নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবাস থেকে লিখছি. .....

রফিকুজজামান লিটন

আমি একজন প্রকৌশলী।একটা মোবাইল কোম্পানিতে কামলা দিই ।নিজের সুখ দুঃখ শেয়ার করতে চাই সবার সাথে। স্বপ্ন দেখি একটা সুন্দর বাংলাদেশের।

রফিকুজজামান লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুর্কি পরিবারের সাথে ইফতার আর অদ্ভুত সব খাবারের অভিজ্ঞতা (ছবিব্লগ)

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৫



[বাচ্চাদের সাথে আরদিন ভাই]

আরদিন ভাই (তুর্কি) আমার ভাষা (ইংরেজি ) বুঝেন না , আমিও তার ভাষা (টার্কিশ) বুঝি না। দোভাষী হয়ে কাজ করছে আরদিন ভাইয়ের ৯ বছরের বাচ্চা "থাহা"। আরদিন ভাই জব করেন দুবাই অবস্থিত তুর্কি এমব্যাসিতে। একদিন নামাজ পড়তে যেয়ে পরিচয় সেই সুত্রে ইফতারের আমন্ত্রণ।



আমি আরদিন ভাইয়ের বাসায় যেতেই বাচ্চারা এসে টার্কিশ ভাষায় কিছু একটা বলছে, আরদিন ভাইয়ের স্ত্রী (আপা) এসে সালাম দিলেন এবং আমার যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ দিয়ে কিচেনের দিকে গেলেন। আপাও ইংরেজি বুঝে না। আমাদের মাঝে কথা আদান প্রদানের জন্য "থাহাই" একমাত্র ভরসা। অনুমতি নিয়ে ইফতার টেবিলের কিছু ছবি নিচ্ছি। আপাও কিছু ছবি নিয়ে দিলেন। ইফতার শুরু করছি স্যুপ দিয়ে। আমাকে বললেন মেইন ফুড শুরু করার আগে স্যুপ খাওয়া তুর্কীদের নিয়ম।



[ইফতার টেবিলে আরদিন ভাই , আমি , আরদিন ভাইয়ের বন্ধু এবং থাহা]



স্যুপের সাথে ব্রেড দিয়ে খাচ্ছি। কোনো ভাবেই শেষ করতে পারছি না। অনেক টা মাটির স্মেল পাচ্ছি। স্যুপ শেষে ভাত , মাংস এবং টিকিয়া সাথে সালাত খাচ্ছি। ভাত খুব নরম , মনে হচ্ছে বাটিতে রেখে তারপর প্লেটে সাজানো হইছে। বাটির ছাপ স্পষ্ট। মাংস মুখে দিয়েই আর খেতে পারছি না। অর্ধসিদ্ধ আমাদের মত কোনো মসলার স্বাদ পাচ্ছি না। থাহা আমাকে বলছে এটাই ওদের ফেভারিট মাংসের মেনু। খাবারে কোনো ঝাল ব্যবহার করে নাই। তুর্কিরা ঝাল খায় না বলে মনে হচ্ছে। ঝাল ছাড়া মাটন এটা তো অসম্ভব। দেখতে টিকিয়ার মত হলেও খাইতে কোন টেস্ট পাচ্ছি না। আরাবিয়ান মসলার স্বাদ পাচ্ছি। ঝাল ছাড়া টিকিয়া ওহহ .........





[খাবার পরিবেশন চলছে]







সালাতের স্বাদ ও অন্য রকম। সালাতের সাথে একধরনের মসলা মাখানো হয়েছে যা কোনো ভাবেই মুখে দিতে পাচ্ছি না। অনেক নতুন আইটেম আমি চেক করতেছি কোনটাই আমাদের খাবার মত টেস্ট নাই। আমার অবস্থা দেখে আপা সব খাবার একটা একটা করে টেস্ট করাচ্ছেন। যেহেতু মাছ খাই না। মাছের কোনো আইটেম চেক করছি না। সবজি রান্নাটা একটু খেতে পারছি। ঝাল ছাড়া আলু , টম্যাটো এবং একধরনের শাক দিয়ে রান্না করা। অনেকটা খেতে টম্যাটোর সসের মত লাগছে। আপাকে অনেক ধন্যবাদ দিলাম সবজি রান্না করার জন্য। আপা এমন ভাবে খাবার পরিবেশন করছেন যেন পারলে আমাকে হাত দিয়া খাইয়ে দেন। আমি কিছু খেতে পারছি না বলে তার চিন্তার শেষ নাই। তিনি বিভিন্ন ধরনের খাবারের আইটেম নিয়ে আমার সামনে রাখছেন এবং আমাকে প্রশ্ন করেই যাচ্ছেন এটা কি খেতে পারছেন ওটা কি খেতে পারছেন।



আরদিন ভাই আমার অবস্থা দেখে এগুলো সরিয়ে রেখে ফল এগিয়ে দিলেন। অনেক ধরনের ফল খাচ্ছি। খাবার টেবিলে "থাহা" আমাদের কথা কনভার্ট করে দিচ্ছে। খাবার শেষে নামাজের প্রস্তুতি নিচ্ছি।





[নামাযের সময় তাফার দুষ্টামি]



আরদিন ভাইয়ের ছোট বাচ্চা "তাফা" বেশ দুষ্টামি করছে। সেও নামাজে দাড়াচ্ছে আবার দৌড়াচ্ছে। নামাজ শেষে শুরু হলো চা পর্ব। তুর্কি রা যে এত চা পছন্দ করে আগে জানতাম না। চায়ের সাথে এরাবিয়ান মিষ্টি। আপা কালো কালারের মিষ্টির অনেক প্রসংশা করছেন কিন্তু আমি একটু খেয়ে আর খেতে পারছি না। চা পান করছি আর গল্প করছি। "থাহা" আমাদের দোভাষী হয়ে কাজ করছে। আরদিন ভাই এবং আপা টার্কিশ ভাষায় কথা বলছেন থাহা সেটা ইংরেজি করে আমাকে শুনাচ্ছে আর আমার ইংরেজি কনভার্ট করে টার্কিশ ভাষায় আরদিন ভাইদের শুনাচ্ছে। আমরা অনেক হাসাহাসি করছি। মনেই হচ্ছে না আমাদের মাত্র একদিনের পরিচয়। হয়ত আর কখনো দেখাও হবে না। তাদের বিনম্র ব্যবহার এবং অনুপম ভদ্রতায় সত্যিই মুগ্ধ হচ্ছি।





আমি দুই কাপ চা শেষ করছি।কাপ না বলে ছোটো কলসি বলা ভালো। আপা আরেক কাপ চা নিয়ে আসছে। আমি বলছি আমি আর খেতে পারছি না , তবুও আমার সামনে চা রাখছেন। এরমধ্যে আরদিন ভাই ৫ কাপ চা শেষ করছে। আপাও একের পর এক চা খেয়েই যাচ্ছে। এক ঘন্টা ধরে চা পর্ব শেষ করে চলে আসার চেষ্টা করছি কিন্তু আরদিন ভাই আরো গল্প করেতে চায়। বেশির ভাগ কথাই ছিল আমাদের দেশ নিয়ে। আমাদের দেশ দেখতে কেমন , আবহওয়া কেমন , শিক্ষা ব্যবস্থা ইত্যাদি। আমি পজেটিভ দিকগুলো বলার চেষ্টা করছি। আরদিন ভাই ও তার দেশের কথা বলতে লাগলেন। আমাকে তার দেশের যাওয়ার আমন্ত্রণ জানালেন। দুবাই অবস্থিত তুর্কি এমব্যাসিতে যেতে বললেন।





ছোট বাচ্চা তাফার দুষ্টামি ছিল দেখার মতো। সে আমার গায়ের উপরে হেলে পরছে। সোফা থেকে পরে যাওয়ার চেস্টা করছে। পরে যাওয়ার আগেই আমি ধরতেছি। পরম আনন্দে সে এই কাজ করেই যাচ্ছে।





রাত দশ টার দিকে আরদিন ভাইয়ের বাসা থেকে বিদায় নিচ্ছি। সবাই বাসা থেকে বেড়িয়ে এসে বিদায় দিচ্ছে , মনে হচ্ছে আমি তাদের কত পরিচিত একজন। কিছু দূর এসে পিছন ফিরে দেখি তাফা হাত নেড়েই যাচ্ছে। দৃশ্যটা আজীবন চোখের কোনে ভেসে থাকবে......



জাবেল হাফিত পর্বতের অপরূপ সৌন্দয্য (ছবিব্লগ)

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২২

আদম_ বলেছেন: আহ পোস্ট পড়ে মনে হলো যেন বহু ঝুট ঝামেলা আর সারা দিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বরফ শীতল ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করলাম। সুন্দর। খুবই সুন্দর হয়েছে লেখাটা।

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩০

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে হাসতেছি :) :) জোস কমেন্ট । ধন্যবাদ ভাই ।

২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

ইমাম হাসান রনি বলেছেন: তুর্কিরা মানুষ হিসেবে ভাল হয় ।

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: অসাধারণ , এতো অল্প সময়ে তারা যেভাবে আমাকে আপন করে নিয়েছিল সেটা কখনও ভুলবার নয়। এক পরিবারের সাথে কথা বলে যেন পুরা তুর্কির চিত্র পেয়েছি ।

৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭

নাইমুল ইসলাম বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা পড়ে মনে হলো নিজেও একটা দারুণ অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম :) চমৎকার লিখেছেন!

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ নাইমুল ভাই । তাদের বিনয়ী ব্যাবহার আমাকে মুগ্ধ করেছে।

৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

নাইমুল ইসলাম বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা পড়ে মনে হলো নিজেও একটা দারুণ অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম :) চমৎকার লিখেছেন!

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: অন্যরকম ভালো লাগার অভিজ্ঞতা :)

৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০

সুমন কর বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম, খেয়ে শান্তি পাননি। |-)
যা হোক, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: তাদের বিনয়ী ব্যবহারে চরম শান্তি পাইছি।

৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

অপ্‌সরা বলেছেন: তু্র্কীর খাবারগুলো অনেক মজার এমনি ধারণা ছিলো আমার। বিশেষ করে কাবাবগুলো।

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২৩

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: হাহাহাহা........... আমার ধারণাটাও এমনি ছিল কিন্তু ঝাল ছাড়া কাবাব চিন্তাই করতে পারি না ..........

৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

কালীদাস বলেছেন: লবণ দেয় তো? নাকি তাও না....?

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৪

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: হ্যা, তবে পরিমানে অনেক কম। বিশেষ করে নরম রাইচের সাথে সবজি দিয়ে খাওয়ার সময় লবণ নিতে হয়েছিল ।

৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৪

আব্দুল্লাহ্ ইবনে জাহান বলেছেন: নবীর যূগে যেমন একজন অচেনা মানুষকেও স্বযত্নে মেহমানদারী করাত এরাও ওই সুন্নাত পালন করেছে। ভাই অসাধারণ বলার কিছু নেই

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪১

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: সত্যিই অসাধারণ!! আমি কখনোই এই পরিবারের কথা ভুলতে পারব না !!

৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: পাড়লে আপনিও একদিন খাইয়ে দিয়েন, বাঙালি বইলা কথা :-B :-B :-B :-B :-B

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১০

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আমি তো আবার ব্যাচেলর বাঙালী /:) /:) :-B ....... রান্না করতে পারি না। সুন্দর পরামর্শ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: এখানে মাঝে মাঝে তুর্কী রেস্তোরায় খেতে যেতাম, আমার কাছে তো ভালোই লাগত! এরা কম ঝাল খায়, মশলাও কম খায় কিন্তু সেজন্যে যে একেবারে খাওয়াই যায় না সেটা তো কখনও মনে হয়নি। আমার কাছে বরং রুচি চেঞ্জ হিসাবে ভালোই লাগে :) :)

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৪৪

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: প্রথমবার তুর্কি খাবার এজন্য মনে হয় এমন লাগছে!! :P :P তবে কোনো খাবারেই টোটালি ঝাল ছিল না। :)

১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: এই ধরণের অভিজ্ঞতা কয়েকবার হয়েছে। তবে তুর্কি বা পাশাপাশি দেশের মানুষ গুলোর বড় গুণ ওরা সহজেই মানুষকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করে যেটা হয়তো আরব দেশ গুলোতে হয়না।
প্রথম কাজাকিস্থান আসার পর এই ধরনের খাবার দেখে অনেক হতাশ হয়েছিলাম, তবে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে এখন অব্যস্থ হয়ে গেছি। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো ওদের মানসিকতা অনেক উন্নত।
ধন্যবাদ আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।

২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:১৭

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ জাবেদ ভাই !!

১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৯

মিলটন বলেছেন: বোঝা গেলো যে তার্কিশরা বেশ অতিথি পরায়ণ। তবে আমার বিশ্বাস কোন ভাবেই আমাদের উপরে উঠতে পারবে না। আমরা অনেক বেশী অতিথিকে আপন করে নিতে পারি।

খুব ভালো হয় আপনি একদিন আমাদের দেশীয় খাবার তাদের রান্না করে খাওয়ান।

২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: মিল্টন ভাই , আপনার সাথে একমত। আমাদের মতো অথিতিপরায়ণ আর কাউকে দেখি নি। আমি খুব বেশি দিন এখানে আসিনি। এর মধ্যে অনেক বাঙালি পরিবারের কাছ থেকে এত বেশি স্নেহ, ভালবাসা, আদর পেয়েছি যে ঋণ কখনও সুধাতে পারব না। দেশের বাইরে আসার পর সবাই দেখি আরো বেশি অথিতিপরায়ণ।

আমি ভাই ব্যাচেলর বাঙালী। রান্না করতেও পারি না :(:( সুন্দর পরামর্শ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২২

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ঈদ মোবারক এহসান ভাই !! দেশের ঈদ মিস করতেছি ........ :(

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ঈদ মোবারাক।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৯

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ঈদ মোবারাক কান্ডারি ভাই !! ....... বন্ধুদের সাথে ঘুরাঘুরি , নৌকায় চেপে গড়াই নদীতে ফটোসেশন সবই মিস করতেছি............. ইশ কত সুন্দর ছিল আগের দিনগুলি :)

১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: খেয়ে মনে হচ্ছে শান্তি পান নাই।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২২

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: তাদের বিনয়ী ব্যবহারে চরম শান্তি পাইছি।

১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৩

জেরিফ বলেছেন: নিশ্চয় অন্যরকম অভিজ্ঞতা ??

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৬

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: নিশ্চয় সিরাম ....আরো অনেক বিদেশী পরিবারের সাথে মজার মজার অভিজ্ঞতা আছে ..... আস্তে আস্তে শেয়ার করব .... সাথে থাকুন :P

১৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫১

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার অভিজ্ঞতা দেখি, ব্লগার কুনোব্যাঙ একবার বলেছিলেন সবচেয়ে অভিজাত খাবার খাই আমরা পূর্ব ভারতীয় অঞ্চলের মানুষ জন। মসলা ছাড়া ভাবা যায় নাকি ...

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৮

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: হাহাহাহা মসলা ছাড়া খাবার .......

১৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫০

হুসাইন অভি বলেছেন: :P খাবারের চেহারা দেখেই তো জিভে পানি চলে এসেছে। কিন্তু আপনার "মজা লাগে নাই" শুনে লোভ সামলালাম। এত দারুন দেখতে খাবার যদি মজাই না হলো তো রেধে লাভ কি? তুর্কি আন্টিকে ধরে একদিন আমাদের দেশে নিয়ে আসেন। ঝাল কিভাবে খেতে হয় শিখায়ে দি। আপনি এরকম অভিজ্ঞতার কথা আর ছবি আরো শেয়ার করবেন। ভালো লেগেছে লেখাটা। :)

১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ অভি ভাই, আপনার কমেন্ট পরে হাসতেছি...... সাথে থাকেন আরো নতুন নতুন অভিজ্ঞতা শেয়ার করব :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.