![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন প্রকৌশলী।একটা মোবাইল কোম্পানিতে কামলা দিই ।নিজের সুখ দুঃখ শেয়ার করতে চাই সবার সাথে। স্বপ্ন দেখি একটা সুন্দর বাংলাদেশের।
[ফুজিরাহ শহর]
বিস্তৃর্ন এলাকা জুড়ে লাল বালি আর উচুনিচু রাস্তার মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছে মন। জলশূন্য দিগন্ত জোড়া মরুভূমির মরীচিকা। উচু নিচু পথ বেয়ে ছুটে চলছি। গন্তব্য যেন গহিন পাহাড়ের অন্তরালে। কোথায়ও মরুভূমির বুক চিরে ,কোথায়ও পাহাড় কেটে, আবার কোথায়ও সমুদ্রের গা ধরে, সে এক অনুপম রাস্তা। ছোটবেলা থেকেই শুনে এসেছি পাহাড় মানুষের মনকে উঁচু করে , সাগর মনকে করে বড় আর ধু-ধু মরুভুমি ? জানি না দুবাই থেকে শারজাহ হয়ে আমাদের গন্তব্য -> কালবা ->ফুজিরাহ-> খোর ফাক্কান -> দিব্বা -> মাসাফি।
[লাল বালির চর]
[শারজাহ থেকে যাওয়ার রাস্তার দৃশ্য]
[পাহাড়ের মধ্যে ছবির মতো সাজানো একে-বেঁকে চলা রাস্তা ]
মরুভূমির তপ্ত বালুতে উটেরা দল বেঁধে ছুটে চলছে। নীলাকাশে ঝকঝকে রোদে দূরে আকাশচুম্বী পাহাড়ের মধ্যে ছবির মতো সাজানো রাস্তাঘাট।পাহাড়ের বুক চিরে উঁচু-নিচু এঁকে-বেঁকে রাস্তা কেটে তৈরি করা হয়েছে শারজাহ-কালবা মহাসড়ক। চারদিকে পাহাড় , সেখানে নেই সবুজের সমারোহ আছে পাথরের পর পাথর দিয়ে সাজানো পাহাড় আর সমতলে ধু-ধু মরুভূমি। গাড়ি ছুটে চলার আওয়াজ ছাড়া চারিদিক নিরব-নিঃস্তব্দ ৷ রাস্তার দু’পাশে গাছপালা নেই বললেই চলে। মহাসড়কের পাশে দৃষ্টিনন্দন বিশাল বিশাল পাথরের পাহাড়গুলো ঐতিহ্যময় ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। [উঁচু উঁচু পাহাড়ের সারি ]
[পাহাড়ের মধ্যে উঁচু-নিচু একে-বেঁকে চলা রাস্তা ]
পাভেল ভাইয়ের কথা বলার দক্ষতা অসাধারণ। যেকোনো বিষয় অনেক সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা দিতে পারেন।ভাইয়ের সাথে ঘুরতে যাওয়ার আলাদা একটা আনন্দ আছে। আমরা এখন যাচ্ছি ভুতের সুড়ঙ্গ দেখতে। টানেলের সম্মুখ ভাগে (গাড়ির স্টপেজ) জিন-ভুতের একটা মিথ চালু আছে । দাড়িয়ে থাকলে মনে হবে আপনাকে কেউ টেনে ধরছে। কোথায় ও কেউ নাই কিন্তু মনে হবে জিন-ভূত আপনাকে নিচের দিকে টানছে। অন্যরকম রোমাঞ্চকর ভয়জাগানিয়া অনুভূতি। প্রথমে পাভেল ভাইয়ের কাছ শোনার পর ততটা রোমাঞ্চকর মনে হয় নি কিন্তু গাড়ি থেকে নামার পর মনে হলো এইবুঝি ভূত টেনে ধরছে। জায়গাটা ততটা ঢালু না তারপরও নিজ জায়গায় দাঁড়িয়ে ব্যালেন্স রাখাটাই একটা চ্যালেঞ্জ। আমাদের তিনজনের একই অবস্থা। বৈজ্ঞানিক ভাবে এটাকে বলে গ্রাভিটি হিল বা ম্যাগনেটিক ফিল্ড। নতুন অভিজ্ঞতা নিতে পেড়ে বেশ আনন্দিত। [ম্যাগনেটিক ফিল্ডে দাঁড়িয়ে আবির আর পাভেল ভাই ]
দুপাশে বিশাল পাহাড় আর ভিতর দিয়ে আধা কিলোমিটার ব্যাপী সুড়ঙ্গ পথ। সুড়ঙ্গের ভিতরে আছে সোডিয়াম বাতি , এসি এবং সতেজ বায়ু নির্গমনের ব্যবস্থা। সুড়ঙ্গে প্রবেশের পর মনে হলো গাড়ি শুধু ঢালু পথে নিচের দিকেই নামছে। গা ছমছম করা অনুভূতি নিয়ে অপর পাশের রাস্তায় পৌছালাম। [টানেলের ভিতরের একটি দৃশ্য]
[উঁচু উঁচু পাহাড়ের সারি ]
সামনে উঁচু উঁচু পাহাড়ের সারি । দিগন্তের নীল ছুঁয়ে মেঘবালিকারা চুমু দিয়ে যায় পাহাড় চূড়ায়। প্রকৃতির এসব মায়াবী পাহাড় আর নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্য অবলোকন করতে করতে আমরা পৌঁছলাম কালবা শহরে। প্রাকৃতিকভাবে মনোমুখদ্ধকর শহরের বুকে ধারণ করে আছে নান্দনিক সাগরসৈকত। যেখানে পাহাড় যেন স্নান করতে নেমেছে সাগরে।নীলাভ আকাশটা যত সুন্দর, তার চেয়ে বেশি সুন্দর তার বিশালতা। সুনীল সমুদ্রটা যত সুন্দর, তার চেয়ে বেশি সুন্দর তার বয়ে নেওয়া ঢেউ । আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল এখানে মিলেমিশে একাকার। ঝিকিমিকি সূর্যের আলো আর তিনিঝিনি মুক্ত ও সতেজ বাতাসের পালকিতে দুলে চলছি। পাহাড় আর নীল আকাশের মিতালী সাথে মৃদু মন্দ বাতাস আর ছন্দময় ঢেউ দেখতে হলে আপনাকে এখানে আসতেই হবে। [বনাঞ্চলীয় জলাভূমির মতো সাগরের কোল ঘেঁষে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব জলবন]
[প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব জলবন]
[আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল মিলেমিশে একাকার ]
[লেকের উপর সেতু]
কালবা থেকে আমাদের গন্তব্য ফুজাইরাহ । এটি আরব আমিরাতের একটি প্রদেশ । শহরের চারপাশের নান্দনিক স্থাপত্য নয়নাবিরাম সবুজের সমারোহ চোখে পড়ার মতো। ফুজিরাহ শহরে একটু ঘুরে চলে আসলাম খোর ফাক্কান সমূদ্র বীচে। সুউচ্চ পাহাড় গুলোর কোল ঘেসে বিশাল সমুদ্রের কল্লোলিত তরঙ্গ সংকুল, গর্জন করে ধেয়ে আসা সাগরের ঢেউয়ের সাথে পাথরের লুকোচুরি খেলায় নান্দনিক সৈকতে পরিণত হয়েছে "খোর ফাক্কান"। আকাশ ছুঁয়েছে সাগরকে, মেঘ ছুঁয়েছে পাহাড় আর পাহাড় নেমেছে সাগরে। বিস্তৃত উঁচু পাহাড়। মেলেছে দু হাত প্রকৃতির আধার। সাগরের গর্জন আর মিষ্টি শীতল হাওয়া মনে দোলা দিয়ে যায়। [খোর ফাক্কান বিচের ফুটপাথ]
[আকাশের রং চুরি হয়েছে যেখানে]
[স্বচ্ছ পানিতে মাছ দেখার চেষ্টা]
[নীল জলে ভাসমান জলযান]
সাগর সদা গতিচঞ্চল প্রতীক পৃথিবীর ।
সইতে জানে, বইতে জানে সারা জগৎময়,
সমুদ্র তাই ঐক্যবদ্ধ, পাহাড় ততো নয় ।
--------------------------------------------(ঐক্যবদ্ধ জল - নির্মলেন্দু গুণ )
অনিন্দ্য সুন্দর কবিতায় সাগর যতটা সুন্দর, বাস্তবে বোধহয় তার চেয়েও বেশি সুন্দর।
গাড়ী ছুটে যাচ্ছে দিব্বা-মাসাফি অভিমুখে। পেছনে সাগরের নীল রঙের অথৈ পানি। দিব্বা এবং মাসাফি হচ্ছে ফুজাইরাহ'র দুইটা ছোট উপশহর। মাসাফি তে আছে জুম্মা মার্কেট। কার্পেট , মাটির তৈরি জিনিসপত্রের জন্য বেশ বিখ্যাত। [দিব্বায় সবুজের চাষাবাদ]
[জুম্মা মার্কেটে রাস্তার পাশে ফলের দোকান ]
মরুভুমি,সাগর আর পাহাড়ের রাজ্য সারাদিন আনন্দময় সময় কাটিয়ে ক্লান্তিভরা চোখের মাঝে হাজারও সুখস্মৃতি নিয়ে এবার দুবাই ফেরার পালা। সূর্য পশ্চিম দিগন্তে মিলিয়ে যাচ্ছে। ফেলে চলেছি একের পর এক পথের মায়া , পাহাড়ের পর পাহাড় আর ধু-ধু মরু বালির চর............
ছবি কৃতজ্ঞতা: আবির এবং কিছু ব্লগ থেকে ।
রাস আল খাইমা'র" (UAE) রহস্যময় ভূত-প্রেতের রাজ্যে স্বাগতম
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ছবি। ধন্যবাদ
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: পড়েছেন সেজন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
রিফাত_হাসান বলেছেন: Click This Link
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রিফাত ভাই।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার ভাই !
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
ইকরাম উল হক বলেছেন: দারুন
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০
সাহসী সন্তান বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ! অনেক ভাল লাগলো!
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আপনার ভাল লাগাতে পেরে আমিও খুশি স্বাগতম আর ধন্যবাদ আপনাকে !!
৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো দেখে গেলাম। সুন্দর।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ছবিগুলি দেখে লাল বালির চরে যেতে ইচ্ছে করছে।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: পাখা মেলে চলে আসুন ধন্যবাদ ভালো লাগার জন্য।
৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬
পুলহ বলেছেন: আপনার বর্ণনা সুন্দর এবং কাব্যিক। ছবিগুলোও অনবদ্য, সব মিলিয়ে অসাধারণ পোস্ট।
'তিনিঝিনি' বাতাস- এই তিনিঝিনি শব্দটা আগে শুনি নি; এখানে শুনে ভালো লেগেছে খুব!
মদিনার আশেপাশে কোন একটা জায়গায় এমন গ্রাভিটেশনলা পুলের একটা জায়গা আছে। স্থানীয় লোকেরা বিশ্বাস করে- এর পেছনে অতিপ্রাকৃত কোন বিষয়ের (জ্বিন) হাত আছে।
ভালো থাকবেন।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: প্রসংসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। সাথে থাকবেন ।
১০| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৯
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ফুজিরাহ শহরে গিয়েছিলাম ।দূর থেকে দেখা পাহাড় গুলোতে যেতে খুব ইচ্ছে করছিল ।ইচ্ছে অপূর্ণ রয়ে গেল ।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ লিটন ভাই ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৭
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: একদিন ইচ্ছা পূরণ হয়ে যাবে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। সাথে থাকবেন ।
১১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩০
কল্লোল পথিক বলেছেন:
অপরুপ!!!!!!
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১০
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!
১২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
অশ্রুকারিগর বলেছেন: সুন্দর , ভালো লাগল।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৮
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো লাগার জন্য। ভাল থাকবেন।
১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
তারেক৭০৭ বলেছেন: অপ রু প প্রাকৃতিক নৈসর্গিক দৃশ্য । বর্ননা চমৎকার ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১২
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: স্বাগতম আর ধন্যবাদ আপনাকে !
১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩
নীলপরি বলেছেন: অপূর্ব লাগলো ।++
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ। খুব ভাল থাকবেন সবসময়।
১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:১২
জুন বলেছেন: অসাধারণ ছবি আর লেখায় ফুটে উঠা মরু সৌন্দর্য্যে অভিভুত। এসব জজায়গায় যাবার সুযোগ হয়নি তবে অনেক বছর আগে ইউরোপ যাবার পথে দুবাই ছিলাম। সন্ধ্যা নেমে আসার পর উপসাগর থেকে ভেসে আসা শীতল বাতাসে দুবাইকে উপভোগ করেছিলাম দিনের চেয়েও বেশি।
অনেক ভালোলাগা রইলো
+
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২১
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আপনাদের উৎসাহই আমাদের মত ব্লগারদের লিখে যাওয়ার প্রেরনা। ধন্যবাদ ভালো লাগার জন্য।
!!
১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩০
পবন সরকার বলেছেন: ছবি এবং বর্ননা দু'টাই ভালো লাগল।
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২২
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ !!
১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১৭
অসীম বড়ুয়া বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২০
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: দেখেছেন সেজন্য ধন্যবাদ ভাল থাকুন।
১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬
রমিত বলেছেন: খুব সুন্দর ছবিগুলো।
আপনাকে ধন্যবাদ না দিলে অন্যায় হবে।
দুবাই, শারজাহ, দোহাতে গিয়েছিলাম, খুব গরম!!!
মরুভূমী দেখলে ভয় লাগে। বালুর সাগর!!!
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: সুন্দর লাগা প্রকাশের জন্য কৃতজ্ঞতা !!
বাইরে খুব গরম। মাঝে মাঝে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রী বেশি উঠে যায়। কিন্তু ভিতরে পুরা শীতকাল। বাসা /অফিস রুমের তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী। রাতে ঘুমাই কম্বল নিয়ে, সকালে গোসলের সময় পানির হিটার সুইচ অন করে নিতে হয় আর অফিসে জ্যাকেট পড়ে থাকি। উইন্টার ফিলিংস অল দা টাইম !!
১৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আরব আমিরাত যাওয়ার ইচ্ছা আছে। ইন শা আল্লাহ, যদি সুযোগ হয়।
পোস্টে পঞ্চম ভাল লাগা
২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৪৫
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: মোস্ট ওয়েলকাম !! এসে দেখা করতে ভুলবেন না। অনেক অনেক ধন্যবাদ ,শুভ কামনা আপনার জন্য !!
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আমার সব ছবি ছোট আসছে। ছবিগুলো বড় করে দেখাতে চাই। প্লিজ হেল্পান।