নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসানে সেন্টমার্টিন যাত্রা শুরু হয়েছে। কিন্তু এই আনন্দের পাশাপাশি কিছু উদ্বেগও রয়ে গেছে। প্রশাসনের নানা বাধা ও বিলম্বিত সিদ্ধান্তের পর অবশেষে পর্যটকরা স্বপ্নের দ্বীপে পৌঁছাতে পারবেন। তবে পরিবেশ রক্ষার নামে আরোপিত নানা বিধিনিষেধ পর্যটকদের জন্য কিছুটা বিরক্তিকর হতে পারে।
আন্দোলন ও প্রতিবাদের পর:
সেন্টমার্টিন যাত্রা বন্ধের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা আন্দোলন ও প্রতিবাদের পর অবশেষে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত আসতে এত দেরি কেন? প্রশাসনের এই ধীরগতির কারণে পর্যটন শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পরিবেশ রক্ষার নামে নতুন নিয়ম:
সেন্টমার্টিনের পরিবেশ রক্ষার জন্য সরকার নানা নিয়ম কানুন আরোপ করেছে। দ্বীপে পলিথিন ও একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের একটি দল দ্বীপে নজরদারি করবে এবং নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।
পর্যটকদের জন্য সতর্কতা:
সেন্টমার্টিন যাত্রার আগে পর্যটকদের উচিত এই নতুন নিয়মগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানা। দ্বীপে যাওয়ার সময় নিষিদ্ধ পণ্য বহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
পর্যটন শিল্পের ভবিষ্যৎ:
এই নতুন নিয়মগুলো কতটা কার্যকর হবে, তা সময়ই বলবে। তবে পরিবেশ রক্ষা করতে গিয়ে যাতে পর্যটন শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখা জরুরি।
আমাদের দায়িত্ব:
সকল পর্যটকের উচিত সেন্টমার্টিনের সৌন্দর্য ধরে রাখতে সহযোগিতা করা। দ্বীপের পরিবেশ দূষিত না করে সচেতন পর্যটক হিসেবে আচরণ করতে হবে।
সমাপ্তি:
সেন্টমার্টিন যাত্রা শুরু হলেও এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। পরিবেশ রক্ষা এবং পর্যটন শিল্পকে সুস্থ রাখতে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৩০
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্য সম্পূর্ণ সঠিক। দ্বীপের পরিবেশ বজায় রাখার পাশাপাশি মূল ভূখণ্ডের পরিবেশ সুরক্ষাও অত্যন্ত জরুরি। সরকারকে এ বিষয়ে আরো বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। আপনার মতো অনেকেরই এই চিন্তা আছে। আশা করি, সরকার এ দিকে নজর দেবে।
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সেন্ট মার্টিনে যাতায়াত নিয়ন্ত্রিত করার পদক্ষেপ সময়োপযোগী ছিল না। আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু আছে, খামোখা এই প্রজেক্টে হাত দিয়ে কিছু দুর্নাম কামিয়েছে এ সরকার। যাই হোক, সে অবস্থান থেকে ফিরে আসায় ভালো হয়েছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৩২
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ সুরক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে, যাতায়াত নিয়ন্ত্রণের এই পদক্ষেপ কতটা কার্যকর হবে, তা সময়ই বলবে। হয়তো স্থানীয়দের সাথে আলোচনা করে আরো ভালো একটি পথ বের করা যেত।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের পর্যটকরা অসভ্য। এরা সুন্দর পরিবেশ নষ্ট করে দেয়।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৩
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার উদ্বেগটি সম্পূর্ণ বৈধ। দেশের অনেক সুন্দর পর্যটন স্থানে পর্যটকদের অসভ্য আচরণের কারণে পরিবেশ নষ্ট হওয়ার ঘটনা প্রায়ই ঘটে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: আসলে সরকারের দুরভিসন্ধি সফল হয় নাই।মূল ভূখন্ডের পরিবেশের বারটা বেজে আছে সেদিকে খবর নাই সে আছে দ্বিপ নিয়ে।সেখানকার বাতাস নির্মল।