নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবসম্পদ ও কমপ্লায়েন্স ব্যবস্থাপনা আমার পেশা হলেও, লেখালিখির মাধ্যমে নিজের ভাবনাগুলো ভাগ করে নিতে আমি সবসময় আগ্রহী।

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু

আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

"নিশ্চয়ই ভাল কাজ মন্দ কাজকে মিটিয়ে দেয়। এটি উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য উপদেশ।"

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:২০

এই আয়াতটি কোরআনের সূরা হুদ (১১): ১১৪ নম্বর আয়াত থেকে নেওয়া হয়েছে।

আয়াতের অর্থ:

এই আয়াতটি মূলত বলছে যে, নেক আমল বা ভাল কাজ মানুষের মন্দ কাজকে মুছে দেয়। অর্থাৎ, যখন একজন ব্যক্তি সচেতনভাবে নেক কাজ করে, তখন তার আগের করা ছোটখাটো পাপগুলো মাফ হয়ে যায়। এটি একজন মুমিনের জন্য একটি খুবই আশাবাদী বার্তা, কারণ এটি দেখায় যে, মানুষ ভুল করলেও তা সংশোধন করার এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করার মাধ্যমে পুনরায় সঠিক পথে ফিরে আসতে পারে।

আয়াতের গুরুত্ব:

আশার বার্তা: এই আয়াত মুমিনদেরকে আশা দেয় যে, তারা যদি ভুল করেও, তবে নেক আমলের মাধ্যমে তা থেকে মুক্তি পেতে পারে।
প্রেরণা: এই আয়াত মুমিনদেরকে নেক আমল করার জন্য অনুপ্রাণিত করে। কারণ তারা জানে যে, তাদের নেক আমল তাদেরকে আল্লাহর কাছে আরো কাছাকাছি নিয়ে যাবে।
ক্ষমা: এই আয়াত আল্লাহর ক্ষমাশীলতার দিকটি তুলে ধরে। আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের ভুলত্রুটি ক্ষমা করতে প্রস্তুত থাকেন, শর্ত হলো তারা তওবা করে এবং নেক আমল করে।

আয়াতের বিশ্লেষণ:

ভাল কাজ: এখানে ভাল কাজ বলতে সালাত, রোজা, জাকাত, হজ্জ ইত্যাদি ইবাদতের পাশাপাশি অন্যান্য নেক কাজ যেমন, দান, সদকা, মানুষের সেবা ইত্যাদিও বোঝায়।

মন্দ কাজ: এখানে মন্দ কাজ বলতে ছোটখাটো পাপ বা সগীরা গুনাহ বোঝায়। কবিরা গুনাহ বা বড় পাপের ক্ষেত্রে তওবা করার পাশাপাশি অন্যান্য শর্তও থাকতে পারে।

উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য: এই আয়াত বিশেষ করে তাদের জন্য, যারা আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করতে চায়।

সারসংক্ষেপ:

এই আয়াত মুমিনদেরকে নেক আমল করার জন্য উৎসাহিত করে এবং তাদেরকে আশা দেয় যে, তারা যদি ভুল করেও, তবে তওবা করে এবং নেক আমল করার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ক্ষমা পাতে পারে। এই আয়াত মুসলিম জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিককে তুলে ধরে, যা হলো আল্লাহর কাছে ফিরে আসা এবং তার সন্তুষ্টি অর্জন করা।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৬

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:

রুপকথার বই্

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২০

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। সবসময় গুরুতর বিষয়ক বই পড়ার পর এই বইটি পড়লে একটু হলেও মনটাকে তাজা রাখতে সাহায্য করবে।

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আপনি টেক্সটাইলে কিসে কাজ করেন?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২১

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আমি এইচআর এন্ড কমপ্লায়েন্স এ কাজ করি। ধন্যবাদ

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:


এই বৈ অনেক পড়েছি। ফালতু একটা বৈ।
যেমন ফালতু লেখক তেমন তার লেখা বৈ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৬

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: সকলের পছন্দ এক হওয়া আবশ্যক নয়। যার কাছে কোন বই ভালো লাগে, তার সেই মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। আমি আপনার মতামতের মূল্য রাখি এবং আশা করি, আপনিও আমার মতামতকে সম্মান করবেন। ধন্যবাদ।

৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সবার ভাগ্যে হেদায়াত নবিস হয়না। আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন। যাযা কাল্লাহ খায়ের।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: ফালতু পোস্ট।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৭

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: "তুমি তোমার চলনে মধ্যপন্থা অবলম্বন কর এবং তোমার কণ্ঠস্বর নীচু কর; নিশ্চয়ই কণ্ঠস্বরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট হচ্ছে গাধার শব্দ।" সূরা লুকমানের ১৯ নম্বর আয়াত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.