![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেড়শ রোহিঙ্গাকে জীবন্ত পোড়ানো হয়েছে।
রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ী ও গ্রাম জ্বালিয়ে দেয় রাখাইন সন্ত্রাসীরা।
সুত্র
অহিংস বৌদ্ধ ভিক্ষুদের অহিংসার প্রকাশ। ও.আই.সি'র কোনো রকমের উপস্থিতি ভিক্ষুরা মিয়ানমারে চাননা – এমনকি দূর্যোগপূর্ণ স্থানে তাদের ত্রাণ তৎপরতা চালানোও।
শরণার্থী শিবিরে রোহিঙ্গাদের দূর্বিষহ জীবন
জ্বলছে রোহিঙ্গাদের বসত বাড়ি ও জন
ধর্ষণের শিকার রোহিঙ্গা মা বোনের তালিকা
প্রাণভয়ে সাগরপথে পালাচ্ছে রোহিঙ্গারা। এমনি এক নৌকাকে মিয়ানমার সরকারের এক ফেরীযান সাগরে গিয়ে ধাক্কা মারলে কয়েক ডজন রোহিঙ্গার সলিল সমাধি হয় বঙ্গোপসাগরে
সপ্তাহান্তে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ কর্তৃক প্রকাশিত উপগ্রহ থেকে তোলা ছবিতে চিয়াউকফু ও পার্শ্ববর্তী উপকূল অঞ্চলের ধ্বংসের চিহ্ন স্পষ্ট। অজস্র ঘরবাড়ি আর অসংখ্য নোঙ্গর করা বজরা আর নৌকার শহর আজ যেন পোড়ো ধ্বংসস্তুপ – যার মধ্যে আছে পুরোপুরি ধ্বংস হওয়া ৮১১টি বাড়ীসহ অন্যান্য স্থাপনা।
চিয়াউকফু শহরে মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চল রাখাইন সন্ত্রাসীরা আগুন জ্বালিয়ে ভস্মীভুত করে ফেলে। অজস্র ঘরবাড়ি আর অসংখ্য নোঙ্গর করা বজরা আর নৌকার শহর আজ যেন পোড়ো ধ্বংসস্তুপ।
view this link
link
view this link
view this link
https://www.youtube.com/watch?v=tQObIu-1zvs
২| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন:
গণহত্যার বিভৎসতার বিমূর্ত প্রতিচ্ছবি।
জীবন্ত নরক থেকে প্রাণ হাতে পালাবার চেষ্টা।
রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্ধের দাবী তুলুন। এখনই সময়
৩| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
রাড্ডা বলেছেন: বাস্তবে কথায় ও কাজে মিলের অভাব। মানবতার বুলি আওড়াতে বিক্ষাত ব্যক্তিবর্গরা কোথায়? জাতিসংঘ নামের প্রতিষ্টানের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন মানুষের। ও আই সির বেহাল অবস্হা। মুখে ধর্ম্, বর্ণ, গোত্র নির্বিসেষে সম অধিকার, বাস্তবে কোথায়? ধিক মুসলিম জাহানের কর্মকর্তা দের । এত সম্পদ দিয়ে আপনারা কি করবেন? মুসলিম জাতিগোষ্টি আজ চারিদিকে নিপীড়িত,নির্যাতিত। থারপর ও মানুষের কল্যাণে আমাদের এগিয়ে আসা দরকার। বিশেষ করে শিশু, নারীরা যে নির্যাতনের স্বীকার,তার জন্য বিশ্ব মানবতার জরুরী ভিত্তিতে কাজ শুরু প্রয়োজন।
২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:২১
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আমার মনে পড়ে ১৯৭৭ সালে বার্মায় যখন নেউন সরকার ছিল, তখন এই ভাবে বার্মিজ বৌদ্ধদের দ্বারা রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠী নির্মূল অভিযান শুরু হয়েছিল। সেদিন সে খবর শুনে পুরো বাংলাদেশের মানুষ প্রতিবাদে ফেটে পড়েছিল। কিন্তু আজ আমরা এ কোন্ মুসলিম জাতি! যারা রোহিঙ্গা মুসলিমদের এই অবস্থা শুনেও হৃদয়ে কোন প্রকার অনুভূতি জেগে উঠছেনা! তাহলে এই মুসলিম জাতী পুরোটি গরু খাওয়া মুসলিমে পরিণত হয়ে গেল!
এত হত্যা, ধর্ষণ, বাড়ির পর বাড়িতে অগ্নি সংযোগ করে পুরো গ্রামকে মৃত জনপদের পরিণত করা এবং জাতিগোষ্ঠী নির্মূল করার মত মানবতা বিরোধী অপরাধ হবার পরও এই দেশের মানুষ আর সরকারের মুখে রা শব্দটি পর্যন্ত নেই বরং কারো কারো মুখে রোহিংগাদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করতে শুনতে পাচ্ছি!
হায়রে মানবতা বোধ! পৃথিবীতে কোন মুসলিম অন্যায় ভাবে নিহত হলে ধর্ষিত হলে বা পুড়িয়ে মারা হলে বসত বাটি থেকে বিতাড়িত হতে দেখেও তারা নিশ্চুপ হয়ে থাকে কিন্তু একজন মুসলিম কর্তৃক কোন অমুসলিম কেউ সামান্যতম আঘাত প্রাপ্ত হলে তারা প্রতিবাদের ফেটে পড়ে!!! ধিক তোদেরকে ধিক তোদের মানতাবোধকে।
এখন আর সেই মুসলিমরা বেঁচে নেই যারা যখন পৃথিবীর এক প্রান্তে কোন মুসলিম নিহত হলে অন্য প্রান্তের মুসলিম তা শুনা মাত্র বেদনা অনুভব করত, চোখ ফেটে অশ্রু নেমে আসত! এখনকার মুসলিম আত্মবিস্মৃত জাতিতে পরিণত হয়ে পড়েছে! ভেড়ার দলের মত গড্ডালিকায় ভেসে চলছে।
মক্কার মুসলিমরা যখন আক্রান্ত হয়েছিল তখন মদিনার মুসলিমরা তাদের আশ্রয় দিয়েছিল। আমরা সেই মুসলিমদের বংশধরেরা আজ আমাদের প্রতিবেশী বিপন্ন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে রাজী না। আমাদের কাছে আশ্রয় প্রার্থী আমার মা, আমার কন্যা, আমার বোনসম রোহিংগা নারীকে ঠেলে ফেরত দিচ্ছি বার্মিজ ধর্ষকদের হাতে। আমাদের আশ্রয় প্রার্থী আমার বাবা-সম, সন্তান-সম ভাই-সম রোহিংগা পুরুষ, শিশুদেরকে ফিরিয়ে দিচ্ছি বার্মিজ হত্যাকারীদের হাতে! ধিক আমাকে! ধিক আমার জাতিকে! ধিক আমাদের সরকারকে!!
৪| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৫১
আসিফ খোন্দকার বলেছেন: বলার কোন ভাষা নেই । আমি বাঙালি , তাই আমি লজ্জিত
২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:২৩
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ভাই আপনার লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই।
যে দেশ থেকে প্রত্যক্ষভাবে নির্যাতন করে পূর্বপুরুষদের মাটি থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে, আর যে দেশটি তাদেরকে আশ্রয় দিচ্ছেনা; দু’টি দেশেই একজন করে শান্তিতে নোবেল প্রাইজ উইনার আছেন। তারা কোন কথা বললে পৃথিবীকে তা শুনতে হয়। তাদের এভাবে নিশ্চুপ থাকা বুকে বড় বাজে।
গরীব, কালো-কেলো এই মানুষগুলি কোথায় হয়তো শুনে বা পড়ে থাকবে, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মুসলিমদের মজলুমের পাশে দাঁড়ানোর একটা বাধ্যবাধকতা আছে। হায়! বাস্তব কত আলাদা। আরাকানে তেল নেই, যাদেরকে উৎখাত করা যাচ্ছে, তাদের চেহারাও তেল চকচকে নয়; তায় আবার ইসলাম ধর্মের অনুসারী। তাই, গ্লাডিয়েটরের প্রক্মিমোর মতো বলা যায়- “হোয়েন ইউ ডাই, এন্ড ডাই ইউ শ্যাল”- তখন তোমাদের আর কোন কষ্ট থাকবেনা।
বাংলাদেশে আশ্রয়ের জন্য আসলে বেশীরভাগকেই আমরা তাড়িয়ে দেব। তারপরও মজলুম কোন পরিবার যদি আপনার সামনে এসে পড়তে পারে, অনুগ্রহ করে তাদের পেট ভরে দু’টি ভাত খেতে দিন। তার বাচ্চাটির মাথায় হাত রেখে বলুন, মাগো-বাবাগো, আমরা লজ্জিত।
যদি পারেন একটু সাহায্য করবেন তাদের। প্লিজ
৫| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
হাবিবুর রাহমান বাদল বলেছেন: রোহিঙ্গারা মুসলমান বলে তথাকথিত সুশীলদের চোখের রেটিনায় এসব পৈশাচিক হত্যা ও ধ্বংস ধরা পরে না। আর মুসলিম নাম ধারী বক ধামি্ক কোন অপরাধ করলে ইসলাম ও মুসলমানদের চৌদ্দগুষ্টী উদ্বার করা সুশীলদের দায়িত্ব হয়ে পড়ে।
২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: রেহিংগাদের আজ বাংলায় জায়গা হয় না, কত বিশ্বাস, আশা নিয়ে রেহিংগারা এসেছিল, ভাইয়ের দরজায়। কেউ কিছু না করুক, আমার ভাই পাশে দাঁড়াবে। নাহ, তাদের মন ভেঙ্গে নাফ নদীর তীরে নৌকা গুলি ভাসছে। হয়ত কেউ না খেয়ে, অসুস্থ হয়ে মারা পরবে, কিন্তু এ নিয়ে সুশিলরা কিছু বলে না, কারণ তারা যে মুসলমানের সন্তান। অন্যদিকে আবার কেউ কেউ দোহাই তোলছেন, তারা আমাদের পাসপোর্ট জালিয়াতি করে, বিদেশে আমাদের বদনাম হয়। বিদেশে বদনাম কি আমাদের কম আছে, বিপদগ্রস্থ মানুষগুলির জন্য না হয় আরেকটু বাড়লো। তাতে কি? আমরা বুক ফুলিয়ে বলতে পারতাম, দেখ বিশ্বের জনগন আমরা বাংগালীরা সম্পদে গরীব হলেও মনের দিক থেকে আমরা অনেক বড়। নাহ, আমাদের এ সম্মান পাওয়া হল না। যদি সেখানকার পরিস্থিতি খারাপ না হইতো, তাহলে হয়ত আমাদের এ আচরণ মানা যেত। আফসুস, এ কি ভয়ংকর চেহেরা সুশিলরগণ আমাদের দেখালেন। তারা গুটি কয়েক রেহেংগাদের দোষ সমগ্র রেহিঙ্গা জাতির উপর ফেলে দিলেন। বাংলাদেশের কোন প্রেমিক যদি তার প্রমিকাকে খুন করে হাজার টুকরা করে, তাহলে যে তার দায় সমগ্র বাংলাদেশীর নয়, ঠিক তেমনি গুটি কয়েক রেহিংগার দায় কেন পুরো রেহিংগা জাতি নেবে? এই প্রশ্নের উত্তর সুশীলরা না দিয়ে ঘুরিয়ে পিছিয়ে প্রশ্নকর্তাকেই ট্যাগ দিয়ে না-জাহেল করেন। আজব কিসিমের প্রাণী এই সুশিল সমাজ, যখন কিছু সংখ্যক বাংলার লোকজন নিজেদের রিফুজি দাবী করে পশ্চিমাদেশের লাল-নীল পাসপোর্ট নেন, তখন তারা কিছু বলেন না। উলটো পারলে বাহবাদেন, আর বেমালুম ভুলে যান দেশের কথা, আমাদের দেশে যে কোন যুদ্ধ নেই, সংঘাত নেই। এই সব মিথ্যা সংঘাতের দায়ে আমাদের যে অপমান হয়। যদিও আমি মনেকরি, সামান্য একটু দায়গ্রস্থ হলেও যদি একটি ফ্যামেলি ধনী দেশে যেয়ে বাচতে পারে তাতে খারাপ কি? আমেরিকার ডিভি ভিসা বন্দ হওয়াতে কতই না কষ্ট পান আপনি, আর বাড়ি ঘর হারিয়ে নৌকায় ভেসে থাকা ঐ রেহেংগা মানুষগুলিকে একমোঠো আশ্রয় দিতে চান না। গরীবের দুঃখ হয়ত গরীব-ই বুঝে, তাই সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কিছু বাসীন্দা নাকি, খাবার আর পানি দিতে চেয়েছিল। খবরে প্রকাশ সেটাও সেই সময় নাকি দিতে দেওয়া হয়নি। হায়রে এ কোন বর্বরতা, এ কোন নিষ্ঠুরতা। দোয়া করি, এ সেন্টমার্টিন দ্বীপের এই কাহিনী যেন মিথ্যা হয়, দ্বীপবাসী যেন বাধা পেরিয়ে খাবার আর পানি দিতে পারেন। যারা জানেন না, তারা জেনে নিন সমুদ্রের পানি খাওয়া যায় না, লবনাক্ত এবং মানুষ খাবার সাথে সাথেই অসুস্থ হয়ে যায়।
রেহিংগারা জাতিসংঘের হিসাব মত সব থেকে নির্জাতিত জাতি। তাদের নাগরিকত্ব নেই, কেন নেই জানেন? রাখাইনরা এদের বাংগালি বলে ডাকে, তাই।
কালেক্টেড
৬| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
মিনি বেগম বলেছেন: মুসলিম হিসেবে কয়েক ফোটা চোখের জল ফেলা ছাড়া আর কিছু করার নাই । মরুক সব মুসলমান ।
২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০১
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: বেশ নির্দয় ভাবেই বললেন কথাগুলো। জানি, বাংলার সরকার আজ নিরব দর্শক। নিয়তির নির্মম পরিহাসে অসহায় মানুষগুলির পাশে আজ বাংলা নেই, বাংলাদেশ নেই। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ের বাংলাদেশ আজ মজলুমের সাথে নেই। এই মুখ আমরা কোথায় দেখাই? কত ভালবাসার ধন বাংলাদেশ, আজ যেন অচেনা আচরণ করে। সুশিল রূপি যে সব মানুষ পর্দার আড়ালে থাকত, তারা আজ মুখোশ খুলে ফেলেছে, দেখিয়ে বেরাচ্ছে তাদের আসল চেহেরা।
৭| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৫১
দধীচি বলেছেন: মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে ঘটা এই গণহত্যার মহড়া দেখে এটা অস্বীকার করার অবকাশ নেই যে আমরা দুভাবে ব্যর্থ – প্রথমত “কারণ” গুলোকে দূরীভূত না করতে পারা, আর দ্বিতীয়ত, “বর্বর ঘটনাগুলোর পুনরাবৃত্তি” প্রতিরোধ না করতে পারা।
"জীব হত্যা মহাপাপ" – এটি বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারের মূল বাণী। এই বাণীকে সম্বল করে – সাথে কিছু গেরুয়া পোষাকধারী 'শান্তিপ্রিয়' বৌদ্ধ ভিক্ষুদের দেখিয়ে – পশ্চিমা বিশ্বে সাদা চামড়ার লোকজনকে বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে।
অথচ কেউ জীব হত্যা করলে [মানে মহাপাপ করে ফেললে] তার চূড়ান্ত বিচার কে করবে – আর যাদেরকে হত্যা করা হলো তাদেরই বা কী হবে — এই দুই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের যৌক্তিক কোন জবাব তারা দিতে পারে না।
বৌদ্ধ ধর্মালম্বিরা নিত্যদিন ত্রিশরন মন্ত্র পাঠ করে থাকে। বুদ্ধং শরনং গচ্ছামি- বুদ্ধের শরন নিলাম। ধর্মং শরনং গচ্ছামি- ধর্মের শরন নিলাম। সংঘং শরনং গচ্ছামি –সংঘের শরন নিলাম। যে মন্ত্র সাধনা দ্বারা তারা লাভ করে পরম সত্য। কিন্তু অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে বার্মার বৌদ্ধরা তারাও এই মন্ত্র পাঠ করে যে পরম সত্য লাভ করেছে সেটি জগতের সকল জীবকে সুখী করার মন্ত্র নয় বরঙ মুসলিমকে হত্যা, ধর্ষন করার সত্য। যত পারো মুসলিম মারো মুসলিম নারীদেরকে ধর্ষণ কর। শিশুকে পুড়িয়ে দাও, মুসলিম জনপদকে গুড়িয়ে দাও।
তাহলে আসুন উচ্চকন্ঠে গেয়ে উঠি-
বৌদ্ধ বল বলরে—
বৌদ্ধদের মত এমন দয়াল আর নাইরে—
বৌদ্ধ আস আসরে—
মুসলিমদের ধরে পুড়িয়ে মারো মার রে—
বৌদ্ধদের মত এমন দয়াল আর নাইরে—
রোহিঙ্গা নারীদের ধরে ধরে ধর্ষণ কর ভাইরে
৮| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানেরা অশিক্ষিত, তাদের অশিক্ষিত করে রেখেছে তাদের সরকারগুলো, ফলে তারা এভাবেই মুল্য ডেবে।
২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৪২
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ফিলিস্তিনে শিক্ষার হার ৯১ % ।
http://en.wikipedia.org/wiki/Education_in_the_Palestinian_territories
এই শিক্ষা তাদের কি ইসরায়েলী আগ্রাসন থেকে বাচাতে পেরেছে?
আফ্রিকার অর্ধউলঙ্গ নিচু শ্রেনির জাতির বেশিরভাগই অশিক্ষিত। তাদের ওপর হামলা চলে না কেন?
আমার মনে হয় বিশ্ব ব্যাপি মুসলিম বিদ্বেষ একটা নতুন মাত্রা পেয়েছে, তারই ধারাবাহিকতা দেখতে পাই মিয়ানমারে, চিনের জিনজিয়াং এ উইঘুর মুসলিম জাতির আগ্রাসনের মাধ্যমে। শিক্ষিত অশিক্ষিত এটা কোন বড় ফ্যাক্ট না।
৯| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: মক্কার মুসলিমরা যখন আক্রান্ত হয়েছিল তখন মদিনার মুসলিমরা তাদের আশ্রয় দিয়েছিল। আমরা সেই মুসলিমদের বংশধরেরা আজ আমাদের প্রতিবেশী বিপন্ন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে রাজী না। আমাদের কাছে আশ্রয় প্রার্থী আমার মা, আমার কন্যা, আমার বোনসম রোহিংগা নারীকে ঠেলে ফেরত দিচ্ছি বার্মিজ ধর্ষকদের হাতে। আমাদের আশ্রয় প্রার্থী আমার বাবা-সম, সন্তান-সম ভাই-সম রোহিংগা পুরুষ, শিশুদেরকে ফিরিয়ে দিচ্ছি বার্মিজ হত্যাকারীদের হাতে! ধিক আমাকে! ধিক আমার জাতিকে! ধিক আমাদের সরকারকে!!
বস মনে হয় একটু বেশী আবেগী হয়ে গেসেন ,
অলরেডী দশ লাখ রোহিঙ্গা দেশের বারটা বাজাইতেসে , আর কত ?
বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়া বাইরে যাইয়া আকাম কইরা দেশের নাম খারাপ করতাসে ।
আপনি কী চান এই দেশের লগে পুরা মিয়ানমারের রোহিঙ্গা গোষ্ঠী রে এড করতে ? আপনার বাড়িতে জায়গা দিবেন ?
বা আপনার প্রতিবেশীর খবর রাখেন ?
সে না খাইয়া ঘুমাইসে নাকি ক্ষুধা পেটে ?
বেশী আবেগ থাকলে বিবেক কাজ করেনা ।
আবেগের বেগ একটু কমান ।
২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আপনাদের মানবপ্রেম একটা বাউন্ডারিতে সীমাবদ্ধ। মাথায় রাখবেন, ৭১ সালে প্রায় ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল যখন পাকিরা আমাদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছিল। পৃথিবীর অনেক দেশের জনসংখ্যাই ১ কোটি নয়। ভারতীয়রা এই মহানুভবতা দেখিয়েছিল সংকট জনক সময়ে। এখনও সেই একই অবস্থা। কেবল আমাদের জায়গার রোহিঙ্গারা। আমরা চাইলেই পারি এদের জন্য অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে। এট লিস্ট কিছু না পারি, কূটনৈতিক ভাবে বার্মা সরকারের ওপর গণহত্যা বন্ধের আহ্বান জানাতে পারি। পারি কিনা? হাসিনা সরকার এই সামান্য কাজটাও করতে রাজি নন। আপনেই বলেন, আবেগপ্রবণ না হয়ে উপায় কি?
২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আমরা এখন ধর্মনিরপেক্ষ বাংগালী। আগে ছিলাম শুধুই মুসলমান। তাই মুসলমানদের কিভাবে আশ্রয় দেব। ওরা যদি অন্য জাতি হত তাহলে চিন্তা করে দেখাযেত। তারা পাশপোর্ট জালিয়াতি করেছে? আমাদের পুলিশরা কি তদন্তের টাকা না নিয়েই এ পাশ পোর্ট দেওয়ার পাশ দিয়েছে? যদি তাই হয় তবে পুলিশের শাস্তি আগে হওয়া উচিত। রোহীঙ্গারা ক্ষমা করলেও আল্লাহ ক্ষমা করবেনা।
কোন জাতি,উপর অন্য জাতির নির্যাতন কি বলে এবং কত জন বাংলী শরণার্থী কত দিনের মধ্যে ফেরত এসেছিল আপনার জ্ঞানের বানী দ্বারা ক্লিয়ার করতেন বড় উপকৃত হতাম । অজ্ঞ মানুষ গো জ্ঞানের বানীগুলো মাথার অনেক উপর দিয়ে উড়ে যায় । ভাই চালিয়ে যান হতো আমেরিকার চোখে লেগে যেতেও পারেন ।জানেন তো আমেরিকার চোখে লেগে গেলে নোবেল প্রাইজ পেয়ে যেতে পারেন !!!!!!!!!
১০| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ২:০৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি একবার ছোট করে লিখেছিলাম Click This Link সেটা মহামারিতে রূপ নিয়েছে।।
প্রতিবাদের ভাষাও এখানে নির্বাক।।
২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ধন্যবাদ রোহিঙ্গাদের সত্যিকার অবস্থা বেশি বেশি প্রচার করুন, তাদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।
১১| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৭
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ইস্টুপিড ব্লগারের মন্তব্য মুছে ফেলেছি। প্রার্থনা করব ইস্টুপিড ব্লগারের অবস্থা যেন বর্তমান রোহিঙ্গাদের মত হয়।
কি যাতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসে
কভু আশী বিষে দংশেনি যারে
বাংলাদেশে ঢুকতে না পেরে কান্নারত অসহায় শিশু,
ভেবে দেখেছেন তারা সমুদ্রে কিভাবে বেচে থাকবে?
Picture link: The telegraph, Bangladesh border guards push back Rohingya Muslims fleeing religious violence in Burma, as they try to cross the Naf river into Bangladesh, Picture: MUNIR UZ ZAMAN/AFP/GettyImages
যুগান্তরের খবরে দেখা যায়, মানুষকে মেরে লাশ ন্যারা করে এদের রাখাইনদের লাশ বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। তারপরও যদি বাংলাদেশ এগিয়ে না যায়, তাহলে রেহিংগা ভাই বোনেরা আমাদের ক্ষমা চাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই।
১২| ২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি। আমি একজন মানুষ হিসেবে এই বর্বর কাজের নিন্দা জানাই।
অনুগ্রহ করে আপনার পোস্টে সংযুক্ত ছবিগুলোর সুত্র উল্লেখ্য করে দিবেন। কেননা অতীতে অনেক সময় দেখা গিয়েছে বর্বরতার ভয়াবহতা বুঝাতে অনেক সময় ছবিতে ম্যানুপুলেশন করা হয়। আর আপনার অবগতির জন্য জানাই, এই মুহুর্তে আমাদের ছবি সংযুক্তকরন সংক্রান্ত কোন সমস্যা বিদ্যমান নেই।
ধন্যবাদ।
২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: মাননীয় মোডারেটর, ব্লগে ওইভাবে সুত্র যোগ করার অভিজ্ঞতা নেই। আপনি দেখেছেন, সব ছবি আমি পোস্টে তুলতে পারি নি। ৯-১০ টার বেশি ছবি আপলোড করতে পারছি না। বাকিগুলো কমেন্টে দিয়েছি। একটা জিনিস ক্লিয়ার করা করা উচিত, কোন ছবি ফটোশপে বানানো বা অতিরঞ্জিত করা হয় নি। আমি আমার অন্তরের কাছে পরিষ্কার আছি। ছবির সুত্র গুলো যোগার করে কিছুক্ষণের মধ্যেই এটাচ করব।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৩| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০১
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অং সান সুচি কোথায়? কোথায় তার গণতন্ত্র?
নিন্দা জানাই। রোহিঙ্গাদের জন্য সমবেদনা জানানো ছাড়া কিছুই করার নেই।
২৫ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: অং সান সুচি গণতন্ত্র নিয়ে ব্যস্ত আছেন। রোহিঙ্গাদের জন্য কথা বলার টাইম নাই উনার।
১৪| ২৫ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: অহিংস ধর্মের দেশে এমন নির্মতা
২৫ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: মুখে ধর্ম, মনে পর্ণ
বেজাতি দেখলে খুবলে খাওয়ার ইচ্ছা জাগা প্রাণীটার নাম মানুষ।
১৫| ২৫ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সাদা যাদুকর বলেছেন: অহিংসা পরম ধর্ম।
২৫ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: প্রতিটা ধর্মই চায় ডমিনেশন করতে, রাজত্ব বারাতে। অনুসারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে। বৌদ্ধ ধর্ম বা মতবাদ তার ব্যতিক্রম নয়। এই সব শান্তির বানী বলেই বৌদ্ধরা পশ্চিমাদের কনভার্টেড করে। বাস্তবে কথা কাজের ফারাক বহু বিস্তৃত।
১৬| ২৫ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সাদা যাদুকর বলেছেন: প্রতিটা ধর্মই চায় ডমিনেশন করতে, রাজত্ব বারাতে এই কথার সাথে সহমত।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪১
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: মেইন পোস্টে ৯ টার বেশি ছবি দিতে পারছি না তাই বাধ্য হয়ে বাকি ছবি গুলো কমেন্ট বক্সে দিলাম।
রোহিঙ্গা গ্রাম জ্বালিয়ে সদর্পে চলেছেন এক রাখাইন সন্ত্রাসী।
রোহিঙ্গা উৎখাতের রাষ্ট্রীয় প্রকল্পে উৎসুক অংশীদার বার্মার নিরাপত্তা রক্ষীরাও।
বর্মী রাষ্ট্রপতি থেইন সেইন মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের উৎখাত চান