নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হ্যালো! আমি শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু, একজন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তি, যার পেশাগত জীবন মানবসম্পদ এবং কমপ্লায়েন্স ব্যবস্থাপনায় নিবেদিত। আমার যাত্রা শুরু হয়েছিল অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে, যা আমাকে আরও দৃঢ় এবং সফল হতে প্রেরণা জুগিয়েছে।জাত

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু

আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

একই মূল, বিভিন্ন পথ: আব্রাহামিক ধর্মের একতা ও বৈচিত্র্য

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০২

আব্রাহামিক ধর্ম বলতে এমন ধর্মগুলোকে বোঝায় যাদের মূল ভিত্তি ইব্রাহিম নামক এক ব্যক্তির জীবন ও শিক্ষা। এই ধর্মগুলো এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে এবং ইব্রাহিমকে তাদের পূর্বপুরুষ হিসেবে মনে করে।

প্রধান আব্রাহামিক ধর্ম তিনটি হল:

* ইহুদি ধর্ম: ইহুদি ধর্ম সবচেয়ে প্রাচীন আব্রাহামিক ধর্ম। ইহুদিরা ইব্রাহিমের পৌত্র যাকোবের (ইয়াকুব) বংশধর বলে মনে করে।

* খ্রিস্ট ধর্ম: খ্রিস্ট ধর্ম ইহুদি ধর্ম থেকে উদ্ভূত। খ্রিস্টানরা যিশুকে ঈশ্বরের পুত্র এবং মহান নবী হিসেবে বিশ্বাস করে।

* ইসলাম ধর্ম: ইসলাম ধর্ম ইব্রাহিম এবং যিশুকে নবী হিসেবে স্বীকার করে এবং মুহাম্মদকে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হিসেবে বিশ্বাস করে।

ইব্রাহিমকে কেন সন্মান করা হয়:

ইব্রাহিমকে একজন এক ঈশ্বরে বিশ্বাসী, নৈতিক ও সৎ ব্যক্তি হিসেবে দেখা হয়। তিনি এক ঈশ্বরের উপাসনা, ন্যায়, সত্য ও দানশীলতার শিক্ষা দিয়েছিলেন। এই শিক্ষাগুলোই আব্রাহামিক ধর্মগুলোর মূল ভিত্তি।

ধর্মগুলোর উৎপত্তি:

* ইহুদি ধর্ম: ইব্রাহিমের বংশধররা মিশরে দাসত্বের শিকল ছিন্ন করে পালিয়ে আসে। পরবর্তীতে তারা সিনাই পর্বতে মোশির মাধ্যমে ঈশ্বরের দশ আজ্ঞা পায় এবং ইহুদি ধর্মের ভিত্তি স্থাপিত হয়।

* খ্রিস্ট ধর্ম: খ্রিস্ট ধর্মের উৎপত্তি যিশুর জীবন ও শিক্ষার উপর ভিত্তি করে। যিশু ইহুদি ধর্মের শিক্ষাগুলোকে আরো বিস্তৃত করেছিলেন এবং মানবতাবাদী শিক্ষা দিয়েছিলেন।

* ইসলাম ধর্ম: ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি মুহাম্মদের জীবন ও শিক্ষার উপর ভিত্তি করে। মুহাম্মদ ইব্রাহিম, মোশি এবং যিশুর শিক্ষাগুলোকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছিলেন এবং ইসলাম ধর্মের নতুন আদর্শ প্রচার করেছিলেন।

সারসংক্ষেপ:

আব্রাহামিক ধর্মগুলো ইব্রাহিমের এক ঈশ্বরে বিশ্বাস এবং নৈতিক জীবনের শিক্ষাগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। যদিও এই ধর্মগুলোর অনেক মূলনীতি একই, তবে বিভিন্ন সময়কালে এবং ভৌগোলিক অঞ্চলে বিকশিত হওয়ার কারণে তাদের বিশ্বাস ও অনুশীলনে কিছু পার্থক্য রয়েছে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: হুম। রাইট।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৪

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কলম চলুক অবিরাম!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৪

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



ধর্মের কারণে মানব জাতি কয়েক হাজার বছর ভুল পথে হেঁটেছে। ধর্ম ছিলো নির্বোধ ও মিথ্যুকদের জীবন-দর্শন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.