহিম
আল্লাহ বলেন যদি তোমরা আমাকে লাভ করতে চাও আগে আমার হাবিব কে ভালবাস এবং তার অনুসরন কর আমি তোমাদের ক্ষমা করে দেব ।
হাদিস যারা একবার নবীজীর উপর দরূদ ও ছালাম ভেজে তার শরীর থেকে ১০ গোনাহ ঝরে যায় তার আমল নামায় ১০ নেকি যোগ করে দেওয়া হয় এবং তাকে ১০টি সম্মান বৃদ্ধি করে দেওয়া হয় । মুসলিম ও বোখারিশরিফ
যে এবাদতে দরুদ নাই সে এবাদত আল্লাহর নিকট পউছেনা বরং
৪র্থ আকাশে ঝুলে থাকে আর যে এবাদতে দরূদ আছে সে এবাদত
বিজলির ন্যায় আল্লাহর নিকট পৌঁছে ।
হজরত উমর ফারুক রা
সারা জীবনে একজন মুসমানের জন্য অন্তত একবার দরুদ ও
ছালাম প্রেরন করা ফরজ সমতুল্য
হযরত আলী রা
যে মিলাদ অনুষ্ঠানে ১ দেরহাম বা চার আনা পরিমান খরচ করল
সে আমি আবুবকর রা এর সাথে বেহেস্তে যাবে
হযরত আবুবকর রা
যে ব্যক্তি মিলাদ অনুষ্ঠান করল অতপর নবীজীর উপর তাজিম করল সে যেন আমি উসমান গনি যিন্নুরাইনের সাথে বদরের যুদ্ধে
অংশ গ্রহন করল ।
হযরত উছমান রা
যারা মিলাদ অনুষ্ঠানে দয়াল নবীজীর উপর অধিক দরুদ ছালাম
ভেজে অতপর আল্লাহর দরবারে দুটি রহমতের হাত বাড়িয়ে দেয়
শুকনো বৃক্ষের পাতা যেভাবে ঝরে যায় তেমনি বান্ধার গোনাহ গুলি ঝরে যায় ।
শায়েক ছইয়দ সুলতান আব্দুল কাদির জিলানী রা
যারা নবীজীর ইসলাম কে তার মহান জীবনাদর্শ দ্বারা জিন্দা রাখল
এবং তার শান মান মর্যাদা তুলে ধরল নিঃসন্দেহে তারা জান্নাতি
হযরত শাহ জালাল ইয়েমেনি রা
আসুন আমরা সেই মহান হস্তি মাহবুবে খোদা নুরে খোদা নুরে
মুজাচ্ছাম ছাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াচ্ছাল্লাম এর প্রতি গভীর তাজিম
এবং শানে বেলায়তে দরুদ ও ছালাম জ্ঞাপন করি ।
আচ্ছালামু আলাইয়েকা ইয়া রাছুলুল্লাহ দুজাহান কা ছুলতান
রহমতে আলম শাফায়াতুল্লাহ তাজদারে মদিনা ।
মোস্তাফিক বলেছেন: আমাকে দয়া করে একটা সহিহ হাদিস (রেফারেন্সসহ) দেখাতে পারবেন যেখানে নবীজী (স) ও তার সাহাবীরা ঈদে মিলাদুন্নবী (জন্মদিন) পালন করেছেন।
লেখক বলেছেন: মিলাদ আম্বিয়া আ এর সুন্নত
সুরা বাকারা ১২৯ আয়াত
হে প্রতিপালক আমাদের এবং প্রেরন কর তাদের মধ্য একজন রাছুল তাদেরই মধ্য থেকে ,যিনি তোমার আয়াত সমুহ তাদের নিকট তেলায়াত করবেন এবং তাদেরকে তোমার কিতাব ও পরিপক্ষ জ্ঞান দেবেন এবং তাদেরকে অতি পবিত্র করবেন নিশ্চয় তুমি পরাক্রম শালি , প্রজ্ঞাময় ।
অন্যান্য নবীদের দোয়া এটি
ইব্রাহিম আ এর দোয়া যে দরুদ আমরা নামাযে পাঠ করি
মুসা আ বললেন হে আল্লাহ আহমদ কে , আল্লাহর উত্তর আখেরি যামানার নবী
আমাকে সেই যামানার নবী বানানো হোক
আল্লাহ অসম্ভব সেই আহম্মদ সমস্ত নবীদের সর্দার
তাহলে তার উম্মত হওয়ায় সুযোগ দেওয়া হোক
আনাস রাদিয়াল্লাহু আ হইতে বর্ণীত
ইছা আ বললেন আমিই মনে হয় যামানার বড় প্যগম্বর আল্লাহ বললেন অহংকার ত্যাগ কর মহাম্মাদের উম্মতের একরাতের এবাদত তোমার কউমের সমান হবেনা
ইয়া রাছুলুল্লাহ আমাকে নবী না বানায়ে যদি তার উম্মত বানাতেন বড়ই ভাগ্যবান হইতাম , আল্লাহ তার ফরিয়াদ কবুল
করেছেন এবং আসমানে উটিয়ে রাখলেন আবার আসবেন উম্মত হিসাবে । তবছিরে কবির
আর আমরা উম্মত হয়ে তাকে চিনতে তার শান মান মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন তুলি , নাউযুবিল্লাহ
ফেরেস্তাদের ছুন্নত
দৈনিক ৭০ হাজার ফেরেস্তা নবীজীর রওজা মোবারকে রহমতের ফাকা বিস্তার করে পালা ক্রমে দরুদ ও ছালাম ভেজে আনন্দের সহিত মিছিল সহকারে , যে ফেরেস্তা গন একবার সুযোগ পায় ২য় বার সে কিয়ামত পর্যন্ত সুযোগ পাবেনা ।
অতপর কিয়ামতের পর আনন্দ মিছিলের মাধ্যমে তাকে আল্লাহর ডান পাঁশে সম্মানিত আসনে বসানো হবে ।
মেশকাত শরিফ একাদশ জিলদে ৭৬/৭৭ পৃষ্টা ৫৭০৩ এর ১২ ন্নগ হাদিস
মিলাদ শরিফ সাহাবা কেরামের ছুন্নত
আন্নেয়ামুল কুব্রা হাদিস সংকলন থেকে । উপরে সাহাবাদের ছুন্নত ও তাদের মহান বানি সন্নেবেশিত করা হল ।
আল্লাহ হেদায়েত দিন আমিন ।
লেখক বলেছেন: ইরুল কুরুন হচ্ছে পর্যায়ক্রমে ছাহাবী, তাবিয়ী ও তাবি’ তাবিয়ীনগণের যুগ। আর উক্ত তিন যুগের প্রথম যুগই হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের যুগ এবং সে যুগেই ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا بنائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام ان الله فتح لك ابواب الرحمة والملائكة كلهم يستغفرون لك من فعل فعلك نجى نجتك.
অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি উনার সন্তান-সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে নিয়ে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথায় উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য রহমতের দরজা উমুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতা তোমাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ তোমাদের মত এরূপ কাজ করবে, তোমাদের মত উনারাও রহমত ও মাগফিরাত লাভ করবে এবং নাজাত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা- ৩৫৫)
হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে-
عن ابن عباس رضى الله تعالى عنهما انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتى.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজ গৃহে সমবেত ছাহাবীগণকে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, তোমাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব। (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা-৩৫৫)
অতএব প্রমাণিত হলো যে, আল্লাহ পাক- উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার যামানাতেই অর্থাৎ খইরুল কুরুনের প্রথম যুগেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘ঈদে মীলানদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করেছেন এবং সে মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপস্থিত হয়ে ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপনকারীগণকে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াত লাভের সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করবে উনাদের জন্যেও একই সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, ‘খইরুল কুরুনের মধ্যে কেউ এমন কোন ঈদ, উৎসব পালন করেননি’ উলামায়ে সূ’দের এ কথা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা প্রতিপন্ন হলো এবং সাথে সাথে তাদের জিহালতীও পরিস্ফুটিত হলো।
উল্লেখ্য, কোন আমল খইরুল কুরুনের মধ্যে না থাকলে যে তা পরিত্যাজ্য হবে এ কথা সম্পূর্ণরূপে অশুদ্ধ ও কুরআন-সুন্নাহ’র খিলাফ। বরং কোন আমল গ্রহণীয় কিংবা বর্জনীয় হওয়ার জন্য খইরুল কুরুন শর্ত নয়। শর্ত হচ্ছে সে আমল কুরআন-সুন্নাহ সম্মত কি না? যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত হয় তাহলে তা গ্রহণীয়। আর যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত না হয় তবে তা বর্জনীয় বা পরিত্যাজ্য।
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن جرير رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من سن فى الاسلام سنة حسنة فله اجرها واجر من عمل بها من بعده من غيره ان ينقص من اجرهم شىء .
অথ: হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ বাজালী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলামে কোন উত্তম বিষয় বা আমলের প্রচলন করলো, তার জন্য প্রতিদান বা ছওয়াব রয়েছে এবং তার পরে যারা এই আমল করবে তাদের জন্য ছওয়াব বা প্রতিদান রয়েছে, অথচ এতে তাদের ছওয়াবের কোন কমতি করা হবে না।’ (মুসলিম, মিশকাত)
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩০
লিউনেল মেসি বলেছেন: বিখ্যাত দলিলবিদ। আপনি এইগুলা বন্ধ করেন
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
এম আর ইকবাল বলেছেন: ইসলাম ধর্মে প্রচুর শাখা প্রশাখা আছে । এক দল আরেক দলকে কাফের বলে । আমি জানি আমি জন্মসূর্ত্তে মুসলমান ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
লিউনেল মেসি বলেছেন: ছোট ছোট বিষয়ে শাখা প্রশাখা অনেক আছে কিন্তু বড় বিষয়ে শাখা প্রশাখা নেই। যারা বড় বা মৌলিক বিষয়গুলোতে দ্বীমত পূষন করে তারা আসলেই মুনাফেক, কাফির নয়।
কাফিরের চাইতে বেশি খারাপ মুনাফেক।
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মিথ্যাবাদিদের জন্য কোন এবাদত আল্লাহর নিকট কবুল যোগ্য নয়
আল্লাহ জানা ও বুঝার তৌফিক ও রহমত দিন আমিন
ঈদ মোবারক
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
লিউনেল মেসি বলেছেন: জ্বী ভাই আমরা সবাই আপ্নাগো এই কথাটাই এত বছর ধইরা বুঝাইতাছি।
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
এস এইচ খান বলেছেন: হা হা হা...........মিরকি ব্যারাম শুরু হইয়া গেছে
খোদার খাসীর রচনা সমগ্র পইড়া পইড়া এবার উত্তর দেনতো দেখি
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
লিউনেল মেসি বলেছেন:
১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
একজন ছেলে বলেছেন: @ধমাধম ১ম থেকে পড়ুন ঃ Click This Link
কোরআন বিকৃত কারীর জন্য
বর্তমান সমাজে আমরা যারা মুসলিম আছি তারা কি সাহাবি-তাবেঈনদের চেয়ে বড় ইমানদার হয়ে গেছি? অবশ্যই না,উনাদের সময় উনারা ঈদ-ই-মিলাদুন্নবি বলে কোন অনুষ্ঠান বর্তমান সময়ের মত পালন করতেন না,আমরা কেন করছি?
বর্তমান সময়ে ঈদে মীলাদুন্নবী হচ্ছে একটি প্রতারণা,ধোকাবাজি ।১২ ই রবিউল আউয়াল এ যেই দিন টি রাসুলুল্লাহ সাঃ এর ইন্তেকালের তারীখ হিসেবে নিশ্চিত , অথচ জন্ম তারীখ হিসেবে নিশ্চিত ত নয় ই ; বরং একটি বর্নণা মাত্র , সেই দিন টি কিভাবে ঈদ হতে পারে ?? এই দিনে ই যে রাসুলুল্লাহ সাঃ ইন্তেকাল করেছেন এটা কি ওদের মনে কোন প্রতিক্রিয়া স্রিষ্টি করেনা ? হযরত উমর রাঃ রাসুলুল্লাহ সাঃ এর ইন্তেকালের খবরে তরবারী নিয়ে দাড়ায়ে ঘোষণা করেছিলেন যে বলবে আমার রাসুল সাঃ ইন্তেকাল করেছেন তার গরদান ফেলে দিব । পরে হযরত আবু বকর রাঃ তাকে বুঝায়েছেন । নবী [সা] দুনিয়ার জীবনে ইন্তেকাল করেছেন তবে তিনি পরকালীন জীবনে জীবিত আছেন, কিন্তু তিনি দুনিয়াবী জীবনে ইন্তেকাল করেছেন একারণেই আবু বকর [রাযি] রাসূল [সা] এর ইন্তেকালের পর সবাই যখন দিশেহারা হয়েগিয়েছিলেন তখন তিনি সেই বিখ্যাত উক্তি করেন- "যারা মোহাম্মদের পূজা করতে তারা জেনে রাখো, মোহাম্মদ মৃত। আর যারা আল্লাহ্র পূজা কর তারা জেনে রাখো, আল্লাহ্ চিরঞ্জীব, তিনি কখনো মরেন না।" এরপর তিনি এ আয়াত তেলাওয়াত করেন "আর মুহাম্মাদ রাসূল বৈ নন; তাঁর পূর্বে রাসূলগণ চলে গেছেন।"
ইতিহাসের আলোকে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী প্রবর্তন !
যতটুকু জানতে পেরেছি, দুই ঈদের বাইরে কোন দিবসকে সামাজিক ভাবে উদযাপন শুরু হয় হিজরী ৪র্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে শিয়াদের উদ্দোগে। সর্ব প্রথম ৩৫২ হিজরীতে (৯৬৩খ্রি বাগদাদের আববাসী খলীফার প্রধান প্রশাসক ও রাষ্ট্রের প্রধান নিয়ন্ত্রক বনী বুয়াইহির শিয়া শাসক মুইজ্জুদ্দৌলা ১০ই মুহাররাম আশুরাকে শোক দিবস ও জিলহজ্জ মাসের ৮ তারিখ গাদীর খুম দিবস উৎসব দিবস হিসাবে পালন করার নির্দেশ দেন। তার নির্দেশে এই দুই দিবস সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদার সাথে পালন করা হয়। যদিও শুধুমাত্র শিয়ারাই এই দুই দিবস পালনে অংশ গ্রহণ করেন,তবুও তা সামাজিক রূপ গ্রহণ করে। কারণ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার ফলে আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ প্রথম বৎসরে এই উদযাপনে বাধা দিতে পারেন নি। পরবর্তী যুগে যতদিন শিয়াদের প্রতিপত্তি ছিল এই দুই দিবস উদযাপন করা হয়, যদিও তা মাঝে মাঝে শিয়া-সুন্নী ভয়ঙ্কর সংঘাত ও গৃহযুদ্ধের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ঈদে মীলাদুন্নবী উদযাপন করার ক্ষেত্রেও শিয়াগণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। উবাইদ বংশের রাফেযী ইসমাঈলী শিয়াগণ ফাতেমী বংশের নামে আফ্রিকার উত্তরাংশে রাজত্ব স্থাপন করেন। ৩৫৮ হিজরীতে (৯৬৯ খ্রি তারা মিশর দখল করে তাকে ফাতেমী রাষ্ট্রের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলেন এবং পরবতী ২ শতাব্দীর ও অধিককাল মিশরে তাদের শাসন ও কর্তৃত্ব বজায় থাকে। গাজী সালাহুদ্দীন আইঊবীর মিশরের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের মাধ্যমে ৫৬৭ হিজরীতে (১১৭২খ্রি
মিশরের ফাতেমী শিয়া রাজবংশের সমাপ্তি ঘটে। এই দুই শতাব্দীর শাসনকালে মিশরের ইসমাঈলী শিয়া শাসকগণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় ২ ঈদ ছাড়াও আরো বিভিন্ন দিন পালন করতেন, তন্মধ্যে অধিকাংশই ছিল জন্মদিন। তাঁরা অত্যন্ত আনন্দ, উৎসব ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ৫টি জন্মদিন পালন করতেন: ১) রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মদিন,
২) আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুর জন্মদিন,
৩) ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহার জন্মদিন,
৪) হাসান রাদিয়াল্লাহু আনহুর জন্মদিনও
৫) হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুর জন্মদিন। এ ছাড়াও তারা তাদের জীবিত খলীফার জন্মদিন পালন করতেন এবং ‘‘মীলাদ’’ নামে ঈসা আলাইহিস সালামের জন্মদিন (বড়দিন বা ক্রীসমাস), যা মিশরের খ্রিষ্টানদের মধ্যে প্রচলিত ছিল তা আনন্দ প্রকাশ, মিষ্টি ও উপহার বিতরণের মধ্য দিয়ে উদযাপন করতেন।
সেই থেকে আজকের ঈদে মিলাদুন্নবী হয়েছে ধর্ম ব্যবসার প্রধান হাতিয়ার।
রাসূল [সা] নিজেও এই জাতীয় দিবস পালন করেন নাই, সাহাবা-তাবীয়েরা কেউই নয়, এটা পরে বিভ্রান্ত লোকদের কর্তৃক খৃষ্টানদের "ক্রীসমাস ডে" এর আকারে আবিস্কৃত একটা বিদাত। আল্লাহ আমাদের এসব বিদাত থেকে হেফাযত করেন। রাসুলুল্লাহ সাঃ এর ইন্তেকাল সকল মুমিনদের জন্যে ই দুঃখজনক । আর এই দিনটা কে একজন মুসলমান কিভাবে ঈদ হিসেবে পালন করতে পারে ? ? ?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
লিউনেল মেসি বলেছেন: ভাল লিখেছেন। জন্মদিন যদি জায়েজই হত তবে অন্তত আল্লাহ তা'আলা রসূল (সাঃ) কে দিয়ে তার জন্মদিন পালন করাইতেন। সিম্পল জিনিস।
১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
নতুন বলেছেন: @ পরিবেশ বন্ধু.... আপনি এতো দলিল বোঝেন আর বলেন যে
রাসুল মারা যায়নাই?? >>> কবরে একজন জীবিত মানুষ থাকলে কমন হয়??
রাসুল নুরের তৌরি? >>> এইটা কেন রাসুল মোজেজা হিসেবে কাফেরদের দেখালোনা?
কেন রাসুলের জন্য.... বোরাক...রফরফ লাগলো মেরাজের সময়?
কেন রাসুল হিজরত করলেন পথে চলে...
নুরের হলে তিনি তো এমনি ভ্রমন করতে পারতেন???
আপনাদের অন্ধতা দেখ অবাক হতে হয়... বন্ধু...
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫১
লিউনেল মেসি বলেছেন: ওনারে কিছু জিনিস সত্য বলেন কিন্তু সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে দেন।
১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
একজন বাংলার ছেলে বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু একটা ছাগল।
১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
ইভা_110 বলেছেন: জনাব একজন ছেলে @ আপনি কি ইতিহাস রচসা করছেন ! মুর্খ মানুষদের চুপ থাকার মধ্যে কল্যাণ নিহীত কিন্তু ঝোলার বিড়াল আপনা আপনিই বের হয়েগেছে। ভাইজান ইতিহাস ভাল করে পড়ুন । আব্বাসীয় খলিফাগণ শীয়া ছিলেন ?! এতো একেবারে গাধার বানী !
আব্বাসীয় খলিফাদের একটা লিষ্ট এখানে দিলাম দেখুন কোথায় আপনার চাচাতো ভাই ' শাসক মুইজ্জুদ্দৌলা ' আছেন ?
Main article: List of caliphs of the Abbasid Caliphate
Genealogic tree of the Abbasid family. In green, the Abbasid caliphs of Baghdad. In yellow, the Abbasid caliphs of Cairo. Muhammad the Prophet is included (in caps) to show the kinship of the Abbasids with him.Ruler Reign
Caliphs of the Abbasid Caliphate
Abu'l Abbas As-Saffah 750–754
Al-Mansur 754–775
Al-Mahdi 775–785
Al-Hadi 785–786
Harun al-Rashid 786–809
Al-Amin 809–813
Al-Ma'mun 813–833
Al-Mu'tasim 833–842
Al-Wathiq 842–847
Al-Mutawakkil 847–861
Al-Muntasir 861–862
Al-Musta'in 862–866
Al-Mu'tazz 866–869
Al-Muhtadi 869–870
Al-Mu'tamid 870–892
Al-Mu'tadid 892–902
Al-Muktafi 902–908
Al-Muqtadir 908–932
Al-Qahir 932–934
Ar-Radi 934–940
Al-Muttaqi 940–944
Al-Mustakfi 944–946
Al-Muti 946–974
At-Ta'i 974–991
Al-Qadir 991–1031
Al-Qa'im 1031–1075
Al-Muqtadi 1075–1094
Al-Mustazhir 1094–1118
Al-Mustarshid 1118–1135
Ar-Rashid 1135–1136
Al-Muqtafi 1136–1160
Al-Mustanjid 1160–1170
Al-Mustadi 1170–1180
An-Nasir 1180–1225
Az-Zahir 1225–1226
Al-Mustansir 1226–1242
Al-Musta'sim 1242–1258
Caliphs of Cairo
Al-Mustansir 1261–1262
Al-Hakim I (Cairo) 1262–1302
Al-Mustakfi I of Cairo 1303–1340
Al-Wathiq I 1340–1341
Al-Hakim II 1341–1352
Al-Mu'tadid I 1352–1362
Al-Mutawakkil I 1362–1383
Al-Wathiq II 1383–1386
Al-Mu'tasim 1386–1389
Al-Mutawakkil I (restored) 1389–1406
Al-Musta'in 1406–1414
Al-Mu'tadid II 1414–1441
Al-Mustakfi II 1441–1451
Al-Qa'im 1451–1455
Al-Mustanjid 1455–1479
Al-Mutawakkil II 1479–1497
Al-Mustamsik 1497–1508
Al-Mutawakkil III 1508–1517
http://en.wikipedia.org/wiki/Abbasid_Caliphate
অন্যদের বোকা বানানোর চেষ্টা করবেন?
আপনি কী ওহাবী নাকী?
১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৪
একজন বাংলার ছেলে বলেছেন: The Bid’ah custom of Eid Milad Un Nabi was not established amongst the Ummah after the time of the prophet
until six centuries (600 years) had surpassed. There was no evidence from the Companions, Tabi’een, Mujtahideen,
Muhaditheen or Awliya of this Ummah to ever have even thought of performing this act of celebrating the birth of
the Prophet .Yet, all of these great personalities had even greater knowledge of the Holy Qur’an and Hadith,
which the Ahle Bid’ah ‘use’ to support their innovated practice.
This act was first performed by a ruling king, Muzafarudeen Ibn Arbal (died 630H) and his friend who was a worldly
orientated scholar by the name of Ibn Wahiya Abul Khattab (died 633H), in the Muslim area of Mosul, Iraq in 604 Hijri.
(Dowlul Islam, p104)
Imam Ahmed bin Muhammad Misri Maliki اﷲ رﺡﻤﻪ writes: ‘That king (Muzafarudeen Ibn Arbal) used to tell the scholars in
his time that whatever Ijtihad he would dictate should be adopted and nothing else was to be followed. He managed to
select a group from the scholars who were inclined to Duniya to support his view. In this way he started celebrating
‘Milad Un Nabi’ and he is the 1
st
person amongst the Muslims kings to create this innovation.’ (Al Qawlul Mu’tamit)
২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৪
ইভা_110 বলেছেন: ওহাবী আলেমদের মত ধোকাবাজ মানুষ প্রথিবীতে নাই । তাদের কথা বিশ্বাস করবেন না। তারা আমেরিকার দালাল অতএব আপনি আপনারআদর্শকে পবিত্র কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদীসের আলোকে যাচাই করে নিন এবং যাচাই করার সময় নিজের বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগান। কেননা, পরকালে প্রত্যেকের বোধশক্তির উপর ভিত্তি করে মহান প্রভু কৈফিয়াত তালব করবেন।
বর্তমান সমাজের অধিকাংশ মাওলানা সাহেব দালাল এবং সিলিবাস পড়ে মানুষ তাই তাদের কথাগুলোকেও বিবেক দিয়ে বিবেচনা করেনিন। ধন্যবাদ উত্তর দেয়ার জন্য্।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
লিউনেল মেসি বলেছেন: মাওলানাদের কারনে কি ব্যবসা ভাল হচ্ছে না নাকি?
২১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঈদ অর্থ খুশি আর মিলাদুন্নবি অর্থ নবীজীর জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা
নবীজীর শান মান সম্পর্কে আল্লাহ পাক কোরআনে উচ্ছ মর্যাদার
সহিত স্থান লাভ করেছে ।
আল্লাহ যার শান মান নিয়ে আলোচনা করেন , এবং তার উপর দরুদ
ও ছালাম ভেজে থাকেন এবং মুমিন গণকে তাগিদ দেন দরুদ ছালাম
পেশ করার জন্য ।
কোরআন , সুরা আহযাব আয়াত ৫৬ দেখুন সত্য
আর আল্লাহর আদেশ অবশ্যই ফরজ এবং আল্লাহ তার হাবিবের উপর
নিজে ছালাম দেন এবং তাগিদ দেন বেশি বেশি পড়ার জন্য
সুতরাং নিঃসন্দেহে আল্লাহর আদেশ
আল্লাহ নামায পড়েন না শুধু তাগিদ , রোযা রাখেন না শুধু হুকুম
এমন সব এবাদত যা মুসলমানদের জন্য ফরজ কিন্তু আল্লাহ নিজে
এবাদত হইতে মুক্ত অথচ নবীজীর উপর দরুদ ভেজে এবং সয়ং তার
হাবিবের উপর আলোচনা রাখেন মানে মিলাদ পড়েন
সেটা ফরজের চাইতে বেশি বললে ভুল হবেনা বরং কম জ্ঞানি আলেম
না বুঝে তর্ক করে ।
আল্লাহ পাক বলেন লাওলাকা মা আফ্লাক
অর্থ যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম তবে কিছুই সৃষ্টি করতাম না ।
হাদিসে কুদসি
আল্লামা মাওলানা রুম বিখ্যাত কিতাব মসনবি শরিফে উল্ল্যখ করেন
আসলে ঈমান রুহে কোরআন মগজেদিন
হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামিন
অর্থ ঈমানের মুল , কোরআনের জান , এবং দিন বা ইসলামের মগজ
সেই যিনি কে আল্লাহ সমগ্র জগতের রহমত হিসাবে পাটিয়েছে।
আর তার শানে তার শুভাগমনের দিনে আমরা তার শ্রেষ্ঠ উম্মত যারা
দাবি করি ঐ পবিত্র রহমতের দিন কে নিয়ে সন্দেহ ধিক মুসলিম ।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত ও রহমত দিন আমিন ।
ঈদ মোবারক
শুভেচ্ছা
২২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
Rain_in_Sydney বলেছেন: Lekhok mone hoi salafi nah...title dekhe buja jasse...seems to be tabligue...jodi tabligue hoeye thaken .for your kind information ekhane (Sydney) apnar tabiligi ra o MILADUNNABI Palon kore...taile ora o ki রসূল (সাঃ) এর সাথে বেয়াদবী করে? Tablig ra ki PROPHET SAW k noor manena? amar sathe onek tabligue e porichoi ekhane ora to NABI JI K noor bolen? taile ki tabligue ki salafir chuto bhai naki..ami mone kortam oder akhida salafir theke valo..salafir bassara bole NABIJI NAKI safayat korte parbenna...NAUJUBILLAH.
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
লিউনেল মেসি বলেছেন: প্রথমে ই বলছি বাংলিশ লেখবেন না।
দ্বীতিয়ত, তাবলীগিরা যে, মিলাদুন্নবী পালন করে কিনা সেটা আপনার চেয়ে আমি মনেহয় ভালই জানি।
আর তাবলীগ কোন দলিল না, রসূল (সাঃ) যেটা করেন নি, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন, তাবে তাবেঈন যেটা করেন নি তা আমরা কেন করব?
২৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
Rain_in_Sydney বলেছেন: Thanks for your advice about Banglish.
May I ask you to read the following and then declare your fatwa;
When we celebrate Milad, we gather, in order to send salutations to the Prophet [SAW], give charity to the poor (Sadaqah Khairat) and remember wilaadah(Birth) and virtues of the Prophet [SAW]. In fact it can be celebrated at any time of the year. The birth of the Anbiyaa’ has been mentioned in the Qur’an. For example, Adam, Musaa, Eesaa, and Yahyaa (May Allah bless them and grant them peace). If it is wrong to talk about the birth of the Prophet (SAW), then why has Allah TA’ALA mentioned it in the Qur’an?
Allah Ta’ala says in the Holy Qur’an:
Say: “In the bounty of Allah, and his mercy;- Therein let them rejoice.” That is better than what they Amass.
(Yunus, 58)
In this verse, Allah Almighty tells us that we should be happy when we receive blessings and mercy from Him. Without doubt, the Prophet [SAW] is the greatest mercy and blessing of Allah Almighty
Allah Almighty says in the Qur’an:
“And we sent not to you but a mercy for all the worlds” (Al’Anbiyaa’, 107)
Allah’s greatest favour on mankind was the birth of the Prophet [SAW]. This means that the Milaad of the Prophet [SAW] is a “day of Allah”, therefore we should remember it.
Istadlal from Ahadith:
Book 006, Number 2606 (Sahih Muslim)
Abu Qatada Ansari (RA) reported that Allah's Messenger (SAW) was asked about fasting on Monday, whereupon he said: It is (the day) when I was born and revelation was sent down to me.
This Hadith is also reported in by Imam al-Bahayqi in his “Sunnan ul Kubra” (Vol. 4, pg. 300 Hadith no 8182, 8259), in the “Sunan” of Imam Nisai and the “Musnad” of Imam Ahmad bin Hanbal.
It is clear from this Hadith that the Holy Prophet (SAW) was very happy about the day of his birth and so fasted out of gratitude. Fasting is a form of worship, so one can celebrate this day by any form of ibada. One can fast or hold gatherings or provide food to the poor, all being acts of worship.
Volume 7, Book 62, Number 38: (Sahih Bukhari)
When Abu Lahb died, one of his relatives saw him in a dream in a very bad state and asked him, "What have you encountered?" Abu Lahb said, "I have not found any rest since I left you, except that I have been given water to drink in this (the space between his thumb and other fingers) and that is because of my manumitting Thuwaiba."
Abu Lahab freed Thuwaiba on joy at birth of Prophet (salallaho alaihi wasalam), even the worst of Kufaar and greatest of enemies is given relaxation in his Adhaab due to freeing Thawaiba by pointing with his finger, so Imagine the situation of a momin who rejoices on Mawlid, detailed explanation of this hadith shall be given in the last section of Verdicts from classical scholars.
Fatwa of Scholars for Milad
Hafidhh Ibn Taymiyyah writes:
“Those people who celebrate Milaad through the love and respect of the Prophet [May Allah bless Him and grant Him peace], will be rewarded by Allah. [Iqtidaa’ us-siraat-il-Mustaqeem, page 294]
Hafidhh Ibn Kathir wrote that:
There was once a King, Abu Sa’eed Malik Muzaffar - a man of good deeds. In his kingdom, wherever he saw a lack of water, he would build a well. He also established many Islamic study centers. Every year, he would spend half a million dinars on hosting a gathering of his people to celebrate the birthday of the Prophet SAW][Tareekh Ibn Kathir, see story of King Abu Sa’eed, Volume 13]
Imam Jalal ud din Suyuti (Rahimuhullah) the Mujaddad (reviiver) of 9th century writes:
The reality of Mawlid is that people gather to recite Quran to the extent that is easy, also to discuss narrations which are regarding Prophet (salallaho alaihi wasalam), the signs which took place on his birth. Then dinning is arranged for them and they return without adding anything more to this "Bidat al Hasanah". The one who arranges it gets Thawab due to honouring Prophet (salallaho alaihi wasalam) and showing gratitude on his birth [As-Suyuti – Rahimuhullah in Al Hawi lil Fatawi, Volume 1, Page No. 292, Published by Maktaba al Asriya, Beirut, Lebanon]
Can you please quote a/single aya/verse from HOLY QURAN or a HADITH which states MILADUNNABI SAW is forbidden or those who celebrate they disrespect PROPHET SAW (NAUZUBILLAH)?
Do you consider yourself as a mufti who can declare fatwa?
My intention is not to have any argument with you; I just wanted to share this information for the sake of ALLAH SAT.
May ALLAH SAT give us toufik to understand and shower HIS countless blessing to entire ummah ameen.
২৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
Rain_in_Sydney বলেছেন: In response to your comment about the Sahaba RA, Taab-e-in etc, could you please spend few minutes to read the information below and declare your fatwa?
1.During the time of Prophet (SAW), there were no A’RAAB (Fatha/Kasrah/Dhamma / Zabar Zer Pesh) in the holy Qur’an. These were added in Qur’an by the command of a very ruthless and cruel Muslim ruler, Hajjaj Bin Yousuf. The A’RAAB were inserted in the Qur’an in order to help non-Arabs to read Qur’an correctly. Today, Arabs and non-Arabs both depend on these A’RAAB in order to read Qur’an correctly. These A’RAAB were an innovation. But if this innovation is removed from the Qur’an, the opponents of Eid Milad un Nabi (SAW) would not be able to read Qur’an correctly. They need this innovation but not Eid Milad un Nabi (SAW).
2.Neither Prophet (SAW) nor his noble companions ever put Rukoo and their numbers in the Holy Qur’an. These Rukoo were added in Qur’an by the rulers and the scholars hundreds of years later to help Imams and HUFFAAZ in memorizing the verses of the Qur’an and provide better organization and management for reading Qur’an in regular daily prayers and Taraweeh prayers of Ramadan.
3.The only worldwide gathering of Muslims commanded by Allah and practiced by Prophet Muhammad and his companions (Peace be upon them) is Hajj. There is NO other international (worldwide) gathering of Muslims in Islam. Where do you find a verse in Qur’an or a Hadith to organize worldwide gatherings of Muslims in the name of TABLEEGH? In Pakistan and Bangladesh the annual TBALIGHEE IJTIMA' attracts more Muslims than Hajj. Isn't this a Bid'a? When did the Prophet (Peace be upon him) OR his companions OR Muslim scholars organize the worldwide gatherings of Muslims in the name of Tableegh? Worldwide Tableeghi Ijtima was started few decades ago by the founder of the Tableeghi Jama’t in India, Maulana Ilyas Gujrati. But Eid Milad un Nabi has 13 hundred years of history. People participate, pray and learn Islam in both gatherings. Why Tableeghi Ijtima is not a Bid’a but Eid Milad un Nabi is Bid’a?
Thanks again for your time.
২৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
সুলতানা১২ বলেছেন: নবীজির জন্মদিন যেনো মানুষ না পালন করতে পারে, সেজন্য ইসলাম বিদ্বেসী চক্র সেই শুরু থেকেই এই বিষয়ে 'বিতর্ক সৃষ্টি করার' চক্রান্ত করে। এবং এতে তারা সফলও হয়।
মূলত সমস্ত সুমহান ব্যক্তিত্ব্বের অধিকারী বিশ্বস্ত আলেমে দ্বীনগণ সকলেই একমত ১২ রবিউল আউয়াল নবীজির জন্মদিন।
কিন্তু কিছু বিভ্রান্ত ঐতিহাসিক মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার জন্য এ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে।
এটাকে গোয়েবলস' বলা যায়
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৫
লিউনেল মেসি বলেছেন: জন্মদিন যখন পালন করেন, মৃত্যুদিন কেন পালন করেন না?
আপনারা ইসলামকে একটা হাসির জিনিস বানাইছেন।
২৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
Rain_in_Sydney বলেছেন: @ tabligi/najdi/moududi/doubondhi
In regards to your question , Please refer to the details below; If you guys still unhappy with these answers then nothing can be evidence/proof for you guys.
Why we celebrate holy birth day of PROPHET SAW?
It is answered by the Imam Jalal al Din al Suyuti Rahimullah alai , in Al hawi lil fatawi (pg.193),
1. "The Prophet's birth is the greatest bounty, and his death is the greatest calamity. Religious law urges us to express thankfulness for bounties, and be patient and remain calm during calamities.
2.Religious law has commanded us to sacrifice an animal on the birth of a child [and distribute the meat to the needy], which is an expression of gratitude and happiness with the newborn, while it did not command us to sacrifice at the time of death.
3. Also, it prohibited wailing and showing grief. Therefore, the rules of Divine Law indicate that it is recommended to show joy during the month of the Prophet's birth, and not to show sorrow for his death."
Hope this clarifies
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬
এস এইচ খান বলেছেন: হু.........রবগী আর তার ছাও পোনারা প্রতিবন্ধী! ওদের মাফ করে দেয়া যায় না