নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!
দৈনিক দেশ রূপান্তরের প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, পুলিশ সংস্কার কমিশন পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তনের সুপারিশ করেছে। কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী, ভবিষ্যতে কনস্টেবল থেকে বিভাগীয় পরীক্ষা দিয়ে একজন এসআই, এসআই থেকে ইন্সপেক্টর পর্যন্ত পদোন্নতি পাবে। আর কনস্টেবল নিয়োগে শিক্ষাগত যোগ্যতা হবে এইচএসসি।
এই সুপারিশের ফলে কি হতে পারে?
এই সুপারিশের ফলে থানা পর্যায়ে পুলিশের শিক্ষাগত যোগ্যতা কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বর্তমানে এসআই পদে নিয়োগের জন্য স্নাতক ডিগ্রি প্রয়োজন। কিন্তু নতুন সুপারিশ অনুযায়ী, কনস্টেবল থেকে পদোন্নতি পাওয়া একজন ইন্সপেক্টরের সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা হবে এইচএসসি।
এর ফলে জনগণ কি ধরনের পরিষেবা পাবে?
মানুষের সাথে আচরণ: শিক্ষাগত যোগ্যতা কম হলে পুলিশ সদস্যদের মানুষের সাথে আচরণে সমস্যা হতে পারে। যারা উচ্চ শিক্ষিত, তাদের কাছে মানুষের সাথে কথা বলার, সমস্যা সমাধান করার এবং আইন-কানুন সম্পর্কে সচেতনতা বেশি থাকে।
তদন্ত ক্ষমতা: জটিল ঘটনা তদন্ত করার জন্য উচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন। শিক্ষাগত যোগ্যতা কম হলে তদন্ত কাজে সমস্যা হতে পারে।
প্রযুক্তি ব্যবহার: আধুনিক যুগে পুলিশকে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হয়। উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তিরা প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হয়ে থাকে।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড: আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের উচ্চ শিক্ষিত হওয়া জরুরি।
এই সুপারিশের পক্ষে যুক্তি:
খরচ কমবে: কম শিক্ষিত ব্যক্তিদের নিয়োগ করলে সরকারের খরচ কমবে।
বেকারত্ব কমবে: কম শিক্ষিত ব্যক্তিরাও পুলিশে চাকরি পাবেন।
পুলিশের সংখ্যা বাড়বে: কম শিক্ষাগত যোগ্যতার কারণে বেশি সংখ্যক লোককে পুলিশে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।
উপসংহার:
পুলিশ সংস্কারের এই সুপারিশ বিতর্কিত। একদিকে যেমন এটি খরচ কমবে এবং বেকারত্ব কমবে, অন্যদিকে এটি পুলিশের গুনগত মান কমিয়ে দিতে পারে। জনগণকে ভালো সেবা দিতে হলে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের যোগ্যতা উন্নত করতে হবে। এই সুপারিশের ফলে জনগণ কি ধরনের পরিষেবা পাবে, সেটি সময়ই বলবে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: সহমত পোষন করছি। একই সাথে থানা পর্যায়ে পুলিশের শিক্ষাগত যোগ্যতাও বৃদ্ধি করতে হবে।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: উচ্চ শিক্ষিতরা ডাকাত হয় বেশি। তাই অল্প শিক্ষায় পদোন্নতি পেয়ে যদি মানুষকে সেবা দানে ব্রত থাকে সে প্রচেষ্টায় হয়তো।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি উচ্চ শিক্ষিতদের সম্পর্কে একটি খুব সাধারণীকৃত ধারণা প্রকাশ করে। সব উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি অপরাধী নয়। অপরাধের কারণ অনেকগুলো হতে পারে এবং শিক্ষা কেবল একটি কারণ হতে পারে। শিক্ষিত ব্যক্তিরা তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা ব্যবহার করে সমাজের সেবা করতে পারে। শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানো এবং সামাজিক পরিবর্তনের জন্য শিক্ষিত ব্যক্তিদের ভূমিকা বাড়ানো উচিত।
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বর্তমানে উচ্চ শিক্ষিত নাগরিকরাই পুলিশে চাকরির সুযোগ পেয়েছেন, তাতে কি তারা জনগণের বন্ধু হতে পেরেছেন?
সবার আগে প্রয়োজন মেধার ভিত্তিতে সঠিক নিয়োগ পদ্ধতিতে নিয়োগ নিশ্চিত করা, যাতে কোনো দলীয় সুপারিশ থাকবে না, তদবিরের নিয়োগ থাকবে না, ঘুষের মাধ্যমে চাকরি পাওয়ার সুযোগ থাকবে না। পুলিশের বদলি ও পদোন্নতিতে অনেক টাকার লেনদেন হয় বলে জানা যায়, সেগুলো বন্ধ করতে হবে।
আমাদের শিক্ষার মান কমে গেছে, সামাজিক অবক্ষয় চূড়ান্ত পর্যায়ে। কাজেই, যে-কোনো নিয়োগেই এই সামাজিক অবক্ষয় ও নীতিহীনতার ছাপ পড়ে যায়। এসব থেকে বেরিয়ে আসার মন-মানসিকতা থাকা যেমন প্রয়োজন, তেমনি একটা যথাসম্ভব ফুলপ্রুফ সিস্টেমও অ্যাডাপ্ট করা প্রয়োজন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার উত্থাপিত বিষয়গুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সমাজের প্রতিটি স্তরে প্রাসঙ্গিক। পুলিশ বাহিনীর নিয়োগ, তারা জনগণের কাছে কতটা গ্রহণযোগ্য, শিক্ষার মান এবং সামাজিক অবক্ষয় – এই সব বিষয় একে অপরের সাথে জড়িত এবং একটি সুস্থ সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আপনি যে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করেছেন, সেগুলোর উপর বিস্তারিত আলোকপাত করা যাক:
মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ: আপনি সম্পূর্ণ সঠিক বলেছেন যে কোনো প্রতিষ্ঠানে, বিশেষ করে পুলিশ বাহিনীতে, নিয়োগ মেধার ভিত্তিতে হওয়া উচিত। দলীয় সুপারিশ, তদবির বা ঘুষের মাধ্যমে নিয়োগের ফলে বাহিনীতে দক্ষতা ও যোগ্যতার অভাব দেখা দেয় এবং জনগণের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে যায়
পুলিশের বদলি ও পদোন্নতি: পুলিশের বদলি ও পদোন্নতিতে টাকার লেনদেনের ঘটনা দেশে প্রায়শই শোনা যায়। এটি একটি গুরুতর অপরাধ এবং এর ফলে পুলিশ বাহিনীর স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়।
শিক্ষার মান ও সামাজিক অবক্ষয়: শিক্ষার মান কমে যাওয়া এবং সামাজিক অবক্ষয় সার্বিকভাবে একটি দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে। এটি সরকারি প্রশাসন, পুলিশ বাহিনী সহ সব ক্ষেত্রেই প্রভাব ফেলে।
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৬
ভাঙ্গা তরী -৭৭৯ বলেছেন: যদিও এই প্রস্তাবগুলো নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে, এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি তবুও আপনার যুক্তিগুলো নিয়ে কথা বলা যেতে পারে।
মানুষের সাথে আচরনঃ বর্তমানে পুলিশে কনস্টেবল এ নিয়োগ হয় এসএসসি পাশ। সেখানে এইচএসসি পাশে নিয়োগের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানো যেতেপারে।
তদন্ত ক্ষমতাঃ আইন অনুযায়ী মামলার তদন্ত এসআই বা তদুর্দ্ধ পুলিশ কর্মকর্তারা করে থাকেন। তদন্ত কেউ একাডেমিক লেখাপড়া করে শিখে আসেন না। পুলিশে নিয়োগের পর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দেয়ার পর সাধারনত মামলার তদন্তভার অর্পণ করা হয়। একজন কনস্টেবল থেকে প্রমোশন পেয়ে এএস্আই তারপর এসআই হতে কমপক্ষে ১০ বছর লাগে। এটা নূনতম, এবং হাতে গোনা কয়েকজন সাধারনত এরকম কম সময়ে প্রমোশন পেয়ে থাকেন। বেশীরভাগ তদন্ত এই এসআই পদবীর পুলিশরা করে থাকেন। বর্তমানে একটি থানায় ১০ জন এসআই থাকলে সেখানে প্রমোটেড এসআই ( কনস্টেবল থেকে প্রমোশন পেয়ে এসআই) গড়ে ৭ জন এবং ৩ জন থাকেন সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত এসআই। বেশীরভাগ তদন্ত প্রমোটেড এসআই রাই করে আসছেন। যদিও এদের মধ্যে বেশীরভাগ চাকুরীতে নিয়োগের পর নিজ উদ্যোগে বিএ পর্যন্ত লেখাপড়াটা চালিয়ে যান। সেক্ষেত্রে এইচএসসি পাশ কনস্টেবল নিয়োগ হলে এই হারটা শতভাগ হবে ধরে নেয়া যায়।
প্রযুক্তি ব্যবহারঃ এ্ইচএসসি পাশ করা কাউকে এসএসসি পাশ করা কোন ট্রেইনি কে যথাযথ প্রশিক্ষনের মাধ্যমে দক্ষ করা যেতে পারে।
আর্ন্তজাতিক মানদন্ডঃ বাংলাদেশ ব্যতিত অন্য কোথাও পুলিশে ৩টি পদে নিয়াগ হয় বলে আমার জানা নেই। পুথিবীর সব দেশেই ২ পদে নিয়োগ হয় । বাংলাদেশে অন্যান্য বাহিনী যেমন সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী কিংবা বিমানবাহিনীতেও ২ টি পদে নিয়োগ হয়। সেখানে প্রমোশন পেয়ে একজন অধস্তন নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ পান। বরং অনেক দেশেই এক পদে নিয়োগ পেয়ে পুলিশ চীফ পর্যন্ত যাবার সুযোগ থাকে।
খরচ কমবেঃ বিষয়টি পরিষ্কার নয়।
বেকারত্ব কমবে ঃ প্রতিবছর নির্দিষ্ট সংখ্যক সদস্য পুলিশে নিয়োগ দেয়া হয়্ । নিয়োগ সংখ্যা বাড়াতে হবে ।
পুলিশের সংখ্যা বাড়বে ঃ অবশ্যই সংখ্যা বাড়ানো উচিত। একটি থানা পর্যায়ে ৩০/৪০ জন পুলিশ থাকে। এতো অল্প সংখ্যক পুলিশ দিয়ে মানসম্মত সেবা পাওয়া অসম্ভব।
উপসংহারঃ বর্তমানে পুলিশে ৩ ধরনের নিয়োগ হয়। এএসপি ( বিসিএস), এসআই, কনস্টেবল। একজন কনস্টেবল নিয়োগ পাবার পর প্রমোশন পেয়ে এএসপি পর্যন্ত হবার সুযোগ পান। এএসপি (বিসিএস) প্রমোশন পেয়ে আইজিপি হন । কিন্তু একজন এসআই নিয়োগ পাবার পর ১২/১৫ বছর পর একটি প্রমোশন পেয়ে ইন্সপেক্টর হন। সেখান থেকে থেকে আরও ১০/১২ বছর লাগে পরের প্রমোশন পেতে। এই পদে নিয়োগপ্রাপ্ত সদস্যরা ব্লক পোষ্টে থেকে যান বছরের পর বছর। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে তাদেরকে একটা মাত্র প্রমোশন পেয়ে পেনশনে যেতে হয়। পুলিশের মেরুদন্ড বলা হয় এস্আই পদটিকে। কিন্ত এখানে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্তরা জব সেটিসফেকশন নিয়ে কাজ করেন বলে মনে হয় না। সেক্ষেত্রে তার জায়গায় একজন প্রমোটেড এসআই অনেকটা মানসিক তৃপ্তি নিয়ে দায়িত্বটা পালন করতে পারেন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার বিস্তারিত বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ। পুলিশে এইচএসসি পাশ করা ব্যক্তিদের নিয়োগের বিষয়টি নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ এবং এর বিভিন্ন দিক বিবেচনা করা জরুরি। আপনি যেসব দিকগুলো তুলে ধরেছেন, সেগুলো অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত এবং বাস্তবসম্মত।
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৩
ভাঙ্গা তরী -৭৭৯ বলেছেন: সেক্ষেত্রে এসআই সরাসরি নিয়োগ বন্ধ করে কনস্টেবল এ এইচএসসি পাশ নিয়োগটাই ভালো সিদ্ধান্ত হতে পারে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার উত্থাপিত বিষয়টি পুলিশ বাহিনীর সংস্কারের দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসআই পদে সরাসরি নিয়োগ বন্ধ করে কনস্টেবল পদে এইচএসসি পাশ করা ব্যক্তিদের নিয়োগের প্রস্তাবটির সুবিধা ও অসুবিধা দুইটিই রয়েছে। সুতরাং, এই প্রস্তাব বাস্তবায়নের পূর্বে একটি বিস্তারিত গবেষণা ও বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। পুলিশ বাহিনীর সকল স্তরে কাজ করার মতো যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য একটি সুষম নীতি গ্রহণ করা উচিত।
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০
রাজীব নুর বলেছেন: শিক্ষিতরাই দূর্নীতি করে।
রিকশাচালক বা শ্রমিকদের দূর্নীতি করার সুযোগ নেই। আর সৎ আর অসৎ বিষয়টা আসলে শিক্ষা দিয়ে বুঝা যাবে না। পারিবারিক শিক্ষা আর নীতিবোধ থাকলে মানুষ অনৈতিক কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে পারবে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সত্যিই, দূর্নীতি একটি জটিল সমস্যা এবং এটি শুধুমাত্র শিক্ষার উপর নির্ভর করে না। পারিবারিক শিক্ষা এবং নীতিবোধের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের উচিত সকল স্তরের মানুষকে নৈতিকতা এবং সততার মূল্যবোধ শেখানো এবং অনৈতিক কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকার জন্য উৎসাহিত করা।
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: একটা সত্য কথা হলো- এই দেশে সুন্দর ভাবে জীবন যাপন সম্ভব নয়। আপনারও কি তাই মনে হয় না?
৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সত্যিই, অনেকের জন্য জীবনযাপন কঠিন হতে পারে। তবে, আমাদের উচিত ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা এবং সমস্যা সমাধানে একসাথে কাজ করা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রথমে পুলিশকে মেন্টাল ট্রেনিং দিতে হবে। মানুষের সাথে ভালো ব্যবহারের ট্রেনিং দিতে হবে।