নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবাস থেকে লিখছি. .....

রফিকুজজামান লিটন

আমি একজন প্রকৌশলী।একটা মোবাইল কোম্পানিতে কামলা দিই ।নিজের সুখ দুঃখ শেয়ার করতে চাই সবার সাথে। স্বপ্ন দেখি একটা সুন্দর বাংলাদেশের।

রফিকুজজামান লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাস্কাটের পথে পথে ......(ছবি ব্লগ)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩


ধুসর পাহাড়, নীল আকাশ, দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব লীলাভূমি । এখানে পাহাড়ের কোল ঘেঁষে আপন মনে ঘুমিয়ে থাকে শান্ত নীলাভ জলের সমুদ্র । সীমানার ওপারে নীল আকাশ মিতালী করে নীল জলের সাথে, চুমু খায় পাহাড়ের বুকে। এখানে চলে পাহাড় পর্বত আর নীল আকাশের এক অপূর্ব মিলনমেলা যেন চারপাশ আঁকা কোন জল রঙের অন্তহীন ছবি। কোথায়ও মরুভূমির বুক চিরে ,কোথায়ও পাহাড় কেটে, আবার কোথায়ও সমুদ্রের গা ধরে একে বেঁকে বানানো সুন্দর প্রশস্ত রাস্তা।

মজার তথ্য : বাংলাদেশের দ্বিগুন আয়তনের এই দেশটিতে জনসংখ্যা মাত্র ৪০ লাখ। ওমানে বহু বিদেশীর বাস। প্রায় ৫ লাখ বাংলাদেশী বসবাস করে যা সংখ্যার দিক দিয়ে প্রথম , দ্বিতীয় পজিশনে ইন্ডিয়া। ওমানের সুলতান কাবুস বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের জন্য বিশেষ ভর্তি কোটা রাখা আছে, কারণ ছেলেরা শিক্ষায় মেয়েদের তুলনায় অনেক পিছিয়ে। গ্রাজুয়েশন শেষ করার পর প্রত্যেক ওমানি ছাত্র/ছাত্রী সরকারি ভাবে বাড়ি বরাদ্ধ পায়।

মাস্কাটের লোকজনও অত্যন্ত বিনয়ী ও অতিথিপরায়ণ। মাস্কাট এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে যাচ্ছি, ট্যাক্সি চালক প্রথমেই আমাকে ওমানে স্বাগতম বলে অভ্যর্থনা জানালেন। আমার আসতে কোনো সমস্যা হয়েছে কিনা এসব খোঁজ খবর নিলেন এবং বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক প্রশংসা করলেন। তাদের অর্থনীতিতে বাংলাদেশের মানুষের অনেক অবদান রয়েছে এবং বাংলাদেশিরা অনেক পরিশ্রমী। বলে রাখি এখানে সব ট্যাক্সি চালকই ওমানি এবং বেশ ধনী। তাদের অতিথিপরায়ণতার আরো প্রমান পেয়েছি ওমানটেল অফিসে কাজ করতে যেয়ে। প্রায় প্রত্যেক ওমানি তাদের ডেস্কের সামনে তাদের সুলতানের ছবি টাঙিয়ে রাখেন। তারা তাদের সুলতানকে অনেক শ্রদ্ধা করেন।

পাহাড়ে ঘেরা খুব শান্ত , নিরিবিলি এই শহরে ঘুরতে ঘুরতে স্নিগ্ধতায় ভরে যাবে আপন মন। অন্য বড় শহরগুলোর মত ততটা ব্যস্ত নয়, স্নিগ্ধ মনোরম পরিবেশ। তিনদিনের অফিসিয়াল কাজ আর দুইদিনের ঘোরাঘুরির প্লান নিয়ে মাস্কাটে আসা, এরপর বন্ধুর সাথে মাস্কাট শহর চষে বেড়ানো। রোমাঞ্চভরা এই সৌন্দর্যের বর্ণনা হয় না।আমার বন্ধুটি মাস্কাট শহরেই থাকে এবং রাস্তা অলিগলি সব চেনা। দুইদিন ননষ্টপ ড্রাইভিং করে আমাকে মাস্কাট শহর ঘুরে দেখিয়েছে। কৃতজ্ঞতা বন্ধু কাছে ! ভ্রমনের স্মৃতি বহুকাল স্মরণে থাকবে …....


দু-পাশে ছুটন্ত ঘোড়ার মূর্তিদার , উঁচু নিচু পাহাড়ি প্রশস্ত রাস্তা ! in Muscat, Oman

আমি যায়নি জলে, ভাসিনি নীলে, রাখিনি চোখ ডানা মেলা গাঙচিলে........ . — at Bar Al Jissah Resort Hotel.

নয়নাভিরাম পরিস্কার ঝকঝকে পার্ক আর সুন্দর করে সাজানো মনোরম সী-বিচ যা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষন।

পাহাড়ের মাঝদিয়ে চলে গিয়েছে আঁকা-বাঁকা রাস্তা। শত শত বাঁক পেরিয়ে আমাদের গাড়ি ছুটে চলছে গন্তব্যের দিকে .........in Muscat, Oman.

আকাশ ছুঁয়েছে সাগরকে, মেঘ ছুঁয়েছে পাহাড় আর পাহাড় নেমেছে সাগরে। in Muscat, Oman.

রাতের আলোকসজ্জা দেখে মনে হবে পাহাড়ের চূড়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতে জ্বলন্ত লাভা ছড়িয়ে পড়ছে .......— at Muttrah Corniche, Muscat Oman.

রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ দাঁড়িয়ে আছে। শোভাবর্ধনের জন্য পুরো রাস্তার পাশে লাগানো হয়েছে সারি সারি গাছ।.— in Muscat, Oman.

পাহাড় কেটে রাস্তা বানানোর কাজ চলছে ..... — in Muscat, Oman.

পাহাড়ের মধ্যে ছবির মতো সাজানো একে-বেঁকে চলা রাস্তা — in Muscat, Oman.

আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল মিলেমিশে একাকার.....— at Barr Al Jissah, Shangri La Resorts.

সুনীল আকাশ আর সাগরের নীলজল একাকার হয়ে আরও বর্ণিল করে তুলেছে এখানকার পরিবেশ।— at Barr Al Jissah, Shangri La Resorts.

পাহাড়ের উপরে বানানো রিসোর্ট .... — at Barr Al Jissah, Shangri La Resorts.

নির্জন রাস্তার পাশে দল বেঁধে ছাগলগুলোর চড়ে বেড়ানো .....— in Muscat, Oman.

ইতি বিচ, পানির জোয়ার ভাটা দেখার জন্য আদর্শ জায়গা। জোয়ারের সময় বালির অংশটি পানিতে ডুবে যায়। — at Yiti Beach, Oman.

আমরা ভাটার সময় এখানে এসেছি , জোয়ারের সময় এই অংশটা পানিতে ডুবে থাকে — at Bandar Al-Khairan.



আঁকা বাঁকা পাহাড়ি গ্রামের পথে ..... — in Muscat, Oman.

নির্জন জনমানব শূন্য রাস্তায় ছুটে চলছি ... অনেক সময় চলার পর একটা গাড়ির দেখা পেলাম। — in Muscat, Oman.

রাস্তার পাশে ছোট্ট জায়গায় জড়ো হয়েছে ফুটবল খেলার জন্য .......... — in Muscat, Oman.

দেখে মনে হবে শুটিং স্পর্ট জন্য বানানো শহর। এটাকে বলে বাঙালী পাড়া। প্রচুর বাংলাদেশী এখানে বসবাস করে। — in Muscat, Oman.

উঁচু উঁচু সব পাহাড়। যেন হাতে হাত রেখে দাঁড়িয়ে আছে।— in Muscat, Oman.

বন্ধুর সৌখিন সবজি বাগান। কি পরিমান ইচ্ছাশক্তি আর ধর্য্য থাকলে মরুভূমিতে এমন বাগান করা যায় তা বলার অপেক্ষা রাখে না। — in Muscat, Oman.

পাহাড়ের মধ্যে উঁচু-নিচু একে-বেঁকে চলা রাস্তা......— in Muscat, Oman.

পাহাড়ের উপর থেকে পাখির চোখে মাস্কাট শহরের একাংশ।— in Muscat, Oman.

রাস্তার পাশে ঘন সবুজ দূরে সুলতান কাবুস মসজিদ গেট — at The Sultan Qaboos Grand Mosque of Oman.

সুলতান কাবুস গ্র্যান্ড মস্ক ওমানের সবচেয়ে বড় মসজিদ ..— at The Sultan Qaboos Grand Mosque of Oman.

ওহ, আমার লাল-সবুজ। দেশের বাইরে লাল-সবুজের পতাকা দেখলেই মনটা কেমন যেন করে উঠে। — at Bangladesh Embassy.

কখনো পাহাড়ের শরীর বেয়ে চুড়ায় উঠছি আবার নিচে নামছি। .— in Muscat, Oman.

সুলতান প্যালেস , ওমানের প্রধানকে বলা হয় সুলতান। তার এধরণের প্যালেস অনেকগুলো আছে . — at Al Alam Palace.

দূরে প্রমোদ তরী ভাসছে। প্রচুর পর্যটক আসেন মুত্তাহ কর্নিশে। — at Muttrah Corniche, Muscat Oman.

ডানের চাচা এই খেজুর বাগান দেখাশুনা করেন এবং শীত মৌসুমে খেজুর বাগানে মধ্যে সবজির চাষাবাদ করেন। সবজির টাকা বাগানের মালিক কে দিতে হয় না। খুব লাজুক হেসে বলছে, মামা সবজি বিক্রি করে দেশে দোতলা বাড়ি বানিয়েছি। শীতের তিনমাসে তার প্রতিদিন ইনকাম ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা। — in Muscat, Oman.

সারি সারি খেজুর গাছের বাগান। আমাদের দেশের খেজুর গাছের তুলনায় অনেক মোটা। — in Muscat, Oman.

ওমানটেল অফিস। ওমানের সবচেয়ে বড় মোবাইল অপারেটর কোম্পানি। কয়েকদিনের কাজে এখানেই এসেছিলাম। — in Muscat, Oman.

সেদিন বৃষ্টি ছিল ,বছরের প্রথম বৃষ্টি। বৃষ্টি দেখে আমার ওমানি ট্যাক্সি চালক চরম আনন্দিত, পারলে এখনই বৃষ্টিতে নেমে পরে। — in Muscat, Oman.

Muscat Festival -2017 ( ছবি ব্লগ)

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯

সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো দেখে ভালো লাগল। +।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ,শুভ কামনা !!

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ। জায়গাগুলোর নামোল্লেখ থাকলে ভাল হতো।
এখন শুধু দেখেই চোখ জুড়ালাম। পরে আবার পড়ে মন্তব্য রাখার আশা রাখি।
সুন্দর সব স্মৃতির কথা মনে পড়ে। মাস্কাটে সোয়া পাঁচ বছর সপরিবারে ছিলাম। খুব সুন্দর জায়গা। খুব ভাল সেখানকার আদি বাসিন্দারা, তবে অন্যরা নয়, অর্থাৎ যারা অন্য দেশ থেকে এসে নাগরিকত্ব পেয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য আরব দেশেও গিয়েছি। GCC Countries দের মধ্যে ওমানের মানুষগুলোই সবচেয়ে ভদ্র এবং অমায়িক। ওমানীরা তেলের সন্ধান সবচেয়ে দেরীতে পেয়েছে এবং কম পরিমানে পেয়েছে, এ কারণেও হতে পারে। অন্যান্য আরব শাসকদের তুলনায় সুলতান কাবুসকে একজন জনদরদী নেতা বলা যায়।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: Thank you so much for your comment. I will add all location , I am on traveling now.

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর তথ্যের জন্য। আমি মোটামুটি যে গুলো জানা আছে সেই স্থান গুলো যোগ করে দিয়েছি। ধন্যবাদ !!

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"ডানের চাচা এই খেজুর বাগান দেখাশুনা করেন এবং শীত মৌসুমে খেজুর বাগানে মধ্যে সবজির চাষাবাদ করেন। সবজির টাকা বাগানের মালিক কে দিতে হয় না। খুব লাজুক হেসে বলছে, মামা সবজি বিক্রি করে দেশে দোতলা বাড়ি বানিয়েছি। শীতের তিনমাসে তার প্রতিদিন ইনকাম ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা। "

-বাংলার মানুষ ওমানে গিয়ে হলেও টাকার মুখ দেখছে, ভালো। কিন্তু চাচার ছেলেও ওখনাে গিয়ে খেজুর গাছে পানি দেবে, আর আপনি ও অনেকে গিয়ে ওমানটেলে ৩ দিন কাজ করে, হাজার হাজার ফটো তুলবেন, এভাবেই চলছে বাংলাদেশ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০০

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: স্বপ্ন দেখি আমাদের মতো কাউকে আর প্রবাসী হতে হবে না। হয়তো চাচার ছেলেরা আসবে কিন্তু তার নাতিদের আর আসতে হবে না। ম্যাক্সিমাম ২০ বছর, বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াবেই। ধন্যবাদ !!

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অপূর্ব সুন্দর ছবি গুলি

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০২

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা ভাই :)

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

টুনটুনি০৪ বলেছেন: সাজিয়ে গুঁচিয়ে এমন একটি সুন্দর পোষ্ট দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৩

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ,শুভ কামনা !!

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট, একেবারে ঝকঝকে সব ছবি.........ভা-লো-লা-গা জানিয়ে গেলাম।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৫

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ভালোলাগা প্রকাশের জন্য কৃতজ্ঞতা !! অশেষ শুভকামনা !! 

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেক বেশী ছবি দিয়েছেন, এত ছবি বিরক্তিকর।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৬

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: হাহাহাহা , এইজন্য লিখে দিয়েছি ছবি ব্লগ :) শুভকামনা !!

৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৬

কালীদাস বলেছেন: আপনার ছবি তোলার হাত চমৎকার, আগেও খেয়াল করেছি। আজকেরগুলোও অসাধারণ লাগল, বিশেষত সাগর এবং বীচের ছবিগুলো। ওভারঅল মাস্কাট জায়গাটাই চমৎকার লাগল, একটা ইনভাইটেশন আছে সুলতান কাবুস ইউনিতে যাওয়ার, আপনার ছবিগুলো দেখে আসলেই লোভ জাগছে। খুবই সুন্দর :)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আপনার কাছে সুন্দর লেগেছে তাতেই আমার সার্থকতা। :) স্বাগতম আর ধন্যবাদ আপনাকে, 'কালীদাস ভাই'। হ্যা অবশ্যই ঘুরে আসুন ভালো লাগবে। আমি পাশেই থাকি (দুবাই), সময় করে এদিকে আসলে আওয়াজ দিয়েন।

৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পোষ্ট ভালো লেগেছে, তাই আবারো ঘুরে গেলাম।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: আপনার ভাল লাগাতেই আমার খুশি! আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে 'সাদা মনের মানুষ '। শুভকামনা সবসময় !!

১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

মানবী বলেছেন: বাহ্! আসলেই বেশ মজার তথ্য! মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় শিক্ষায় এতোটাই অগ্রসর যে ছেলেদের জন্য আলাদা কোটা রাখতে হয়েছে!! অসাধারণ!

মাস্কাটের নাম সেই শৈশবে শুনেছি, কখনও যাবার আগ্রহবোধ করিনি। ভ্রমণের চমৎকার এই ছবি ব্লগ দেখে সেখানে বেড়াতে যেতে ইচ্ছে করছে!
অনেক ধন্যবাদ রফিকুজজামান লিটন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ!! সময় করে ঘুরে আসুন বেশ ভালো লাগবে। অনিঃশেষ শুভকামনা !!

১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

শোভন শামস বলেছেন: ওমানের চমৎকার ছবি গুলো দেখে ভাল লাগল। ওমান সম্পর্কে আর সেদেশে বাংলাদেসিদের জীবনের কথা জানতে পারলে আরও ভাল লাগবে। লিখে যান, সুন্দর ছবি আর লেখার জন্য ধন্যবাদ। ++++++

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: সুন্দর লাগার জন্য ধন্যবাদ শোভন ভাই। সাথেই থাকুন ! শুভকামনা !!

১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

জেন রসি বলেছেন: আপনার চোখ দিয়ে আমরাও মাস্কাটকে দেখলাম। ছবিগুলো দেখে বেশ পরিচ্ছন্ন শহর বলেই মনে হচ্ছে। চমৎকার সব ছবি তুলেছেন। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।


১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমার ফটোগ্রাফি আপনার ভালো লেগেছে জেনে সত্যি অনেক ভালো লাগছে। কিছুটা হলেও পরিশ্রম সার্থক ! ভালো থাকবেন। শুভকামনা !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.