নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন সাধারন মানুষ
এগারো বছর পর হঠাৎ করেই খুলনা যাওয়ার প্লান করা হলো। সাপ্তাহিক ছুটি এবং স্বাধীনতা দিবসের ছুটি মিলিয়ে তিন দিনের ছুটি পাওয়ায় সময়টা কাজে লাগালাম।
গত ২৪ তারিখ ভোর ৫টায় আমার ওয়াইফকে নিয়ে মোটরবাইকে খুলনার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম।
বাবুবাজার ব্্রীজ পার হয়ে কেরানীগঞ্জ এর ঝিলমিল প্রোজেক্টের মধ্য দিয়ে এসে যখন মাওয়া রোডের প্থম ধলেশ্বরী ব্রীজে উঠলাম তখন কেবল আলো ফুটতে শুরু করেছে।
সকালের নরম আলোতে ঢাকা মাওয়া হাইওয়েতে বাইকের স্পিড ৬০/৭০ কিলোর মধ্যে রাখতে হলো। এসময়টাতে রাস্তায় কিছুটা কুয়াশা এবং ঠান্ডা বাতাস থাকে তাই প্রস্তুতি ছাড়া রাস্তায় নামলে সমস্যায় পরতে হবে।
প্রায় সাড়ে ৬টার দিকে আমরা মাওয়া ফেরীঘাট পৌছে গেলাম। পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজের ব্যাপক করম যগ্গ চলছে সেখানে। এপ্রোচ ওয়ে সহো অনেক কাজ সম্পন্য হয়েছে।
যাহোক আড়াই ঘন্টার ফেরী পারাপার শেষে কাঠালবাড়ি নতুন ফেরীঘাটে পৌছলাম। এখান থেকে পদ্মা সেতুর এপ্রোচ ওয়ে দিয়ে ভাঙ্গা পরজন্ত রাস্তা একদম মাখনের মতো। বাইকের স্পীড এই রাস্তায় ৭০/৮০ কিলো অটো উঠে যায়। রাস্তায় আমাদের মতো ৫জন কাপলের সাথে দেখা হলো তারাও আমাদের মতো লং জারনী করছে বাইক নিয়ে।
রাস্তায় কিছুক্ষন পর পর চারবার বিরতী নিয়ে দুপুর ২টায় খুলনায় পৌছলাম।
আপ ডাউন ৪১৩ কিলো জারনী আমরা খুব এনজয় করেছি।
©somewhere in net ltd.