নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!
শৈশবের দিনগুলোতে আমার কাছে শফিক রেহমান নামটি ছিলো এক অদ্ভুত মায়ার নাম। তখন বয়স কম বলে হয়তো তার লেখাগুলো সম্পূর্ণ বুঝতে পারতাম না, তবুও তার লেখার মধ্যে একটা আলাদা মজা ছিল। সাপ্তাহিক যায়যায়দিনের মইন-মিলা যুগলের আলাপচারিতায় আমি হারিয়ে যেতাম। তাদের মধ্য দিয়ে রাজনীতির জটিল বিষয়গুলো এত সহজে বোঝানো হতো যে আমার মতো একজন ছোট্ট ছেলেও তা উপভোগ করতে পারতাম।
যায়যায়দিনের ভালোবাসা সংখ্যাগুলো ছিলো আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ। ভালোবাসা নিয়ে এত সুন্দর লেখা আমি আগে কখনো পড়িনি। পত্রিকার সেই স্লোগান "পাঠকই এর লেখক এবং লেখকই এর পাঠক" আমার মনে গেঁথে গিয়েছিল।
পরে যখন শফিক রেহমানকে লাল গোলাপ অনুষ্ঠানে দেখতাম, তখন মনে হতো যেন মইন-মিলা আমার সামনে বসে আলাপ করছে। তার কথা বলার ধরন, প্রেজেন্টেশন, সবকিছুই এত সুন্দর ছিল যে মন মুগ্ধ হয়ে যেত।
আজ যখন জানতে পারলাম লাল গোলাপ আবার শুরু হচ্ছে, তখন অতীতের সব স্মৃতি ফিরে এলো। শফিক রেহমানের সুস্থতা এবং সফলতার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দোয়া করি। আশা করি, এই অনুষ্ঠান আবারো দর্শকদের মন জয় করবে।
এই লেখাটি শুধু একটি স্মৃতিচারণ নয়, বরং শফিক রেহমানের প্রতি আমার একান্ত শ্রদ্ধা। তিনি একজন সফল সাংবাদিক, উপস্থাপক এবং লেখক হওয়ার পাশাপাশি একজন দক্ষ কলাকুশলীও। তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন।
আমার মতে, শফিক রেহমান বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে একটি স্বতন্ত্র অধ্যায়। তিনি একজন প্রেরণার উৎস। তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি একজন আদর্শ।
আমি আবারো শফিক রেহমানকে তার নতুন উদ্যোগের জন্য অভিনন্দন জানাই এবং তার ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য শুভকামনা জানাই।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৭
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সত্যিই, তিনি একজন মেধাবী এবং সফল ব্যক্তি ছিলেন। তার পেশাগত জীবনের বিভিন্ন দিক এবং অবদান প্রশংসনীয়। তবে, চরিত্রের বিষয়ে মন্তব্য করা সবসময়ই সংবেদনশীল। আমাদের উচিত তার পেশাগত অর্জন এবং মেধাকে সম্মান করা। ধন্যবাদ!
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: উনি নাকি একবার এরশাদের কোয়ালিটি টাইমের ছবি তুলে ফেলেছিলেন নানা কসরত করে। পরে এরশাদকে ব্ল্যাকমেইলিং করে অনেক সুবিধা আদায় করেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে, দয়া করে মনে রাখবেন যে কোনো অভিযোগ বা মন্তব্য করার আগে প্রমাণ এবং তথ্যের ভিত্তিতে কথা বলা উচিত।
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন: তিনি একজন ব্যতিক্রমী মানুষ
বাংলাদেশের ভ্যালেন্টাইন্স ডে তিনি চালু করেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৪
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: হ্যাঁ, এটা সত্যিই উল্লেখযোগ্য! জনাব শফিক রেহমান বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবস চালু করে আমাদের সমাজে ভালোবাসা ও স্নেহের একটি নতুন সংস্কৃতি তৈরি করেছেন। তিনি শুধু একটি উৎসবই চালু করেননি, বরং তিনি মানুষকে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন। তাঁর এই উদ্যোগের জন্য তিনি সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: একজন ধূর্ত মানুষ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫১
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে, দয়া করে মনে রাখবেন যে কারো সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে প্রমাণ এবং তথ্যের ভিত্তিতে কথা বলা উচিত। আমাদের উচিত সকলের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। ধন্যবাদ!
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৭
কামাল১৮ বলেছেন: আমার কাছে তাকে যেমন মনে হয়েছে তার অতীত কার্যাবলী দেখে।এটা তার সম্পর্কে আমার উপলব্ধি।আমি কি তা জিবনী লেখে প্রমান করবো।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার ব্যক্তিগত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। আমি আপনার ব্যক্তিগত মতামতের সম্মান করি। তবে, আমরা এখানে ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ নিয়ে আলোচনা করছি না। আমাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হলো ব্যক্তির কাজ এবং তার কাজে নিষ্ঠা। ব্যক্তির ব্যক্তিগত চরিত্র এই আলোচনার জন্য প্রাসঙ্গিক নয়।
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: টাউট বাটপাররা প্রতিভাবান হয়।একজন সাধারণ মানুষ কখনো টাউট বাটপার হয় না।আবার সব প্রতিভাবান টাউট বাটপার হয় না।প্রতিভার সাথে সততা থাকতে হয়।যেমন আমাদের ইউনুস একজন প্রতিভাবান কিন্তু দুনিয়ার সেরা টাউটদের একজন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: প্রতিভা একটি দান। কিন্তু এই দানকে কীভাবে ব্যবহার করা হয়, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিভাবান ব্যক্তিদের উচিত তাদের প্রতিভা ব্যবহার করে সমাজের জন্য কিছু ভালো করার।
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৫৭
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
কামাল১৮ বলেছেন: টাউট বাটপাররা প্রতিভাবান হয়।একজন সাধারণ মানুষ কখনো টাউট বাটপার হয় না।আবার সব প্রতিভাবান টাউট বাটপার হয় না।প্রতিভার সাথে সততা থাকতে হয়।যেমন আমাদের ইউনুস একজন প্রতিভাবান কিন্তু দুনিয়ার সেরা টাউটদের একজন।
সঠিক ভাবনা।
৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: প্রতিভা একটি দান। কিন্তু এই দানকে কীভাবে ব্যবহার করা হয়, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিভাবান ব্যক্তিদের উচিত তাদের প্রতিভা ব্যবহার করে সমাজের জন্য কিছু ভালো করার।
৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২১
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
তিনি কিছুটা আবেগীও ছিলেন। তখন সাপ্তাহিক যায় যায় দিন দারুণ জনপ্রিয়।
আমি তখন ছা্ত্র। টাকার সংকট নিত্য দিনের সাথী। তারপরও আমি প্রতি মঙ্গলবারই ৩টাকা দিয়ে পত্রিকাটি কিনতাম।
আসলেই সুখপাঠ্য ছিল পত্রিকাটি।
কিছু কিছু পাঠক তাকে পাম দিতেন যে এতো ভালো জিনিস পড়ার জন্য ৭ দিন অপেক্ষা করতে তাদের কষ্ট হয়।
তিনি তাদের পাম নিলেন এবং যথারীতি ফুলে গেলেন।
প্রথমে ঘোষণা দিলেন তিনি আরে ৩ টা পত্রিকা বের করবেন। ১. মৌচাকে ঢিল ২, সীমানা পেরিয়ে ৩. যায় যায় দিন প্রতিদিন।
সেই ভুলের কারণে তার সব শেষ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সত্যিই, সাপ্তাহিক "যায় যায় দিন" পত্রিকাটি তখন দারুণ জনপ্রিয় ছিল এবং অনেকের প্রিয় পাঠ্য ছিল। তবে, অতিরিক্ত পত্রিকা প্রকাশের সিদ্ধান্তটি সম্ভবত তার জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হয়েছিল। আশা করি, আমরা সবাই তার মেধা এবং প্রচেষ্টাকে সম্মান করি এবং তার থেকে শিক্ষা নিতে পারি। ধন্যবাদ!
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তিনি একজন সফল চার্টার্ড একাউন্টেন্টও বটে। উনি ইংল্যান্ড থেকে পাস করেছেন এবং বিশ্বের সবচেয়ে বড় একাউন্টিং ফার্ম কেপিএমজি' এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ফার্ম 'রহমান রহমান হক' এর অংশীদার ছিলেন কিছু দিন। তবে উনি অন্য পেশাতেই বেশী ছিলেন।
'যায় যায় দিন' এর আরও একটা পত্রিকা ছিল যেটার নাম ছিল 'মৌচাকে ঢিল'। আরও একটা পত্রিকা ছিল যেটার নাম এখন মনে নাই। উনি খুবই একজন মেধাবী মানুষ। তবে চরিত্রের ক্ষেত্রে আলুর দোষ ছিল বলে ওনার নিন্দুকেরা বলে থাকেন।
শোনা যায় খালেদা জিয়ার স্ক্রিপ্ট উনি অনেক সময় লিখে দিতেন।